17-08-2021, 12:32 PM
========================
লীলা খেলা - দ্বাদশ খন্ড - রাহুলের রাগ
========================
আজ শনিবার - আজ অমিত আমাকে বাড়িতে ডেকেছে । আমি ওর বাড়ি যাচ্ছি - অটো তে বসে ।
মা কে ও বাড়ি থেকে নিয়ে গেছে ১ দিন হল - কালকের ঘটনা ।
বাবার কাছ থেকে জেনেছি যে বাবার চাকরিও নাকি হয়ে গেছে ।
মা কে যে ও নিয়ে গেছে - ওটাই ওর পাওনা - সুদে আসলে নিয়ে ছাড়বে । ওর বিয়ে করা পুরো এঁটো বয়স্কা মহিলা পছন্দ ।
যাদের বর রা আর তাদের বৌদের সাথে করে না - সেই সমস্ত মায়েদের ও সব থেকে বেশি পছন্দ করে ।
আমি তাই মা কে পই পই করে বারণ করেছিলাম । মা শোনে নি ।
কারণটা অবশ্য আমি জানি । আমি শুনেছি নিজের কানে । অমিত মায়ের দুধ দেখছে এটা মা টের পেয়েছিলো ।
আর সেটা মা কে গরম করে দিয়েছিলো । অমিতের যা চেহারা আর পয়সা - সব মেয়েরই ফ্যান্টাসি ও । আরো মজার ব্যাপার হলো বয়স্ক মহিলারা
ভাবতেই পারে না কি অমিত ওদের পছন্দ করতে পারে । আর ও সেটাই করে । কিন্তু সেটা সমস্যা না ।
কিছুদিন বাদে - আমি নিজেই খেয়াল করে দেখছি - ও বোর হয়ে যায় । তাই আমার রাগ হলেও - যার যা কিছুই হোক
খানিক বাদে ও নিজেই তাদের ছেড়ে দেয় । আর ও তো মেয়েদের সিডিউস করে না - মেয়েরা ওর পেছনে পড়ে ।
যে সমস্যা টা হয় সেটা অন্যরকম । অমিতের সাথে শোয়া অভ্যেস হয়ে যায় কিছু মেয়েদের । একবার ওর নেশা ধরে গেলে - নামতে সময় লাগে ।
অনেকে নেশা কাটাতে পারে না । তারা জাল কাটতে পারে না - আর অমিত তাদের পিছু ছাড়লেও তারা অমিতকে ছাড়ে না ।
এরা হয়ে ওঠে অমিতের হারেমের মাগী ।
যখন অমিতের সঙ্গ দরকার হয় - ও এদের মধ্যে কাউকে একটা ডেকে নেয় বা
তাদের সাথে ঘুরতে চলে যায় । অমিতের শক্ত পুরুষাঙ্গের লোভে - এদের মধ্যে কেউ না কেউ সাড়া দেয় ।
ব্যাস । আমি ওর প্রথম বন্ধু না - যার মা কে ও নিজের বিছনায় নিয়ে গেছে ।
ওর এক গার্লফ্রেন্ড যখন বিদেশে - তখন ওর ডিভোর্সি মার সাথে ও শুচ্ছিলো । আমাকে সে গল্প বলেওছিলো ।
ওই প্রেমিকার মায়ের নাকি বিকৃত যৌন কাম ছিল - অমিত যখন ওর সাথে রমন করছে - ও তখন নিজের মেয়েকে ফোন করে কথা বলতো ।
অমিত থেমে গেলে বলতো - আরো জোরে করো । অনেকবার অমিত এই জিনিস করেছে ।
আর এক বান্ধবী - সে ওর প্রেমিকা না - তার মা - তার বাবার উপরে রেগে ছিল । অমিতের পুরুষাঙ্গ যখন ওই মহিলার ভেতরে
তখন ও নিজের বরের সাথে কথা বলতো - না ঝগড়া করতো । এ চাইতো কি তখন এর জল খসুক । অমিত আমাকে পরে
বলছিলো - ওই মহিলা জানতো ওর বড় অন্য মহিলার সাথে করে - তাই অমিত ছিল ওর প্রতিশোধ ।
তাতে অবশ্য অমিতের কিছু যায় আস্ত না ।
সুতরাং আমি ভেবে নিলাম কি যাই হোকনা কেন - আমি মাথা গরম করবো না ।
