25-08-2021, 10:45 AM
অমলেট
অমলেট বলতে সাধারণত আমরা এক বা দু রকম অমলেট খাই। প্লেন বা সাদা অমলেট আর মশালা অমলেট। সাদা অমলেট মানে শুধু ডিম আর পরিমাণ মত লবণ। ডিম ফেটিয়ে সেটা কড়াই বা প্যানে তেল দিয়ে ফ্রাই করা। আর মশালা অমলেট মানে ডিমের সাথে পেঁয়াজ কুচি আর ইচ্ছা হলে তার সাথে আদার কুচি মিশিয়ে অমলেট বানানো।
এবার শোন সাড়া পৃথিবীতে মোটামুটি ৫০০ রকমের অমলেট বানানো হয়। তার কিছু প্রকার এখানে বলছি। এর কিছু আমার নিজের রেসিপি আর কিছু অন্যের থেকে ধার করা।
সস্তা অমলেট –
বাড়িতে অনেক গেস্ট, ডিম বেশী নেই। আর অমলেট ছাড়া অন্য কিছু বানানো বেশ ঝামেলার আর খরচ সাপেক্ষ। একটা ডিমের সাথে এক থকে দেড় চামচ বেসন গুলে একটু বেশী করে পেঁয়াজ কুচি আর লংকা দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিয়ে অমলেট বানাও। দেখে কিচ্ছু বোঝা যাবে না। স্বাদেও খুব একটা ফারাক হবে না। লংকা ঝাল থাকলে সবাই শুধু ঝালের কথাই চিন্তা করবে।
দাগ কাটা অমলেট (Striped Omelette) –
একটু বেশী করে পেঁয়াজ জিরি জিরি করে কেটে নাও। পেঁয়াজ সর্ষের তেলে ব্রাউন করে ভেজে নাও। ঠাণ্ডা করে ডিমের সাথে ফেটিয়ে অমলেট বানাও।
এক মিনিটের অমলেট
দুটো ডিম, দু চামচ দুধ, পেঁয়াজ কুচি, লংকা, লবণ একসাথে মিশিয়ে নাও। ননস্টিক প্যান গরম করে একটু বেশী করে বাটার দাও। ডিমের মিক্স ঢেলে দিয়েই গ্যাস সীমে করে দাও। আধ মিনিট পরে ইচ্ছা হলে অমলেট পছন্দ মত ভাঁজ করে দাও।
চীজ অমলেট –
যেভাবে খুশী অমলেট মিক্স তৈরি করো। ফ্রাইং প্যানে তেল বা বাটারের ওপর অমলেট মিক্স ঢেলে দিয়েই গ্যাস সীমে করে দাও। চীজ স্প্রেড বা চীজ কিউব ছোট করে কেটে অমলেটের ওপর ছড়িয়ে দাও। তারপর অমলেট পাটিসাপটার মত রোল করে দাও। চীজ স্প্রেড দিয়ে খুব একটা ভালো হয় না। মোজারেলা বা চেডার চীজ দিয়ে বেশী ভালো হয়।
চাইনীজ অমলেট –
ডিমের সাথে পেঁয়াজ লংকা নুন এর সাথে ফাইভ স্পাইস পাউডার মিশিয়ে নাও আর সাধারণ ভাবে অমলেট বানাও। দুটো ডিমের জন্যে আধ গ্রাম পাউডার যথেষ্ট। এই পাউডার কলকাতায় পোদ্দার কোর্টের (টেরিটি বাজার) কাছে পাউচং আর সিনচ্যাং নামের দোকানে পাওয়া যায়। Snappdeal জাতীয় কিছু অনলাইন শপিঙেও পাওয়া যায়। এই পাউডার বাড়িতেও বানিয়ে নেওয়া যায়। পড়ে তার রেসিপি দিচ্ছি।
স্টাফড অমলেট –
এই অমলেট বানাবার জন্যে একটু বড় আর সাইড উঁচু নন্সটিক ফ্রাইং প্যান চাই। একসাথে তিনটে থেকে পাঁচটা ডিমের করলে ভালো হয়। আলুসেদ্ধ, পেঁয়াজ ভাজা একসাথে মেখে নাও। এর সাথে বীন, গাজর, চিকেন কিমা, সয়া বড়ি ভেজে বা সেদ্ধ করে মিশিয়ে দেওয়া যায়। ডিমের সাথে পেঁয়াজ কুচি না মেশালেই ভালো। ফ্রাইং প্যান একটু বেশী গরম করে পরিমাণ মত তেল দিয়ে একটু গরম হতেই গ্যাস সীমে করে দাও। ফেটানো ডিম প্যানে ঢেলে দিয়ে এক মিনিট অপেক্ষা করো। স্টাফ করার মিক্স গোল লম্বা করে (পানতুয়ার মত) মাঝখানে রেখে দাও আর পাটিসাপটার মত করে রোল করো। গ্যাস সীমে রেখেই দু তিন মিনিট ঘুড়িয়ে ঘুড়িয়ে ফ্রাই করো। তারপর ছোট ছোট টুকরো করে পরিবেশন করো। দুটো ডিমের স্টাফড অমলেট একজনের ব্রেকফাস্টের জন্যে যথেষ্ট।
