20-08-2021, 04:37 PM
জমি
জহর এর ৩ বিঘে ধান জমি ছাড়া আর কিছুই নেই বললেই চলে৷ বাবা মারা যাওয়ার সময় আরো ৫ বিঘে জমি ছিল কিন্তু সনাতন এর দল বল সে জমি আগেই কেড়ে নিয়েছে ৷ সনাতন ঘোষাল এ তল্লাটের মোড়ল ৷ গত ১০ বছরে গোটা গ্রাম কে তছ নছ করে ফেলেছে সে ৷ তবুও লোকে তাকেই মোড়ল বানায় ৷ বিয়ের সময়, এই হবে বছর চারেক আগের কথা সনাতন কথা দিয়েছিল কিছু টাকা দিয়ে ৫ বিঘে জমির রফা করে দেবে কিন্তু দেবেন হালদার আজ সে টাকা দেয় নি ৷ দেবেন হালদার সনাতনের সম্পর্কে সমন্ধি ৷ তাই অনেক চেয়েও হতাশ জহর আজকাল আর টাকা কথা বলে না ৷ জহরের বয়স একটু বেশি ৷ দুটো বোন কে বিয়ে দেওয়ার পর তাকে বিয়ে করতে হয়েছে ৷ তারা গরিব হলেও সুখেই সংসার করে ৷ কিন্তু জহর এক ফোটাও সুখে নেই ৷ সান্তনা কে বিয়ে করার পর থেকে তার ভাড়ারে যেন টান পরে গেছে ৷ ৩ বিঘের দো ফসলি জমিতে এক বার ধান আর আরেকবার সর্ষে চাষ করলেই বছরের খরচ উঠে আসত, নিজেও সখ করে ৪ টে গাই কিনেছিল , ভালো দুধ পায় দিন গেলে তাতেও বেশ কিছু পয়সা আসে ৷ গাছ নিরন , মাঠ নিরন সেসব করে সময় সময় ৷ কিন্তু সান্তনা জবে থেকে তার বউ হয়ে এসেছে তার পর থেকে একটার পর আরেকটা সমস্যা যেন লেগেই আছে ৷ খরচের বহরে নাজেহাল জহর বাধ্য হয়ে দারস্ত হলো সনাতনের কাছে ৷ ৫ বিঘার জমি কম করে হলেও লাখ দুই টাকা পেতে হয় তার, আবার খাস জমি ৷ সে টাকা পেলে নিজে গ্রামে দোকান দেবে ৷ মুদির দোকানে ভালো লাভ পাওয়া যায় গ্রামে ৷ শহরেও জোতদার দের সাথে কথা বলে এসেছে ৷ তারা জহর কে চেনে জানে , সৎ চাষী ৷ সান্তনার বাবা মধ্যবিত্ত চাষী , তার হাথে টান , তিন মেয়ে পার করে বয়সের ভারে নুইয়ে পড়েছে ৷ এক ছেলে শহরে রোজগারের আশায় গেলেও ফিরে আসে নি ৷ আর খোজ-ও রাখে না বার বাপের ৷ তাই সান্তনাও জানে যে তার বাপের কুলে আর কেউ নেই সম্পর্ক রাখার !সান্তনা উগ্র সুন্দরী , জহরের বয়স ৩৫ হলেও সান্তনা ২২ ছেড়ে ২৩ এ পা দেবে, আর চঞ্চল স্বভাবের জন্য গ্রামের পুরুষদের নজরে থাকে ৷ তার শরীরে অনেক আগুন , জহর জানলেও কিছু বলে না ৷ মাঝে মাঝে নিজেই সামলে উঠতে পারে না সান্তনাকে বিছানায় ৷ সান্তনার পুরুষ্ট শরীরে হাথ পড়লেই জহরের কেমন যেন হয় ৷ নিজেকে সামলে রাখতে পারে না ৷ নিজের ধাতু ধরে রাখার জন্য অনেক বার মহিন কবরেজের কাছে ওষুধ খেয়েছে কিন্তু তাতে খুব বেশী লাভ হয় না ৷ এটাও তার আরেক অশান্তির মূল ৷ রাতে সান্তনা সময় সময় ঝগড়াও করে ৷ জহর খুসি করতে পারে না তাকে ৷ সান্তনাও বুঝতে চায় না জহরের শরীরে সেই রক্ত কেন নেই ৷ সান্তনার ২৩ -২৪ বছরের যুবতী শরীরের কাম ক্ষুধা মেটে না ৷ লজ্জার ধার ধারে না বলেই এদিক ওদিক মুখ মারতে চায় সান্তনা ৷ কিন্তু আজ কালকার ছেলেদের বিশ্বাস নেই বলে দমে যায় সে ৷
