19-08-2021, 02:04 PM
‘ঠিক আছে ম্যাডাম। যদি কখনও মত পাল্টান, জানাবেন।‘
‘না আমাদের মত পাল্টাবে না অলোকবাবু। আসি আমরা,’ কথাগুলো কেটে কেটে বলে অলোকের অফিস থেকে বেরিয়ে এসেছিল ওরা দুজন।
ট্যাক্সি করে বাড়ি ফিরেছিল সেদিন ওরা দুজনে।
ঠিক করেছিল এবার একটা দাড়ি টানতেই হবে। আর না!
বাড়ি যাওয়ার আগে ব্যাঙ্কে গিয়ে নিজেদের অ্যাকাউন্টের ব্যালান্সটা দেখে নিয়েছিল।
সেই রাতে দুজনেই বরেদের ঘনিষ্ঠ হয়ে সব কথা খুলে বলে দিয়েছিল যে কীভাবে টাকা রোজগার করছে ওরা।
আজ অলোক কী বলেছে, সেটাও জানাতে ভোলে নি।
প্রশান্ত আর অতনু দুজনেই প্রথমে থম মেরে গিয়েছিল।
তারপরে দুজনেই একইরকম রিঅ্যাকশন দিয়েছিল, ‘আমাদের কপাল। তোমাদের এও করতে হল! যাক। কালকেই ওদের সিমগুলো ফেরত দিয়ে আসব আমরা। তোমাদের আর যেতে হবে না।‘
অতুনর নতুন কাজ আর প্রশান্ত নতুন চাকরীর মধ্যেও এখনও ওরা সাড়ে চারজন মাঝে মাঝেই একসঙ্গে আড্ডা দেয়। সিনেমা দেখতে যায়, তারপর বাইরেই কিছু খেয়ে বাড়ি ফেরে।
তারমধ্যেই জানা গেল অতনুর পরিবারেও আসতে চলেছে নতুন অতিথি। তারিখ হিসাব করে মনিকা হেসে প্রশান্তকে বলেছিল ‘এ একদম সেই দীঘার ব্যাপার!!!’
প্রশান্তর গলা জড়িয়ে ধরে মনিকা আব্দার করেছিল, ‘আমারও একটা চাই!’
‘হুম.. আবার যদি চাকরী যায়, তখন?’
তারপরে ওদের দুজনের মুখে ঘন্টাখানেক আর কোনও কথা শোনা যায় নি.. শুধু উফ আহ শব্দ হচ্ছিল।
এটা আর ওই স্পেশাল কলের অভিনয় নয়....
-- সমাপ্ত --
‘না আমাদের মত পাল্টাবে না অলোকবাবু। আসি আমরা,’ কথাগুলো কেটে কেটে বলে অলোকের অফিস থেকে বেরিয়ে এসেছিল ওরা দুজন।
ট্যাক্সি করে বাড়ি ফিরেছিল সেদিন ওরা দুজনে।
ঠিক করেছিল এবার একটা দাড়ি টানতেই হবে। আর না!
বাড়ি যাওয়ার আগে ব্যাঙ্কে গিয়ে নিজেদের অ্যাকাউন্টের ব্যালান্সটা দেখে নিয়েছিল।
সেই রাতে দুজনেই বরেদের ঘনিষ্ঠ হয়ে সব কথা খুলে বলে দিয়েছিল যে কীভাবে টাকা রোজগার করছে ওরা।
আজ অলোক কী বলেছে, সেটাও জানাতে ভোলে নি।
প্রশান্ত আর অতনু দুজনেই প্রথমে থম মেরে গিয়েছিল।
তারপরে দুজনেই একইরকম রিঅ্যাকশন দিয়েছিল, ‘আমাদের কপাল। তোমাদের এও করতে হল! যাক। কালকেই ওদের সিমগুলো ফেরত দিয়ে আসব আমরা। তোমাদের আর যেতে হবে না।‘
অতুনর নতুন কাজ আর প্রশান্ত নতুন চাকরীর মধ্যেও এখনও ওরা সাড়ে চারজন মাঝে মাঝেই একসঙ্গে আড্ডা দেয়। সিনেমা দেখতে যায়, তারপর বাইরেই কিছু খেয়ে বাড়ি ফেরে।
তারমধ্যেই জানা গেল অতনুর পরিবারেও আসতে চলেছে নতুন অতিথি। তারিখ হিসাব করে মনিকা হেসে প্রশান্তকে বলেছিল ‘এ একদম সেই দীঘার ব্যাপার!!!’
প্রশান্তর গলা জড়িয়ে ধরে মনিকা আব্দার করেছিল, ‘আমারও একটা চাই!’
‘হুম.. আবার যদি চাকরী যায়, তখন?’
তারপরে ওদের দুজনের মুখে ঘন্টাখানেক আর কোনও কথা শোনা যায় নি.. শুধু উফ আহ শব্দ হচ্ছিল।
এটা আর ওই স্পেশাল কলের অভিনয় নয়....
-- সমাপ্ত --