10-09-2021, 01:03 AM
ছোট মেয়ে তার দিদিকে নিচুস্বরে কিছু বললো। দেখলাম তিন জনেরই মুখ শুকিয়ে গেছে। আমি মৃদুস্বরে বড় মেয়ে সুনীতাকে জিজ্ঞেস করলাম " কি হয়েছে?"
"আজ মরে যাবো !" ও বললো।
"খুব লাগে, না?" জানতে চাইলাম
ও বললো," আজ ঝুলিয়ে......."
"এই ছেমড়িগুলো !" জেঠুর গর্জন শুনে চমকে উঠলাম "এখানেও আড্ডা? আজ তোদের গল্প করার ভূত ছাড়িয়ে দিচ্ছি ! এখানে আয় "
ছাদের মাঝখানে জেঠু আর চাকর দুটোর কাছে এগিয়ে গেলাম। দেখি ওরা নাইলনের দড়ি বার করেছে। নারকেল দড়ির মতো নাইলনের দড়ি। একটু সরু কিন্তু অনেক বেশি শক্ত। মেয়েরা দেখি চুপচাপ দুহাত সামনে বাড়িয়ে দিল। তখনও আমি বুঝতে পারছিনা কি হবে।
জেঠু হঠাৎ বললে," না আজ এই মাষ্টারনীকে আগে। এই আড্ডা শুরু করেছিল। মাষ্টারনীকে আগে সহবত শেখাতে হবে।"
এমন ভয়ংকর গলায় কথাটা বললো যে শুনে আমার গলা শুকিয়ে গেল।
একটা চাকর এসে আমার দুহাত সামনে টেনে কব্জি দুটো একসঙ্গে বাঁধলো শক্ত করে। এতো শক্ত করে বেঁধেছে যে নাইলনের দড়ি যেন চামড়া কেটে বসে গেল। ব্যথায় চোখে জল চলে এলো আমার।
জেঠু আবার ভয়ানক গলায় বললে " এখনই কেঁদে ফেললি ছুঁড়ি? এখনো তো কিছুই হয় নি। "
বলে চাকরদের বললে " নে এবার ঝুলিয়ে দে"
এইবার আমি বুঝলাম "ঝুলিয়ে......" মানে কী। আমাদের ঐ S মতো হুক থেকেই ঝুলিয়ে দেওয়া হবে আর তারপর চাবকানো হবে। কিন্তু হুকগুলো অনেকটা উঁচুতে, আমরা পা উঁচু করে মাথার ওপর হাত তুললেও ওখানে পৌঁছবে না। তাহলে কি করে.......?
প্রশ্নটা পুরো মাথায় আসার আগেই উত্তর পেয়ে গেলাম। একটা চাকর আমার থাই দুটো একসঙ্গে জড়িয়ে ধরে উঁচু করে তুলে ধরলো। অন্যজন কব্জির বাঁধনটা হুকে আটকে দিলে। লজ্জায় অপমানে মুখ লাল হয়ে চোখে ফের জল এসে গেল আমার। একটা অচেনা পুরুষ এভাবে আমার নগ্ন শরীর ধরবে তা ভাবতে পারিনি কোনোদিন। কিন্তু কিছু করার নেই। অসহায়ভাবে আমার নগ্ন শরীরটা ঝুলতে লাগল। চোখের জল গাল বেয়ে গড়িয়ে টস্ টস্ করে পড়তে লাগল বুকে। ইতিমধ্যে বাকী তিনজনকেও ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে আমার পাশাপাশি। নগ্ন দেহে তিনটি পুরুষের চোখের সামনে ঝুলে আছি আমরা। মনে হচ্ছে যেন কসাইখানায় ঝোলানো মাংস।
জেঠু আর চাকরগুলো দেখি নানা রকমের বেত কঞ্চি চাবুক সব বার করছে। দেখেই তো আমার হয়ে গেছে। এই সব দিয়ে মারবে? মরেই যাব। মেয়ে তিন জন এভাবেই মার খায়! তার মধ্যে আবার দেখি বেতগুলোতে তেল মাখানো হচ্ছে। আমরা ঝুলে আছি আর আমাদের দেখিয়ে দেখিয়ে যেন করা হচ্ছে এসব। কাঁধ টনটন করছে, হাত দুটো অবশ হয়ে আসছে, মাথা ঝিমঝিম করছে। এমন সময় সুনীতা যে আমার পাশে ঝুলছে সে ফিসফিসিয়ে বললে "দিদি একটা কথা, যতই লাগুক চেঁচিও না কিন্তু । তাহলে আরো খারাপ অবস্থা হবে।"
বলে কি !! মার খেয়ে চিৎকার করতেও পারবোনা ! এসব ভাবছি হঠাৎ ছোট বোন টা ফুঁপিয়ে উঠলো। তাকিয়ে দেখি ওর বুকের স্তনবৃন্তে ক্লিপ লাগানো হচ্ছে। দুই বুকে দুটো ক্লিপ, তাতে সরু চেন লাগানো আর মাঝখানে একটা কেজি খানেক ওজন ঝোলানো। মানে স্তনবৃন্ত থেকে ঐ ওজন ঝুলবে !
