09-09-2021, 04:17 PM
নিজেকে বিরত রাখলাম ওর শরীরের বর্ণনা সংগ্রহ করার থেকে. আবার দুশ্চরিত্র না ভেবে বসে.
যাই হোক একজন দয়ালু ট্যাক্সি ড্রাইভার শেষ পর্যন্ত আড়াই শ টাকায় নিয়ে যেতে রাজি হলো আমাদের.
আমি মন থেকে না চাইলেও সামনের সিটে উঠে বসতে যাচ্ছিলাম. মেয়েটাই আমাকে বললো, "একি সামনে কেন বসছেন? পিছনে এত জায়গা রয়েছে." নিজেকে খুব ভদ্র প্রমান করার চেষ্টা করছিলাম ওর কাছে. আসলে আমি কুড়িয়ে পাওয়া ষোলো আনা ছাড়তে চাইছিলাম না. আসলে আমার উদ্দেশ্য ওকে ইমপ্রেস করা.
ট্যাক্সিতে আসতে আসতে টুকটাক কথা বার্তা বলে জানতে পারলাম যে মেয়েটা যাদবপুর ইউনিভার্সিটি থেকে পাস আউট, ঝিল রোড এ একটা মেসে থাকে. বাড়ি দুর্গাপুর এখানে ফিল্ম আর মডেলিং লাইন এ ব্রেক পাওয়ার চেষ্টা করছে. আমিও যাদবপুর পাস আউট জেনে বেশ ইন্টারেস্ট দেখালো. আসতে আসতে আমার লক্ষের দিকে এগুতে থাকলাম.
আমি বললাম "আপনি কিছু মনে না করলে আমি আপনাকে তুই বলে ডাকতে পারি আফটারঅল আপনি আমার কলেজ জুনিয়র."
"হ্যা হ্যা" মেয়েটা উত্সাহের সাথে বললো.
আমি এবার বললাম "এতক্ষণ কথা হলো আমি কিন্তু তোর নামটা জানতে পারলাম না.'
'অনুসূয়া মিত্র' সে হেসে আমাকে জানালো.
'আমি কিন্তু অনেকদিন আগেই তোকে দেখেছি' আমি বললাম.
'কোথায়' অনুসূয়া অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো.
'যাদবপুর আর ঢাকুরিয়া কত আর দূর, চলার পথেই কোথাও দেখেছি' আমি বললাম. এই মুহুর্তে আমি ওকে পুজোর কথা মনে করিয়ে দিতে চাইলাম না.
একটু চিন্তিত দেখালো ওকে.
'কি চিন্তা করছিস?' আমি জিজ্ঞেস করলাম.
"না মানে ভাবছি কোথাও খাবার দোকান খোলা পাওয়া যাবে?" বেশ উদ্বিগ্ন ভাবে বললো ও.
আমি বুঝে গেলাম কি কেস বললাম "হ্যা হ্যা এটা কলকাতা শহর কিছু না কিছু পাওয়া যাবে.' আসলে মেসে ঢুকে এখন কোন খাবার পাবেনা সেই আশংকায় করছিলো ও।
আমি ট্যাক্সিওয়ালা কে বললাম ' ভাই বালিগঞ্জ ফাড়ি দিয়ে নিন না তাহলে আজাদ হিন্দ ধাবা খোলা পাওয়া যাবে'
'ইতনা রাত হো গায়া তো হাম কো ঘর ভি জানা হ্যায় না' ট্যাক্সি ড্রাইভার চিরাচরিত ঢঙে বললো.
'আরে ইয়ার তুম ভি থোড়া খালো হাম লোগোকে সাথ নেহিতো ঘর কে লিয়ে লে যাও পায়সা হ্যাম দেঙ্গে' আমি ট্যাক্সি ওয়ালা কে বললাম.
আজান হিন্দ ধাবায় তখন বেশ কিছু গাড়ি দাড়িয়ে, আমরা চট জলদি হবে বলে রুটি আর মটন কষা নিলাম সাথে লস্যি. অনুসূয়া দেখলাম খাওয়া দাওয়া শেষ করে তারাতারি মুখ ধুয়ে নিলো.
আমি বিল মিটিয়ে আবার ট্যাক্সিতে গিয়ে উঠলাম.
অনুসূয়া বাকি রাস্তা চুপ করে রইলো.
আমি ঢাকুরিয়াতে নেমে ট্যাক্সি বিল পুরো মিটিয়ে দিয়ে অনুসূয়া কে যাদবপুর নামিয়ে দিতে বললাম. ও পুরো দিচ্ছি বলে বাধা দিলেও আমি শুনলাম না.