কারণ আমার এ ব্যাপারে কিছুই বলার নেই ।
লীলা খেলা - দ্বাদশ খন্ড - রাহুলের রাগ
========================
আজ শনিবার - আজ অমিত আমাকে বাড়িতে ডেকেছে । আমি ওর বাড়ি যাচ্ছি - অটো তে বসে ।
মা কে ও বাড়ি থেকে নিয়ে গেছে ১ দিন হল - কালকের ঘটনা ।
বাবার কাছ থেকে জেনেছি যে বাবার চাকরিও নাকি হয়ে গেছে ।
মা কে যে ও নিয়ে গেছে - ওটাই ওর পাওনা - সুদে আসলে নিয়ে ছাড়বে । ওর বিয়ে করা পুরো এঁটো বয়স্কা মহিলা পছন্দ ।
যাদের বর রা আর তাদের বৌদের সাথে করে না - সেই সমস্ত মায়েদের ও সব থেকে বেশি পছন্দ করে ।
আমি তাই মা কে পই পই করে বারণ করেছিলাম । মা শোনে নি ।
কারণটা অবশ্য আমি জানি । আমি শুনেছি নিজের কানে । অমিত মায়ের দুধ দেখছে এটা মা টের পেয়েছিলো ।
আর সেটা মা কে গরম করে দিয়েছিলো । অমিতের যা চেহারা আর পয়সা - সব মেয়েরই ফ্যান্টাসি ও । আরো মজার ব্যাপার হলো বয়স্ক মহিলারা
ভাবতেই পারে না কি অমিত ওদের পছন্দ করতে পারে । আর ও সেটাই করে । কিন্তু সেটা সমস্যা না ।
কিছুদিন বাদে - আমি নিজেই খেয়াল করে দেখছি - ও বোর হয়ে যায় । তাই আমার রাগ হলেও - যার যা কিছুই হোক
খানিক বাদে ও নিজেই তাদের ছেড়ে দেয় । আর ও তো মেয়েদের সিডিউস করে না - মেয়েরা ওর পেছনে পড়ে ।
যে সমস্যা টা হয় সেটা অন্যরকম । অমিতের সাথে শোয়া অভ্যেস হয়ে যায় কিছু মেয়েদের । একবার ওর নেশা ধরে গেলে - নামতে সময় লাগে ।
অনেকে নেশা কাটাতে পারে না । তারা জাল কাটতে পারে না - আর অমিত তাদের পিছু ছাড়লেও তারা অমিতকে ছাড়ে না ।
এরা হয়ে ওঠে অমিতের হারেমের মাগী ।
যখন অমিতের সঙ্গ দরকার হয় - ও এদের মধ্যে কাউকে একটা ডেকে নেয় বা
তাদের সাথে ঘুরতে চলে যায় । অমিতের শক্ত পুরুষাঙ্গের লোভে - এদের মধ্যে কেউ না কেউ সাড়া দেয় ।
ব্যাস । আমি ওর প্রথম বন্ধু না - যার মা কে ও নিজের বিছনায় নিয়ে গেছে ।
ওর এক গার্লফ্রেন্ড যখন বিদেশে - তখন ওর ডিভোর্সি মার সাথে ও শুচ্ছিলো । আমাকে সে গল্প বলেওছিলো ।
ওই প্রেমিকার মায়ের নাকি বিকৃত যৌন কাম ছিল - অমিত যখন ওর সাথে রমন করছে - ও তখন নিজের মেয়েকে ফোন করে কথা বলতো ।
অমিত থেমে গেলে বলতো - আরো জোরে করো । অনেকবার অমিত এই জিনিস করেছে ।
আর এক বান্ধবী - সে ওর প্রেমিকা না - তার মা - তার বাবার উপরে রেগে ছিল । অমিতের পুরুষাঙ্গ যখন ওই মহিলার ভেতরে
তখন ও নিজের বরের সাথে কথা বলতো - না ঝগড়া করতো । এ চাইতো কি তখন এর জল খসুক । অমিত আমাকে পরে
বলছিলো - ওই মহিলা জানতো ওর বড় অন্য মহিলার সাথে করে - তাই অমিত ছিল ওর প্রতিশোধ ।
তাতে অবশ্য অমিতের কিছু যায় আস্ত না ।
সুতরাং আমি ভেবে নিলাম কি যাই হোকনা কেন - আমি মাথা গরম করবো না ।
কারণ আমার এ ব্যাপারে কিছুই বলার নেই ।