"আজ মরে যাবো !" ও বললো।
"খুব লাগে, না?" জানতে চাইলাম
ও বললো," আজ ঝুলিয়ে......."
"এই ছেমড়িগুলো !" জেঠুর গর্জন শুনে চমকে উঠলাম "এখানেও আড্ডা? আজ তোদের গল্প করার ভূত ছাড়িয়ে দিচ্ছি ! এখানে আয় "
ছাদের মাঝখানে জেঠু আর চাকর দুটোর কাছে এগিয়ে গেলাম। দেখি ওরা নাইলনের দড়ি বার করেছে। নারকেল দড়ির মতো নাইলনের দড়ি। একটু সরু কিন্তু অনেক বেশি শক্ত। মেয়েরা দেখি চুপচাপ দুহাত সামনে বাড়িয়ে দিল। তখনও আমি বুঝতে পারছিনা কি হবে।
জেঠু হঠাৎ বললে," না আজ এই মাষ্টারনীকে আগে। এই আড্ডা শুরু করেছিল। মাষ্টারনীকে আগে সহবত শেখাতে হবে।"
এমন ভয়ংকর গলায় কথাটা বললো যে শুনে আমার গলা শুকিয়ে গেল।
একটা চাকর এসে আমার দুহাত সামনে টেনে কব্জি দুটো একসঙ্গে বাঁধলো শক্ত করে। এতো শক্ত করে বেঁধেছে যে নাইলনের দড়ি যেন চামড়া কেটে বসে গেল। ব্যথায় চোখে জল চলে এলো আমার।
জেঠু আবার ভয়ানক গলায় বললে " এখনই কেঁদে ফেললি ছুঁড়ি? এখনো তো কিছুই হয় নি। "
বলে চাকরদের বললে " নে এবার ঝুলিয়ে দে"
এইবার আমি বুঝলাম "ঝুলিয়ে......" মানে কী। আমাদের ঐ S মতো হুক থেকেই ঝুলিয়ে দেওয়া হবে আর তারপর চাবকানো হবে। কিন্তু হুকগুলো অনেকটা উঁচুতে, আমরা পা উঁচু করে মাথার ওপর হাত তুললেও ওখানে পৌঁছবে না। তাহলে কি করে.......?
প্রশ্নটা পুরো মাথায় আসার আগেই উত্তর পেয়ে গেলাম। একটা চাকর আমার থাই দুটো একসঙ্গে জড়িয়ে ধরে উঁচু করে তুলে ধরলো। অন্যজন কব্জির বাঁধনটা হুকে আটকে দিলে। লজ্জায় অপমানে মুখ লাল হয়ে চোখে ফের জল এসে গেল আমার। একটা অচেনা পুরুষ এভাবে আমার নগ্ন শরীর ধরবে তা ভাবতে পারিনি কোনোদিন। কিন্তু কিছু করার নেই। অসহায়ভাবে আমার নগ্ন শরীরটা ঝুলতে লাগল। চোখের জল গাল বেয়ে গড়িয়ে টস্ টস্ করে পড়তে লাগল বুকে। ইতিমধ্যে বাকী তিনজনকেও ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে আমার পাশাপাশি। নগ্ন দেহে তিনটি পুরুষের চোখের সামনে ঝুলে আছি আমরা। মনে হচ্ছে যেন কসাইখানায় ঝোলানো মাংস।
জেঠু আর চাকরগুলো দেখি নানা রকমের বেত কঞ্চি চাবুক সব বার করছে। দেখেই তো আমার হয়ে গেছে। এই সব দিয়ে মারবে? মরেই যাব। মেয়ে তিন জন এভাবেই মার খায়! তার মধ্যে আবার দেখি বেতগুলোতে তেল মাখানো হচ্ছে। আমরা ঝুলে আছি আর আমাদের দেখিয়ে দেখিয়ে যেন করা হচ্ছে এসব। কাঁধ টনটন করছে, হাত দুটো অবশ হয়ে আসছে, মাথা ঝিমঝিম করছে। এমন সময় সুনীতা যে আমার পাশে ঝুলছে সে ফিসফিসিয়ে বললে "দিদি একটা কথা, যতই লাগুক চেঁচিও না কিন্তু । তাহলে আরো খারাপ অবস্থা হবে।"
বলে কি !! মার খেয়ে চিৎকার করতেও পারবোনা ! এসব ভাবছি হঠাৎ ছোট বোন টা ফুঁপিয়ে উঠলো। তাকিয়ে দেখি ওর বুকের স্তনবৃন্তে ক্লিপ লাগানো হচ্ছে। দুই বুকে দুটো ক্লিপ, তাতে সরু চেন লাগানো আর মাঝখানে একটা কেজি খানেক ওজন ঝোলানো। মানে স্তনবৃন্ত থেকে ঐ ওজন ঝুলবে !