02-08-2021, 09:15 PM
(This post was last modified: 29-12-2021, 01:05 AM by becpa. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
=== Amar kache Kichu Ache == [4] === Part
কাল রাতের বাবা মার কথা শোনার পর ঘুম আসে না। কথোপকথন তা এটি উত্তেজক যে আমি ২ বার হাত মেরে ফেলেছি ।
একটু লজ্জাও পেয়েছি তাতে করে – এ রকম ভাবাটা বোধহয় ঠিক
সুস্থ না । তবে সকালে উঠে ভেতরে ভেতরে একটা চাপা উত্তেজনা জাগলো।
মা কি সত্যি অমিত কে নিয়ে সিরিয়াস ? কে জানে । নাকি বাবা আর মা জেক বলে সেক্স গেমস তাই খেলছিল ? পর্ন দেখে দেখে আমি এ সব ব্যাপারে যাকে বলে পোক্ত হয়ে গেছি । সবই থিওরি , প্রাকটিক্যাল ক্লাস এখনো হয় নি । অমিত, ওর সাথে কোনো তুলনা হয় না আমার এব্যাপারে । আমাকে ও পছন্দ করে কারন আমি ওর পয়সা দেখে ওর বন্ধু হয় নি । ওর বিশেষ কোনো বন্ধুও নেই।
“রাহুল, ব্যবসা হলো একরকম যাতে কোনো ফ্রেন্ডশিপ নেই বে । আমার আর তোর পয়সার গল্প না ।” অমিত উবাচ । তো খোশদিল ছেলে – না ঘাঁটলে কোনো সমস্যা নেই ।
ব্রেকফাস্ট এ মায়ের হাতের লুচি খাওয়া শুরু করতে – মা জিজ্ঞেস করতে শুরু করলো অমিত কে নিয়ে ।
“হ্যান রে খোকা – তোর অমিত এর বাবা কি করে রে ?”
“রিয়েল এস্টেট – বাড়ি ঘর বিল্ডিং বানায় – কনস্ট্রাকশন এর কারবারি । নিজের কোম্পানি ”
“তোর বাবার অফিস শর্মা কাকুর থেকে বড় ?”
আমি হেসে উঠি । তোমার কোনো ধারণা নেই – না মা? বাবা করে মেটেরিয়াল ইম্পোর্ট এক্সপোর্ট – লোহা লক্কড়ের ব্যবসা ।
বাবার অফিসারের বছরে টার্নওভার – আচ্ছা ইনকাম হলো ১০০ কোটির কাছে । অমিতের বাবা এক একটা বিল্ডিং বানায়
– তার কনস্ট্রাকশন কস্ট হবে ১০০ কোটি । আর এ রকম বিল্ডিং বানায় বছরে ৩/৪ করে – তো বলা যায় মিনিমাম ৩ গুন্ বড় ।
যদিও ও ভাবে বলা মুশকিল ।
“তো শোন না – তোর বাবা অফিসের কাজে খুশি না – তুই একটু বলনা অমিত কে যদি হেল্প করে তো ।” আমি আবার হেসে উঠি । “আররে মা – অমিত বাবার ব্যবসা তে থোড়ি না কাজ করে ? ও হলো দত্তি কূলে প্রহ্লাদ এর মতন! পুরো ঘর বাড়ি ব্যবসা, আর এ বেরিয়েছে ইঞ্জিনিয়ার । অমিত ওদের ফ্যামিলির একমাত্র যাকে বলে পুরোদস্তুর পড়াশুনা করা ছোকরা ।” মা দোমে যায় আমার কথা শুনে । “তুই বললেও তোর কথা শুনবে না? ” “আমি কি পাগল নাকি? আমার বন্ধু কে আমি বলবো কিনা আমার বাবাকে তোর বাবার ব্যবসা তে ঢোকা? আমার সম্মান চলে যাবে । বাবা বলে না কেন? তোমার দরকার হলে তুমি গিয়ে বোলো না ওকে ?”