ট্যাক্সি ছেড়ে যেতেই খেয়াল হলো আরে আমি তো ওর কোনো কন্টাক্টই রাখলাম না.
যাই হোক একজন দয়ালু ট্যাক্সি ড্রাইভার শেষ পর্যন্ত আড়াই শ টাকায় নিয়ে যেতে রাজি হলো আমাদের.
আমি মন থেকে না চাইলেও সামনের সিটে উঠে বসতে যাচ্ছিলাম. মেয়েটাই আমাকে বললো, "একি সামনে কেন বসছেন? পিছনে এত জায়গা রয়েছে." নিজেকে খুব ভদ্র প্রমান করার চেষ্টা করছিলাম ওর কাছে. আসলে আমি কুড়িয়ে পাওয়া ষোলো আনা ছাড়তে চাইছিলাম না. আসলে আমার উদ্দেশ্য ওকে ইমপ্রেস করা.
ট্যাক্সিতে আসতে আসতে টুকটাক কথা বার্তা বলে জানতে পারলাম যে মেয়েটা যাদবপুর ইউনিভার্সিটি থেকে পাস আউট, ঝিল রোড এ একটা মেসে থাকে. বাড়ি দুর্গাপুর এখানে ফিল্ম আর মডেলিং লাইন এ ব্রেক পাওয়ার চেষ্টা করছে. আমিও যাদবপুর পাস আউট জেনে বেশ ইন্টারেস্ট দেখালো. আসতে আসতে আমার লক্ষের দিকে এগুতে থাকলাম.
আমি বললাম "আপনি কিছু মনে না করলে আমি আপনাকে তুই বলে ডাকতে পারি আফটারঅল আপনি আমার কলেজ জুনিয়র."
"হ্যা হ্যা" মেয়েটা উত্সাহের সাথে বললো.
আমি এবার বললাম "এতক্ষণ কথা হলো আমি কিন্তু তোর নামটা জানতে পারলাম না.'
'অনুসূয়া মিত্র' সে হেসে আমাকে জানালো.
'আমি কিন্তু অনেকদিন আগেই তোকে দেখেছি' আমি বললাম.
'কোথায়' অনুসূয়া অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো.
'যাদবপুর আর ঢাকুরিয়া কত আর দূর, চলার পথেই কোথাও দেখেছি' আমি বললাম. এই মুহুর্তে আমি ওকে পুজোর কথা মনে করিয়ে দিতে চাইলাম না.
একটু চিন্তিত দেখালো ওকে.
'কি চিন্তা করছিস?' আমি জিজ্ঞেস করলাম.
"না মানে ভাবছি কোথাও খাবার দোকান খোলা পাওয়া যাবে?" বেশ উদ্বিগ্ন ভাবে বললো ও.
আমি বুঝে গেলাম কি কেস বললাম "হ্যা হ্যা এটা কলকাতা শহর কিছু না কিছু পাওয়া যাবে.' আসলে মেসে ঢুকে এখন কোন খাবার পাবেনা সেই আশংকায় করছিলো ও।
আমি ট্যাক্সিওয়ালা কে বললাম ' ভাই বালিগঞ্জ ফাড়ি দিয়ে নিন না তাহলে আজাদ হিন্দ ধাবা খোলা পাওয়া যাবে'
'ইতনা রাত হো গায়া তো হাম কো ঘর ভি জানা হ্যায় না' ট্যাক্সি ড্রাইভার চিরাচরিত ঢঙে বললো.
'আরে ইয়ার তুম ভি থোড়া খালো হাম লোগোকে সাথ নেহিতো ঘর কে লিয়ে লে যাও পায়সা হ্যাম দেঙ্গে' আমি ট্যাক্সি ওয়ালা কে বললাম.
আজান হিন্দ ধাবায় তখন বেশ কিছু গাড়ি দাড়িয়ে, আমরা চট জলদি হবে বলে রুটি আর মটন কষা নিলাম সাথে লস্যি. অনুসূয়া দেখলাম খাওয়া দাওয়া শেষ করে তারাতারি মুখ ধুয়ে নিলো.
আমি বিল মিটিয়ে আবার ট্যাক্সিতে গিয়ে উঠলাম.
অনুসূয়া বাকি রাস্তা চুপ করে রইলো.
আমি ঢাকুরিয়াতে নেমে ট্যাক্সি বিল পুরো মিটিয়ে দিয়ে অনুসূয়া কে যাদবপুর নামিয়ে দিতে বললাম. ও পুরো দিচ্ছি বলে বাধা দিলেও আমি শুনলাম না.
ট্যাক্সি ছেড়ে যেতেই খেয়াল হলো আরে আমি তো ওর কোনো কন্টাক্টই রাখলাম না.