10-09-2021, 01:00 AM
আমি বিদিশা বলছি। আমার বাবা মারা যান ছোটবেলায়। আমি আর মা মামারবাড়ি থাকতাম।আমার পড়াশোনা বোর্ডিং কলেজে। কলেজে ভর্তি হলাম শহরের দিকে এসে।বাড়ি থেকে যাতায়াত করা যায় না তাই একটা মেয়েদের হোস্টেলে থাকতাম আর খরচ চালানোর জন্য টিউশন ধরলাম। একটা খুব বড়লোক বাড়িতে তিনটি মেয়েকে পড়াতাম। টাকা বেশ ভালো দিত। ওটা একটা যৌথ পরিবারের বাড়ি। তিন ভাই তাদের তিন বৌয়ের তিন মেয়ে। মেয়েগুলো প্রায় আমার সমবয়সী। একজন নাইনে পড়ে, একজন টেনে আর একজন ইলেভেন। ওদের সাথে অনেকটা বন্ধুদের মতো মিশতাম।ওরাও আমাকে দিদি বলতো। ওদের কাছেই শুনেছি বাড়ির কর্তা মানে বড় মেয়ের বাবা আর ছোট দুজনের জেঠু নাকি খুব রাগী আর সবাই খুব ভয় পায় ওনাকে। ভীষণ শাসন করেন নাকি। আমি অবশ্য দেখিনি তাঁকে। আমাকে রেখেছেন বড় মেয়ের মা মানে বাড়ির বড় বৌ।
একদিন পড়াতে গিয়ে একটু অন্য গল্প করছিলাম। গতদিন কলেজ কেটে বন্ধুদের সাথে সিনেমা দেখেছি সেই গল্প বলছিলাম ওদেরকে এমন সময় একটা হুঙ্কার শুনে চমকে উঠলাম।
"বটে !!!"
মেয়েদের মুখ শুকিয়ে গেছে সঙ্গে সঙ্গে।ওরা তাকিয়ে আছে আমার পেছনে দরজায় দিকে।আমি ফিরে দেখি প্রায় ছ'ফুটের ওপর লম্বা দশাসই চেহারার এক ভদ্রলোক দাড়িয়ে। ইয়া মোটা গোঁফ আর ভাটার মতো চোখ রাগে জ্বলছে।
"তাই তো ভাবি মাষ্টারনি থাকা সত্ত্বেও পড়ার উন্নতি নেই কেন? বাজ পড়া গলায় বললেন উনি, " আমি আগেই বলেছিলাম এসব চ্যাংড়া ছুঁড়িকে না রাখতে।"
আমি আন্দাজ করলাম এই সেই ভয়ংকর জেঠু বা বাড়ির কর্তা।
"পড়তে বসে আড্ডা ! মজা দেখাচ্ছি" মেয়েদের বললেন তিনি আর আমাকে বললেন," এক্ষুণি দূর হ আমার সামনে থেকে। তোকে আর আমার মেয়েদের পড়াতে আসতে হবে না।
আমার মাথায় যেন বাজ পড়লো। এই টিউশন চলে গেলে আমার মেসে থাকা আর পড়াশোনা সব বন্ধ হয়ে যাবে ! যে করেই হোক ওনাকে শান্ত করতে হবে। সোজা ওনার পায়ে পড়ে গেলাম। মেয়েদের মতো "জেঠু" ডেকে কাকুতি মিনতি করতে লাগলাম যাতে আমাকে না তাড়ান। বললাম," ভুল করলে আপনার মেয়েদের আপনি শাস্তি দেন শুনেছি। আমি ও তো আপনার মেয়ের মতো। আমাকেও না হয় শাস্তি দিন। শুধু তাড়িয়ে দেবেন না। আপনি যা শাস্তি দেবেন মাথা পেতে নেব। দয়া করুন "
অনেক কাকুতি মিনতি করার পর উনি একটু নরম হলেন।
'বেশ তাই হোক তাহলে " বলে আঙুল উচিয়ে জেঠু বলেন " ঠিক ওরা যেমনটা মার খাবে তেমনি মার খেতে হবে,"
কিছু না ভেবে তাতেই রাজী হলাম।
"কিন্তু যদি পরে না বলিস্ তো তখনই চুলের মুঠি ধরে বার করে দেবো।"
"বলবো না " কোনরকমে চোখের জল সামলে বললাম।
"বেশ তবে জামাকাপড় খুলে ল্যাংটো হয়ে ছাদে আয় ওদের সঙ্গে " বলে জেঠু বেরিয়ে গেল।
আমি হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। বিশ্বাস করতে পারছিলাম না ঠিক শুনেছি কিনা। আমি একটা যুবতী মেয়ে নগ্ন হয়ে ছাদে যাব বাড়ি শুদ্ধ লোকের সামনে দিয়ে !
