09-10-2021, 04:33 PM
তারিন
ছটফট করে তারিন। বেলা এগারোটা বাজে। টেষ্ট পরীক্ষা হয়ে গেছে, কলেজ ছুটি তার। ছোট ভাই বাবলু কলেজে, বাবা যথারীতি বাইরে, রাত দশটার পর বাড়ী ফিরবে বাড়ীতে একা তারিন। মা নেই ছোটোবেলায় মারা গেছে। একা বাড়ীতে থাকার অভ্যাস আছে তার, কিন্তু আজকের দিনটা অন্যরকম। একটা ভয় লজ্জা সেই সথে অজানা শিহরণ তার আঠারো বছরের তম্বী কিশোরী শরীরটা কাঁপিয়ে তুলছে। আকরাম আংকেল তার বাবার সবচেয়ে কাছের বন্ধু, তাদের পরিবারের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মানুষ, যাকে সেই ছোটোবেলা থেকে শ্রদ্ধা করেছে ভালোবেসেছে সেই লোকটাই তার জীবনে অন্যরকম কোনো ভুমিকায় অবতির্ন হতে চলেছে। হ্যা আকরাম আংকেল তার বাবার বন্ধু, বাবার পরেই তার স্থান ছিলো তারিনের জীবনে, কিন্তু গত একটা বছরে যেন পরিবর্তীত হয়েছে সম্পর্কটা, সেই সাথে তার প্রতি আংকেলের দৃষ্টিভঙ্গীটাও, তার প্রতি আংকেলের স্নেহ একধরনের আকর্ষণ আর লোভে পরিনত হয়েছে যেন, সত্যি কথা বলতে কি আজকাল তার শরীর দেখে আকরাম আংকেল, এক মাসে কিশোরী থেকে পরিপুর্ণ যুবতী হয়ে উঠেছে তারিন, গত মাসে জিনিষটা চোখে ধরা পড়েছিলো তার, সন্ধ্যা বেলা প্রতিদিনের মত আংকেল এসেছে যথারীতি দুই বন্ধু মদের বোতোল খুলে বসেছে, রান্না করছিল তারিন, বসার ঘরে সোকেসের নিচের থাক থেকে প্লেট বের করার জন্য সোকেসের কাছে হাঁটু মুড়ে বসেছিল তারিন, বাড়ীতে সাধারণত স্কার্ট ফ্রক এসবি পরে সে, সেইদিনও সাদা রঙের একটা হাঁটুঝুল ফ্রক পরেছিল তারিন, একটু বেকায়দায় বসায় ফ্রকের ঝুলটা উঠে গিয়ে ফর্শা উরুর অনেকটা উন্মুক্ত হয়ে গেছিল তার, সামনেই সোফায় বসে মদের গ্লাসে চুমুক দিচ্ছিল আকরাম মুখ তুলেই আংকেলকে তার খোলা উরুর দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখেছিল তারিন। সেই দৃষ্টিতে এমন কিছু ছিল যে বুকের মধ্যে রোমাঞ্চ আর লজ্জার মিশ্র শিহরণের একটা ঢেউ খেলে গেছিল তার। পঞ্চান্ন ছাপ্পান্ন বছর বয়ষ আকরাম আংকেলের, তারিনের বাবা বাদশার সমবয়ষি, বাদশার লেট ম্যারেজের কারনে তারা ছোট ছোট হলেও ঠিক সময়ে বিয়ে করায় আকরামের একমাত্র ছেলের বয়ষ প্রায় ত্রিশ বত্রিশ। না, তারিনের জীবনে কোনো স্বপ্নপুরুষ নেই সমবয়সী কোন ছেলে বা যুবকের সান্নিধ্যে যাবার কোনো সুযোগ নেই তার, এ ব্যাপারে অত্যান্ত কনজার্ভেটিভ বাদশা জেরিন নামে তার ক্লাসের একটা মেয়ে ছাড়া কোনো বান্ধবীর বাসায় যাওয়াও নিষিদ্ধ তার, বাবা মার একমাত্র মেয়ে জেরিন বাবা বিদেশে, বাড়ি আর কলেজ, মাঝে মাঝে কেনাকাটার জন্য আকরাম আংকেলের সাথে বাইরে যাওয়া, মেয়েকে * ছাড়া বাইরে পাঠাবার ঘোর বিরোধী ছিল বাদশা, কিন্তু আকরাম বাদ সাধায় এ যাত্রা *র হাত থেকে বেঁচেছে তারিন। এহেন তারিনের জীবনে পুরুষ বলতে