16-08-2021, 02:42 PM
- ঠিক আছে , এই বোকা টাকে আমি ছেড়ে দেব , কিন্তু ওকে আমার ডান্ডা টা চুষতে হবে ! রোজ সন্ধ্যাবেলায় !
আলতাফের কথা শুনে ওই অবস্থায়ও উত্তম শিউরে উঠলো !
-কিরে বোকা পাঁঠা, ভালো করে চুষবি তো ? আয় আজকে তোকে ট্রেনিং দি !
উত্তম আর মিনি একসঙ্গে গুঙিয়ে উঠলো ! মিনি মিনতির স্বরে বললো ,
- ‘আলতাফ ..., আমি , ...আমি কথা দিচ্ছি , ও ,....ও আর .....তোর সঙ্গে কোনোদিনও লাগবে না ! তুই প্লীজ, ...’
- ও বাবা , খুব ভালোবাসা ..., য়্যাঁ, ... ঠিক আছে , তুমিই এস , চুষবে ! এস এস !
মিনির মাথায় যেন বজ্রাঘাত হলো !
-তুই কি বলছিস , আলতাফ ! তোর কি মাথা খারাপ হয়ে গেলো ?
-হয় ওই বোকা পাঁঠা , নয় তুমি !
- আলতাফ , আলতাফ , দয়া কর ভাই , লাগছে , ভীষণ লাগছে !, উত্তম আর্তনাদ করে বললো !
--হয় তুই বোকা পাঁঠা , নয় মিনিদি !
মিনি আবার মরিয়া হয়ে কাকুতি মিনতি করতে করতে আলতাফের পা জড়িয়ে ধরলো !
- আলতাফ, আলতাফ ,পাগলামি করিস না, তুই না আমার ভাই এর মতো ! .... কত ছোট তুই , ...আমার থেকে দশ বারো বছরের ছোট হবি না তুই ? ,... তুই না আমাকে ‘মিনিদিদি বলিস, ওকে তুই দাদা বলিস না ...?
এক নিঃশাসে বলতে লাগলো মিনি !
আলতাফ পা ছাড়ানোর কোনো চেষ্টা করলো না ! বরং সুর করে করে বলতে লাগলো -
- হয় ওই বোকা পাঁঠা, নয় এই বোকা পাঁঠি, .... - হয় ওই বোকা পাঁঠা, নয় এই বোকা পাঁঠি, .....- হয় ওই বোকা পাঁঠা, নয় এই বোকা পাঁঠি,
বলতে বলতে হঠাৎ করে দুই হাত রিলিজ করে দিলো, আর ধপাস করে মাটিতে পড়লো উত্তম!
এতোক্ষনের টর্চারে মাটিতে পরে উত্তম গড়াগড়ি খেতে লাগলো একটা কেঁচোর মতন !
পা দুটো সরিয়ে নিয়ে একটা চেয়ার টেনে আনলো , এনে বসলো আলতাফ ওদের সামনে !
একটা পা তুলে দিলো উত্তমের কোমরের ওপরে , আরেকটা পা মিনির কাঁধএর ওপর !
- এই বোকা পাঁঠি, নয় ওই বোকা পাঁঠা !
‘পাঁঠি’ আর ‘পাঁঠা’ উচ্চারণের সময় আলতাফ পায়ের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে মিনির গালে আর উত্তমের কোমরে পর্যায়ক্রমে টোকা দিতে লাগলো !
-‘পাঁঠি দি’ , আলতাফ মিনির গালে পায়ের বুড়ো আঙ্গুল বুলিয়ে হঠাৎ সিরিয়াস গলায় বললো -
- ‘এত সময় তোমাদের পেছনে দেওয়া যাবে না , মিনি পাঁঠি !যাও, স্টোভের জল শুকিয়ে গেছে, এক কাপ করে চা গেলো, গিলে মুখ গরম করো, তারপর ঠিক করো, কার গরম জিভ আমার ডান্ডায় বোলাবে ! জলদি !’
আলতাফ , পায়ের পাতার তলাটা দিয়ে মিনির গালে আলতো করে একটা থাপ্পড় মারলো !
