25-08-2021, 11:33 AM
- (মামী আমার দিকে তাকিয়ে একদিকের ভ্রু কুঞ্চিত করেদুষ্টু হাসি হেসে বলল) কোনগুলোর কথা বলছ?
- মনে হচ্ছে কিছু বুঝতে পারছ না?
- পারছি কিন্তু তোমার মুখ থেকে শুনতে চাই।
- তোমার ব্রা আর প্যান্টি।
- হম বুঝলাম।
- আচ্ছা একটা কথা জিজ্ঞেস করবো?
- কি?
- ব্রা তো ভেতরে পরে। অত সুন্দর ব্রা কিনে লাভ কি?
- বললে বিশ্বাস করবে তো?
- ১০০% করবো।
- দ্যাখো তোমাকে আগেই বলেছি যে আমার অনেক বার ইচ্ছা হয়েছে কোনও ছেলেকে দিয়ে শরীরের খিদে মেটাই কিন্তু যতবারই প্ল্যান করেছি ততবারই আমার বিবেক আমাকে আটকেছে। যদি কেউ জানতে পারে, যদি ছেলেটা আমাকে নোংরা মেয়েছেলে ভেবে রোজ জোর করে করতে চায়, যদি পরে ব্ল্যাকমেইল করে এসব ভেবে ভয় পেয়ে পিছিয়ে এসেছি। যখন আমাদের কলকাতায় আসা ফাইনাল হলও তখন তোমার ব্যাপারে জানলাম তোমার মাসির কাছ থেকে। তোমার ২৯ বছর বয়স, বিয়ে করনি কিন্তু মেয়ে খোঁজা হচ্ছে, ছবিতে তোমার সুঠাম চেহারা দেখলাম। মনে মনে একটা জিনিষ উপলব্ধি করলাম যে আর যাই হোক তোমার যৌন খিদে না থাকা সম্ভব না। তখনই ইচ্ছা মনে দানা বাঁধতে লাগলো তোমাকে দিয়ে কিছুদিনের জন্য নিজের তেষ্টা মেটানোর। এতে লোক জানাজানির ভয় নেই কারণ তুমি নিজের ঘরের লোক। কিছুদিনের তো ব্যাপার, এরপর আমি বাংলাদেশ ফিরে যাবো। কিন্তু মনে একটাই চিন্তা ছিল যে তোমাকে বলব কিভাবে। হয়তো তুমি কোনদিন কাউকে এ ব্যাপারে বলবে না কিন্তু সারাজীবনের জন্য তোমার কাছে ছোটো হয়ে যাবো। মুখ দেখাতে পারব না। কিন্তু এয়ারপোর্টে তোমাকে দেখেই বুঝলাম তুমি কতটা কামুক ছেলে, তুমি যেভাবে আমার দিকে তাকিয়েছিলে যে আমার রক্ত গরম হয়ে যাচ্ছিল। তারপর বারান্দার ঘটনার পর বুঝতে পারলাম তোমাকে কাছে পাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা ছাড়া আর কিছু না। দ্যাখো আমার সব মনের কথা তোমাকে খুলে বললাম। ভুল বুঝোনা আমাকে। যৌনসুখ না পেয়ে পেয়ে আমি হয়তো পাগল হয়ে যাবো একদিন।
- (মামীর কাঁধে হাত দিয়ে আমার দিকে টানলাম) আমি তোমাকে ভুল বুঝিনি অর্পিতা।
- মনে হচ্ছে কিছু বুঝতে পারছ না?
- পারছি কিন্তু তোমার মুখ থেকে শুনতে চাই।
- তোমার ব্রা আর প্যান্টি।
- হম বুঝলাম।
- আচ্ছা একটা কথা জিজ্ঞেস করবো?
- কি?
- ব্রা তো ভেতরে পরে। অত সুন্দর ব্রা কিনে লাভ কি?
- বললে বিশ্বাস করবে তো?
- ১০০% করবো।
- দ্যাখো তোমাকে আগেই বলেছি যে আমার অনেক বার ইচ্ছা হয়েছে কোনও ছেলেকে দিয়ে শরীরের খিদে মেটাই কিন্তু যতবারই প্ল্যান করেছি ততবারই আমার বিবেক আমাকে আটকেছে। যদি কেউ জানতে পারে, যদি ছেলেটা আমাকে নোংরা মেয়েছেলে ভেবে রোজ জোর করে করতে চায়, যদি পরে ব্ল্যাকমেইল করে এসব ভেবে ভয় পেয়ে পিছিয়ে এসেছি। যখন আমাদের কলকাতায় আসা ফাইনাল হলও তখন তোমার ব্যাপারে জানলাম তোমার মাসির কাছ থেকে। তোমার ২৯ বছর বয়স, বিয়ে করনি কিন্তু মেয়ে খোঁজা হচ্ছে, ছবিতে তোমার সুঠাম চেহারা দেখলাম। মনে মনে একটা জিনিষ উপলব্ধি করলাম যে আর যাই হোক তোমার যৌন খিদে না থাকা সম্ভব না। তখনই ইচ্ছা মনে দানা বাঁধতে লাগলো তোমাকে দিয়ে কিছুদিনের জন্য নিজের তেষ্টা মেটানোর। এতে লোক জানাজানির ভয় নেই কারণ তুমি নিজের ঘরের লোক। কিছুদিনের তো ব্যাপার, এরপর আমি বাংলাদেশ ফিরে যাবো। কিন্তু মনে একটাই চিন্তা ছিল যে তোমাকে বলব কিভাবে। হয়তো তুমি কোনদিন কাউকে এ ব্যাপারে বলবে না কিন্তু সারাজীবনের জন্য তোমার কাছে ছোটো হয়ে যাবো। মুখ দেখাতে পারব না। কিন্তু এয়ারপোর্টে তোমাকে দেখেই বুঝলাম তুমি কতটা কামুক ছেলে, তুমি যেভাবে আমার দিকে তাকিয়েছিলে যে আমার রক্ত গরম হয়ে যাচ্ছিল। তারপর বারান্দার ঘটনার পর বুঝতে পারলাম তোমাকে কাছে পাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা ছাড়া আর কিছু না। দ্যাখো আমার সব মনের কথা তোমাকে খুলে বললাম। ভুল বুঝোনা আমাকে। যৌনসুখ না পেয়ে পেয়ে আমি হয়তো পাগল হয়ে যাবো একদিন।
- (মামীর কাঁধে হাত দিয়ে আমার দিকে টানলাম) আমি তোমাকে ভুল বুঝিনি অর্পিতা।