অমলেট বলতে সাধারণত আমরা এক বা দু রকম অমলেট খাই। প্লেন বা সাদা অমলেট আর মশালা অমলেট। সাদা অমলেট মানে শুধু ডিম আর পরিমাণ মত লবণ। ডিম ফেটিয়ে সেটা কড়াই বা প্যানে তেল দিয়ে ফ্রাই করা। আর মশালা অমলেট মানে ডিমের সাথে পেঁয়াজ কুচি আর ইচ্ছা হলে তার সাথে আদার কুচি মিশিয়ে অমলেট বানানো।
এবার শোন সাড়া পৃথিবীতে মোটামুটি ৫০০ রকমের অমলেট বানানো হয়। তার কিছু প্রকার এখানে বলছি। এর কিছু আমার নিজের রেসিপি আর কিছু অন্যের থেকে ধার করা।
সস্তা অমলেট –
বাড়িতে অনেক গেস্ট, ডিম বেশী নেই। আর অমলেট ছাড়া অন্য কিছু বানানো বেশ ঝামেলার আর খরচ সাপেক্ষ। একটা ডিমের সাথে এক থকে দেড় চামচ বেসন গুলে একটু বেশী করে পেঁয়াজ কুচি আর লংকা দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিয়ে অমলেট বানাও। দেখে কিচ্ছু বোঝা যাবে না। স্বাদেও খুব একটা ফারাক হবে না। লংকা ঝাল থাকলে সবাই শুধু ঝালের কথাই চিন্তা করবে।
দাগ কাটা অমলেট (Striped Omelette) –
একটু বেশী করে পেঁয়াজ জিরি জিরি করে কেটে নাও। পেঁয়াজ সর্ষের তেলে ব্রাউন করে ভেজে নাও। ঠাণ্ডা করে ডিমের সাথে ফেটিয়ে অমলেট বানাও।
এক মিনিটের অমলেট
দুটো ডিম, দু চামচ দুধ, পেঁয়াজ কুচি, লংকা, লবণ একসাথে মিশিয়ে নাও। ননস্টিক প্যান গরম করে একটু বেশী করে বাটার দাও। ডিমের মিক্স ঢেলে দিয়েই গ্যাস সীমে করে দাও। আধ মিনিট পরে ইচ্ছা হলে অমলেট পছন্দ মত ভাঁজ করে দাও।
চীজ অমলেট –
যেভাবে খুশী অমলেট মিক্স তৈরি করো। ফ্রাইং প্যানে তেল বা বাটারের ওপর অমলেট মিক্স ঢেলে দিয়েই গ্যাস সীমে করে দাও। চীজ স্প্রেড বা চীজ কিউব ছোট করে কেটে অমলেটের ওপর ছড়িয়ে দাও। তারপর অমলেট পাটিসাপটার মত রোল করে দাও। চীজ স্প্রেড দিয়ে খুব একটা ভালো হয় না। মোজারেলা বা চেডার চীজ দিয়ে বেশী ভালো হয়।
চাইনীজ অমলেট –
ডিমের সাথে পেঁয়াজ লংকা নুন এর সাথে ফাইভ স্পাইস পাউডার মিশিয়ে নাও আর সাধারণ ভাবে অমলেট বানাও। দুটো ডিমের জন্যে আধ গ্রাম পাউডার যথেষ্ট। এই পাউডার কলকাতায় পোদ্দার কোর্টের (টেরিটি বাজার) কাছে পাউচং আর সিনচ্যাং নামের দোকানে পাওয়া যায়। Snappdeal জাতীয় কিছু অনলাইন শপিঙেও পাওয়া যায়। এই পাউডার বাড়িতেও বানিয়ে নেওয়া যায়। পড়ে তার রেসিপি দিচ্ছি।
স্টাফড অমলেট –
এই অমলেট বানাবার জন্যে একটু বড় আর সাইড উঁচু নন্সটিক ফ্রাইং প্যান চাই। একসাথে তিনটে থেকে পাঁচটা ডিমের করলে ভালো হয়। আলুসেদ্ধ, পেঁয়াজ ভাজা একসাথে মেখে নাও। এর সাথে বীন, গাজর, চিকেন কিমা, সয়া বড়ি ভেজে বা সেদ্ধ করে মিশিয়ে দেওয়া যায়। ডিমের সাথে পেঁয়াজ কুচি না মেশালেই ভালো। ফ্রাইং প্যান একটু বেশী গরম করে পরিমাণ মত তেল দিয়ে একটু গরম হতেই গ্যাস সীমে করে দাও। ফেটানো ডিম প্যানে ঢেলে দিয়ে এক মিনিট অপেক্ষা করো। স্টাফ করার মিক্স গোল লম্বা করে (পানতুয়ার মত) মাঝখানে রেখে দাও আর পাটিসাপটার মত করে রোল করো। গ্যাস সীমে রেখেই দু তিন মিনিট ঘুড়িয়ে ঘুড়িয়ে ফ্রাই করো। তারপর ছোট ছোট টুকরো করে পরিবেশন করো। দুটো ডিমের স্টাফড অমলেট একজনের ব্রেকফাস্টের জন্যে যথেষ্ট।