তারপর পা দিয়েই মিনিকে সরিয়ে রুম থেকে বার হয়ে গেলো !
আলতাফের কথা শুনে ওই অবস্থায়ও উত্তম শিউরে উঠলো !
-কিরে বোকা পাঁঠা, ভালো করে চুষবি তো ? আয় আজকে তোকে ট্রেনিং দি !
উত্তম আর মিনি একসঙ্গে গুঙিয়ে উঠলো ! মিনি মিনতির স্বরে বললো ,
- ‘আলতাফ ..., আমি , ...আমি কথা দিচ্ছি , ও ,....ও আর .....তোর সঙ্গে কোনোদিনও লাগবে না ! তুই প্লীজ, ...’
- ও বাবা , খুব ভালোবাসা ..., য়্যাঁ, ... ঠিক আছে , তুমিই এস , চুষবে ! এস এস !
মিনির মাথায় যেন বজ্রাঘাত হলো !
-তুই কি বলছিস , আলতাফ ! তোর কি মাথা খারাপ হয়ে গেলো ?
-হয় ওই বোকা পাঁঠা , নয় তুমি !
- আলতাফ , আলতাফ , দয়া কর ভাই , লাগছে , ভীষণ লাগছে !, উত্তম আর্তনাদ করে বললো !
--হয় তুই বোকা পাঁঠা , নয় মিনিদি !
মিনি আবার মরিয়া হয়ে কাকুতি মিনতি করতে করতে আলতাফের পা জড়িয়ে ধরলো !
- আলতাফ, আলতাফ ,পাগলামি করিস না, তুই না আমার ভাই এর মতো ! .... কত ছোট তুই , ...আমার থেকে দশ বারো বছরের ছোট হবি না তুই ? ,... তুই না আমাকে ‘মিনিদিদি বলিস, ওকে তুই দাদা বলিস না ...?
এক নিঃশাসে বলতে লাগলো মিনি !
আলতাফ পা ছাড়ানোর কোনো চেষ্টা করলো না ! বরং সুর করে করে বলতে লাগলো -
- হয় ওই বোকা পাঁঠা, নয় এই বোকা পাঁঠি, .... - হয় ওই বোকা পাঁঠা, নয় এই বোকা পাঁঠি, .....- হয় ওই বোকা পাঁঠা, নয় এই বোকা পাঁঠি,
বলতে বলতে হঠাৎ করে দুই হাত রিলিজ করে দিলো, আর ধপাস করে মাটিতে পড়লো উত্তম!
এতোক্ষনের টর্চারে মাটিতে পরে উত্তম গড়াগড়ি খেতে লাগলো একটা কেঁচোর মতন !
পা দুটো সরিয়ে নিয়ে একটা চেয়ার টেনে আনলো , এনে বসলো আলতাফ ওদের সামনে !
একটা পা তুলে দিলো উত্তমের কোমরের ওপরে , আরেকটা পা মিনির কাঁধএর ওপর !
- এই বোকা পাঁঠি, নয় ওই বোকা পাঁঠা !
‘পাঁঠি’ আর ‘পাঁঠা’ উচ্চারণের সময় আলতাফ পায়ের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে মিনির গালে আর উত্তমের কোমরে পর্যায়ক্রমে টোকা দিতে লাগলো !
-‘পাঁঠি দি’ , আলতাফ মিনির গালে পায়ের বুড়ো আঙ্গুল বুলিয়ে হঠাৎ সিরিয়াস গলায় বললো -
- ‘এত সময় তোমাদের পেছনে দেওয়া যাবে না , মিনি পাঁঠি !যাও, স্টোভের জল শুকিয়ে গেছে, এক কাপ করে চা গেলো, গিলে মুখ গরম করো, তারপর ঠিক করো, কার গরম জিভ আমার ডান্ডায় বোলাবে ! জলদি !’
আলতাফ , পায়ের পাতার তলাটা দিয়ে মিনির গালে আলতো করে একটা থাপ্পড় মারলো !
তারপর পা দিয়েই মিনিকে সরিয়ে রুম থেকে বার হয়ে গেলো !