12-10-2021, 11:42 AM
চতুঃপঞ্চাশৎ পর্ব
রেসের মাঠ থেকে খালপাড়ে গিয়েও কোন লাভ হলো না। অনেক আশা করে গিয়েছিলো শানু। লাল্টুদা হাজার টাকা বকশিশ দিয়েছে, লাল্টুদার পয়সায় খেলে, নিজেও জিতেছে বারোশো টাকা, তার থেকে লাল্টুদার টাকাটা ফেরত দিলেও থাকে এগারোশো টাকা, সব মিলিয়ে একুশশো টাকা। পকেট গরম থাকলে, সকলেরই মেজাজ শরীফ থাকে, শানুরও ছিল। ভেবেছিলো, আজ খুব মস্তি করবে। প্রথমে মাসীর কাছে জমা রাখা আংটিটা ছাড়াবে। তারপর মাসীর ফাইফরমায়েস খাটা উড়িয়া কানাইকে দিয়ে ইংলিশ মদের পাঁইট আনাবে, অনেকদিন ইংরাজি খাওয়া হয় না, সাথে মুরগীর গিলেমিটে চাট, আজ আর শুয়োরের নাড়িভূড়ি নয়। দু শটের জন্য নেবে টিয়াকে, ভালো করে খাবে ওকে, উল্টেপাল্টে, চাই কি পঞ্চাশ টাকা বকশিশ দিয়ে দেবে ওকে। সেদিনের অবজ্ঞার জবাব দেবে।
কিন্তু ও হরি! বিরাট হতাশ হতে হলো শানুকে। টিয়া সারারাতের জন্য বুক্ড। মেদিনীপুর থেকে এক ট্রলার ব্যবসায়ী এসেছে। এরা শনিবার সকালে কলকাতা এসে, বড়বাজারে মালপত্র কিনে, টাকাপয়সা মিটিয়ে সোনাগাছি, হাড়কাটা বা টালিগঞ্জের খালপাড়ে গিয়ে ওঠে। এতে হোটেলের খর্চাটাও বেঁচে গেলো, আবার কলকাতায় একটু ফুর্তিও করে নেওয়া গেলো, এক ঢিলে দুই পাখি মারা যাকে বলে আর কি। মাসে বারদুয়েক অন্তঃত এরা আসে, দেদার টাকা-পয়সা খর্চা করে এবং দেদার খাতির পায়। এই ট্রলার ব্যবসায়ী মদন গুছাইত দু হাজার টাকা দিয়ে, টিয়াকে সারা রাতের জন্য বুক করে নিয়েছেন। কাল ভোরবেলা উনি বেরিয়ে যাবেন, তার আগে টিয়াকে পাওয়া যাবে না। টাকা পেয়ে মাসী আংটি ফেরত দিয়ে, খাতির করে বসালো। সেদিনকার অবজ্ঞার লেশমাত্র নেই। আসলে টাকা দেওয়ার সময়, শানুর টাকার গোছাটা মাসী দেখে নিয়েছে। বুঝে নিয়েছে বাবুটা আজ কোথা থেকে ভাল দাঁও মেরেছে। এর পকেট কিছুটা হাল্কা করতেই হবে। এটাই তো তার মতো পতিতাদের কাজ। টিয়া নেই তো কি হয়েছে। মাসীর ঘরে মাগী কি কম আছে। গেলো হপ্তায়, দোখনো দেশ থেকে একটা নতুন মাগী এয়েছে। গা থেকে এখনো পান্তোভাতের গন্ধ যায় নি গো, যেন সোঁদরবনের চাকভাঙ্গা মধু, টসটস করতিছে গো। শানুকে পাশে বসিয়ে, গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে ব্যাখ্যান করতে লাগলো বুড়ি।
রেসের মাঠ থেকে খালপাড়ে গিয়েও কোন লাভ হলো না। অনেক আশা করে গিয়েছিলো শানু। লাল্টুদা হাজার টাকা বকশিশ দিয়েছে, লাল্টুদার পয়সায় খেলে, নিজেও জিতেছে বারোশো টাকা, তার থেকে লাল্টুদার টাকাটা ফেরত দিলেও থাকে এগারোশো টাকা, সব মিলিয়ে একুশশো টাকা। পকেট গরম থাকলে, সকলেরই মেজাজ শরীফ থাকে, শানুরও ছিল। ভেবেছিলো, আজ খুব মস্তি করবে। প্রথমে মাসীর কাছে জমা রাখা আংটিটা ছাড়াবে। তারপর মাসীর ফাইফরমায়েস খাটা উড়িয়া কানাইকে দিয়ে ইংলিশ মদের পাঁইট আনাবে, অনেকদিন ইংরাজি খাওয়া হয় না, সাথে মুরগীর গিলেমিটে চাট, আজ আর শুয়োরের নাড়িভূড়ি নয়। দু শটের জন্য নেবে টিয়াকে, ভালো করে খাবে ওকে, উল্টেপাল্টে, চাই কি পঞ্চাশ টাকা বকশিশ দিয়ে দেবে ওকে। সেদিনের অবজ্ঞার জবাব দেবে।
কিন্তু ও হরি! বিরাট হতাশ হতে হলো শানুকে। টিয়া সারারাতের জন্য বুক্ড। মেদিনীপুর থেকে এক ট্রলার ব্যবসায়ী এসেছে। এরা শনিবার সকালে কলকাতা এসে, বড়বাজারে মালপত্র কিনে, টাকাপয়সা মিটিয়ে সোনাগাছি, হাড়কাটা বা টালিগঞ্জের খালপাড়ে গিয়ে ওঠে। এতে হোটেলের খর্চাটাও বেঁচে গেলো, আবার কলকাতায় একটু ফুর্তিও করে নেওয়া গেলো, এক ঢিলে দুই পাখি মারা যাকে বলে আর কি। মাসে বারদুয়েক অন্তঃত এরা আসে, দেদার টাকা-পয়সা খর্চা করে এবং দেদার খাতির পায়। এই ট্রলার ব্যবসায়ী মদন গুছাইত দু হাজার টাকা দিয়ে, টিয়াকে সারা রাতের জন্য বুক করে নিয়েছেন। কাল ভোরবেলা উনি বেরিয়ে যাবেন, তার আগে টিয়াকে পাওয়া যাবে না। টাকা পেয়ে মাসী আংটি ফেরত দিয়ে, খাতির করে বসালো। সেদিনকার অবজ্ঞার লেশমাত্র নেই। আসলে টাকা দেওয়ার সময়, শানুর টাকার গোছাটা মাসী দেখে নিয়েছে। বুঝে নিয়েছে বাবুটা আজ কোথা থেকে ভাল দাঁও মেরেছে। এর পকেট কিছুটা হাল্কা করতেই হবে। এটাই তো তার মতো পতিতাদের কাজ। টিয়া নেই তো কি হয়েছে। মাসীর ঘরে মাগী কি কম আছে। গেলো হপ্তায়, দোখনো দেশ থেকে একটা নতুন মাগী এয়েছে। গা থেকে এখনো পান্তোভাতের গন্ধ যায় নি গো, যেন সোঁদরবনের চাকভাঙ্গা মধু, টসটস করতিছে গো। শানুকে পাশে বসিয়ে, গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে ব্যাখ্যান করতে লাগলো বুড়ি।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)