আমার ছাত্রীদের দিকে চেয়ে আমার চোখ কপালে উঠলো। ওরা সবাই টপ স্কার্ট ব্রা প্যান্টি ছেড়ে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে দাড়িয়ে আছে।
আমি তাকাতে বড় মেয়ে (সুনীতা তার নাম ) বললো "হ্যাঁ দিদি, পুরো ল্যাংটো হয়েই ছাদে যেতে হবে। বাবা আমাদের এমন করেই মারে। "
"আ-আমি পারবো না " লজ্জায় লাল হয়ে বললাম।
" লজ্জা পেয়ে লাভ নেই দিদি। এটাই এ বাড়ির নিয়ম" ও বললো " আমাদের ও লজ্জা লাগে কিন্তু একবার মার শুরু হলে সব লজ্জা ভুলে যাবে তখন খালি মার শেষ হওয়ার কথাই ভাববে "
কি আর করি! একে একে জামাকাপড় ছাড়তে লাগলাম। আমিও সেদিন লং স্কার্ট আর টপ পরে গেছিলাম। আগে স্কার্টটা নামালাম, তারপর টপটা খুললাম। ব্রা প্যান্টি খোলার আগে ওদের পেছন ঘুরতে বললাম। তাতে ওরা বললো " লজ্জা পেয়ে লাভ নেই দিদি। শুধু আমরা নয় বাড়ির সবাই আমাদের এ অবস্থায় দেখবে। জলদি করো নইলে কপালে আরও দুঃখ আছে।"
সুতরাং নগ্ন হলাম এবং আমরা চারটি তরুণী সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে বারবাড়ি থেকে রওনা দিলাম তিনতলার ছাদের দিকে।
যেন কোনো শোভাযাত্রা চলছে। বাড়ির সব ঝি চাকর রা (চাকরই বেশি ) দাঁড়িয়ে দেখছে আমাদের আর মুখ টিপে হাসছে। আমি তো লজ্জায় মাথা তুলতে পারছিনা; তার মধ্যে আবার মেয়েদের মায়েদের " আহা রে মেয়েগুলো আজ কি মার খাবে !" জাতীয় মন্তব্য !
একদিন পড়াতে গিয়ে একটু অন্য গল্প করছিলাম। গতদিন কলেজ কেটে বন্ধুদের সাথে সিনেমা দেখেছি সেই গল্প বলছিলাম ওদেরকে এমন সময় একটা হুঙ্কার শুনে চমকে উঠলাম।
"বটে !!!"
মেয়েদের মুখ শুকিয়ে গেছে সঙ্গে সঙ্গে।ওরা তাকিয়ে আছে আমার পেছনে দরজায় দিকে।আমি ফিরে দেখি প্রায় ছ'ফুটের ওপর লম্বা দশাসই চেহারার এক ভদ্রলোক দাড়িয়ে। ইয়া মোটা গোঁফ আর ভাটার মতো চোখ রাগে জ্বলছে।
"তাই তো ভাবি মাষ্টারনি থাকা সত্ত্বেও পড়ার উন্নতি নেই কেন? বাজ পড়া গলায় বললেন উনি, " আমি আগেই বলেছিলাম এসব চ্যাংড়া ছুঁড়িকে না রাখতে।"
আমি আন্দাজ করলাম এই সেই ভয়ংকর জেঠু বা বাড়ির কর্তা।
"পড়তে বসে আড্ডা ! মজা দেখাচ্ছি" মেয়েদের বললেন তিনি আর আমাকে বললেন," এক্ষুণি দূর হ আমার সামনে থেকে। তোকে আর আমার মেয়েদের পড়াতে আসতে হবে না।
আমার মাথায় যেন বাজ পড়লো। এই টিউশন চলে গেলে আমার মেসে থাকা আর পড়াশোনা সব বন্ধ হয়ে যাবে ! যে করেই হোক ওনাকে শান্ত করতে হবে। সোজা ওনার পায়ে পড়ে গেলাম। মেয়েদের মতো "জেঠু" ডেকে কাকুতি মিনতি করতে লাগলাম যাতে আমাকে না তাড়ান। বললাম," ভুল করলে আপনার মেয়েদের আপনি শাস্তি দেন শুনেছি। আমি ও তো আপনার মেয়ের মতো। আমাকেও না হয় শাস্তি দিন। শুধু তাড়িয়ে দেবেন না। আপনি যা শাস্তি দেবেন মাথা পেতে নেব। দয়া করুন "
অনেক কাকুতি মিনতি করার পর উনি একটু নরম হলেন।
'বেশ তাই হোক তাহলে " বলে আঙুল উচিয়ে জেঠু বলেন " ঠিক ওরা যেমনটা মার খাবে তেমনি মার খেতে হবে,"
কিছু না ভেবে তাতেই রাজী হলাম।
"কিন্তু যদি পরে না বলিস্ তো তখনই চুলের মুঠি ধরে বার করে দেবো।"
"বলবো না " কোনরকমে চোখের জল সামলে বললাম।
"বেশ তবে জামাকাপড় খুলে ল্যাংটো হয়ে ছাদে আয় ওদের সঙ্গে " বলে জেঠু বেরিয়ে গেল।
আমি হতবাক হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। বিশ্বাস করতে পারছিলাম না ঠিক শুনেছি কিনা। আমি একটা যুবতী মেয়ে নগ্ন হয়ে ছাদে যাব বাড়ি শুদ্ধ লোকের সামনে দিয়ে !
আমার ছাত্রীদের দিকে চেয়ে আমার চোখ কপালে উঠলো। ওরা সবাই টপ স্কার্ট ব্রা প্যান্টি ছেড়ে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে দাড়িয়ে আছে।
আমি তাকাতে বড় মেয়ে (সুনীতা তার নাম ) বললো "হ্যাঁ দিদি, পুরো ল্যাংটো হয়েই ছাদে যেতে হবে। বাবা আমাদের এমন করেই মারে। "
"আ-আমি পারবো না " লজ্জায় লাল হয়ে বললাম।
" লজ্জা পেয়ে লাভ নেই দিদি। এটাই এ বাড়ির নিয়ম" ও বললো " আমাদের ও লজ্জা লাগে কিন্তু একবার মার শুরু হলে সব লজ্জা ভুলে যাবে তখন খালি মার শেষ হওয়ার কথাই ভাববে "
কি আর করি! একে একে জামাকাপড় ছাড়তে লাগলাম। আমিও সেদিন লং স্কার্ট আর টপ পরে গেছিলাম। আগে স্কার্টটা নামালাম, তারপর টপটা খুললাম। ব্রা প্যান্টি খোলার আগে ওদের পেছন ঘুরতে বললাম। তাতে ওরা বললো " লজ্জা পেয়ে লাভ নেই দিদি। শুধু আমরা নয় বাড়ির সবাই আমাদের এ অবস্থায় দেখবে। জলদি করো নইলে কপালে আরও দুঃখ আছে।"
সুতরাং নগ্ন হলাম এবং আমরা চারটি তরুণী সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে বারবাড়ি থেকে রওনা দিলাম তিনতলার ছাদের দিকে।
যেন কোনো শোভাযাত্রা চলছে। বাড়ির সব ঝি চাকর রা (চাকরই বেশি ) দাঁড়িয়ে দেখছে আমাদের আর মুখ টিপে হাসছে। আমি তো লজ্জায় মাথা তুলতে পারছিনা; তার মধ্যে আবার মেয়েদের মায়েদের " আহা রে মেয়েগুলো আজ কি মার খাবে !" জাতীয় মন্তব্য !