24-08-2021, 10:09 AM
দাদা ওকে ব্যাঙ্ক এ ছেড়ে দিয়ে চলে গেল। ব্যাঙ্ক এ ঢোকার আগে আবার সেই ছেলেটা কে দেখল যেন। দাদার আত্মসমর্পণের পরে এতটাই অসহায় লাগছে নিজেকে যে শিনা এবারে ওই ছেলে টা কে দেখে আর চলতে পারবে না এমন মনে হল। মনে হচ্ছিল আর বেশিক্ষন নেই তারপরেই শেষ হয়ে যাবে সব কিছু। ওর হার্ট ফেল করবে মনে হচ্ছে এবারে। এত টেনশন আর নিতে পারছে না শিনা। ও ভিতরে ঢুকে নিজের চেয়ার এ বসে পড়ল। ঢাকা দেওয়া গ্লাসের জল টা পুরো টা শেষ করে মাথায় হাত টা দিয়ে বসে বসে ভাবতে লাগলো খারাপ ভাল অনেক কিছু............
সেদিন রাতে শিনা পুরো ব্যাপার টা খেতে বসে টেবিল এ সবাই কে বলেই ফেলল। জিষ্ণু মাথা নিচু করে রইল। ও চায় নি কোনদিন ও কাজ টা করতে। আর করেও নি। কিন্তু অপরাধ বোধ তো একটা আছেই। শিনা একজন মেয়ে হয়ে জিষ্ণুর করতে যাওয়া কাজ টা কে সমর্থন করবে না এটা জিষ্ণু জানত। আর সেইজন্যেই লুকিয়েছিল পুরো ব্যাপার টাই শিনার কাছ থেকে। আর সেই ভয় টাই পেয়েছিল যেটা আজকে ঘটছে। শিনা জিষ্ণু কে কিছু বলার জন্য কথাটা বলেনি। শিনা শ্বশুর আর জিষ্ণু এই বোঝানোর জন্য কথা টা বলল যে কত বড় বিপদে ওরা আছে। সত্যি এটা ভেবে দেখেনি জিষ্ণু। এতক্ষন অব্দি কোনও ভয় ওর মধ্যে ছিল না। কিন্তু এখন যেন ভয় পেতে শুরু করল জিষ্ণু। ভয় নিজেকে নিয়ে নয়। ভয় শিনা কে নিয়ে। ভয় বাচ্চা টা কে নিয়ে। ওদের কিছু হয়ে গেলে জিষ্ণু বাঁচবে না। কিন্তু কি করবে এখন ও? কেন যে মরতে মহেশের কাছে গেছিলো কে জানে। এখন আফসোস ছাড়া আর কোনও গতি নেই।
সেদিন রাতে শিনা পুরো ব্যাপার টা খেতে বসে টেবিল এ সবাই কে বলেই ফেলল। জিষ্ণু মাথা নিচু করে রইল। ও চায় নি কোনদিন ও কাজ টা করতে। আর করেও নি। কিন্তু অপরাধ বোধ তো একটা আছেই। শিনা একজন মেয়ে হয়ে জিষ্ণুর করতে যাওয়া কাজ টা কে সমর্থন করবে না এটা জিষ্ণু জানত। আর সেইজন্যেই লুকিয়েছিল পুরো ব্যাপার টাই শিনার কাছ থেকে। আর সেই ভয় টাই পেয়েছিল যেটা আজকে ঘটছে। শিনা জিষ্ণু কে কিছু বলার জন্য কথাটা বলেনি। শিনা শ্বশুর আর জিষ্ণু এই বোঝানোর জন্য কথা টা বলল যে কত বড় বিপদে ওরা আছে। সত্যি এটা ভেবে দেখেনি জিষ্ণু। এতক্ষন অব্দি কোনও ভয় ওর মধ্যে ছিল না। কিন্তু এখন যেন ভয় পেতে শুরু করল জিষ্ণু। ভয় নিজেকে নিয়ে নয়। ভয় শিনা কে নিয়ে। ভয় বাচ্চা টা কে নিয়ে। ওদের কিছু হয়ে গেলে জিষ্ণু বাঁচবে না। কিন্তু কি করবে এখন ও? কেন যে মরতে মহেশের কাছে গেছিলো কে জানে। এখন আফসোস ছাড়া আর কোনও গতি নেই।