14-08-2021, 10:35 AM
বার বার খবর দিয়েও আসছে না অনুকূল । মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে জাহানারার , ভালোবাসার মানুষটাকে দেখতে না পেলে মনে হয় বেঁচে থাকার কারণটাই হতো বৃথা । দু সপ্তার ব্যবধানে দুটো খবর রাকাম্মা কে দিয়ে পাঠিয়েও অনুর দেখা মেলেনি , লাভ হয় নি কিছু । মন অস্থির হয়ে উঠছে । বাইরে গেছে কাজে । আসলেই আসবে দেহগরীতে এমন করে মন কে সান্তনা দেয়া ।অপেক্ষায় কাটলো ১ মাস ।
এখনো বাইরে থেকে বোঝা যাচ্ছে না , কিন্তু এবার আসতে আসতে বাইরে থেকেই বোঝা যাবে জাহানারা কে যে সে সন্তান সম্ভবা । ধৈর্য আর নেই বললেই চলে । কেমন বাবা অনুকূল যে নিজের ছেলের মা কে দেখতে আসছে না ।মন কেঁদে ওঠে বার বার ।
দেড় মাস হয়ে গেছে ! খবর আসলো অন্য গ্রামে চলে যাচ্ছে অনুকূল । কারণ না জানলেও কিছু একটা আঁচ করলো জাহানারা ।তবে কি অনু বিশ্বাসঘাতক, এই অনুকূল জেক সব কিছু উজাড় করে ভালোবাসা ! তাহলে কি এ প্রেম মিথ্যে । তাহলে অন্য গ্রামে গেল কেন অনুকূল ? বিদেহের চৌধুরীর দের বাড়ির মেয়ে নির্মলা এর সাথে ইদানিং নাকি তার দহরম মহরম । ওকেই রোজ শহরে বড়ো ইকলেজের পরীক্ষা দিতে নিয়ে যায় সে । দুমাসের কাজ । তাই এদিকে উঁকি মারে নি , রাকাম্মা এমনটাই বললো । কিন্তু খবর পাঠিয়েছে রাকাম্মা, জরুরি তার তো আসবার কথা !
কিছুতেই নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না সত্যির সাথে । শেষে পাক্কা দু মাস পরে আসলো অনুকূল । নাঃ চোখে মুখে ভাব অন্য রকম । কি সেই প্রাণ উজাড় করা ভালোবাসা তো নেই । মুখ বেশ শুকনো । না চোখে সে ভালোবাসা ধরা দিচ্ছে না । শেষে আমার সাথে বেইমানি , মনে মনে ফুঁসে উঠে জাহানারা ।
গিয়াসুদ্দিন বৈঠক খানায় অন্য লোকজন দেনা পাওনা নিয়ে ব্যস্ত । তাকে একটু শুনিয়ে শুনিয়েই বললো জাহানারা ।
এখনো বাইরে থেকে বোঝা যাচ্ছে না , কিন্তু এবার আসতে আসতে বাইরে থেকেই বোঝা যাবে জাহানারা কে যে সে সন্তান সম্ভবা । ধৈর্য আর নেই বললেই চলে । কেমন বাবা অনুকূল যে নিজের ছেলের মা কে দেখতে আসছে না ।মন কেঁদে ওঠে বার বার ।
দেড় মাস হয়ে গেছে ! খবর আসলো অন্য গ্রামে চলে যাচ্ছে অনুকূল । কারণ না জানলেও কিছু একটা আঁচ করলো জাহানারা ।তবে কি অনু বিশ্বাসঘাতক, এই অনুকূল জেক সব কিছু উজাড় করে ভালোবাসা ! তাহলে কি এ প্রেম মিথ্যে । তাহলে অন্য গ্রামে গেল কেন অনুকূল ? বিদেহের চৌধুরীর দের বাড়ির মেয়ে নির্মলা এর সাথে ইদানিং নাকি তার দহরম মহরম । ওকেই রোজ শহরে বড়ো ইকলেজের পরীক্ষা দিতে নিয়ে যায় সে । দুমাসের কাজ । তাই এদিকে উঁকি মারে নি , রাকাম্মা এমনটাই বললো । কিন্তু খবর পাঠিয়েছে রাকাম্মা, জরুরি তার তো আসবার কথা !
কিছুতেই নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছে না সত্যির সাথে । শেষে পাক্কা দু মাস পরে আসলো অনুকূল । নাঃ চোখে মুখে ভাব অন্য রকম । কি সেই প্রাণ উজাড় করা ভালোবাসা তো নেই । মুখ বেশ শুকনো । না চোখে সে ভালোবাসা ধরা দিচ্ছে না । শেষে আমার সাথে বেইমানি , মনে মনে ফুঁসে উঠে জাহানারা ।
গিয়াসুদ্দিন বৈঠক খানায় অন্য লোকজন দেনা পাওনা নিয়ে ব্যস্ত । তাকে একটু শুনিয়ে শুনিয়েই বললো জাহানারা ।