17-08-2021, 12:43 PM
কস্তূরীর প্রেম –
কস্তূরীর ছোট থেকেই ছেলেদের ওপর একটু বেশীই টান ছিল। তুই দেখা তবে আমিও দেখাবো করে ওর খেলা শুরু হয়। ক্লাস নাইনে প্রথম নুনু চোষার পরে থেকে ওর সেটা খুব ভালো লেগে যায়। পরের দু বছরে বেশ কয়েকটা নুনু চোষে। এগারো ক্লাস থেকে প্রেম কাকে বলে একটু বুঝতে পারে। ওর থেকে দুবছরের বড় অদ্রীস ওদের পাড়াতেই থাকতো। সুন্দর দেখতে ছেলে আর পড়াশুনায় খুব ভালো। স্বাভাবিক ভাবেই ওর অদ্রীসকে ভালো লাগে। অদ্রীস যেখানে ওর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিত কস্তূরী তার আশেপাশে ঘোরা ফেরা করতে শুরু করে। অদ্রীসের বোন বর্ণিকা কস্তূরীর ক্লাসেই পড়তো। সোজাসুজি অদ্রীসকে কিছু বলতে না পেরে ও বর্ণিকার সাহায্য নেয়।
তারপর বর্ণিকার মধ্যস্ততায় কস্তূরী অদ্রীসের সাথে কথা বলা শুরু করে। প্রায় প্রতিদিন কলেজের থেকে ফেরার পথে অদ্রীসের সাথে দেখা হত। অদ্রীসের কাছে পড়া বুঝতে যাবার বাহানায় ওর বাড়িতেও যেতে শুরু করে। আর সত্যিই ওর কাছে পড়া বুঝতে শুরু করে। কস্তূরী আর বর্ণিকা একসাথেই অদ্রীসের কাছে পড়তে বসতো। মানসিক ভাবে একটু কাছাকাছি আসার পরেই কস্তূরী একদিন নদীর ধারে অদ্রীসের ঠোঁটে চুমু খেয়ে প্রেম নিবেদন করে। অদ্রীস আগে থেকেই কস্তূরীকে পছন্দ করতে শুরু করেছিল আর সেদিনের পর থেকে সেও পুরোপুরি প্রেমে পরে যায়। চুমু খেতে খেতেই অদ্রীসের হাত কস্তূরীর বুকে চলে যায়। আর কস্তূরীও ওর প্রিয় নুনু পেয়ে যায়। অদ্রীসের নুনুতে হাত দেবার পরে কস্তূরী বুঝতে পারে এর আগে ও যেসব নুনু নিয়ে খেলেছে সেসব বাচ্চাদের নুনু ছিল।
রোজ পড়ার সময় টেবিলের নীচে ওর এক হাত অদ্রীসের নুনু ধরে থাকতো। অদ্রীস পায়জামা ছেড়ে লুঙ্গি পড়তে শুরু করে কস্তূরীর ভালো লাগবে বলে। একদিন বর্ণিকা বুঝতে পারে ওরা দুজন কি পড়তে বসে কি করে। বর্ণিকার মনে অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল দাদার নুনু দেখার কিন্তু কোনদিন ভালো করে দেখার সুযোগ পায়নি। একদিন ক্লাসের পরে বর্ণিকা কস্তূরীকে বলে –
- এই তুই দাদার নুনু নিয়ে খেলা করিস তাই না
- হ্যাঁ খেলি, আমার নুনু নিয়ে খেলতে খুব ভালো লাগে
- আর দাদা কি করে
- তোর দাদা আমার দুদু নিয়ে খেলে
- কিন্তু তোর লজ্জা করে না পড়তে বসে আমার সামনে আমার দাদার নুনু নিয়ে খেলতে ?
- তোর সামনে তো আর ওর নুনু বের করি না। টেবিলের নীচে খেলি।
- একটু বাইরে বের করে তো খেলতে পারিস
- কেন রে ?
