10-08-2021, 08:37 PM
(This post was last modified: 10-08-2021, 08:39 PM by kamonagolpo. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
পর্ব - ৬
মহারানী ঊর্মিলাদেবীর পত্র
যুবরাজ মহেন্দ্রপ্রতাপ তাঁর রাজকীয় শিবিরে শুয়ে বিশ্রাম করছিলেন। তিনি মনে মনে ভাবছিলেন বিজয়গড়ের মহারানী ঊর্মিলাদেবী ও দুই কুমারী রাজকন্যার কথা। একটু আগেই তিনি মহারানী ঊর্মিলাদেবীর জবাবি পত্র পেয়েছেন। পত্রটি ছিল নিম্নরূপ -:
মাননীয় যুবরাজ মহেন্দ্রপ্রতাপ সমীপেষু,
আপনাকে আমাদের রাজ্যে স্বাগত জানাই। আপনি আপনার পত্রে যে অনুরোধ করেছেন সে বিষয়ে বলতে চাই যে, সন্ধির শর্ত মেনে এবং আপনার বশ্যতা স্বীকার করে রীতি অনুযায়ী আমি অবশ্যই আপনার বীজ গ্রহণ করে সন্তান ধারণ করব।
আপনি আগামী পরশু থেকে আমার প্রাসাদে আতিথ্য গ্রহণ করবেন। আমি সেই দিবস থেকে প্রতি রাত্রে উলঙ্গ অবস্থায় আপনার শয্যাসঙ্গিনী হয়ে সহবাসের মাধ্যমে আপনার লিঙ্গ থেকে নিঃসৃত পবিত্র বীর্য আমার কামউপোসী স্ত্রীঅঙ্গে ধারন করব।
আশা করি আমি বিভিন্ন উত্তেজক পদ্ধতিতে শারিরীক মিলনের যৌনআসনের মাধ্যমে আপনার কাম ইচ্ছার পরিপূর্ণ তৃপ্তিসাধন করতে পারব। আমার দেহের বিবিধ নারী-সম্পদগুলি যথা স্তন, নিতম্ব ও যোনি সবই আপনার মর্দন, চোষন এবং বিবিধ ভোগের জন্য প্রস্তুত। আমার মিলনআগ্রহী যোনিটি আপনার পুরুষাঙ্গের অপেক্ষায় দিন গুনছে। আমি সেটির মধ্যে আসন্ন মিলনের প্রত্যাশায় এখনই শিহরণ লক্ষ্য করছি।
আপনার পত্রের দ্বিতীয় অংশে আপনি অনুরোধ করেছেন যে আপনি আমার দুই কন্যার গর্ভেও বীজদান করতে চান। আপনি সঠিক সংবাদই লাভ করেছেন যে তারা সম্প্রতি রজোদর্শনের মাধ্যমে নারীত্ব লাভ করেছে এবং পুরুষবীজ গ্রহনের যোগ্য হয়েছে।
কিন্তু আমার দুই কন্যা বড়ই সরল। নারী-পুরুষের মিলন সম্পর্কে কোনো জ্ঞান তাদের নেই। তাই আমার ইচ্ছা আমি যখন আপনার থেকে বীজ গ্রহণ করব তখন তারা সেখানে উপস্থিত থেকে আমাদের উত্তেজক মৈথুনক্রিয়া পর্যবেক্ষন করে প্রজনন বিষয়ে জ্ঞানলাভ করবে। আশা করি এই বিষয়ে আপনার অনুমতি থাকবে।
এরপর তারা আপনার সাথে মিলনের জন্য প্রস্তুত হলে আমি একে একে আমার কন্যাদের সাথে আপনার দৈহিক মিলন করাব। আপনি সযত্নে তাদের সতীচ্ছদ ছিন্ন করে কুমারী যোনি উদ্বোধনের মাধ্যমে বীজ দিয়ে আপনার মনের আশা পূর্ণ করবেন এবং আমার কন্যাদের নারীত্ব দান করবেন।
আপনার বীজে তারাও আমার মতই আপনার সন্তানধারনের সৌভাগ্য অর্জন করবে। আমার অনুমান আপনি এই বিষয়ে ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে আমাকে বাধিত করবেন।
ইতি আপনার সেবিকা
মহারানী ঊর্মিলাদেবী
মহেন্দ্রপ্রতাপ মনে মনে ভাবছিলেন যে তাঁর উদ্দেশ্য সফল হতে চলেছে। তিনি মহারানীর যোনিমন্দিরে বীজদান করবেন এ তাঁর অধিকার এবং যুদ্ধজয়ের পুরস্কার। কিন্তু মহারানী যে তাঁর কন্যাদের কুমারী যোনিতে তাঁর বীজদানের দাবি এত সহজে অনুমোদন করবেন এ তাঁর আশার অতীত ছিল। একই সাথে পরমাসুন্দরী মাতা এবং কুমারী কন্যাদ্বয়ের সাথে একত্রে প্রজনন করার দুর্লভ অভিজ্ঞতা এবার তাঁর হবে।
এই বীজপ্রদান পরাজিত রাজ্যের বশ্যতার প্রতীক। পরাজিত রাজ্যের দুর্গে যেমন জয়ী রাজ্যের পতাকা ওড়ে তেমনই পরাজিত রাজ্যের রানী ও রাজকন্যাদের ঊরুসন্ধির গোপন গুহায় বিজয়ী সেনাপতি নিজের দেহের কামকঠিন জয়স্তম্ভটিকে প্রোথিত করে বীজদানের মাধ্যমে বিজয় ঘোষনা করেন।
এর ফলে পরাজিত রাজপরিবারের পরবর্তী সন্তানরা বিজয়ী রাজ্যের বংশধারাকে এগিয়ে নিয়ে চলে। পরাজিত রাজ্যের রানী ও রাজকন্যাদের মাধ্যমে বংশবিস্তারের এই সুন্দর নিয়মটি যুবরাজ মহেন্দ্রপ্রতাপের বড়ই মনোমত হল। তিনি মনে মনে অধৈর্য হয়ে পড়তে লাগলেন। তবে মহারানী এবং তাঁর দুই কন্যার দেহে বীজপ্রদান এখন কেবল অল্প সময়ের অপেক্ষা।