25-09-2021, 12:15 PM
বাবা না থাকায় লোকটি আমার দিকে আড়চোখে তাকাতে শুরু করল, তার দৃষ্টি বার বার আমার দুধের দিকে এসে ঠেকতে লাগল, বয়সের তুলনায় আমার দুধগুলো বিশাল আকারের, কারন আমার খালাত ভাই ফুফাত ভাই এবং আরো কয়েকজনের দ্বারা এ দুধগুলো মথিত হয়েছে, তবুও অচেনা অজানা লোক দুধের দিকে এভাবে তাকাবে আমার সেটা ভাল লাগেনি তাই বার বার দুধগুলো ঢাকতে লাগলাম। লোকটি আমার সাথে স্বাভাবিক হত চাইল, এবং জানতে চেয়ে জিজ্ঞেস করল,
কি নাম তোমার?
বললাম আমার নাম পারুল।
কিসে পড় তুমি?
বললাম, পড়িনা, সিক্স পর্যন্ত পড়েছি মাত্র।
ইস তুমি কি সুন্দর মেয়ে পড়লে তোমার ডিমান্ড হত।
আমি লাজুক হাসি দিয়ে বললাম,যা
কেন আমি ভুল বলেছি? তোমার ফর্সা গাল, সুন্দর চোখ, উন্নত বক্ষ, দেখতে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।
মনে মনে বললাম,লোকটি কি ফাজিল, নির্লজ্জের মত সব বলে দিচ্ছে।
কোথায় যাবে তোমরা?
ময়মন্সিংহ
বাড়ি কি সেখানে?
না , বললাম।
তাহলে কেন যাচ্ছ তোমরা?
চাচার বাড়ী বেড়াতে, আমার বাবার আপন ভাই একজন সেখানে স্থায় ী বাসিন্দা।
আচ্ছা, তাই!
এদিকে আমার ভাই ঘুমিয়ে গেছে, আমার ভাইকে তার বাম পাশে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে সে আরো একটু আমার শরীরে দিকে এগিয়ে আসল, কিছু বললাম না, কারন আমার ভাইয়ের সুবিধার জন্যই ত করেছে। এ ফাকে আমার বাবা একবার এসে দেখে গেল, আমার ভাইকে ঘুম সে নিজেকে একটু ফ্রি মনে করল, আবার কোন্ দিকে চলে গেল, বুঝলাম না।
এবার লোকটি আমার শরীরের সাথে ঠেসানো, এক ইঞ্চিও ফাক নেই। কিছুক্ষন নিরব থেকে বলে উঠল, তোমার ভাইকে কোলে নিয়ে আমার হাতে ব্যাথা করছে, এই দেখ বলে ডান হাতে কে লম্বা করে বের করে আমায় দেখাতে লাগল, আর সে ফাকে তার কনুইটা আম ার বাম দুধের সাথে লাগিয়ে একটা মৃদু চাপ দিল, আমার কোন আপত্তি না দেখে মিছামিছি তার বাম হাত দিয়ে ডান হাতকে টিপছে আর ডান হাতের কনুই দিয়ে আমার দুধের উপর চাপ দিয়ে যাচ্ছে। চাপটা প্রথমে আস্তে হলেও আমার আপত্তি না পাওয়াতে এটা ধীরে ধীরে বাড়তে লাগল, তারপর কনুই থেকে বাহুতে পৌছে গেল, পুরা বাহুকে দুধের সাথে চেপে ধরে আস্তে আস্তে বাহুকে ঘুরাতে লাগল, আমি দুধে প্রচন্ড চাপ অনুভব করতে লাগলাম, তার হাতটাকে ঠেলে দিয়ে বললাম,
এই কি করছেন আপনি!
সে মৃদু কন্ঠে বলল, কেন তোমার ভাল লাগছে না?
আমি যা বলে একটা লাজুক হাসিদিয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
আমার লাজুকতা তার ইচ্ছাকে আরো তীব্র করে তুলল, আমাদের বসার স্থান টা একেবারে নির্জন, টয়লেটের পাশে হওয়ায় এদিকে কোন লোকই আসেনা, টয়লেটে মাঝে মাঝে কেঊ আসলেও রাতের অন্ধকারে আমাদের দিকে কেউ খেয়েল করেনা, আর যারা দেখে তারা হয়ত ভাবে আমরা একান্ত আপন কেউ তাই সন্দেহ করার যুক্তিও থাকেনা। ট্রেন্টা থামল, কোথায় কোন ষ্টেশন বুঝলাম না, কেউ নামল কি ঊঠল সেটা ও বুঝতে পারলাম না। আমার বাবা আসল, বলল পারুল আমি একটা সিট পেয়েছি তুই যেখানে আসিছ থাক আমি ওখানে বসে গেলাম বলে আবার চলেই গেল। যাওয়ার সময় লোক টিকে বলল, আংকেল আম ার মেয়েটার দিকে একটু খেয়াল রাখবেন, লোকটি ভদ্র ন্ম্র ভাষায় বলল, আপনি কোন চিন্তা করবেন না , আপনার মেয়ে আমার আপন জনের মতই।
কি নাম তোমার?
