12-10-2021, 01:59 PM
ইঙ্গিতটা খুবি স্পষ্ট, তাকে দেহ দান করবেন আসমা বেগম সেই জন্য অবাঞ্চিত লোম থাকলে পরিষ্কারের কথা এসেছে। ফুপু আম্মার আলিঙ্গনের পর থেকেই দাঁড়িয়ে আছে সুলতানের লিঙ্গ, গোসোলখানায় ঢুকে লিঙ্গের গোড়ায় গজানো লোম পরিষ্কার করে সে। এদিকে রাত্রে সুলতানকে দেহ দেবে ঠিক করেন আসমা তার আগে যুবক ছেলেটাকে রাতের খেলার জন্য যতটা সম্ভব তাতিয়ে রেখে সুলতানের সাথে রাতের অভিসারের ক্ষেত্র তৈরি করবে সে। দুবছর বিদেশে ছিল তারা সেক্সের ব্যাপারে খুব আগ্রহ ছিল আকশের বাবার। বেঁচে থাকতে নিয়মিত সেক্স করত তারা প্রায়ই ভিসিআরএ ব্লুফিল্ম দেখে সেইসব ভঙ্গি আসনে মিলিত হত দুজন। অনেক কিছু শিখেছিল আসমা লিঙ্গ চোষা যোনী চোষানো, ডগি স্টাইল মেয়েরা পাছা তুলে বসবে ছেলেরা পিছন থেকে যোনীতে ঢোকাবে। পশুভঙ্গি যাকে বলে, বিপরীত বিহার মেয়েরা উপরে ছেলেরা নিচে আরো কত কি। বলত আকাশের আব্বা "শেখ আসমা শেখ, দেখনা বিদেশী রা যৌন ব্যাপারে কেন এত সুখি," শিখেছিলেন আসমা অনেককিছুই, কিন্তু সেগুলোর অনুশিলনের আগেই আকাশের আব্বা মারা যাওয়ায় স্বাদ আর সাধ্য অধুরাই থেকে গেল তার। তাই শেষ বয়ষে সুলতানকে পেয়ে, সেই শিক্ষা সেই স্বাদ উজাড় করে দেয়া এবং নেয়ার খেলায় মাতবেন বলে ঠিক করেন তিনি।
তাড়াতাড়ি গোসোল সেরে আসে সুলতান। এর মধ্যে রান্না করতে করতে ঘেমে গেছেন আসমা, পরনের শাড়ী ঘামে ভিজে শরীরের সাথে লেপ্টে আছে তার, ব্লাউজ হীন অনস্র স্তন আঁচলের তলা থেকে বেরিয়ে আসে বারবার, কোমারের কাছটা সম্পুর্ন খোলা মাখনের মত মসৃণ ত্বক সেখানে ঘামে ভিজে চকচকে, তার নিচে আসমার বড় ভরাট পাছা, নিটোল আর নরম মাংসপিণ্ড দুটো একপরল শাড়ীর তলে এত স্পষ্ট যে, পিড়া থেকে ওঠার সময় মাঝের ফাটলে শাড়ীটা অশ্লীল ভাবে ঢুকে যেতে দেখে শিওরে ওঠে সুলতান । ফুপুআম্মা ঘেমে গেছে দেখে তাড়াতাড়ি ঘর থেকে হাত পাখা নিয়ে এসে বাতাস শুরু করে সুলতান। কিছুক্ষণ পরেই রান্না শেষ করেন আসমা। ঘরে যেয়ে ফ্যানের তলে বসার পরও বাতাস করে যায় সুলতান। পিঠের উপর ছাড়া চুল এবার মাথার উপর তুলে বাঁধেন আসমা মাত্র একহাত দুরে দাঁড়িয়ে বড়বড় চোখে পরীর মত সুন্দরী ফুপুআম্মার ঘামে ভেজা কামানো বগলের তলা দেখতে দেখতেই আসমার হাতের চাপে আঁচল সরে যায়, বাম দিকের স্তনটা শুধু আঁচলের কোনাটা আসমার টাটানো বোঁটার ডগায় আঁটকে যাওয়ায় স্তনবৃন্তের রসালো জায়গাটা ছাড়া প্রায় পুরোটাই দেখতে পায় সুলতান। ছেলেটার লোভী মুগ্ধ দৃষ্টি তে কামেরসের জোয়ারে কিশোরী বেলার মত স্নান করেন আসমা, তার যোনী উপচে তলপেটের নিচে শায়ার কাছটা আঁঠালো রসে ভিজে ওঠায় ছেলেটাকে নিয়ে এখনি বিছানায় শোয়ার অদম্য ইচ্ছা কাজ করে তার ভেতর। একটু উসখুস করে সুলতান লুঙির নিচে তার লিঙ্গটা পুর্ন মাত্রায় দন্ডায়মান হয়েছে এর মধ্যে, আসমাও বেশ কবার তাকিয়েছেন ওদিকে। হাতে পাখা নিয়ে বাতাস করে যাওয়ায় সরারও অবকাশ পাচ্ছেনা সুলতান, এসময়-
"পরিষ্কার করতে বলেছিলাম করেছো," জিজ্ঞাসা করেন আসমা।
"জ্বি," মুখ নিচু করে জবাব দেয় সুলতান।
"কেমন হল দেখি," বলে আঙুল দিয়ে লুঙি তুলতে ইশারা করেন আসমা।
তাড়াতাড়ি গোসোল সেরে আসে সুলতান। এর মধ্যে রান্না করতে করতে ঘেমে গেছেন আসমা, পরনের শাড়ী ঘামে ভিজে শরীরের সাথে লেপ্টে আছে তার, ব্লাউজ হীন অনস্র স্তন আঁচলের তলা থেকে বেরিয়ে আসে বারবার, কোমারের কাছটা সম্পুর্ন খোলা মাখনের মত মসৃণ ত্বক সেখানে ঘামে ভিজে চকচকে, তার নিচে আসমার বড় ভরাট পাছা, নিটোল আর নরম মাংসপিণ্ড দুটো একপরল শাড়ীর তলে এত স্পষ্ট যে, পিড়া থেকে ওঠার সময় মাঝের ফাটলে শাড়ীটা অশ্লীল ভাবে ঢুকে যেতে দেখে শিওরে ওঠে সুলতান । ফুপুআম্মা ঘেমে গেছে দেখে তাড়াতাড়ি ঘর থেকে হাত পাখা নিয়ে এসে বাতাস শুরু করে সুলতান। কিছুক্ষণ পরেই রান্না শেষ করেন আসমা। ঘরে যেয়ে ফ্যানের তলে বসার পরও বাতাস করে যায় সুলতান। পিঠের উপর ছাড়া চুল এবার মাথার উপর তুলে বাঁধেন আসমা মাত্র একহাত দুরে দাঁড়িয়ে বড়বড় চোখে পরীর মত সুন্দরী ফুপুআম্মার ঘামে ভেজা কামানো বগলের তলা দেখতে দেখতেই আসমার হাতের চাপে আঁচল সরে যায়, বাম দিকের স্তনটা শুধু আঁচলের কোনাটা আসমার টাটানো বোঁটার ডগায় আঁটকে যাওয়ায় স্তনবৃন্তের রসালো জায়গাটা ছাড়া প্রায় পুরোটাই দেখতে পায় সুলতান। ছেলেটার লোভী মুগ্ধ দৃষ্টি তে কামেরসের জোয়ারে কিশোরী বেলার মত স্নান করেন আসমা, তার যোনী উপচে তলপেটের নিচে শায়ার কাছটা আঁঠালো রসে ভিজে ওঠায় ছেলেটাকে নিয়ে এখনি বিছানায় শোয়ার অদম্য ইচ্ছা কাজ করে তার ভেতর। একটু উসখুস করে সুলতান লুঙির নিচে তার লিঙ্গটা পুর্ন মাত্রায় দন্ডায়মান হয়েছে এর মধ্যে, আসমাও বেশ কবার তাকিয়েছেন ওদিকে। হাতে পাখা নিয়ে বাতাস করে যাওয়ায় সরারও অবকাশ পাচ্ছেনা সুলতান, এসময়-
"পরিষ্কার করতে বলেছিলাম করেছো," জিজ্ঞাসা করেন আসমা।
"জ্বি," মুখ নিচু করে জবাব দেয় সুলতান।
"কেমন হল দেখি," বলে আঙুল দিয়ে লুঙি তুলতে ইশারা করেন আসমা।