12-10-2021, 09:49 AM
সুলতানা
একদিন রাতের খাবার শেষে আমরা বিছানায় গেছি। পাশের ঘরে দুই ছেলে-মেয়ে এক বিছানাতেই থাকে জন্মের পর থেকে। বড়টি মেয়ে, ওর বয়স এবছর ১৩ পেরিয়ে ১৪তে পড়লো; ছোটটির বয়স ওর চেয়ে মাত্র এক বছরের ছোট। সুলতানা বলে, ওদেরকে এখন আর এক বিছানায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না, বয়স হয়েছে দু’জনেরই।
আমি একটু ভেবে বললাম, তা ঠিক, কিন' এমুহূর্তে কিছু করার নেই, বড় বাসা নেবার মত টাকা কই! তাছাড়া ছেলে তো এখনো বয়সে ছোটই, কাজেই চিন্তার কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না।
যাহোক, একথা-সেকথার পর আবার সেই মুরাদের কথা উঠলো। ওই মুরাদ অর্থাৎ আমাদের গৃহশিক্ষকের সঙ্গে সুলতানা সেক্স করবে--এই ধরনের একটা আলাপ করলো আমার সঙ্গে। কারণ বিয়ের আগে সে দু’তিন জন পুরুষকে কিভাবে দেহদান করেছিল তার স্ববিস্তার বর্ণনা সে আমার কাছে করেছিল ঢাকায় আসবার পরপরই। আর সেইসব ঘটনার পর থেকেই নাকি সে ঘুমাতে পারতো না, কেবলই তাদের কথা মনে পড়ত। নির্লজ্জের মতো সুলতানা কত সহজে তার নাগরদের ব্যাপারে কত কথাই না গড়গড় করে বলে যেতে পারলো সেদিন। আমি বুঝে নিলাম, ওকে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ দিয়ে দেখাতে হবে।
পরে ঢাকার কিছু নামকরা মনোরোগ বিশেষজ্ঞকে দেখানো হলেও তাদের কোনো চিকিৎসা কার্যকরী হচ্ছিল না। ব্যথার উপর ব্যথা দিলে নাকি ব্যথা নাশ হয়- এরকম একটা চৈনিক মতবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত ধারণায় বিশ্বাসী সুলতানা গৃহশিক্ষক মুরাদকে কব্জা করার চেষ্টায় এক প্রকার উঠে-পড়ে লাগলো যেন।
তেইশ বছরের বাড়ন্ত শরীরের মুরাদ নোয়াখালির ছেলে। সে ঢাকায় চাচার বাড়িতে থেকে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে বি-কম পড়ছিল। তার সঙ্গে কখন কি কথা হতো, রাতের বেলা সুলতানা সেগুলোর সবিস্তার বর্ণনা করতো। মুরাদের ফর্সা মোটা ও লম্বাকৃতির লিঙ্গটা ছিল নাকি দেখার মতো। সুলতানার পছন্দও হয়েছিল খুব। সে আমার কাছে সেসব ব্যাপারে কিছু লুকাতো কিনা তা আমি জানি না। সুলতানা প্রথম প্রথম মুরাদের সঙ্গে বিছানায় বা বারান্দায় বসে প্রেমালাপ করতো, সুযোগ পেলে তার শক্ত উত্থিত বিশালাকৃতির লিঙ্গটা নিয়ে খেলতো, হাতে ধরে রগড়াতো, মজা করতো। দু'একদিন এরকম করতে করতে পুরোস্খলন অর্থাৎ হস্তমৈথুনের কাজটাও হয়ে যেতো।
একদিন রাতের খাবার শেষে আমরা বিছানায় গেছি। পাশের ঘরে দুই ছেলে-মেয়ে এক বিছানাতেই থাকে জন্মের পর থেকে। বড়টি মেয়ে, ওর বয়স এবছর ১৩ পেরিয়ে ১৪তে পড়লো; ছোটটির বয়স ওর চেয়ে মাত্র এক বছরের ছোট। সুলতানা বলে, ওদেরকে এখন আর এক বিছানায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না, বয়স হয়েছে দু’জনেরই।
আমি একটু ভেবে বললাম, তা ঠিক, কিন' এমুহূর্তে কিছু করার নেই, বড় বাসা নেবার মত টাকা কই! তাছাড়া ছেলে তো এখনো বয়সে ছোটই, কাজেই চিন্তার কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না।
যাহোক, একথা-সেকথার পর আবার সেই মুরাদের কথা উঠলো। ওই মুরাদ অর্থাৎ আমাদের গৃহশিক্ষকের সঙ্গে সুলতানা সেক্স করবে--এই ধরনের একটা আলাপ করলো আমার সঙ্গে। কারণ বিয়ের আগে সে দু’তিন জন পুরুষকে কিভাবে দেহদান করেছিল তার স্ববিস্তার বর্ণনা সে আমার কাছে করেছিল ঢাকায় আসবার পরপরই। আর সেইসব ঘটনার পর থেকেই নাকি সে ঘুমাতে পারতো না, কেবলই তাদের কথা মনে পড়ত। নির্লজ্জের মতো সুলতানা কত সহজে তার নাগরদের ব্যাপারে কত কথাই না গড়গড় করে বলে যেতে পারলো সেদিন। আমি বুঝে নিলাম, ওকে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ দিয়ে দেখাতে হবে।
পরে ঢাকার কিছু নামকরা মনোরোগ বিশেষজ্ঞকে দেখানো হলেও তাদের কোনো চিকিৎসা কার্যকরী হচ্ছিল না। ব্যথার উপর ব্যথা দিলে নাকি ব্যথা নাশ হয়- এরকম একটা চৈনিক মতবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত ধারণায় বিশ্বাসী সুলতানা গৃহশিক্ষক মুরাদকে কব্জা করার চেষ্টায় এক প্রকার উঠে-পড়ে লাগলো যেন।
তেইশ বছরের বাড়ন্ত শরীরের মুরাদ নোয়াখালির ছেলে। সে ঢাকায় চাচার বাড়িতে থেকে উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে বি-কম পড়ছিল। তার সঙ্গে কখন কি কথা হতো, রাতের বেলা সুলতানা সেগুলোর সবিস্তার বর্ণনা করতো। মুরাদের ফর্সা মোটা ও লম্বাকৃতির লিঙ্গটা ছিল নাকি দেখার মতো। সুলতানার পছন্দও হয়েছিল খুব। সে আমার কাছে সেসব ব্যাপারে কিছু লুকাতো কিনা তা আমি জানি না। সুলতানা প্রথম প্রথম মুরাদের সঙ্গে বিছানায় বা বারান্দায় বসে প্রেমালাপ করতো, সুযোগ পেলে তার শক্ত উত্থিত বিশালাকৃতির লিঙ্গটা নিয়ে খেলতো, হাতে ধরে রগড়াতো, মজা করতো। দু'একদিন এরকম করতে করতে পুরোস্খলন অর্থাৎ হস্তমৈথুনের কাজটাও হয়ে যেতো।