16-08-2021, 11:42 AM
আমরা নৌকা থেকে নামলাম- পিছনে নীল পানি আর সাদা পাথর বয়ে যেতে লাগল।কিছু কৌতুহলী মানুষ আমাদের দেখতে লাগল। মনে হল ওরা খুব মজা পাচ্ছে। কেউ বা হয়ত মজা দেখার নাম করে আমার নীলা সোনার রূপও চুষতে লাগল। নীলা হঠাৎ শক্তহয়ে গেল। খুব করুন অথচ শক্ত ভাবে বলল শুনুন একটা কথা বলব? লোকটা মাথা নাড়ল, বললেন বল!
নীলা বলল, দেখুন আমার কাছে নগদ চৌদ্দ লক্ষ টাকা আছে, এই চার দিনে কিছু খরচ হয়ে গেছে, বেশ কয়েক ভরি সোনার গহনা আছে। জামা কাপড় আছে বেশ দামি দামি, আমি এই গুলো আপনাকে দিচ্ছি। নগদ টাকার সব গুলো আপনার। শাড়ি আর গহনা গুলো আপনার। মেয়ের বিয়ের জন্য উপহার দিচ্ছি, বিনিময়ে শুধু আমাদের ছেড়ে দিন। ঢাকা থেকে আমাদের পিছু নিয়েছেন্ ধরতে পারেননি, গাড়ির মধ্যে ইচ্ছা করলে ধরতে পারতেন ধরেন নি। এটা আপনার দয়া। লোকটা বললেন গাড়ীর মধ্যে ধরার হুকুম আমার ছিলনা। কোথায় যাও সেটা দেখাই আমার দায়িত্ব ছিল। পরশু দিন যখন এখানে তোমরা এসেছ, ভাবলাম পাগলামির শেষ সীমান্তে চলে যাচ্ছ তোমরা। সব জানতেই তোমাদের ধরার হুকুম পেয়েছি। এমন কি গুলি করারও হুকুম আছে। নীলা আবার বেশ আবেগ ঘনকন্ঠে বলল দেখুন এই দুই পা এগুলেই নৌকা। ঐ বয়ে যাওয়া নীল পানির স্রোত।স্রোতে নৌকা খানা ভাসালে মাত্র পনের মিনিট লাগবে ও পারে পৌছাতে। ওপারে ভারত। ঐ যে বুনো পদ ম্পর্শ বিহিন পথ পাহাড়ে উঠে গেছে ঐ পথে আমরা চলে যাব।পাহাড়েরে গুহায়, বনে, জঙ্গলে, পশু- পাখির সাথে আমরা ঘর বাধব। আপনি শুধু আমাদের যেতে দিন। এই মাত্র পনের মিনিটে আপনি মাঝারি সাইজের ধনী হয়ে যাবেন।সারা জীবন চাকরী করেও এতটাকা চোখে দেখতে পাবেন না। আর আপনার মেয়ের জন্য যে গহনা আর শাড়ী কাপড় দিলাম, তাতে ও খুশিতে আটখানা হয়ে যাবে। এর বিনিময় আমাদের যেতে দিন। ঐ তো পাহাড় জঙ্গল, ওখানে কোন মানুষ নেই আছে পশু পাখি-জীবজন্তু।ওদের সাথে আমরা বেশ থাকতে পারব। তবুও-… নীলা সোনা কাঁদতে লাগল।
নীলা বলল, দেখুন আমার কাছে নগদ চৌদ্দ লক্ষ টাকা আছে, এই চার দিনে কিছু খরচ হয়ে গেছে, বেশ কয়েক ভরি সোনার গহনা আছে। জামা কাপড় আছে বেশ দামি দামি, আমি এই গুলো আপনাকে দিচ্ছি। নগদ টাকার সব গুলো আপনার। শাড়ি আর গহনা গুলো আপনার। মেয়ের বিয়ের জন্য উপহার দিচ্ছি, বিনিময়ে শুধু আমাদের ছেড়ে দিন। ঢাকা থেকে আমাদের পিছু নিয়েছেন্ ধরতে পারেননি, গাড়ির মধ্যে ইচ্ছা করলে ধরতে পারতেন ধরেন নি। এটা আপনার দয়া। লোকটা বললেন গাড়ীর মধ্যে ধরার হুকুম আমার ছিলনা। কোথায় যাও সেটা দেখাই আমার দায়িত্ব ছিল। পরশু দিন যখন এখানে তোমরা এসেছ, ভাবলাম পাগলামির শেষ সীমান্তে চলে যাচ্ছ তোমরা। সব জানতেই তোমাদের ধরার হুকুম পেয়েছি। এমন কি গুলি করারও হুকুম আছে। নীলা আবার বেশ আবেগ ঘনকন্ঠে বলল দেখুন এই দুই পা এগুলেই নৌকা। ঐ বয়ে যাওয়া নীল পানির স্রোত।স্রোতে নৌকা খানা ভাসালে মাত্র পনের মিনিট লাগবে ও পারে পৌছাতে। ওপারে ভারত। ঐ যে বুনো পদ ম্পর্শ বিহিন পথ পাহাড়ে উঠে গেছে ঐ পথে আমরা চলে যাব।পাহাড়েরে গুহায়, বনে, জঙ্গলে, পশু- পাখির সাথে আমরা ঘর বাধব। আপনি শুধু আমাদের যেতে দিন। এই মাত্র পনের মিনিটে আপনি মাঝারি সাইজের ধনী হয়ে যাবেন।সারা জীবন চাকরী করেও এতটাকা চোখে দেখতে পাবেন না। আর আপনার মেয়ের জন্য যে গহনা আর শাড়ী কাপড় দিলাম, তাতে ও খুশিতে আটখানা হয়ে যাবে। এর বিনিময় আমাদের যেতে দিন। ঐ তো পাহাড় জঙ্গল, ওখানে কোন মানুষ নেই আছে পশু পাখি-জীবজন্তু।ওদের সাথে আমরা বেশ থাকতে পারব। তবুও-… নীলা সোনা কাঁদতে লাগল।