06-09-2021, 11:02 AM
তোমার জীবন কাহিনী শুনলাম; তুমি বড় ঘরের মেয়ে ছিলে।তোমরা চার বোন কিন্তু তোমাদের কোন ভাই ছিলনা।তোমার পিতা ছিল সহজ-সরল মানুষ, ফলে যা হবার তাই হল।অংশীদাররা সবাই ঠকাল, আস্তে আস্তে তোমাদের অবস্থার পরিবর্তন হল।
বড় তিন বোনকে বড় ঘরে বিয়ে দিতে গিয়ে তোমার পিতা সর্বশান্ত হয়ে গেল।তুমি ছিলে খুব সুন্দরী।তোমাকে বিয়ে করার জন্য লন্ডন,আমেরিকা প্রবাসী ছেলেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হল,কিন্তু তোমার দূর সম্পর্কের এক জ্ঞাতি কুটুম্বের মাধ্যমেই এখানে বিয়ে হয়।তোমার স্বামী দোজবর,প্রথম বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যে স্ত্রী মারা যায়।তোমাকে বিয়ের আগে শর্ত করেছিল তোমার বৃদ্ধ মা বাবার ভার তোমার স্বামী বহন করবে।তোমাকে তোমার পরিবার সহ সকলে ধরে বসল এই পাত্রে বিয়ে বসলে সবচেয়ে ভাল হবে।ছেলের মাত্রতো একটি দোষ,ছেলে দোজবর। এই সামান্য কারনে এত বড় ঘর ফিরিয়ে দেয়া ঠিক হবে না।তুমি মা বাবার কথা চিন্তা করে মত দিলে।বিবাহের পর কিছু দিন ভালভাবেই কেটে গেল।এর পর পরেই দেখলে স্বামীর পরিবারের আসল রুপ। স্বামী পরিবারের সবাই তোমার স্বামীর উপার্জনের উপর নির্ভরশীল।কেউ এতটুকু কর্ম করেনা।সবাই তোমাকে বাঁকা চোখে দেখতে লাগল। স্বামীর সাথে পর্যন্ত যেতে দিলনা,যদি তাদের বিলাসী জীবনের প্রেরিত টাকা বন্ধ হয়ে যায়।তোমার মা বাবার প্রতি তারা ফিরেও তাকাল না।ভগবান হয়ত ভালই করেন,এক সময় তোমার মা বাবা দু-জনেই মারা গেলেন।তুমি প্রতিবাদী হলে। স্বামীকে কাছে পেয়ে দুঃখ ভুলতে চাইলে,কিন্তু তোমার স্বামী পরিবার কেউ তোমাকে নিঊইয়র্ক যেতে দিলনা।তোমার স্বামীও তার মা,ভাই বোনদের কথার বাইরে এক পা’ও ফেলতে রাজি হলনা।শেষ পযর্ন্ত ভাগ্যকেই মেনে নিলে।এছাড়া যে উপায় নেই।বাঙালী সমাজে মেয়েরা যে অসহায়।
বড় তিন বোনকে বড় ঘরে বিয়ে দিতে গিয়ে তোমার পিতা সর্বশান্ত হয়ে গেল।তুমি ছিলে খুব সুন্দরী।তোমাকে বিয়ে করার জন্য লন্ডন,আমেরিকা প্রবাসী ছেলেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হল,কিন্তু তোমার দূর সম্পর্কের এক জ্ঞাতি কুটুম্বের মাধ্যমেই এখানে বিয়ে হয়।তোমার স্বামী দোজবর,প্রথম বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যে স্ত্রী মারা যায়।তোমাকে বিয়ের আগে শর্ত করেছিল তোমার বৃদ্ধ মা বাবার ভার তোমার স্বামী বহন করবে।তোমাকে তোমার পরিবার সহ সকলে ধরে বসল এই পাত্রে বিয়ে বসলে সবচেয়ে ভাল হবে।ছেলের মাত্রতো একটি দোষ,ছেলে দোজবর। এই সামান্য কারনে এত বড় ঘর ফিরিয়ে দেয়া ঠিক হবে না।তুমি মা বাবার কথা চিন্তা করে মত দিলে।বিবাহের পর কিছু দিন ভালভাবেই কেটে গেল।এর পর পরেই দেখলে স্বামীর পরিবারের আসল রুপ। স্বামী পরিবারের সবাই তোমার স্বামীর উপার্জনের উপর নির্ভরশীল।কেউ এতটুকু কর্ম করেনা।সবাই তোমাকে বাঁকা চোখে দেখতে লাগল। স্বামীর সাথে পর্যন্ত যেতে দিলনা,যদি তাদের বিলাসী জীবনের প্রেরিত টাকা বন্ধ হয়ে যায়।তোমার মা বাবার প্রতি তারা ফিরেও তাকাল না।ভগবান হয়ত ভালই করেন,এক সময় তোমার মা বাবা দু-জনেই মারা গেলেন।তুমি প্রতিবাদী হলে। স্বামীকে কাছে পেয়ে দুঃখ ভুলতে চাইলে,কিন্তু তোমার স্বামী পরিবার কেউ তোমাকে নিঊইয়র্ক যেতে দিলনা।তোমার স্বামীও তার মা,ভাই বোনদের কথার বাইরে এক পা’ও ফেলতে রাজি হলনা।শেষ পযর্ন্ত ভাগ্যকেই মেনে নিলে।এছাড়া যে উপায় নেই।বাঙালী সমাজে মেয়েরা যে অসহায়।