16-08-2021, 05:15 PM
আট-
ঢাকায় নিয়ে আমার চাচা আমাকে আচ্চা মার দিলেন। কেটে টুকরো টুকরো করে কুকুর দিয়ে খাওয়াতে চাইলেন। নীলাকে গুলি করবে পরিকল্পনা করলেন। চাচীর কান্নাতে সে গুলো করতে পারলেন না। আমাকে কুকুরের মত বের করে ছিলেন। নীলার কান্নায়, সমন্ত বাড়ি কাপতে লাগল থরথর করে। কোন কান্নায় আমার কসাই চাচার মন গলল না।
নীলার ঐ সানসিক অবস্থার মধ্যে বিয়ের আয়োজন করল এক সপ্তাহের মধ্যে। নীলার বিয়ের জন্য আমার চাচা ঢাকার সমস্ত মানুষদের খাওয়ানোর যে পরিকল্পেনা করেছিলেন তা বাতিল করে দিলেন। তবে বিদেশ থেকে বিয়ের সাওদাপাতি করলেন। ছেলে ভারতের কাশ্মীরে থাকে, ব্যবসায়ী। এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যবসা করে। ওর বিয়ে হল। আইন আমার সোনার বিয়ে ঠেকাতে পারলনা। বয়স বার কিন্তু কোন কাজী বলেননি যে বিয়ে পড়াতে পারবনা। সব ঠিক ঠাক মত হয়ে গেল। আমার নীলা সোনা আমাকে ছেড়ে চলে গেল। অনেক অনেক অনেক দূর। আমি জানি ও কোনদিনও আর ফিরে আসতে পারবেনা। আসবেও না কোন দিন। শুধু হৃদয়ের বোবা কান্নায় ওর দু’চোখে পানি ভরে যাবে।কাশ্মিরের আনিন্দ্য সুন্দর দৃশ্যকে ওর কাছে ফিকে মনে হবে। ও চলে গেল কাশ্মীর। আমি হোস্টেলে ফিরে আসলাম। কিছু দিন পর চিঠি পেলাম- ওগো রাজা সোনা, তুমি বিশ্বাস কর, আমি এখনও তোমাকে ভালবাসি। তোমাকে ছাড়া বাচব না। বিশ্বাস করো আমি এখনও ঐ পশু লোকটাকে আমার শরীর ছুতে দিইন্ িযেদিন ওই পশু আমার শরীরের গভীরে প্রবেশ করবে সেই দিনই আমার মৃত্যু হবে। সোনাগো আমি তোমাকে পাগলের মত ভালবাসি, এই জীবনেই তোমার সাথে আমার বিয়ে হবে। ভাল থাক রাজা – নীলা।
ঢাকায় নিয়ে আমার চাচা আমাকে আচ্চা মার দিলেন। কেটে টুকরো টুকরো করে কুকুর দিয়ে খাওয়াতে চাইলেন। নীলাকে গুলি করবে পরিকল্পনা করলেন। চাচীর কান্নাতে সে গুলো করতে পারলেন না। আমাকে কুকুরের মত বের করে ছিলেন। নীলার কান্নায়, সমন্ত বাড়ি কাপতে লাগল থরথর করে। কোন কান্নায় আমার কসাই চাচার মন গলল না।
নীলার ঐ সানসিক অবস্থার মধ্যে বিয়ের আয়োজন করল এক সপ্তাহের মধ্যে। নীলার বিয়ের জন্য আমার চাচা ঢাকার সমস্ত মানুষদের খাওয়ানোর যে পরিকল্পেনা করেছিলেন তা বাতিল করে দিলেন। তবে বিদেশ থেকে বিয়ের সাওদাপাতি করলেন। ছেলে ভারতের কাশ্মীরে থাকে, ব্যবসায়ী। এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যবসা করে। ওর বিয়ে হল। আইন আমার সোনার বিয়ে ঠেকাতে পারলনা। বয়স বার কিন্তু কোন কাজী বলেননি যে বিয়ে পড়াতে পারবনা। সব ঠিক ঠাক মত হয়ে গেল। আমার নীলা সোনা আমাকে ছেড়ে চলে গেল। অনেক অনেক অনেক দূর। আমি জানি ও কোনদিনও আর ফিরে আসতে পারবেনা। আসবেও না কোন দিন। শুধু হৃদয়ের বোবা কান্নায় ওর দু’চোখে পানি ভরে যাবে।কাশ্মিরের আনিন্দ্য সুন্দর দৃশ্যকে ওর কাছে ফিকে মনে হবে। ও চলে গেল কাশ্মীর। আমি হোস্টেলে ফিরে আসলাম। কিছু দিন পর চিঠি পেলাম- ওগো রাজা সোনা, তুমি বিশ্বাস কর, আমি এখনও তোমাকে ভালবাসি। তোমাকে ছাড়া বাচব না। বিশ্বাস করো আমি এখনও ঐ পশু লোকটাকে আমার শরীর ছুতে দিইন্ িযেদিন ওই পশু আমার শরীরের গভীরে প্রবেশ করবে সেই দিনই আমার মৃত্যু হবে। সোনাগো আমি তোমাকে পাগলের মত ভালবাসি, এই জীবনেই তোমার সাথে আমার বিয়ে হবে। ভাল থাক রাজা – নীলা।