“না রে, সন্তু আমি আর কি করে বলবো ? আমার কথা শুনবেই বা কেন ?” “আররে ও বেচারার মা নেই । আদর যত্ন পেলেই ওকে পটিয়ে ফেলা যায় । তোমার যা হাতের রান্না – তো তুমি ও ব্যাটাকে খাইয়ে দাইয়ে দেখো কি বলে । ও তো তোমাদের কে নিজেই একদিন খাওয়াতে নিয়ে যাবে বলছিলো ।”
“সত্যি ?” “হ্যান রে বাবা । সত্যি । তবে একটু সাবধানে ।” আমি যোগ করি ।
“সাবধানে কেন রে ?” মা আশ্চর্য হয়ে ওঠে। “কারণ অমিত এমনিতে ভালো – কিন্তু, কি করে তোমাকে বলি – তুমি আবার বাবা কে বলবে না তো ? বাবা ঘুমোচ্ছে তো?” “হ্যান, কেন কি হয়েছে?”
“অমিতের একটু আলুর দোষ আছে ।” আমি বলে দেই । এটা আমাকে বলতেই হতো । কাল থেকে এটা আমি বলতে চাইছিলাম, আমি জানি না বলে ঠিক করলাম কীনা – কিন্তু বলা উচিত । “মানে, কি রকম?” “মা , ওর নারীঘটিত ব্যাপার বেশ আছে ।” “ওহ এই ব্যাপার – ওকে যে রকম সুন্দর দেখতে – মেয়েরা তো পেছনে পড়বেই । এতে আর নতুন কথা কি ?” “তা ঠিক ই, তবে ওর পছন্দ মেয়ে না, মহিলা ।” “মহিলা মানে, সে আবার কি রে?” “বয়স্কা মেয়েরা – তোমার বয়সী ।” আমি দুম করে বলে দি । “কি বলছিস রে সন্তু! আমার বয়সী মেয়েদের পছন্দ করে কেউ?” আমি মনে মনে হাসি । কালকের ঘটনা আমার খুব মনে আছে । কিন্তু আমি চাই নিপাট ভালো ছেলের মতন সব উগরে দিতে ।
“ওসব তুমি বুঝবে না । ওর সাথে গেলে বাবার সাথে যাবে – আর ওর থেকে সাবধানে থাকবে ব্যাস । তোমার মেয়ে হলে কি তুমি ওর সাথে মেয়েকে ঘুরতে দিতে?” মা কে জিজ্ঞেস করলাম আমি । “না ।” নিপাত ভালোমানুষের মতন মা উত্তর দিলো । “ঠিক কথা, আর তাই জন্যেই আমি তোমাকে ওর সাথে ঘুরতে দিতে চাই না । অবশ্য সিদ্ধান্ত তা একান্তই বাবার । বাবাকে বলে দেখো বাবা কি বলে । তবে সমস্যা হলো তুমি যদি একা না থাকো, তাহলে আবার বাবার চাকরি নিয়ে বলতে পারবে না । তোমাকে যদি ওর সাথে বাবা কে নিয়ে কথা বলতে হয় – তোমাকে একা যেতে হবে ।”
আমি মনে মনে ভেবে দেখলাম – মন্দ না – কারোর কিছু করার নেই দেখা যাচ্ছে। যে দিকে যাবার নৌকা যাবেই – কেউ কোনো ভাবেই দাঁড় বইছে না । স্রোতে নৌকা যাচ্ছে যেখানে পারে ।
টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং
এরই মধ্যে আবার আমার মোবাইল বেজে উঠেছে । দেখি অমিত কল করছে । “হ্যান বোল বে ?” “আচ্ছা অভি? সিরিয়াসলি যার ? এখনই? ডিনার আস্কিং মম ” মা কে রিপোর্ট দিলাম অমিত বাবা আর মা কে লাঞ্চ এ নিয়ে যেতে চায়। মোদ্দা কথা হলো অমিত এর বাবা অনুরাগ আঙ্কেল যখন এসেছিলেন আমি সকাল সন্ধ্যে আঙ্কেল এর সাথে ছিলাম তো এখন ফেরত দিতে চায়।
