29-08-2021, 09:50 AM
অনেক্ষন হল সূর্য অস্ত গেছে । ধীরে ধীরে অন্ধকারে ছেয়ে যেতে লাগলো পুরো পৃথিবীটা । উত্তরের হিমেল বাতাস বইতে লাগলো শন শন করে । কোথা থেকে এক পাল ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাক শান্ত পরিবেশ কে অশান্ত করে তুললো । চারদিক ঘুট ঘুটে অন্ধকারে ছেয়ে গেলো । কোথাও দুরে একপাল শেয়াল সুর করে ডেকে উঠল । শহর আর গ্রামের মধ্যে এই হচ্ছে তফাত । শহরে থাকলে বোঝাই যায় না কখন দিন শেষ হয়ে রাত হল । কিন্তু এটা শহর নয়, শহর থেকে অনেক দুরে ঝিকিড়া গাম । এখানে এখনো বিদ্বুৎ ব্যবস্থা খুব একটা ভালো নয় । টিম টিমে হ্যারিকেনের আলোয় এক আলো আধারির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে । দাদুর শরীর আগের থেকে অনেক ভাল আছে । শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়ার জন্য ডাক্তার দাদুকে রেস্টে থাকতে বলেছে । এই কদিন মামা মামির ওপর অনেক ধকল গেছে । মামা কোন দরকারি কাজে বাইরে গেছেন । তাই আমি মামি আর দিদিমার সাথে গল্প করতে লাগলাম । এমন সময়ে লাবনি বই হাতে নিয়ে হাজির । লাবনি কে দেখেই আমার শরীরটা আবার কেমন করে উঠলো । লাবনি আমার দিকে না তাকিয়ে মামিকে বললো মামিমা আমার কিছু পড়া আছে আমি ওপর ঘড়ে যাচ্ছি বলে সোজা ওপর ঘড়ে চলে গেল । মামি মাথা নেড়ে আবার আমার সাথে গল্প করতে লাগলেন ।
এমন সময় দিদিমা মামিকে বললেন - বৌমা ওনেক রাত হল তো রান্নাটা সেরে নাও ।
মামি - হ্যা মা এইতো যাচ্ছি বলে মামি রান্নার কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়লেন ।
দিদিমা - গাগেল তুই ওপর ঘড়ে গিয়ে বস । ঠান্ডায় না হলে তোর শরীর খারাপ হয়ে যাবে আবার ।
ঠিক আছে দিদিমা আমি ওপরে গিয়ে বসছি । আমি ওপর ঘড়ের দিকে পা বারালাম ।
বন্ধ ঘড়ের মধ্যে হ্যারিকেনের আলোটা টিম টিম করে জ্বলছিলো । ঠান্ডার হাত থেকে বাচার জন্য সব জানালা বিকাল থাকতেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । দরজা ঠেলে ঘড়ের ভেতর গিয়ে দেখি লাবনি চুপ করে শুয়ে আছে । দরজা খোলার আওয়াজে লাবনি মুখ তুলে তাকিয়ে আবার পাশ ফিরে শুলো । আমি বিছানার ওপর লেপ মুরি দিয়ে চুপটি করে বসলাম । সাগর টিউশনি পড়তে গেছে না হলে ওর সাথে গল্প করে সময় কাটানো যেতো । সাগরের বয়স প্রায় একুশ বছর হবে কিন্তু ওকে বয়সের তুলনায় খুব ছোটই মনে হয় । আমার চিন্তায় ছেদ পড়লো লাবনি আবার পাশ ফিরে সোজা হয়ে শুল । সোজা হয়ে সোয়ার দরুন লাবনির স্তন গুলো আমার নজরে এলো । নিশ্বাষ নেওয়ার তালে তালে লাবনির বুক দুটো ওঠানামা করতে লাগল । এই দেখেই আমার হিট চেপে গেল পেন্টের নিচে আমার ধন ঠাঠিয়ে শক্ত হয়ে উঠল । আমিও লাবনির পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লাম ।
লাবনি তুমি কি ঘুমিয়ে পড়েছো নাকি - আস্তে আস্তে আমি বলে উঠলাম ।
লাবনির দিক থেকে কোন সারা শব্দ পেলাম না । সাহসে ভর করে আমি তাই লাবনির দিকে এগিয়ে গিয়ে শুলাম ।
আমি - কি হলো লাবনি তুমি কথা বলছো না কেন ?
লাবনি তাও কথা না বলে চুপ চাপ শুয়ে রইলো ।
এমন সময় দিদিমা মামিকে বললেন - বৌমা ওনেক রাত হল তো রান্নাটা সেরে নাও ।
মামি - হ্যা মা এইতো যাচ্ছি বলে মামি রান্নার কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়লেন ।
দিদিমা - গাগেল তুই ওপর ঘড়ে গিয়ে বস । ঠান্ডায় না হলে তোর শরীর খারাপ হয়ে যাবে আবার ।
ঠিক আছে দিদিমা আমি ওপরে গিয়ে বসছি । আমি ওপর ঘড়ের দিকে পা বারালাম ।
বন্ধ ঘড়ের মধ্যে হ্যারিকেনের আলোটা টিম টিম করে জ্বলছিলো । ঠান্ডার হাত থেকে বাচার জন্য সব জানালা বিকাল থাকতেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে । দরজা ঠেলে ঘড়ের ভেতর গিয়ে দেখি লাবনি চুপ করে শুয়ে আছে । দরজা খোলার আওয়াজে লাবনি মুখ তুলে তাকিয়ে আবার পাশ ফিরে শুলো । আমি বিছানার ওপর লেপ মুরি দিয়ে চুপটি করে বসলাম । সাগর টিউশনি পড়তে গেছে না হলে ওর সাথে গল্প করে সময় কাটানো যেতো । সাগরের বয়স প্রায় একুশ বছর হবে কিন্তু ওকে বয়সের তুলনায় খুব ছোটই মনে হয় । আমার চিন্তায় ছেদ পড়লো লাবনি আবার পাশ ফিরে সোজা হয়ে শুল । সোজা হয়ে সোয়ার দরুন লাবনির স্তন গুলো আমার নজরে এলো । নিশ্বাষ নেওয়ার তালে তালে লাবনির বুক দুটো ওঠানামা করতে লাগল । এই দেখেই আমার হিট চেপে গেল পেন্টের নিচে আমার ধন ঠাঠিয়ে শক্ত হয়ে উঠল । আমিও লাবনির পাশে গিয়ে শুয়ে পড়লাম ।
লাবনি তুমি কি ঘুমিয়ে পড়েছো নাকি - আস্তে আস্তে আমি বলে উঠলাম ।
লাবনির দিক থেকে কোন সারা শব্দ পেলাম না । সাহসে ভর করে আমি তাই লাবনির দিকে এগিয়ে গিয়ে শুলাম ।
আমি - কি হলো লাবনি তুমি কথা বলছো না কেন ?
লাবনি তাও কথা না বলে চুপ চাপ শুয়ে রইলো ।