25-09-2021, 12:39 PM
সারাদিন আমাদের টিভি ও ভিসিয়ার দেখে সময় কেটে গেল, সন্ধ্যায় ভাইয়া আমাদেরকে নিয়ে তার ভাবি বধুকে দেখাতে নিয়ে গেল, খুব সুন্দর দেখতে , আমাদের ভাবী যে খুব মিষ্টি হবে সে কথার বলা অপেক্ষা রাখেনা।সেখান থেকে খেয়ে দেয়ে রাত দশটা নাগাদ আমরা ফিরে এলাম।
ভাইয়ার ঘরের দুইটি কামরা, এক কামরায় আমাদের শুয়ার ব্যবস্থা হল, অন্য কামরায় তার, আমি এক কামরায় একা থাকতে ভয় লাগবে তাই অনুরোধ করলাম সবাই মিলে এক কামরায় থাকতে। ভাইয়া আমার ভীরু চেহারা এবং কাতরতা দেখে অনুরোধ রক্ষা না করে পারল না। আমি মেহমান তাই আমাকে খাতে শুতে বলল, আমি রাজি হলাম না, আমি শীতল পাটি বিছায়ে নিচে শুলাম ভাইয়া আর আমার ছোট ভাই খাটের অপরে শুল। আমার কিছুতেই ঘুম আসছিল না, মনে হচ্ছে বাইরে কি যেন কচর মচর করছে, কে যেন হাটছে, আমার ভয় ভয় লাগছিল। তবুও দু চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকলাম, একবার এ পাশ আরেকবার ও পাশ করি, একবার চিত হয়ে শুই আরেকবার উপুড় হয়ে শুই।
গভীর রাত হঠাত আমার পাশে দ িয়াশলায়ের আলো জ্বলে উঠল, আমি তখন উপুড় হয়ে শুয়া, কে জ্বালালো দেখলাম না, আমরা তিজনই ত আছি ঘরে ভাইয়া ছাড়া কে জ্বালাবে, আমি টের পেলাম আলো নিভিয়ে সে আমার পাশে বসে আছে, আবার একটা কাঠি জ্বালিয়ে অনেক্ষন ধরে রাখল, আমার বুঝতে বাকি রইলনা যে ভাইয়া আমার উপুড় হয়ে থাকা পাছাটা এবং মাংশল নিতম্বটা ভাল করে দেখে নিচ্ছে, হয়ত কিছুক্ষন পরেই টিপাটিপি শুরু করে দিবে।
আমার ধারনাই সত্যি হল, আমার মাংশল পাছাটা তে আস্তে আস্তে টিপতে লাগল, আমি লজ্জায় কিছু বলতে পারছিনা, মাত্র কিছুদিন পর ভাইয়ার বিয়ে সুন্দরী বউ পাবে অথচ ভাইয়া আমার দেহের লোভ সামলাতে পারলনা।
কাল সকালে কিভাবে ভাইয়ার মুখোমুখি হব।
আমাকে দেখে ভাইয়া কি বলবে আমি বা কি বলব, আর যদি ভাইয়াকে বাধা দিই কাল থাকব কি করে অবশ্যই চলে যেতে হবে, কার সাথে যাব, বাবাকে ত খবর পৌছাতে পারবনা। আগ পিছ ভেবে চুপ হয়ে রইলাম।
আমার ভাবনার মাঝেও ভাইয়া থেমে নেই আমার নরম পাছাটা কে আস্তে আস্তে টিপেই যাচ্ছে। আমার কোন বাধা নে দেখে সে আরো সাহসি হয়ে উঠল, আমার কামিচটাকে উপরের দিকে তুলে দিয়ে একেবারে দুধ পার করে গলা পর্যন্ত নিয়ে আসল, ব্রেসিয়ারের হুক খুলে সেটাও আলাদা করে পাশে রেখে দিল, আমি তেমনি ভাবে দুহাত বালিশের উপর রেখে আর মাথাতা হাতের উপর রেখে উপুড় হয়ে থাকলাম। আমার খোলা পিঠে ভাইয়া কিছুক্ষন হাত বুলিয়ে আলতু ভাবে আদর করতে লাগল, আমার কাতুকুতু লাগছে তাছাড়া একজন ষোড়শী যুবতীর পিঠে একজন যুবকের হাতের ঘর্ষনে আমি ভিতরে ভিতরে আমি উত্তেজিত হয়ে পরতে লাগলাম, আমার বুকের নিচে হাত দিয়ে পাটির সাথে লেপ্টে থাকা দুধে হাত দিয়ে একটু একটু চিপতে লাগল সুবিধা করতে পারছিল না, আমি নিজ থেকে ঘুমের ভানে এক্তা গড়াগড়ি দিয়ে চিত হয়ে গেলাম।
