04-08-2021, 07:56 AM
নাগপাশ এর সৃষ্টি সত্যযুগের ও আগে। ভগবান বিষ্ণু র কূর্ম অবতার এর সময় বা বলা যেতে পারে সমুদ্র মন্থন এর অব্যবহিত পরেই।
ঋষি কাশ্যপ এর দুই সন্তান, নাগ ও গড়ুড়। দুই জন ই মহা শক্তিশালী ছিল। কিন্তু তাদের মধ্যে বিবাদ ছিল গগনচুম্বি।
এক বার নাগাসুর নামে এক অসুরের কাছে দেবতারা বার বার যুদ্ধ তে পরাজিত হয়ে যাচ্ছিল।
সেই সময় ব্রহ্মার আদেশে নাগ কে ডাকা হয় নাগাসুর এর সাথে লড়াই করতে। ব্রহ্মা তখন নাগ কে এক শক্তি প্রদান করেন। তা হ ল নাগ একটি তীর এ পরিনত হবে, এবং তাকে যখন ই জ্যা মুক্ত করা হবে সাথে সাথে নাগ সেই তীর থেকে লক্ষ লক্ষ বিষাক্ত সাপে পরিনত হয়ে আকাশ থেকে বর্ষিত হবে, আর তা লক্ষবস্তু কে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলব ও বিষ উদগিরন করবে।
এইভাবে ই নাগাস্ত্র বা নাগপাশ এর সৃষ্টি।
সমুদ্র মন্থন এর পরে পরে ই নাগ দের বড় ভাই বাসুকি, মহাদেব এর আশ্রয় নেন ও মেজ ভাই শেষনাগ বিষ্ণু র আশ্রয় নেন। তাই নাগপাশ এই তিন দেবতা কে এক সাথে তুষ্ট করতে পারলে তবে ই বরদান হিসেবে পাওয়া যেত।
সত্য যুগ এ রাবণের পুত্র ইন্দ্রজিৎ ও দ্বাপর যুগে কর্ণ এই অস্ত্র পেয়েছিলেন সাধনা করে।
আবার অর্জুন ও পেয়েছিলেন বৈবাহিক সূত্রে, নাগরাজ এর কন্যা উলুপী কে বিবাহ করে।
আর গল্প তো সবে শুরু করেছেন। শুরু তে ই অনেক কিছু র ই ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন।
অনেক দিন পড়ে এই ফোরামে এসে আপনার এই গল্প টার নাম দেখে খুব আকৃষ্ট হলাম তাই দু চার কথা লিখে ফেললাম।
ঋষি কাশ্যপ এর দুই সন্তান, নাগ ও গড়ুড়। দুই জন ই মহা শক্তিশালী ছিল। কিন্তু তাদের মধ্যে বিবাদ ছিল গগনচুম্বি।
এক বার নাগাসুর নামে এক অসুরের কাছে দেবতারা বার বার যুদ্ধ তে পরাজিত হয়ে যাচ্ছিল।
সেই সময় ব্রহ্মার আদেশে নাগ কে ডাকা হয় নাগাসুর এর সাথে লড়াই করতে। ব্রহ্মা তখন নাগ কে এক শক্তি প্রদান করেন। তা হ ল নাগ একটি তীর এ পরিনত হবে, এবং তাকে যখন ই জ্যা মুক্ত করা হবে সাথে সাথে নাগ সেই তীর থেকে লক্ষ লক্ষ বিষাক্ত সাপে পরিনত হয়ে আকাশ থেকে বর্ষিত হবে, আর তা লক্ষবস্তু কে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলব ও বিষ উদগিরন করবে।
এইভাবে ই নাগাস্ত্র বা নাগপাশ এর সৃষ্টি।
সমুদ্র মন্থন এর পরে পরে ই নাগ দের বড় ভাই বাসুকি, মহাদেব এর আশ্রয় নেন ও মেজ ভাই শেষনাগ বিষ্ণু র আশ্রয় নেন। তাই নাগপাশ এই তিন দেবতা কে এক সাথে তুষ্ট করতে পারলে তবে ই বরদান হিসেবে পাওয়া যেত।
সত্য যুগ এ রাবণের পুত্র ইন্দ্রজিৎ ও দ্বাপর যুগে কর্ণ এই অস্ত্র পেয়েছিলেন সাধনা করে।
আবার অর্জুন ও পেয়েছিলেন বৈবাহিক সূত্রে, নাগরাজ এর কন্যা উলুপী কে বিবাহ করে।
আর গল্প তো সবে শুরু করেছেন। শুরু তে ই অনেক কিছু র ই ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন।
অনেক দিন পড়ে এই ফোরামে এসে আপনার এই গল্প টার নাম দেখে খুব আকৃষ্ট হলাম তাই দু চার কথা লিখে ফেললাম।
অমৃতের সন্ধানে - নিজের মনের নগ্ন নিস্তব্ধতাকে একটু কথা বলতে দাও।