- দাদার নুনু বেশ বড় আর আমার দেখতে খুব ইচ্ছা হয়
- দাদার নুনু দেখা ভালো নয়
- আমি তো শুধু দেখবো আর কিছু করবো না।
- অদ্রীস তোর দাদা কিন্তু ওর নুনুটা আমার
- হ্যাঁ রে বাবা আমি তোর সম্পত্তি কেড়ে নেবো না
তারপর থেকে রোজই পড়ার সময় বর্ণিকা উঠে বাইরে যেত আর কস্তূরী অদ্রীসের নুনু পুরো খুলে চুষতে শুরু করে। বর্ণিকা ঘরের বাইরে থেকে সেটা দেখে। কস্তূরী বর্ণিকাকে দেখিয়ে অদ্রীসের বিশাল নুনু নাড়াত আর ওর বিচি চটকাত।
কস্তূরীর ছোট থেকেই ছেলেদের ওপর একটু বেশীই টান ছিল। তুই দেখা তবে আমিও দেখাবো করে ওর খেলা শুরু হয়। ক্লাস নাইনে প্রথম নুনু চোষার পরে থেকে ওর সেটা খুব ভালো লেগে যায়। পরের দু বছরে বেশ কয়েকটা নুনু চোষে। এগারো ক্লাস থেকে প্রেম কাকে বলে একটু বুঝতে পারে। ওর থেকে দুবছরের বড় অদ্রীস ওদের পাড়াতেই থাকতো। সুন্দর দেখতে ছেলে আর পড়াশুনায় খুব ভালো। স্বাভাবিক ভাবেই ওর অদ্রীসকে ভালো লাগে। অদ্রীস যেখানে ওর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিত কস্তূরী তার আশেপাশে ঘোরা ফেরা করতে শুরু করে। অদ্রীসের বোন বর্ণিকা কস্তূরীর ক্লাসেই পড়তো। সোজাসুজি অদ্রীসকে কিছু বলতে না পেরে ও বর্ণিকার সাহায্য নেয়।
তারপর বর্ণিকার মধ্যস্ততায় কস্তূরী অদ্রীসের সাথে কথা বলা শুরু করে। প্রায় প্রতিদিন কলেজের থেকে ফেরার পথে অদ্রীসের সাথে দেখা হত। অদ্রীসের কাছে পড়া বুঝতে যাবার বাহানায় ওর বাড়িতেও যেতে শুরু করে। আর সত্যিই ওর কাছে পড়া বুঝতে শুরু করে। কস্তূরী আর বর্ণিকা একসাথেই অদ্রীসের কাছে পড়তে বসতো। মানসিক ভাবে একটু কাছাকাছি আসার পরেই কস্তূরী একদিন নদীর ধারে অদ্রীসের ঠোঁটে চুমু খেয়ে প্রেম নিবেদন করে। অদ্রীস আগে থেকেই কস্তূরীকে পছন্দ করতে শুরু করেছিল আর সেদিনের পর থেকে সেও পুরোপুরি প্রেমে পরে যায়। চুমু খেতে খেতেই অদ্রীসের হাত কস্তূরীর বুকে চলে যায়। আর কস্তূরীও ওর প্রিয় নুনু পেয়ে যায়। অদ্রীসের নুনুতে হাত দেবার পরে কস্তূরী বুঝতে পারে এর আগে ও যেসব নুনু নিয়ে খেলেছে সেসব বাচ্চাদের নুনু ছিল।
রোজ পড়ার সময় টেবিলের নীচে ওর এক হাত অদ্রীসের নুনু ধরে থাকতো। অদ্রীস পায়জামা ছেড়ে লুঙ্গি পড়তে শুরু করে কস্তূরীর ভালো লাগবে বলে। একদিন বর্ণিকা বুঝতে পারে ওরা দুজন কি পড়তে বসে কি করে। বর্ণিকার মনে অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল দাদার নুনু দেখার কিন্তু কোনদিন ভালো করে দেখার সুযোগ পায়নি। একদিন ক্লাসের পরে বর্ণিকা কস্তূরীকে বলে –
- এই তুই দাদার নুনু নিয়ে খেলা করিস তাই না
- হ্যাঁ খেলি, আমার নুনু নিয়ে খেলতে খুব ভালো লাগে
- আর দাদা কি করে
- তোর দাদা আমার দুদু নিয়ে খেলে
- কিন্তু তোর লজ্জা করে না পড়তে বসে আমার সামনে আমার দাদার নুনু নিয়ে খেলতে ?
- তোর সামনে তো আর ওর নুনু বের করি না। টেবিলের নীচে খেলি।
- একটু বাইরে বের করে তো খেলতে পারিস
- কেন রে ?
- দাদার নুনু বেশ বড় আর আমার দেখতে খুব ইচ্ছা হয়
- দাদার নুনু দেখা ভালো নয়
- আমি তো শুধু দেখবো আর কিছু করবো না।
- অদ্রীস তোর দাদা কিন্তু ওর নুনুটা আমার
- হ্যাঁ রে বাবা আমি তোর সম্পত্তি কেড়ে নেবো না
তারপর থেকে রোজই পড়ার সময় বর্ণিকা উঠে বাইরে যেত আর কস্তূরী অদ্রীসের নুনু পুরো খুলে চুষতে শুরু করে। বর্ণিকা ঘরের বাইরে থেকে সেটা দেখে। কস্তূরী বর্ণিকাকে দেখিয়ে অদ্রীসের বিশাল নুনু নাড়াত আর ওর বিচি চটকাত।