18-08-2021, 04:21 PM
এরকম খালি বাড়ী সচরাচর হয় না, আজকে কোন কামলা মুনীও নাই, গোয়ালের গরুর পাল মুনিরা বিলে নিয়ে গেছে সেই সকালে। একবারে সন্ধ্যার আগে আগে ফিরবে। বড়মা র নির্দেশে ঊঠোনের দরজাটা রাশু লাগিয়ে এল। সাধারনত এই গেট লাগালে বাইরের বৈঠক ঘর ও কামলাদের ঘর আলাদা হয়ে যায়। বৈঠক ঘর ও কামলাদের ঘর সারাদিন খোলা থাকে। রাশু ওর ঘর থেকে ( এই ঘরে ও থাকে খুবই কম) গামছা টা নিয়ে বড়মা’র ঘরে ঢূকে দেখল বড়মা চুল আচড়াচ্ছেন, এটা তার অভ্যেস। গোসলের আগে চুলে তেল লাগিয়ে বাতাসীকে দিয়ে আঁচড়ানো। হঠাৎ করে বড় মার চোখ গেল রান্নাঘরের দিকে, একটি কুকুর প্রায় ঢুকে যায়, এক দৌড়ে- হিস কুত্তা, বলে কুকুর কে সরিয়ে রান্নাঘরের সরজা লাগিয়ে এল, কারন কামলাদের রান্না করা খাবার সব এই রান্নাঘরে আছে। বড়মার কাপড় প্রায় পরে যায়, তিনিও জানেন এই সময়ে রাশু ছাড়া আর কেউ দেখবার নাই। আসবার সময়েও মমতাজ হালকা লয়ে দৌড়ে নেচে নেচে আসতে লাগলেন, বাড়ীতে কেউ না থাকলে বড়মা যেন সেই কিশোরী মেয়েদের মত চঞ্চল হয়ে পরেন। বড়মার শরীরে স্তনের এমন দুলুনি ও এর আগে কখনো দেখেনি। ছোট বেলা থেকেই বড়মা তাঁকে গোসলের সময় গা মেজে দিয়েছে, সেও বড়মার শরীর মেজে দিয়েছে নিজের মা মনে করে, এত বার শুনেছে যে বড় মা তার নিজের মা না তাপরেও রাশু কখনো বড়মা কে কোন সময় খারাপ কামনায় দেখেনি, কিন্তু আজকে কি হল এসব। কেন বারে বারে বড়মাকে দেখলেই অনুমাসির কথা মনে পরছে।
বাড়ীর ছেলেরা সাধারনত সামনের পুকুরে গোশল করে আর বুয়া ঝি রা কিংবা শহর থেকে বড়মার মেয়ে ও ছেলেরাও বাড়ীর ভেতরের পুকুরে গোশল করে কিন্তু কেন জানি একক কর্তৃত্বের নিদর্শন স্বরুপ বড় মা তার রুমের পাশে বিশাল এক গোসল খানা ও টয়লেট বানিয়ে নিয়েছেন লস্কর সাহেব কে দিয়ে। শহরে থাকা ছোট বউ এর সাথে টেক্কা দিতে, বড় মা কখনো ছোট বউ সম্পর্কে তেমন কিছু বলেন না, দেখাও খুব কম হয়, কিন্তু ছেলেদের আসা যাওয়া হয় বাচ্চাদের আসা যাওয়া হয়, আর ঘরের শান্তির জন্যই মনে হয় লস্কর সাহেব মমতাজের সব আবদার মেনে নেন। বড় বউ কে ঘাটাতে চায় না, কারন উনিও জানে জমি জিরাত,চাষবাসের কাজের এই আসল চাবি সব বড় বউ এর হাতে। তাই তিনিও বড় বউ এর আবদারে যা যা দরকার পুরন করেছেন। গোসলখানায় পানির জন্য বড় একটা হাউজ আছে যা প্রায় দশ বাই পাঁচ ফুট । কিন্তু হাউজটার উচ্চতা প্রায় ছয় ফিট এর মত এর বাইরে ও ভিতরে ছোট্ট সিড়ি আছে এক কোনে।এইখানে প্রতিদিন নিচের টেপ লাগিয়ে বালতি ভরা পানি দেওয়া হয় সেই পানিতে বড়মা গোসল করে। বড় একটা টিনের ছাউনি দিয়ে হাউজের পানি ঢাকা থাকে, ।কিন্তু অনেক আগে এমনকি সেই দিনও রাশু যখন বড় মার সাথে থাকতো এই হাউজে নেমে সাতার কাটত। যদিও মাঝে মাঝে পানিটা ময়লা হয়ে যায়। রাশু সেই পানির ছাউনি টা সরিয়ে দিল, লুঙ্গি টা কাচা দিয়ে সিড়ি দিয়ে উঠেই হাউজে নেমে গেল। ততক্ষনে মমতাজ গোসলে ঢুকে বালতিতে থাকা পানি গায়ে ঢেলে দিয়েছেন, পাতলা খয়েরী সুতি শাড়ী ফরসা গায়ে মিশে আছে, বর মা কে দুর্গার মত লাগছে খালি একটু মোটা আর বড় বড় দুধের দুর্গা যেন।
কিরে তুই পানিতে নামলি আমার পিঠ ডলব কেডা?
