04-08-2021, 05:59 PM
- তোকে না বলেছি, তুই ওই মহেশের সাথে মিশবি না।
- কেন কি হয়েছে?
দক্ষিন কলকাতার একটা ছোট ফ্ল্যাট এ কথা হচ্ছে বাবা আর ছেলের। রান্না ঘরে রান্না করছে একটি মেয়ে। স্বভাবতই ছেলেটির স্ত্রী মেয়েটি। ডাইনিং এ শুয়ে আছে একটি কচি বাচ্চা। খুব বেশি হলে হয়ত ছয় মাস বয়েস হবে।
- কি হয়েছে? জানিস না ও কি?
- সেটার সাথে আমার কি সম্পর্ক? ও আমার স্পন্সর। আমি চ্যাম্পিয়নশিপ এ যাব। লক্ষ লক্ষ টাকার দরকার সেটা আমাকে সরকার দেবে না। ও দিচ্ছে। আর হ্যাঁ আমি যা টাকা পাব ও তার অর্ধেক নেবে। বাস
কথা টা শুনে বাবা চুপ করে গেলেও রান্না ঘর থেকে বউ বেড়িয়ে এলো। বলল- আমি তো বলেইছিলাম তোমাকে আমার যা গয়না আছে তাই দিয়ে হয়ে যাবে” কথা টা শুনে ছেলেটি যেন তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল “ তাই দিয়ে হয়ে যাবে? এই ফ্ল্যাট এর ই এম আই, বাচ্চার সব খরচ, বাবার চিকিৎসা, সব হয়ে যাবে? শিনা তুমি জাননা আমার প্র্যাকটিস এ কি পরিমান খরচ” এগিয়ে এসে শিনার কাঁধে হাত রেখে বলল – প্লিস আমার ওপরে ভরসা রাখ, প্লিস বাবা” । ছেলেটি বাবার দিকে তাকিয়ে প্লিস বলতেই বৃদ্ধ মানুষ টি এসে জড়িয়ে ধরল ছেলেটি কে।
- হ্যাঁ রে আমি এসে পড়ায় তোদের খুব অসুবিধায় ফেলেছি না? ছেলেটি কিছু বলার আগেই মেয়েটি বলে উঠল
- কি বলছেন বাবা আপনি? প্লিস আমরা আপনাকে ভালবাসি।
তিনজনের পরিচয় করানো প্রয়োজন। বৃদ্ধ অথচ লম্বা মানুষ টির নাম মতি ব্যানারজি। এক কালের ডাকসাইটে বক্সার। ইংরেজ আমলে ইংরেজ দের সাথে পাঙ্গা নিয়ে লড়াই এই মানুষ টি করে এসেছেন রিং এর ভিতরে। রিং এর বাইরের অত্যাচারের জবাব যেন এই মানুষ টি রিং এর ভিতরে নিতেন। অলিম্পিক খেলতে গিয়ে কোন এক ইংরেজ সতীর্থের বিশ্বাসঘাতকতায় অসুস্থ হয়ে ফিরে আসেন দেশে। যাই হোক সেই কাহিনি বলার সময় এটা নয়। হয়ত সেটাও আমরা জানব পরে। ছেলেটির নাম জিষ্ণু। এখনকার বেশ নামি বক্সার। ন্যাশানাল চ্যাম্পিয়ন। কিন্তু যে খেলায় দেশের কোন ইন্টারেস্ট নেই সেই খেলায় স্পন্সরও নেই। তাই এই তাগড়া বক্সার গুলো হয় না খেতে পেয়ে মারা যায় না হলে গুণ্ডামি করে পেট চালায়। মেয়েটি শিনা। জিষ্ণুর স্ত্রী। জিষ্ণুর থেকে বয়সে বড়। ভালবেসে বিয়ে। একটি পুত্র সন্তানের জননী।
জিষ্ণু শিনা আর বাবার কাছে যেটা এড়িয়ে গেল সেটা হল অর্ধেক টাকা ছাড়াও যেটা মহেশের শর্তে আছে সেটা হল জিনিয়া নামে একটি মেয়েকে খুঁজে মহেশের হাতে তুলে দেওয়া। নিজের স্বপ্ন পুরনের জন্য এটুকু তো করবেই জিষ্ণু। ও মহেশ কে জানে। জানে কোন ভাল উদ্দেশ্যে মেয়েটি কে চাইছে না মহেশ। কিন্তু জিষ্ণু এই নিয়ে ইন্টারেস্টেড ও নয়। ওর চাই ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ এ যাবার জন্য টাকা।চিন্তায় ছেদ পড়ল যখন শিনা ঢাকা টা নিজের নগ্ন শরীরে চাপিয়ে জিষ্ণুর বিশাল বুকে উঠে এলো।
- কি ভাবছ এতো?
- কই কিছু না তো।
- উহু আমি আমার শুনু কে চিনি।
- না সত্যি কিছু ভাবিনি।বাস তোমাকে এই ভাবে দেখে নিজেকে ঠিক রাখতে পারি না।
- ইসস দুষ্টু। একবার আমাকে খেয়েও আশ মিটল না?এক ছেলের বাবা তুমি লজ্জা করে না হি হি।
- না মিটল না। সব সময়েই তোমাকে আমার চাই………… শিনাকে নিজের বুকের নীচে নিয়ে জিষ্ণু মুখ দিল শিনার গলায়………
- কেন কি হয়েছে?