আমি মা কে এটাও বললাম যে আমাকে অফিস যেতে হবে আর আমাকে ডাকেও নি । ওর আইডিয়া সিম্পল – কাকিমা খাওয়াবে, তাই কাকিমাকে খাওয়ানো যেতে পারে – কিন্তু আমি যেহেতু রান্না করছি না, আমাকে খাওয়ানো ব্যাড বিসনেস । এটা মা কে সহজে বুঝিয়ে দিলাম । মা শুনে থ । বলে উঠলো : “এ কি রকম ছেলে রে?” আমি মা কে বোঝালাম – একে বলে বাদতমিজ ছেলে – আর এ কাউকে পরোয়া করে না । “আর শোনো একটু ভালো সেজে গুঁজে যেও – না হলে ও ভালো চোখে নেবে না – বোঝোই তো ।” মা ঘাড় নেড়ে হ্যান বলে ।
“ওর গাড়িটা কি রে? এত বড় গাড়ি তো আগে দেখিনি?” আমি হেসে উঠি – “দেখবে কি করে – আমাদের ওখানে ও সব খুব কম চলে । ওটাকে বলে Audi A6, ওর দাম হবে নয় নয় করে ৭০ লক্ষ টাকা ।” “হ্যান রে সন্তু , তুই চড়েছিস ওতে?” “হ্যান, কতবার – ও তো আমাকে প্রায়ই নিয়ে যায় । ওর সাথে ভাব জমালে ও তোমাদেরও নিয়ে যাবে । আজকে তো ওতে করেই যাবে তোমরা । ওই জন্যেই বলছি ভালো করে সেজে গুঁজে যাও ওই গাড়ি থেকে নামতে হবে ।”
আমি এই বলে খাওয়া শেষ করে উঠে পড়ি । আমার রাতে আস্তে দেরি হবে মা – এখন চলি । বুকের ভেতর উত্তেজনা নিয়ে আমি বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়ি।
কাল রাতের বাবা মার কথা শোনার পর ঘুম আসে না। কথোপকথন তা এটি উত্তেজক যে আমি ২ বার হাত মেরে ফেলেছি ।
একটু লজ্জাও পেয়েছি তাতে করে – এ রকম ভাবাটা বোধহয় ঠিক
সুস্থ না । তবে সকালে উঠে ভেতরে ভেতরে একটা চাপা উত্তেজনা জাগলো।
মা কি সত্যি অমিত কে নিয়ে সিরিয়াস ? কে জানে । নাকি বাবা আর মা জেক বলে সেক্স গেমস তাই খেলছিল ? পর্ন দেখে দেখে আমি এ সব ব্যাপারে যাকে বলে পোক্ত হয়ে গেছি । সবই থিওরি , প্রাকটিক্যাল ক্লাস এখনো হয় নি । অমিত, ওর সাথে কোনো তুলনা হয় না আমার এব্যাপারে । আমাকে ও পছন্দ করে কারন আমি ওর পয়সা দেখে ওর বন্ধু হয় নি । ওর বিশেষ কোনো বন্ধুও নেই।
“রাহুল, ব্যবসা হলো একরকম যাতে কোনো ফ্রেন্ডশিপ নেই বে । আমার আর তোর পয়সার গল্প না ।” অমিত উবাচ । তো খোশদিল ছেলে – না ঘাঁটলে কোনো সমস্যা নেই ।
ব্রেকফাস্ট এ মায়ের হাতের লুচি খাওয়া শুরু করতে – মা জিজ্ঞেস করতে শুরু করলো অমিত কে নিয়ে ।
“হ্যান রে খোকা – তোর অমিত এর বাবা কি করে রে ?”
“রিয়েল এস্টেট – বাড়ি ঘর বিল্ডিং বানায় – কনস্ট্রাকশন এর কারবারি । নিজের কোম্পানি ”
“তোর বাবার অফিস শর্মা কাকুর থেকে বড় ?”
