08-09-2021, 11:02 AM
বাইরে দাড়ানো জনতার সামনে যখন সিমরন এসে দাড়ালো তখন একটা গর্জন উঠলো চারপাসে.
আর নিজের চোখের জল আটকে রাখতে পারলো না. আজ সিমরন বুঝলো যে সূর্য মানুষের কত ভালবাসার জিনিস ছিলো. হাত নাড়িয়ে জনতাকে বললো "আপ লোগ হামে শক্তি দিজিয়ে, কে সুরজ বাবুকা জাগা হ্যাম লে সকে"
চারিদিকে সমুদ্রের মতন গর্জন আছড়ে পরলো সুধু বুঝতে পারা গেলো যে জনতা তারস্বরে জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ বলছে. সিমরনের পাশে দাড়ানো সবাইকে বেশ আস্বস্ত মনে হলো.
ধীরে ধীরে সিমরনকে রাজীনীতির অ আ ক খ শিখতে হলো. রাজকে এখন সিংহ ভাগ সময় বাহাদুর চাচা দেখে.
সিমরন আসতে আসতে নিজেকে ব্যস্ত করে তুললো. রাজনীতির আঙ্গিনায় কোনো সুন্দরীর আবির্ভাব রাজনীতিকে অলংকৃত করে তাই ভিড় উপচে পড়তে শুরু করলো তার সভায়, প্রথম প্রথম সূর্যর সন্মন্ধে বললেও কিছুদিন পর থেকে সে দেশ, রাজ্য ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিকে নিজের বক্তব্যের সাথে জড়িয়ে ফেলতে শুরু করলো. আসতে আসতে তার ও রক্তে রাজনীতির নেশা ঢুকে পরলো. কিন্তু শত হলেও সিমরন এক মা তাই রাজ কে কোনদিন অবজ্ঞা করতো না. প্রাণপনে ভালোবেসে ওকে আসতে আসতে পাপার দু:খ ভুলিয়ে তুলতে লাগলো. রাজও যেন অনেক পরিনত এখন. এখন আর সব সময় মার কাছে তার আবদার নেই. বাহাদুর দাদ্দুর সাথে চুপ করে কলেজে চলে যায়. কলেজে ওকে সবাই খুব ভালবাসে ওর ফ্রেন্ডরাও ওকে আর মোটা মোটা বলেনা.আসতে আসতে রাজও স্বাভাবিক হতে শুরু করলো.
বিধানসভা নির্বাচনের আর মাত্র দু মাস. সিমরনের ওপর অনেক চাপ. দলের হয়ে অন্য এলাকাতেও তাকে বক্তব্য রাখতে যেতে হয় এখন. সবার কাছে ও এখন ভাবী মা। মাঝে মাঝে সূর্যর ফটোর দিকে তাকিয়ে ও চোখের জল ফেলে আর বলে “যদি তুমি দেখতে আমাকে এই সাজে, আশিরবাদ কর আমাকে যাতে আমি তোমার স্বপ্ন সার্থক করতে পারি।
আর নিজের চোখের জল আটকে রাখতে পারলো না. আজ সিমরন বুঝলো যে সূর্য মানুষের কত ভালবাসার জিনিস ছিলো. হাত নাড়িয়ে জনতাকে বললো "আপ লোগ হামে শক্তি দিজিয়ে, কে সুরজ বাবুকা জাগা হ্যাম লে সকে"
চারিদিকে সমুদ্রের মতন গর্জন আছড়ে পরলো সুধু বুঝতে পারা গেলো যে জনতা তারস্বরে জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ বলছে. সিমরনের পাশে দাড়ানো সবাইকে বেশ আস্বস্ত মনে হলো.
ধীরে ধীরে সিমরনকে রাজীনীতির অ আ ক খ শিখতে হলো. রাজকে এখন সিংহ ভাগ সময় বাহাদুর চাচা দেখে.
সিমরন আসতে আসতে নিজেকে ব্যস্ত করে তুললো. রাজনীতির আঙ্গিনায় কোনো সুন্দরীর আবির্ভাব রাজনীতিকে অলংকৃত করে তাই ভিড় উপচে পড়তে শুরু করলো তার সভায়, প্রথম প্রথম সূর্যর সন্মন্ধে বললেও কিছুদিন পর থেকে সে দেশ, রাজ্য ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিকে নিজের বক্তব্যের সাথে জড়িয়ে ফেলতে শুরু করলো. আসতে আসতে তার ও রক্তে রাজনীতির নেশা ঢুকে পরলো. কিন্তু শত হলেও সিমরন এক মা তাই রাজ কে কোনদিন অবজ্ঞা করতো না. প্রাণপনে ভালোবেসে ওকে আসতে আসতে পাপার দু:খ ভুলিয়ে তুলতে লাগলো. রাজও যেন অনেক পরিনত এখন. এখন আর সব সময় মার কাছে তার আবদার নেই. বাহাদুর দাদ্দুর সাথে চুপ করে কলেজে চলে যায়. কলেজে ওকে সবাই খুব ভালবাসে ওর ফ্রেন্ডরাও ওকে আর মোটা মোটা বলেনা.আসতে আসতে রাজও স্বাভাবিক হতে শুরু করলো.
বিধানসভা নির্বাচনের আর মাত্র দু মাস. সিমরনের ওপর অনেক চাপ. দলের হয়ে অন্য এলাকাতেও তাকে বক্তব্য রাখতে যেতে হয় এখন. সবার কাছে ও এখন ভাবী মা। মাঝে মাঝে সূর্যর ফটোর দিকে তাকিয়ে ও চোখের জল ফেলে আর বলে “যদি তুমি দেখতে আমাকে এই সাজে, আশিরবাদ কর আমাকে যাতে আমি তোমার স্বপ্ন সার্থক করতে পারি।