05-08-2021, 10:43 AM
(This post was last modified: 05-08-2021, 10:44 AM by ddey333. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
=============================
লীলা খেলা - ষষ্ঠ খন্ড - সন্তোষের অসন্তোষ
=============================
লীলা কিছুক্ষন আগে বেরিয়ে গেছে । সবে ৩০ মিনিট হয়েছে - কি হচ্ছে জানি না ।
যদি অমিত এর সত্যি লীলা কে পছন্দ হয় তো এতক্ষন এ ওর চোখ আটকে যাওয়া স্বাভাবিক ।
হটাৎ কলিং বেল এর শব্দ ।
এখন আবার কে এলো?
দরজাটা খুলতে দেখি : লীলা! আর সাথে পেছনে হাসিমুখে অমিত !
আমি জিজ্ঞেস করলাম : এতো তাড়াতাড়ি ফিরে এলে?
লীলা কথাটার কোনো জবাব দিলো না ।
"কথা আছে, চলুন আঙ্কেল " বললো অমিত : "লীলা চা বানাও " ।
অমিত লীলা কে নাম ধরে ডাকলো!
অমিত সোজা আমাদের বেডরুম এ ঢুকে বসে পড়লো ।
সটান নিজের মোবাইল ফোন এ একটা নম্বর বের করে কল করে দিলো :
"নমস্তে - জি বড়িয়া - শ্রীবাস্তবজী কো দিজিয়ে - হাঁ ওয়েটিং। ..
হাঁ শ্রীবাস্তবজী - ও পাপা কো চন্ডীগড় অফিস কে লিয়ে হেড চাহিয়ে থা না - উসি কে সিলসিলে মে।
হ্যান ওহী - সেলস হেড । হাঁ । এক মিলা মেরে দোস্ত কে পাপা হিঁ । হ্যাঁ জি পুরি ভারোসা কার সক্তে হ্যায় ।
ইন্টারভিউ লে লো । হ্যা ভেজে দো টিকেট । অভি রওনা কর দিতে হ্যাঁ । হ্যাঁ । পাপা কে সাথ মিলা দেনা ।
পাপা কো বোল দেনা কি মেনে বোলা হিঁ ।"
অমিত সটান আমার দিকে তাকালো ।
"আঙ্কেল কুছ সিধা বাত করি। লীলার সাথে আমার কথা হয়েছে । হামি লাইক করি আপনার থিংকিং ।
আপনি প্রফিট এর জন্যে লীলা কে বাজি রাখতে রাজি - তো গুড । হামি লাইক স্পিরিট । কিন্তু এ ওয়ান ওয়ে টিকেট ।
ফিফটিন মিনিটে আপনার টিকেট চলে আসবে - যদি আপনি দিল্লী যান আজকে রাতে আপনার ইন্টারভিউ ।
লোক দেখানোর - পাপা আপনাকেই রাখবে ।
চন্ডীগড় মে অফিস আর সেলস এর কাজ আপনি করেন আমি জানি, সন্তু বলেছে ।
তো ছোট অফিস হলেও সেলস হেড আপনি হবেন ।
আপনি বলেন এবার কি আপনার পসন্দ হলো ?"
আমি চুপ। আমি খানিক্ষন চুপ থেকে জিজ্ঞেস করলাম - "আমাকে কি করতে হবে ?"
"নাথিং - কিস্যু না । আপনি বাস লীলা কে হামার জিম্মায় রেখে যাবেন ।
লীলার সঙ্গে কথা বলে দেখেন । আমি বুজছি কি আপনার প্ল্যান এ এটা হয়ে যাবে এ ভাবেন নি বাট
ব্যাবসা যো আছে তো আনপ্রেডিকটেবল । একবার প্লেন এ ওঠা মানে আপনি ডিল একসেপ্ট করে নিলেন ।
নিন আমি বাইরে যাচ্ছি আপনি লীলার সাথে কথা বলে ফেলুন, চা ও খান ।"
এই বলে অমিত ঘরের বাইরে চলে গেলো ।
ঘরে স্রেফ আমি আর লীলা ।
লীলাই প্রথম মুখ খুললো : "শুনলে ওর কথা ?"
বললাম "হ্যান ।"
"কি করবে?"
বললাম "তুমি বলো ।"
"তুমি তো চাইছিলে আমি যাতে ওকে পটাই । পটে তো গেছে । "
"না, এ অন্য রকম । আমি চাইছিলাম শিকদার এর মতন অমিতকে কন্ট্রোল করতে - এখানে অমিত পুরো কন্ট্রোল করছে ।
আমরা , আমাদের হাতে কিছু করার নেই । কিছুই নেই । অমিত সন্তু কে বলে দিতে পারে,
যদি রাজি না হই । আর যদি রাজি হয় তাতে তো তোমাকে পেয়ে গেলো পুরোপুরি ।
তুমি, তোমার কি ধারণা ?" আমি বললাম ।
লীলা খেলা - ষষ্ঠ খন্ড - সন্তোষের অসন্তোষ
=============================
লীলা কিছুক্ষন আগে বেরিয়ে গেছে । সবে ৩০ মিনিট হয়েছে - কি হচ্ছে জানি না ।
যদি অমিত এর সত্যি লীলা কে পছন্দ হয় তো এতক্ষন এ ওর চোখ আটকে যাওয়া স্বাভাবিক ।
হটাৎ কলিং বেল এর শব্দ ।
এখন আবার কে এলো?
