24-08-2021, 04:34 PM
আড্ডা আর ব্লু ফিল্ম # ৫ –
রজত আসার কিছু দিন পর থেকে বাকি সবার শনিবারের ব্লু ফিল্ম দেখা আর ল্যাংটো হয়ে খেলার অসুবিধা হয়ে যায়। তার কারণ হল শনিবারও রজত অনেকক্ষণ পর্যন্ত অফিসে থাকতো। ওরা লুকিয়ে লুকিয়ে ব্লু ফিল্ম দেখলেও ল্যাংটো হতে পারে না। কিছুদিন যাবার পরে সবাই বোঝে যে ওরা এতদিন অফিসের বস বলতে যেরকম দেখে এসেছে রজত ঠিক সেরকম বস নয়। রজত আসার দু মাস পর থেকে শনিবার ছুটির পরে মিটিং চালু করে।
যেদিন রজত এই কথা সবাইকে বলে সবাই বেজার মুখ করে মেনে নেয়। নিকিতার মুখ সব থেকে কালো হয়ে যায়। সেদিন অফিস থেকে ফেরার সময় রজত নিকিতাকে জিজ্ঞাসা করে যে ওর মুখ মিটিঙের কথা শুনে কালো হয়ে গেল কেন। ওরা তো প্রায় সবাই শনিবার অনেকক্ষণ পর্যন্ত অফিসে থাকে তবে মিটিঙে থাকতে অসুবিধা কোথায়।
দু বার জিজ্ঞাসা করতে নিকিতা বলেই ফেলে যে ওরা সবাই মিলে ব্লু ফিল্ম দেখে। রজত একটু আশ্চর্য হয় আর জিজ্ঞাসা করে ওরা মৃণালের সাথে কেন ব্লু ফিল্ম দেখে। নিকিতা বলে যে মৃণালকে ওদের কোন ভয় হয় না।
- মৃণালকে কেন ভয় হয় না ?
- স্যার মৃণালের নুনু দাঁড়ায় না
- তাই নাকি ?
- হাঁ স্যার আমরা সবাই ওর নুনু নিয়ে চটকা চটকি করেছি, কিন্তু তাও ওর নুনু দাঁড়ায় না
- তোমরা সবাই ওর নুনুতে হাত দাও নাকি ?
- হাঁ স্যার আমরা পাঁচ জনেই মৃণালের নুনুতে হাত দিয়েছি।
- তাও ওর কিছু হয় না !
- স্যার সেই জন্যেই আমাদের ওর সাথে ব্লু ফিল্ম দেখতে অসুবিধা হয় না।
- ঠিক আছে আমরাও মিটিঙে মাঝে মাঝে ব্লু ফিল্ম দেখবো
- আপনার সাথে দেখবো না
- কেন ?
- আপনার নুনু তো দাঁড়ায়
- কি করে জানলে আমার নুনু দাঁড়ায় ?
- আপনার দু ছেলে মেয়ে আছে। নুনু না দাঁড়ালে ওদের জন্ম হত না।
- ছাড় ওইসব কথা। তবে আমি তোমাদের বলছি এই মিটিং তোমাদের খারাপ লাগবে না।
রজত আসার কিছু দিন পর থেকে বাকি সবার শনিবারের ব্লু ফিল্ম দেখা আর ল্যাংটো হয়ে খেলার অসুবিধা হয়ে যায়। তার কারণ হল শনিবারও রজত অনেকক্ষণ পর্যন্ত অফিসে থাকতো। ওরা লুকিয়ে লুকিয়ে ব্লু ফিল্ম দেখলেও ল্যাংটো হতে পারে না। কিছুদিন যাবার পরে সবাই বোঝে যে ওরা এতদিন অফিসের বস বলতে যেরকম দেখে এসেছে রজত ঠিক সেরকম বস নয়। রজত আসার দু মাস পর থেকে শনিবার ছুটির পরে মিটিং চালু করে।
যেদিন রজত এই কথা সবাইকে বলে সবাই বেজার মুখ করে মেনে নেয়। নিকিতার মুখ সব থেকে কালো হয়ে যায়। সেদিন অফিস থেকে ফেরার সময় রজত নিকিতাকে জিজ্ঞাসা করে যে ওর মুখ মিটিঙের কথা শুনে কালো হয়ে গেল কেন। ওরা তো প্রায় সবাই শনিবার অনেকক্ষণ পর্যন্ত অফিসে থাকে তবে মিটিঙে থাকতে অসুবিধা কোথায়।
দু বার জিজ্ঞাসা করতে নিকিতা বলেই ফেলে যে ওরা সবাই মিলে ব্লু ফিল্ম দেখে। রজত একটু আশ্চর্য হয় আর জিজ্ঞাসা করে ওরা মৃণালের সাথে কেন ব্লু ফিল্ম দেখে। নিকিতা বলে যে মৃণালকে ওদের কোন ভয় হয় না।
- মৃণালকে কেন ভয় হয় না ?
- স্যার মৃণালের নুনু দাঁড়ায় না
- তাই নাকি ?
- হাঁ স্যার আমরা সবাই ওর নুনু নিয়ে চটকা চটকি করেছি, কিন্তু তাও ওর নুনু দাঁড়ায় না
- তোমরা সবাই ওর নুনুতে হাত দাও নাকি ?
- হাঁ স্যার আমরা পাঁচ জনেই মৃণালের নুনুতে হাত দিয়েছি।
- তাও ওর কিছু হয় না !
- স্যার সেই জন্যেই আমাদের ওর সাথে ব্লু ফিল্ম দেখতে অসুবিধা হয় না।
- ঠিক আছে আমরাও মিটিঙে মাঝে মাঝে ব্লু ফিল্ম দেখবো
- আপনার সাথে দেখবো না
- কেন ?
- আপনার নুনু তো দাঁড়ায়
- কি করে জানলে আমার নুনু দাঁড়ায় ?
- আপনার দু ছেলে মেয়ে আছে। নুনু না দাঁড়ালে ওদের জন্ম হত না।
- ছাড় ওইসব কথা। তবে আমি তোমাদের বলছি এই মিটিং তোমাদের খারাপ লাগবে না।