16-08-2021, 05:23 PM
আমি দ্রুত হোস্টেলে ফিরলাম। পিস্তল সোনাকে তুলে নিলাম, গুলি ভরলাম, পকেটে রাখলাম। ভাবলাম, ঢাকায় পৌছাতে বাসে গেলে চার ঘন্টা লাগবে। যশোর থেকে প্লেনে গেলে কেমন হয়? ঘড়ি দেখে বুঝলাম, প্লেনের সময় পার হয়ে গেছে। মনে মনে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে গালাগালি করলাম। দ্রুত একটা বাসে উঠে বসলাম। ড্রাইভরকে বললাম- তোমাকে প্রতি মিটিটে একশত করে দেব যদি তুমি ঘন্টায় ১ হাজার মাইল বেগে গাড়ি চালাতে পার। ড্রাইভার আমার প্রস্তাবে অবাক হয়ে গেল। মুখ ফেকাসে হয়ে গেল। লোকটার সরল চেহারা আমার পছন্দ হল। জামার কলার ধরে পিচনের ছিটে নিয়ে আসলাম। পিস্তল সোনা পকেট থেকে বের করে নলটা ওর কপালে ঠেকিয়ে বললাম-কোন ট্যাফো করবে না- জানে মারা পড়বে। দ্রুত গাড়ী চালাবে আর কোন চেক পয়েন্টে বা পুলিশ দেখলে গাড়ী থামাবে না। পুলিশ গাড়িতে উঠার আগেই তোমার মাথার খুলি উড়িয়ে যাবে। ওকে বেশ হতাশ মনে হল। বললাম- যদি এর ব্যতিক্রম কর তোমার জীবনতো বটেই তোমার পুরা ফ্যামিলিও সেই সাথে শেষ হবে। আর সোজা পথে চললে-পুরুস্কার। এই নাও- বলে ১০ হাজার টাকা মেলে ধরলাম ওর চোখের সামনে। চোখ জ্বলে উঠল ওর। মৃদ হেসে আমার প্রস্তাব মেনে নিল।
ঢাকায় পৌছানোর পর আমার মাথায় কোন কৌশল আসল না। এক অন্য কৌশল মাথায় খেলা করতে লাগল। ভাবলাম- টাকা গুলো শুধু শুধু গরচা গেল। আমি আমার চাচার নকশি বাড়িতে ঢুকলাম। দেখি চাচি অজ্ঞান, মরে গেছে কিনা বোঝা গেলনা। চাচা তার পাশে বসা- চুল এলোমেলো। আমাকে দেখে ক্ষেপে উঠল। বলল- তুই-হারামজাদা-স্কাউন্ড্রেল- তোর জন্য আমার মেয়েল এই অবস্থা। কি চাস তুই? বেরো এখান থেকে বের। আমি একটু রহস্যের হাসি ফুটিয়ে তুললাম ঠোটে। বললাম থাকতে আসিনি- শুধু একটা জিনিস নিতে এসেছি, নিয়েই চলে যাব। চাচা বলল- কি চাস তুই, বল কি চাস? এটা কি তোর বাবার বাড়ি যে চাইলেই পাবি? বললাম- চাই তোমার জান।সাহসী লোকটি হঠাৎ আতকে উঠল। ভয়ে ফ্যাকাসে হয়ে গেল। চোখ বড় বড় করে আমাকে দেখতে লাগল। বলল- তোর এত বড় সাহস? বললাম- কথা বাড়িও না জীবনে কোন সখ থাকলে মিটিয়ে নাও, আর শোন- ভদ্র ভাবে কথা বল। পিস্তল বের করলাম- ওর দিকে তাক করলাম। লোকটি নাকি সাহসী!
ঢাকায় পৌছানোর পর আমার মাথায় কোন কৌশল আসল না। এক অন্য কৌশল মাথায় খেলা করতে লাগল। ভাবলাম- টাকা গুলো শুধু শুধু গরচা গেল। আমি আমার চাচার নকশি বাড়িতে ঢুকলাম। দেখি চাচি অজ্ঞান, মরে গেছে কিনা বোঝা গেলনা। চাচা তার পাশে বসা- চুল এলোমেলো। আমাকে দেখে ক্ষেপে উঠল। বলল- তুই-হারামজাদা-স্কাউন্ড্রেল- তোর জন্য আমার মেয়েল এই অবস্থা। কি চাস তুই? বেরো এখান থেকে বের। আমি একটু রহস্যের হাসি ফুটিয়ে তুললাম ঠোটে। বললাম থাকতে আসিনি- শুধু একটা জিনিস নিতে এসেছি, নিয়েই চলে যাব। চাচা বলল- কি চাস তুই, বল কি চাস? এটা কি তোর বাবার বাড়ি যে চাইলেই পাবি? বললাম- চাই তোমার জান।সাহসী লোকটি হঠাৎ আতকে উঠল। ভয়ে ফ্যাকাসে হয়ে গেল। চোখ বড় বড় করে আমাকে দেখতে লাগল। বলল- তোর এত বড় সাহস? বললাম- কথা বাড়িও না জীবনে কোন সখ থাকলে মিটিয়ে নাও, আর শোন- ভদ্র ভাবে কথা বল। পিস্তল বের করলাম- ওর দিকে তাক করলাম। লোকটি নাকি সাহসী!