তুমি সাবান লাগাও, দিমুনে।
বাড়ীর ছেলেরা সাধারনত সামনের পুকুরে গোশল করে আর বুয়া ঝি রা কিংবা শহর থেকে বড়মার মেয়ে ও ছেলেরাও বাড়ীর ভেতরের পুকুরে গোশল করে কিন্তু কেন জানি একক কর্তৃত্বের নিদর্শন স্বরুপ বড় মা তার রুমের পাশে বিশাল এক গোসল খানা ও টয়লেট বানিয়ে নিয়েছেন লস্কর সাহেব কে দিয়ে। শহরে থাকা ছোট বউ এর সাথে টেক্কা দিতে, বড় মা কখনো ছোট বউ সম্পর্কে তেমন কিছু বলেন না, দেখাও খুব কম হয়, কিন্তু ছেলেদের আসা যাওয়া হয় বাচ্চাদের আসা যাওয়া হয়, আর ঘরের শান্তির জন্যই মনে হয় লস্কর সাহেব মমতাজের সব আবদার মেনে নেন। বড় বউ কে ঘাটাতে চায় না, কারন উনিও জানে জমি জিরাত,চাষবাসের কাজের এই আসল চাবি সব বড় বউ এর হাতে। তাই তিনিও বড় বউ এর আবদারে যা যা দরকার পুরন করেছেন। গোসলখানায় পানির জন্য বড় একটা হাউজ আছে যা প্রায় দশ বাই পাঁচ ফুট । কিন্তু হাউজটার উচ্চতা প্রায় ছয় ফিট এর মত এর বাইরে ও ভিতরে ছোট্ট সিড়ি আছে এক কোনে।এইখানে প্রতিদিন নিচের টেপ লাগিয়ে বালতি ভরা পানি দেওয়া হয় সেই পানিতে বড়মা গোসল করে। বড় একটা টিনের ছাউনি দিয়ে হাউজের পানি ঢাকা থাকে, ।কিন্তু অনেক আগে এমনকি সেই দিনও রাশু যখন বড় মার সাথে থাকতো এই হাউজে নেমে সাতার কাটত। যদিও মাঝে মাঝে পানিটা ময়লা হয়ে যায়। রাশু সেই পানির ছাউনি টা সরিয়ে দিল, লুঙ্গি টা কাচা দিয়ে সিড়ি দিয়ে উঠেই হাউজে নেমে গেল। ততক্ষনে মমতাজ গোসলে ঢুকে বালতিতে থাকা পানি গায়ে ঢেলে দিয়েছেন, পাতলা খয়েরী সুতি শাড়ী ফরসা গায়ে মিশে আছে, বর মা কে দুর্গার মত লাগছে খালি একটু মোটা আর বড় বড় দুধের দুর্গা যেন।
কিরে তুই পানিতে নামলি আমার পিঠ ডলব কেডা?
তুমি সাবান লাগাও, দিমুনে।