আমি হেসে উঠি । তোমার কোনো ধারণা নেই – না মা? বাবা করে মেটেরিয়াল ইম্পোর্ট এক্সপোর্ট – লোহা লক্কড়ের ব্যবসা ।
বাবার অফিসারের বছরে টার্নওভার – আচ্ছা ইনকাম হলো ১০০ কোটির কাছে । অমিতের বাবা এক একটা বিল্ডিং বানায়
– তার কনস্ট্রাকশন কস্ট হবে ১০০ কোটি । আর এ রকম বিল্ডিং বানায় বছরে ৩/৪ করে – তো বলা যায় মিনিমাম ৩ গুন্ বড় ।
যদিও ও ভাবে বলা মুশকিল ।
“তো শোন না – তোর বাবা অফিসের কাজে খুশি না – তুই একটু বলনা অমিত কে যদি হেল্প করে তো ।” আমি আবার হেসে উঠি । “আররে মা – অমিত বাবার ব্যবসা তে থোড়ি না কাজ করে ? ও হলো দত্তি কূলে প্রহ্লাদ এর মতন! পুরো ঘর বাড়ি ব্যবসা, আর এ বেরিয়েছে ইঞ্জিনিয়ার । অমিত ওদের ফ্যামিলির একমাত্র যাকে বলে পুরোদস্তুর পড়াশুনা করা ছোকরা ।” মা দোমে যায় আমার কথা শুনে । “তুই বললেও তোর কথা শুনবে না? ” “আমি কি পাগল নাকি? আমার বন্ধু কে আমি বলবো কিনা আমার বাবাকে তোর বাবার ব্যবসা তে ঢোকা? আমার সম্মান চলে যাবে । বাবা বলে না কেন? তোমার দরকার হলে তুমি গিয়ে বোলো না ওকে ?”
“না রে, সন্তু আমি আর কি করে বলবো ? আমার কথা শুনবেই বা কেন ?” “আররে ও বেচারার মা নেই । আদর যত্ন পেলেই ওকে পটিয়ে ফেলা যায় । তোমার যা হাতের রান্না – তো তুমি ও ব্যাটাকে খাইয়ে দাইয়ে দেখো কি বলে । ও তো তোমাদের কে নিজেই একদিন খাওয়াতে নিয়ে যাবে বলছিলো ।”
“সত্যি ?” “হ্যান রে বাবা । সত্যি । তবে একটু সাবধানে ।” আমি যোগ করি ।
“সাবধানে কেন রে ?” মা আশ্চর্য হয়ে ওঠে। “কারণ অমিত এমনিতে ভালো – কিন্তু, কি করে তোমাকে বলি – তুমি আবার বাবা কে বলবে না তো ? বাবা ঘুমোচ্ছে তো?” “হ্যান, কেন কি হয়েছে?”