দরজাটা খুলতে দেখি : লীলা! আর সাথে পেছনে হাসিমুখে অমিত !
আমি জিজ্ঞেস করলাম : এতো তাড়াতাড়ি ফিরে এলে?
লীলা কথাটার কোনো জবাব দিলো না ।
"কথা আছে, চলুন আঙ্কেল " বললো অমিত : "লীলা চা বানাও " ।
অমিত লীলা কে নাম ধরে ডাকলো!
অমিত সোজা আমাদের বেডরুম এ ঢুকে বসে পড়লো ।
সটান নিজের মোবাইল ফোন এ একটা নম্বর বের করে কল করে দিলো :
"নমস্তে - জি বড়িয়া - শ্রীবাস্তবজী কো দিজিয়ে - হাঁ ওয়েটিং। ..
হাঁ শ্রীবাস্তবজী - ও পাপা কো চন্ডীগড় অফিস কে লিয়ে হেড চাহিয়ে থা না - উসি কে সিলসিলে মে।
হ্যান ওহী - সেলস হেড । হাঁ । এক মিলা মেরে দোস্ত কে পাপা হিঁ । হ্যাঁ জি পুরি ভারোসা কার সক্তে হ্যায় ।
ইন্টারভিউ লে লো । হ্যা ভেজে দো টিকেট । অভি রওনা কর দিতে হ্যাঁ । হ্যাঁ । পাপা কে সাথ মিলা দেনা ।
পাপা কো বোল দেনা কি মেনে বোলা হিঁ ।"
অমিত সটান আমার দিকে তাকালো ।
"আঙ্কেল কুছ সিধা বাত করি। লীলার সাথে আমার কথা হয়েছে । হামি লাইক করি আপনার থিংকিং ।
আপনি প্রফিট এর জন্যে লীলা কে বাজি রাখতে রাজি - তো গুড । হামি লাইক স্পিরিট । কিন্তু এ ওয়ান ওয়ে টিকেট ।
ফিফটিন মিনিটে আপনার টিকেট চলে আসবে - যদি আপনি দিল্লী যান আজকে রাতে আপনার ইন্টারভিউ ।
লোক দেখানোর - পাপা আপনাকেই রাখবে ।
চন্ডীগড় মে অফিস আর সেলস এর কাজ আপনি করেন আমি জানি, সন্তু বলেছে ।
তো ছোট অফিস হলেও সেলস হেড আপনি হবেন ।
আপনি বলেন এবার কি আপনার পসন্দ হলো ?"
আমি চুপ। আমি খানিক্ষন চুপ থেকে জিজ্ঞেস করলাম - "আমাকে কি করতে হবে ?"
"নাথিং - কিস্যু না । আপনি বাস লীলা কে হামার জিম্মায় রেখে যাবেন ।
লীলার সঙ্গে কথা বলে দেখেন । আমি বুজছি কি আপনার প্ল্যান এ এটা হয়ে যাবে এ ভাবেন নি বাট
ব্যাবসা যো আছে তো আনপ্রেডিকটেবল । একবার প্লেন এ ওঠা মানে আপনি ডিল একসেপ্ট করে নিলেন ।
নিন আমি বাইরে যাচ্ছি আপনি লীলার সাথে কথা বলে ফেলুন, চা ও খান ।"
এই বলে অমিত ঘরের বাইরে চলে গেলো ।
ঘরে স্রেফ আমি আর লীলা ।
লীলাই প্রথম মুখ খুললো : "শুনলে ওর কথা ?"
বললাম "হ্যান ।"
"কি করবে?"
বললাম "তুমি বলো ।"
"তুমি তো চাইছিলে আমি যাতে ওকে পটাই । পটে তো গেছে । "
"না, এ অন্য রকম । আমি চাইছিলাম শিকদার এর মতন অমিতকে কন্ট্রোল করতে - এখানে অমিত পুরো কন্ট্রোল করছে ।
আমরা , আমাদের হাতে কিছু করার নেই । কিছুই নেই । অমিত সন্তু কে বলে দিতে পারে,
যদি রাজি না হই । আর যদি রাজি হয় তাতে তো তোমাকে পেয়ে গেলো পুরোপুরি ।
তুমি, তোমার কি ধারণা ?" আমি বললাম ।