চিত হওয়ার সাথে সাথে সে আমার একটা দুধকে জোরে কচলাতে আর অন্য একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষা শুরু করল, একবার এ দুধ আরেকবার ও দুধ পালটিয়ে পালটিয়ে চোষা ও কচলানিতে আমি আর নিজেকে নিরব রাখতে পারলাম না , আমি তার মাথাকে আমার দুধের উপর চেপে ধরলাম, এতক্ষনে আমার সাড়া পেয়ে সে আরো জোরে দুধ চোষা ও টিপা তীব্র হতে তীব্রতর করে ফেলল, আমি চরম উত্তেজনায় পা গুলোকে আচড়াতে লাগলাম, নিজের অজান্তে তার ঠাঠানো বাড়ায় আমার হাত চলে গেল, এক টানে তার লুংগি খুলে দিয়ে তাকে বিবস্ত্র করে বাড়াটাকে মলতে লাগলাম, মলাতে যেন মজা পাচ্ছিলাম না একেবারে, খপ করে ধরে আমার মুখে নিয়ে নিলাম, আর চোষতে লাগলাম, ভাইয়া প্রবল উত্তেজিত হয়ে গেল,সে নিশব্ধে আহ -হ-হ-হ উহ-হ-হ- করতে লাগল আর আমারদুই দুধ দু হাতে চিপতে লাগল, এদিকে আমার সোনায় জল থই থই করতে লাগল, আমাদের কারো আর ধৈর্য রাখতে পারছিলাম না, ভাইয়া আমাকে চিত করে শুয়ে দিয়ে আমার সোনায় বাড়া ফিট করে এক ঠেলায় তার পুরো
বাড়া সোনার গভীরে ঢুকিয়ে দিল।
ভাইয়ার ঘরের দুইটি কামরা, এক কামরায় আমাদের শুয়ার ব্যবস্থা হল, অন্য কামরায় তার, আমি এক কামরায় একা থাকতে ভয় লাগবে তাই অনুরোধ করলাম সবাই মিলে এক কামরায় থাকতে। ভাইয়া আমার ভীরু চেহারা এবং কাতরতা দেখে অনুরোধ রক্ষা না করে পারল না। আমি মেহমান তাই আমাকে খাতে শুতে বলল, আমি রাজি হলাম না, আমি শীতল পাটি বিছায়ে নিচে শুলাম ভাইয়া আর আমার ছোট ভাই খাটের অপরে শুল। আমার কিছুতেই ঘুম আসছিল না, মনে হচ্ছে বাইরে কি যেন কচর মচর করছে, কে যেন হাটছে, আমার ভয় ভয় লাগছিল। তবুও দু চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকলাম, একবার এ পাশ আরেকবার ও পাশ করি, একবার চিত হয়ে শুই আরেকবার উপুড় হয়ে শুই।
গভীর রাত হঠাত আমার পাশে দ িয়াশলায়ের আলো জ্বলে উঠল, আমি তখন উপুড় হয়ে শুয়া, কে জ্বালালো দেখলাম না, আমরা তিজনই ত আছি ঘরে ভাইয়া ছাড়া কে জ্বালাবে, আমি টের পেলাম আলো নিভিয়ে সে আমার পাশে বসে আছে, আবার একটা কাঠি জ্বালিয়ে অনেক্ষন ধরে রাখল, আমার বুঝতে বাকি রইলনা যে ভাইয়া আমার উপুড় হয়ে থাকা পাছাটা এবং মাংশল নিতম্বটা ভাল করে দেখে নিচ্ছে, হয়ত কিছুক্ষন পরেই টিপাটিপি শুরু করে দিবে।