“অমিতের একটু আলুর দোষ আছে ।” আমি বলে দেই । এটা আমাকে বলতেই হতো । কাল থেকে এটা আমি বলতে চাইছিলাম, আমি জানি না বলে ঠিক করলাম কীনা – কিন্তু বলা উচিত । “মানে, কি রকম?” “মা , ওর নারীঘটিত ব্যাপার বেশ আছে ।” “ওহ এই ব্যাপার – ওকে যে রকম সুন্দর দেখতে – মেয়েরা তো পেছনে পড়বেই । এতে আর নতুন কথা কি ?” “তা ঠিক ই, তবে ওর পছন্দ মেয়ে না, মহিলা ।” “মহিলা মানে, সে আবার কি রে?” “বয়স্কা মেয়েরা – তোমার বয়সী ।” আমি দুম করে বলে দি । “কি বলছিস রে সন্তু! আমার বয়সী মেয়েদের পছন্দ করে কেউ?” আমি মনে মনে হাসি । কালকের ঘটনা আমার খুব মনে আছে । কিন্তু আমি চাই নিপাট ভালো ছেলের মতন সব উগরে দিতে ।
“ওসব তুমি বুঝবে না । ওর সাথে গেলে বাবার সাথে যাবে – আর ওর থেকে সাবধানে থাকবে ব্যাস । তোমার মেয়ে হলে কি তুমি ওর সাথে মেয়েকে ঘুরতে দিতে?” মা কে জিজ্ঞেস করলাম আমি । “না ।” নিপাত ভালোমানুষের মতন মা উত্তর দিলো । “ঠিক কথা, আর তাই জন্যেই আমি তোমাকে ওর সাথে ঘুরতে দিতে চাই না । অবশ্য সিদ্ধান্ত তা একান্তই বাবার । বাবাকে বলে দেখো বাবা কি বলে । তবে সমস্যা হলো তুমি যদি একা না থাকো, তাহলে আবার বাবার চাকরি নিয়ে বলতে পারবে না । তোমাকে যদি ওর সাথে বাবা কে নিয়ে কথা বলতে হয় – তোমাকে একা যেতে হবে ।”
আমি মনে মনে ভেবে দেখলাম – মন্দ না – কারোর কিছু করার নেই দেখা যাচ্ছে। যে দিকে যাবার নৌকা যাবেই – কেউ কোনো ভাবেই দাঁড় বইছে না । স্রোতে নৌকা যাচ্ছে যেখানে পারে ।
টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং টিং
এরই মধ্যে আবার আমার মোবাইল বেজে উঠেছে । দেখি অমিত কল করছে । “হ্যান বোল বে ?” “আচ্ছা অভি? সিরিয়াসলি যার ? এখনই? ডিনার আস্কিং মম ” মা কে রিপোর্ট দিলাম অমিত বাবা আর মা কে লাঞ্চ এ নিয়ে যেতে চায়। মোদ্দা কথা হলো অমিত এর বাবা অনুরাগ আঙ্কেল যখন এসেছিলেন আমি সকাল সন্ধ্যে আঙ্কেল এর সাথে ছিলাম তো এখন ফেরত দিতে চায়।
আমি মা কে এটাও বললাম যে আমাকে অফিস যেতে হবে আর আমাকে ডাকেও নি । ওর আইডিয়া সিম্পল – কাকিমা খাওয়াবে, তাই কাকিমাকে খাওয়ানো যেতে পারে – কিন্তু আমি যেহেতু রান্না করছি না, আমাকে খাওয়ানো ব্যাড বিসনেস । এটা মা কে সহজে বুঝিয়ে দিলাম । মা শুনে থ । বলে উঠলো : “এ কি রকম ছেলে রে?” আমি মা কে বোঝালাম – একে বলে বাদতমিজ ছেলে – আর এ কাউকে পরোয়া করে না । “আর শোনো একটু ভালো সেজে গুঁজে যেও – না হলে ও ভালো চোখে নেবে না – বোঝোই তো ।” মা ঘাড় নেড়ে হ্যান বলে ।
“ওর গাড়িটা কি রে? এত বড় গাড়ি তো আগে দেখিনি?” আমি হেসে উঠি – “দেখবে কি করে – আমাদের ওখানে ও সব খুব কম চলে । ওটাকে বলে Audi A6, ওর দাম হবে নয় নয় করে ৭০ লক্ষ টাকা ।” “হ্যান রে সন্তু , তুই চড়েছিস ওতে?” “হ্যান, কতবার – ও তো আমাকে প্রায়ই নিয়ে যায় । ওর সাথে ভাব জমালে ও তোমাদেরও নিয়ে যাবে । আজকে তো ওতে করেই যাবে তোমরা । ওই জন্যেই বলছি ভালো করে সেজে গুঁজে যাও ওই গাড়ি থেকে নামতে হবে ।”
আমি এই বলে খাওয়া শেষ করে উঠে পড়ি । আমার রাতে আস্তে দেরি হবে মা – এখন চলি । বুকের ভেতর উত্তেজনা নিয়ে আমি বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়ি।