16-08-2021, 04:08 PM
এই ঘোষণায় সূর্য নিজের প্রতিপত্তি অনেক বাড়িয়ে নিয়েছিলো পিছিয়ে পরা মানুষ গুলোর মধ্যে. তাতে সিমরনের কি যায় আসে. সেতো তার স্বপ্নের পুরুষের সাথে স্বপ্নের ফেরিতে বসে এসে নীলিমা ভবনে উঠলো. সেই শুরু. তারপর ধীরে ধীরে আদপ কায়দা সেখা, নিজেকে চর্চা করা, আর একদিকে সূর্যর সংসার সামলানো. সেই তার চলা শুরু.
আজকে এক মুহূর্তের জন্য ফ্ল্যাশব্যাকে চলে গেছিল সিমরন।
ঘোর কাটলো রাজের কান্নায়। ব্যাটা উঠে গেছে। আর যথারীতি মাকে দেখতে না পেয়ে চিল চিৎকার জুরে দিয়েছে।
পা টিপে টিপে গিয়ে সিমরন ওকে জড়িয়ে ধরল।
"মা তুমি কোথায় গেছিলে? রোজ তুমি চলে যাও কেন?"
"কোথায় গেছিলাম বাবা, এই তো আমি" বলে ছেলের গলা জড়িয়ে ধরলো সিমরন. তুলতুলে সেই শিশুদেহ ধরে মায়ের মমতা যেন উপছে পড়ে।
মার গলা জড়িয়ে ধরে রাজও আশ্বস্ত হয় যে সে এখন একা না. তার কান্না থেমে যায়.
আজকে আমার বাবা কি খাবে?
খাবোনা.
কেন?
না আমার খেতে ভালো লাগেনা.
কেন?
আমার কার্টুন দেখতে ভালো লাগে.
আহা রে.
আগে ব্রাশ করে পটি করে কিছু খাবে তারপর কার্টুন.
আমি চিকেন খাব এখন.
চিকেন খাবে এখন?
না না চিপস খাবো.
ওহো:
আমি তো চিপস রান্না করতে পারিনা.
তাহলে আমি আইসক্রিম খাবো.
সেটাও তো পারিনা.
আমি খাবোনা.
আচ্ছা মা তোমার জন্যে, এগ আর ব্রেড আর মিল্ক দেবে তুমি খেয়ে নাও তারপর কার্টুন দেখবে.
না আমি মিল্ক খাবোনা আমি চা দিয়ে বিস্কুট খাবো.
সিমরন ছেলের গালটা টিপে দিয়ে বললো.
আহারে কত বড় হয়ে গেছে বাবু আমার চা দিয়ে বিস্কুট খাবো.
হ্যা আমি ওই এলিফ্যান্ট আঁকা বিস্কুট খাবো.
আচ্ছা সাথে মিল্ক তো?
না মিল্ক খাবো না.
তাহলে আজকে কার্টুন ও চলবেনা.
এই বলে কোলে করে ওকে টয়লেটে নিয়ে গেল.
সিমরন জানে আজও রোজ সকালের মতো ওকে ভিজতে হবে, দুষ্টুটা ব্রাশ করার পরে, মুখের সমস্ত জল মায়ের গায়ে কুলকুচি করে ফেলে দেয়, আর খিল খিল করে হাসে. কি মজা যে হয় ওর, মাকে ভিজিয়ে দিতে. এই শুরু হলো সকাল থেকে, সারাদিন মা আর ছেলের এই চললো.
আজকে এক মুহূর্তের জন্য ফ্ল্যাশব্যাকে চলে গেছিল সিমরন।
ঘোর কাটলো রাজের কান্নায়। ব্যাটা উঠে গেছে। আর যথারীতি মাকে দেখতে না পেয়ে চিল চিৎকার জুরে দিয়েছে।
পা টিপে টিপে গিয়ে সিমরন ওকে জড়িয়ে ধরল।
"মা তুমি কোথায় গেছিলে? রোজ তুমি চলে যাও কেন?"
"কোথায় গেছিলাম বাবা, এই তো আমি" বলে ছেলের গলা জড়িয়ে ধরলো সিমরন. তুলতুলে সেই শিশুদেহ ধরে মায়ের মমতা যেন উপছে পড়ে।
মার গলা জড়িয়ে ধরে রাজও আশ্বস্ত হয় যে সে এখন একা না. তার কান্না থেমে যায়.
আজকে আমার বাবা কি খাবে?
খাবোনা.
কেন?
না আমার খেতে ভালো লাগেনা.
কেন?
আমার কার্টুন দেখতে ভালো লাগে.
আহা রে.
আগে ব্রাশ করে পটি করে কিছু খাবে তারপর কার্টুন.
আমি চিকেন খাব এখন.
চিকেন খাবে এখন?
না না চিপস খাবো.
ওহো:
আমি তো চিপস রান্না করতে পারিনা.
তাহলে আমি আইসক্রিম খাবো.
সেটাও তো পারিনা.
আমি খাবোনা.
আচ্ছা মা তোমার জন্যে, এগ আর ব্রেড আর মিল্ক দেবে তুমি খেয়ে নাও তারপর কার্টুন দেখবে.
না আমি মিল্ক খাবোনা আমি চা দিয়ে বিস্কুট খাবো.
সিমরন ছেলের গালটা টিপে দিয়ে বললো.
আহারে কত বড় হয়ে গেছে বাবু আমার চা দিয়ে বিস্কুট খাবো.
হ্যা আমি ওই এলিফ্যান্ট আঁকা বিস্কুট খাবো.
আচ্ছা সাথে মিল্ক তো?
না মিল্ক খাবো না.
তাহলে আজকে কার্টুন ও চলবেনা.
এই বলে কোলে করে ওকে টয়লেটে নিয়ে গেল.
সিমরন জানে আজও রোজ সকালের মতো ওকে ভিজতে হবে, দুষ্টুটা ব্রাশ করার পরে, মুখের সমস্ত জল মায়ের গায়ে কুলকুচি করে ফেলে দেয়, আর খিল খিল করে হাসে. কি মজা যে হয় ওর, মাকে ভিজিয়ে দিতে. এই শুরু হলো সকাল থেকে, সারাদিন মা আর ছেলের এই চললো.