তার বাবা আর আকরাম আংকেল, তাই আজকাল নিজের অজান্তেই লম্বা চওড়া ফর্সা মাথার চুল পাতলা, মদের কারনে সামান্য ভুঁড়ি গজানো ,পুরুষালি নিষ্ঠুর চেহারার বিপত্নীক আংকেলের প্রতি এক ধরনের আকর্ষণ অনুভব করে তারিন, তাই সেদিন রান্নাঘরে তাড়াতাড়ি পালিয়ে আসলেও, সত্যি কি আংকেল তার খোলা উরু দেখছিল, নাকি মনের ভুল, একটা ঘোরের বশে কিছুক্ষণ পর আবার গেছিলো সে বসার ঘরে, প্রয়োজন না থাকলেও প্লেট বের করার ছলনায় একি ভঙ্গীতে বসেছিল সোকেসের সামনে, ইচ্ছা করেই ফ্রকের ঝুল আর একটু বেশি উঠে যেতে দিয়ে সেই সাথে থাই দুটো বেশি ফাঁক করে, যাতে মাখনের মত ফর্শা উরুর অনেকটা এমন কি উরুসন্ধিতে লেপ্টে থাকা সাদা প্যান্টিটা পর্যন্ত দেখা যায়। হ্যা, এবারো তার খোলা উরুতে আংকেলের লোলুপ দৃষ্টিটা অনুভব করেছিল তারিন, শুধু তাই না ভিতরের প্যান্টিটা দেখার জন্য একটু ঝুকে বসতেও দেখেছিল তাকে, সেই রাতে আংকেলকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছিল সে, আংকেল তাকে কোলে নিয়ে আদর করতে করতে তার প্যান্টির ভিতরে হাত ঢোকাচ্ছে, চুমু খাচ্ছে, ফ্রক তুলে প্যান্টি নামিয়ে দিচ্ছে.......আহঃ এত অশ্লীল কখনো ভাবতে পারেনি সে, পরদিন ভোরবেলা ঘুম ভেঙে সপ্নদোষে প্যান্টি ভিজে থাকতে দেখেছিল তারিন,পরেরদিন সন্ধ্যায় আকরাম আংকেলের দিকে এক অজানা লজ্জায় আর চোখ তুলেই তাকাতে পর্যন্ত পারছিল না সে।
ছটফট করে তারিন। বেলা এগারোটা বাজে। টেষ্ট পরীক্ষা হয়ে গেছে, কলেজ ছুটি তার। ছোট ভাই বাবলু কলেজে, বাবা যথারীতি বাইরে, রাত দশটার পর বাড়ী ফিরবে বাড়ীতে একা তারিন। মা নেই ছোটোবেলায় মারা গেছে। একা বাড়ীতে থাকার অভ্যাস আছে তার, কিন্তু আজকের দিনটা অন্যরকম। একটা ভয় লজ্জা সেই সথে অজানা শিহরণ তার আঠারো বছরের তম্বী কিশোরী শরীরটা কাঁপিয়ে তুলছে। আকরাম আংকেল তার বাবার সবচেয়ে কাছের বন্ধু, তাদের পরিবারের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মানুষ, যাকে সেই ছোটোবেলা থেকে শ্রদ্ধা করেছে ভালোবেসেছে সেই লোকটাই তার জীবনে অন্যরকম কোনো ভুমিকায় অবতির্ন হতে চলেছে। হ্যা আকরাম আংকেল তার বাবার বন্ধু, বাবার পরেই তার স্থান ছিলো তারিনের জীবনে, কিন্তু গত একটা বছরে যেন পরিবর্তীত হয়েছে সম্পর্কটা, সেই সাথে তার প্রতি আংকেলের দৃষ্টিভঙ্গীটাও, তার প্রতি আংকেলের স্নেহ একধরনের আকর্ষণ আর লোভে পরিনত হয়েছে যেন, সত্যি কথা বলতে কি আজকাল তার শরীর দেখে আকরাম আংকেল, এক মাসে কিশোরী থেকে পরিপুর্ণ যুবতী হয়ে উঠেছে তারিন, গত মাসে জিনিষটা চোখে ধরা পড়েছিলো তার, সন্ধ্যা বেলা প্রতিদিনের মত আংকেল এসেছে যথারীতি দুই বন্ধু মদের বোতোল খুলে বসেছে, রান্না করছিল তারিন, বসার ঘরে সোকেসের নিচের থাক থেকে প্লেট বের করার জন্য সোকেসের কাছে হাঁটু