জহর এর ৩ বিঘে ধান জমি ছাড়া আর কিছুই নেই বললেই চলে৷ বাবা মারা যাওয়ার সময় আরো ৫ বিঘে জমি ছিল কিন্তু সনাতন এর দল বল সে জমি আগেই কেড়ে নিয়েছে ৷ সনাতন ঘোষাল এ তল্লাটের মোড়ল ৷ গত ১০ বছরে গোটা গ্রাম কে তছ নছ করে ফেলেছে সে ৷ তবুও লোকে তাকেই মোড়ল বানায় ৷ বিয়ের সময়, এই হবে বছর চারেক আগের কথা সনাতন কথা দিয়েছিল কিছু টাকা দিয়ে ৫ বিঘে জমির রফা করে দেবে কিন্তু দেবেন হালদার আজ সে টাকা দেয় নি ৷ দেবেন হালদার সনাতনের সম্পর্কে সমন্ধি ৷ তাই অনেক চেয়েও হতাশ জহর আজকাল আর টাকা কথা বলে না ৷ জহরের বয়স একটু বেশি ৷ দুটো বোন কে বিয়ে দেওয়ার পর তাকে বিয়ে করতে হয়েছে ৷ তারা গরিব হলেও সুখেই সংসার করে ৷ কিন্তু জহর এক ফোটাও সুখে নেই ৷ সান্তনা কে বিয়ে করার পর থেকে তার ভাড়ারে যেন টান পরে গেছে ৷ ৩ বিঘের দো ফসলি জমিতে এক বার ধান আর আরেকবার সর্ষে চাষ করলেই বছরের খরচ উঠে আসত, নিজেও সখ করে ৪ টে গাই কিনেছিল , ভালো দুধ পায় দিন গেলে তাতেও বেশ কিছু পয়সা আসে ৷ গাছ নিরন , মাঠ নিরন সেসব করে সময় সময় ৷ কিন্তু সান্তনা জবে থেকে তার বউ হয়ে এসেছে তার পর থেকে একটার পর আরেকটা সমস্যা যেন লেগেই আছে ৷ খরচের বহরে নাজেহাল জহর বাধ্য হয়ে দারস্ত হলো সনাতনের কাছে ৷ ৫ বিঘার জমি কম করে হলেও লাখ দুই টাকা পেতে হয় তার, আবার খাস জমি ৷ সে টাকা পেলে নিজে গ্রামে দোকান দেবে ৷ মুদির দোকানে ভালো লাভ পাওয়া যায় গ্রামে ৷ শহরেও জোতদার দের সাথে কথা বলে এসেছে ৷ তারা জহর কে চেনে জানে , সৎ চাষী ৷ সান্তনার বাবা মধ্যবিত্ত চাষী , তার হাথে টান , তিন মেয়ে পার করে বয়সের ভারে নুইয়ে পড়েছে ৷ এক ছেলে শহরে রোজগারের আশায় গেলেও ফিরে আসে নি ৷ আর খোজ-ও রাখে না বার বাপের ৷ তাই সান্তনাও জানে যে তার বাপের কুলে আর কেউ নেই সম্পর্ক রাখার !সান্তনা উগ্র সুন্দরী , জহরের বয়স ৩৫ হলেও সান্তনা ২২ ছেড়ে ২৩ এ পা দেবে, আর চঞ্চল স্বভাবের জন্য গ্রামের পুরুষদের নজরে থাকে ৷ তার শরীরে অনেক আগুন , জহর জানলেও কিছু বলে না ৷ মাঝে মাঝে নিজেই সামলে উঠতে পারে না সান্তনাকে বিছানায় ৷ সান্তনার পুরুষ্ট শরীরে হাথ পড়লেই জহরের কেমন যেন হয় ৷ নিজেকে সামলে রাখতে পারে না ৷ নিজের ধাতু ধরে রাখার জন্য অনেক বার মহিন কবরেজের কাছে ওষুধ খেয়েছে কিন্তু তাতে খুব বেশী লাভ হয় না ৷ এটাও তার আরেক অশান্তির মূল ৷ রাতে সান্তনা সময় সময় ঝগড়াও করে ৷ জহর খুসি করতে পারে না তাকে ৷ সান্তনাও বুঝতে চায় না জহরের শরীরে সেই রক্ত কেন নেই ৷ সান্তনার ২৩ -২৪ বছরের যুবতী শরীরের কাম ক্ষুধা মেটে না ৷ লজ্জার ধার ধারে না বলেই এদিক ওদিক মুখ মারতে চায় সান্তনা ৷ কিন্তু আজ কালকার ছেলেদের বিশ্বাস নেই বলে দমে যায় সে ৷