বললাম আমার নাম পারুল।
কিসে পড় তুমি?
বললাম, পড়িনা, সিক্স পর্যন্ত পড়েছি মাত্র।
ইস তুমি কি সুন্দর মেয়ে পড়লে তোমার ডিমান্ড হত।
আমি লাজুক হাসি দিয়ে বললাম,যা
কেন আমি ভুল বলেছি? তোমার ফর্সা গাল, সুন্দর চোখ, উন্নত বক্ষ, দেখতে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।
মনে মনে বললাম,লোকটি কি ফাজিল, নির্লজ্জের মত সব বলে দিচ্ছে।
কোথায় যাবে তোমরা?
ময়মন্সিংহ
বাড়ি কি সেখানে?
না , বললাম।
তাহলে কেন যাচ্ছ তোমরা?
চাচার বাড়ী বেড়াতে, আমার বাবার আপন ভাই একজন সেখানে স্থায় ী বাসিন্দা।
আচ্ছা, তাই!
এদিকে আমার ভাই ঘুমিয়ে গেছে, আমার ভাইকে তার বাম পাশে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে সে আরো একটু আমার শরীরে দিকে এগিয়ে আসল, কিছু বললাম না, কারন আমার ভাইয়ের সুবিধার জন্যই ত করেছে। এ ফাকে আমার বাবা একবার এসে দেখে গেল, আমার ভাইকে ঘুম সে নিজেকে একটু ফ্রি মনে করল, আবার কোন্ দিকে চলে গেল, বুঝলাম না।
এবার লোকটি আমার শরীরের সাথে ঠেসানো, এক ইঞ্চিও ফাক নেই। কিছুক্ষন নিরব থেকে বলে উঠল, তোমার ভাইকে কোলে নিয়ে আমার হাতে ব্যাথা করছে, এই দেখ বলে ডান হাতে কে লম্বা করে বের করে আমায় দেখাতে লাগল, আর সে ফাকে তার কনুইটা আম ার বাম দুধের সাথে লাগিয়ে একটা মৃদু চাপ দিল, আমার কোন আপত্তি না দেখে মিছামিছি তার বাম হাত দিয়ে ডান হাতকে টিপছে আর ডান হাতের কনুই দিয়ে আমার দুধের উপর চাপ দিয়ে যাচ্ছে। চাপটা প্রথমে আস্তে হলেও আমার আপত্তি না পাওয়াতে এটা ধীরে ধীরে বাড়তে লাগল, তারপর কনুই থেকে বাহুতে পৌছে গেল, পুরা বাহুকে দুধের সাথে চেপে ধরে আস্তে আস্তে বাহুকে ঘুরাতে লাগল, আমি দুধে প্রচন্ড চাপ অনুভব করতে লাগলাম, তার হাতটাকে ঠেলে দিয়ে বললাম,
এই কি করছেন আপনি!
সে মৃদু কন্ঠে বলল, কেন তোমার ভাল লাগছে না?
আমি যা বলে একটা লাজুক হাসিদিয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
আমার লাজুকতা তার ইচ্ছাকে আরো তীব্র করে তুলল, আমাদের বসার স্থান টা একেবারে নির্জন, টয়লেটের পাশে হওয়ায় এদিকে কোন লোকই আসেনা, টয়লেটে মাঝে মাঝে কেঊ আসলেও রাতের অন্ধকারে আমাদের দিকে কেউ খেয়েল করেনা, আর যারা দেখে তারা হয়ত ভাবে আমরা একান্ত আপন কেউ তাই সন্দেহ করার যুক্তিও থাকেনা। ট্রেন্টা থামল, কোথায় কোন ষ্টেশন বুঝলাম না, কেউ নামল কি ঊঠল সেটা ও বুঝতে পারলাম না। আমার বাবা আসল, বলল পারুল আমি একটা সিট পেয়েছি তুই যেখানে আসিছ থাক আমি ওখানে বসে গেলাম বলে আবার চলেই গেল। যাওয়ার সময় লোক টিকে বলল, আংকেল আম ার মেয়েটার দিকে একটু খেয়াল রাখবেন, লোকটি ভদ্র ন্ম্র ভাষায় বলল, আপনি কোন চিন্তা করবেন না , আপনার মেয়ে আমার আপন জনের মতই।