মুড়ে বসেছিল তারিন, বাড়ীতে সাধারণত স্কার্ট ফ্রক এসবি পরে সে, সেইদিনও সাদা রঙের একটা হাঁটুঝুল ফ্রক পরেছিল তারিন, একটু বেকায়দায় বসায় ফ্রকের ঝুলটা উঠে গিয়ে ফর্শা উরুর অনেকটা উন্মুক্ত হয়ে গেছিল তার, সামনেই সোফায় বসে মদের গ্লাসে চুমুক দিচ্ছিল আকরাম মুখ তুলেই আংকেলকে তার খোলা উরুর দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখেছিল তারিন। সেই দৃষ্টিতে এমন কিছু ছিল যে বুকের মধ্যে রোমাঞ্চ আর লজ্জার মিশ্র শিহরণের একটা ঢেউ খেলে গেছিল তার। পঞ্চান্ন ছাপ্পান্ন বছর বয়ষ আকরাম আংকেলের, তারিনের বাবা বাদশার সমবয়ষি, বাদশার লেট ম্যারেজের কারনে তারা ছোট ছোট হলেও ঠিক সময়ে বিয়ে করায় আকরামের একমাত্র ছেলের বয়ষ প্রায় ত্রিশ বত্রিশ। না, তারিনের জীবনে কোনো স্বপ্নপুরুষ নেই সমবয়সী কোন ছেলে বা যুবকের সান্নিধ্যে যাবার কোনো সুযোগ নেই তার, এ ব্যাপারে অত্যান্ত কনজার্ভেটিভ বাদশা জেরিন নামে তার ক্লাসের একটা মেয়ে ছাড়া কোনো বান্ধবীর বাসায় যাওয়াও নিষিদ্ধ তার, বাবা মার একমাত্র মেয়ে জেরিন বাবা বিদেশে, বাড়ি আর কলেজ, মাঝে মাঝে কেনাকাটার জন্য আকরাম আংকেলের সাথে বাইরে যাওয়া, মেয়েকে * ছাড়া বাইরে পাঠাবার ঘোর বিরোধী ছিল বাদশা, কিন্তু আকরাম বাদ সাধায় এ যাত্রা *র হাত থেকে বেঁচেছে তারিন। এহেন তারিনের জীবনে পুরুষ বলতে তার বাবা আর আকরাম আংকেল, তাই আজকাল নিজের অজান্তেই লম্বা চওড়া ফর্সা মাথার চুল পাতলা, মদের কারনে সামান্য ভুঁড়ি গজানো ,পুরুষালি নিষ্ঠুর চেহারার বিপত্নীক আংকেলের প্রতি এক ধরনের আকর্ষণ অনুভব করে তারিন, তাই সেদিন রান্নাঘরে তাড়াতাড়ি পালিয়ে আসলেও, সত্যি কি আংকেল তার খোলা উরু দেখছিল, নাকি মনের ভুল, একটা ঘোরের বশে কিছুক্ষণ পর আবার গেছিলো সে বসার ঘরে, প্রয়োজন না থাকলেও প্লেট বের করার ছলনায় একি ভঙ্গীতে বসেছিল সোকেসের সামনে, ইচ্ছা করেই ফ্রকের ঝুল আর একটু বেশি উঠে যেতে দিয়ে সেই সাথে থাই দুটো বেশি ফাঁক করে, যাতে মাখনের মত ফর্শা উরুর অনেকটা এমন কি উরুসন্ধিতে লেপ্টে থাকা সাদা প্যান্টিটা পর্যন্ত দেখা যায়। হ্যা, এবারো তার খোলা উরুতে আংকেলের লোলুপ দৃষ্টিটা অনুভব করেছিল তারিন, শুধু তাই না ভিতরের প্যান্টিটা দেখার জন্য একটু ঝুকে বসতেও দেখেছিল তাকে, সেই রাতে আংকেলকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছিল সে, আংকেল তাকে কোলে নিয়ে আদর করতে করতে তার প্যান্টির ভিতরে হাত ঢোকাচ্ছে, চুমু খাচ্ছে, ফ্রক তুলে প্যান্টি নামিয়ে দিচ্ছে.......আহঃ এত অশ্লীল কখনো ভাবতে পারেনি সে, পরদিন ভোরবেলা ঘুম ভেঙে সপ্নদোষে প্যান্টি ভিজে থাকতে দেখেছিল তারিন,পরেরদিন সন্ধ্যায় আকরাম আংকেলের দিকে এক অজানা লজ্জায় আর চোখ তুলেই তাকাতে পর্যন্ত পারছিল না সে।