দক্ষিন কলকাতার একটা ছোট ফ্ল্যাট এ কথা হচ্ছে বাবা আর ছেলের। রান্না ঘরে রান্না করছে একটি মেয়ে। স্বভাবতই ছেলেটির স্ত্রী মেয়েটি। ডাইনিং এ শুয়ে আছে একটি কচি বাচ্চা। খুব বেশি হলে হয়ত ছয় মাস বয়েস হবে।
- কি হয়েছে? জানিস না ও কি?
- সেটার সাথে আমার কি সম্পর্ক? ও আমার স্পন্সর। আমি চ্যাম্পিয়নশিপ এ যাব। লক্ষ লক্ষ টাকার দরকার সেটা আমাকে সরকার দেবে না। ও দিচ্ছে। আর হ্যাঁ আমি যা টাকা পাব ও তার অর্ধেক নেবে। বাস
কথা টা শুনে বাবা চুপ করে গেলেও রান্না ঘর থেকে বউ বেড়িয়ে এলো। বলল- আমি তো বলেইছিলাম তোমাকে আমার যা গয়না আছে তাই দিয়ে হয়ে যাবে” কথা টা শুনে ছেলেটি যেন তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল “ তাই দিয়ে হয়ে যাবে? এই ফ্ল্যাট এর ই এম আই, বাচ্চার সব খরচ, বাবার চিকিৎসা, সব হয়ে যাবে? শিনা তুমি জাননা আমার প্র্যাকটিস এ কি পরিমান খরচ” এগিয়ে এসে শিনার কাঁধে হাত রেখে বলল – প্লিস আমার ওপরে ভরসা রাখ, প্লিস বাবা” । ছেলেটি বাবার দিকে তাকিয়ে প্লিস বলতেই বৃদ্ধ মানুষ টি এসে জড়িয়ে ধরল ছেলেটি কে।
- হ্যাঁ রে আমি এসে পড়ায় তোদের খুব অসুবিধায় ফেলেছি না? ছেলেটি কিছু বলার আগেই মেয়েটি বলে উঠল
- কি বলছেন বাবা আপনি? প্লিস আমরা আপনাকে ভালবাসি।
তিনজনের পরিচয় করানো প্রয়োজন। বৃদ্ধ অথচ লম্বা মানুষ টির নাম মতি ব্যানারজি। এক কালের ডাকসাইটে বক্সার। ইংরেজ আমলে ইংরেজ দের সাথে পাঙ্গা নিয়ে লড়াই এই মানুষ টি করে এসেছেন রিং এর ভিতরে। রিং এর বাইরের অত্যাচারের জবাব যেন এই মানুষ টি রিং এর ভিতরে নিতেন। অলিম্পিক খেলতে গিয়ে কোন এক ইংরেজ সতীর্থের বিশ্বাসঘাতকতায় অসুস্থ হয়ে ফিরে আসেন দেশে। যাই হোক সেই কাহিনি বলার সময় এটা নয়। হয়ত সেটাও আমরা জানব পরে। ছেলেটির নাম জিষ্ণু। এখনকার বেশ নামি বক্সার। ন্যাশানাল চ্যাম্পিয়ন। কিন্তু যে খেলায় দেশের কোন ইন্টারেস্ট নেই সেই খেলায় স্পন্সরও নেই। তাই এই তাগড়া বক্সার গুলো হয় না খেতে পেয়ে মারা যায় না হলে গুণ্ডামি করে পেট চালায়। মেয়েটি শিনা। জিষ্ণুর স্ত্রী। জিষ্ণুর থেকে বয়সে বড়। ভালবেসে বিয়ে। একটি পুত্র সন্তানের জননী।
জিষ্ণু শিনা আর বাবার কাছে যেটা এড়িয়ে গেল সেটা হল অর্ধেক টাকা ছাড়াও যেটা মহেশের শর্তে আছে সেটা হল জিনিয়া নামে একটি মেয়েকে খুঁজে মহেশের হাতে তুলে দেওয়া। নিজের স্বপ্ন পুরনের জন্য এটুকু তো করবেই জিষ্ণু। ও মহেশ কে জানে। জানে কোন ভাল উদ্দেশ্যে মেয়েটি কে চাইছে না মহেশ। কিন্তু জিষ্ণু এই নিয়ে ইন্টারেস্টেড ও নয়। ওর চাই ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ এ যাবার জন্য টাকা।চিন্তায় ছেদ পড়ল যখন শিনা ঢাকা টা নিজের নগ্ন শরীরে চাপিয়ে জিষ্ণুর বিশাল বুকে উঠে এলো।
- কি ভাবছ এতো?
- কই কিছু না তো।
- উহু আমি আমার শুনু কে চিনি।
- না সত্যি কিছু ভাবিনি।বাস তোমাকে এই ভাবে দেখে নিজেকে ঠিক রাখতে পারি না।
- ইসস দুষ্টু। একবার আমাকে খেয়েও আশ মিটল না?এক ছেলের বাবা তুমি লজ্জা করে না হি হি।
- না মিটল না। সব সময়েই তোমাকে আমার চাই………… শিনাকে নিজের বুকের নীচে নিয়ে জিষ্ণু মুখ দিল শিনার গলায়………