আমার ধারনাই সত্যি হল, আমার মাংশল পাছাটা তে আস্তে আস্তে টিপতে লাগল, আমি লজ্জায় কিছু বলতে পারছিনা, মাত্র কিছুদিন পর ভাইয়ার বিয়ে সুন্দরী বউ পাবে অথচ ভাইয়া আমার দেহের লোভ সামলাতে পারলনা।
কাল সকালে কিভাবে ভাইয়ার মুখোমুখি হব।
আমাকে দেখে ভাইয়া কি বলবে আমি বা কি বলব, আর যদি ভাইয়াকে বাধা দিই কাল থাকব কি করে অবশ্যই চলে যেতে হবে, কার সাথে যাব, বাবাকে ত খবর পৌছাতে পারবনা। আগ পিছ ভেবে চুপ হয়ে রইলাম।
আমার ভাবনার মাঝেও ভাইয়া থেমে নেই আমার নরম পাছাটা কে আস্তে আস্তে টিপেই যাচ্ছে। আমার কোন বাধা নে দেখে সে আরো সাহসি হয়ে উঠল, আমার কামিচটাকে উপরের দিকে তুলে দিয়ে একেবারে দুধ পার করে গলা পর্যন্ত নিয়ে আসল, ব্রেসিয়ারের হুক খুলে সেটাও আলাদা করে পাশে রেখে দিল, আমি তেমনি ভাবে দুহাত বালিশের উপর রেখে আর মাথাতা হাতের উপর রেখে উপুড় হয়ে থাকলাম। আমার খোলা পিঠে ভাইয়া কিছুক্ষন হাত বুলিয়ে আলতু ভাবে আদর করতে লাগল, আমার কাতুকুতু লাগছে তাছাড়া একজন ষোড়শী যুবতীর পিঠে একজন যুবকের হাতের ঘর্ষনে আমি ভিতরে ভিতরে আমি উত্তেজিত হয়ে পরতে লাগলাম, আমার বুকের নিচে হাত দিয়ে পাটির সাথে লেপ্টে থাকা দুধে হাত দিয়ে একটু একটু চিপতে লাগল সুবিধা করতে পারছিল না, আমি নিজ থেকে ঘুমের ভানে এক্তা গড়াগড়ি দিয়ে চিত হয়ে গেলাম।
চিত হওয়ার সাথে সাথে সে আমার একটা দুধকে জোরে কচলাতে আর অন্য একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষা শুরু করল, একবার এ দুধ আরেকবার ও দুধ পালটিয়ে পালটিয়ে চোষা ও কচলানিতে আমি আর নিজেকে নিরব রাখতে পারলাম না , আমি তার মাথাকে আমার দুধের উপর চেপে ধরলাম, এতক্ষনে আমার সাড়া পেয়ে সে আরো জোরে দুধ চোষা ও টিপা তীব্র হতে তীব্রতর করে ফেলল, আমি চরম উত্তেজনায় পা গুলোকে আচড়াতে লাগলাম, নিজের অজান্তে তার ঠাঠানো বাড়ায় আমার হাত চলে গেল, এক টানে তার লুংগি খুলে দিয়ে তাকে বিবস্ত্র করে বাড়াটাকে মলতে লাগলাম, মলাতে যেন মজা পাচ্ছিলাম না একেবারে, খপ করে ধরে আমার মুখে নিয়ে নিলাম, আর চোষতে লাগলাম, ভাইয়া প্রবল উত্তেজিত হয়ে গেল,সে নিশব্ধে আহ -হ-হ-হ উহ-হ-হ- করতে লাগল আর আমারদুই দুধ দু হাতে চিপতে লাগল, এদিকে আমার সোনায় জল থই থই করতে লাগল, আমাদের কারো আর ধৈর্য রাখতে পারছিলাম না, ভাইয়া আমাকে চিত করে শুয়ে দিয়ে আমার সোনায় বাড়া ফিট করে এক ঠেলায় তার পুরো
বাড়া সোনার গভীরে ঢুকিয়ে দিল।