16-08-2021, 05:18 PM
‘নীলা গ্রন্থাগার’ উদ্দোধনের সময় প্রিন্সিপ্যাল স্যার আমাকে খুব প্রসংসা করলেন। নীলা কে? জানতে চাইলেন। যত বার তারা প্রশ্ন করলেন, তত বার আমার চোখ পানিতে ভরে গেল। বার বার রুমাল দিয়ে চোখ মুসলাম। প্রকাশ্যে অনেকগুলো মানুষের সামনে এমন ভ্যদভেদে কান্না বড়ই বিরক্তিকর। তবুও আমাকে কাঁদতে হয়েছে। চেষ্টা করেও বন্ধ করতে পারিনি। শিক্ষক, ছাত্র, কলেজ এলাকার সুধীমহলে আমার নাম ছড়িয়ে পড়ল। ওদের প্রশাংসায় আমার সুখ লাগার কথা ছিল। কিন্তু হায়! কোথায় আমার সুখ? সেতো সবই হারিয়ে আমি এখন নিঃস্ব।
সেদিন রাতে হালকা টাইপের সবজিযুক্ত খাবার খেলাম। ছাদে উঠলাম রাত এগারটায়। চার দিক শুনসন নীরবতা। আকাশ ভরা তারা। গাঢ় অন্ধকার। দূরে একটা দুটো জোনক আলো ছড়িয়ে পরিবেশকে ভৌতিক করে তুলেছে। কিছুতেই মনকে প্রবোধ দিতে পারলাম না। বার বার নীলা আমার রাজ্যে ভিড় করতে লাগল। মনে হল ও তো আমার পাশে। ঐ তো চুড়ির টুন টুন শব্দে আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। মনে হল চিৎকার করেবলি নীলা-নীলা-নীলা-নীলা-সোনা আমার নীলা ————–।
সেদিন রাতে হালকা টাইপের সবজিযুক্ত খাবার খেলাম। ছাদে উঠলাম রাত এগারটায়। চার দিক শুনসন নীরবতা। আকাশ ভরা তারা। গাঢ় অন্ধকার। দূরে একটা দুটো জোনক আলো ছড়িয়ে পরিবেশকে ভৌতিক করে তুলেছে। কিছুতেই মনকে প্রবোধ দিতে পারলাম না। বার বার নীলা আমার রাজ্যে ভিড় করতে লাগল। মনে হল ও তো আমার পাশে। ঐ তো চুড়ির টুন টুন শব্দে আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। মনে হল চিৎকার করেবলি নীলা-নীলা-নীলা-নীলা-সোনা আমার নীলা ————–।