31-07-2021, 04:52 PM
শহরে এসেছে ব্রাজিলের সব থেকে বিপদজনক ফাইটার জ্যাক দিসুজা।এখন অব্দি ১৭ টা লড়েছে। সব গুলো কেই পাঠিয়েছে হাসপাতাল। একজন মৃত। ওর সাথে লড়লে প্রায় ৩০ লাখ টাকা পাওয়া যাবে। হাসানের ইচ্ছে নেই। কারন অতো টাকা সে চায় না। মুস্তাফা ছেড়ে দিয়েছে ওটা শিবার ই হাতে। শিবার ইচ্ছে ভীষণ জ্যাক এর সাথে লড়ার। অতো গুলো টাকা। সে মুস্তাফা কে বলল যে ওর নাম টা যেন পাঠিয়ে দেয়। ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই খবর এলো প্রিন্সেপ ঘাটে রাত আড়াইটা তে লড়াই হবে।
শিবা যখন ঢুকল রিং এ তখন দুটো পঁচিশ। একটা লাল গেঞ্জি পড়ে ছিল ও। ঠিক আড়াই টা তে এলো জ্যাক। কাল মাথা নেড়া করা জ্যাক নেমেই রেফারী র সাথে হ্যান্ড শেক করে তাছিল্য ভরে শিবা কে দেখল। শিবার চোয়াল টা আপনা থেকেই শক্ত হয়ে গেল। শিবা ছয় ফুট লম্বা হলে জ্যাক কিছু না হলেও ৭ ফুট লম্বা। রেফারী অনুমতি দিতেই জ্যাক ভয়ঙ্কর আগ্রাসন এ লেগে পড়ল শিবাকে নক আউট এ। ঘুষির পর ঘুষি গুলো আছড়ে পড়তে থাকল শিবার দুই পাঁজরে। শিবা কনুই দিয়ে গার্ড দিয়ে জড়িয়ে ধরল জ্যাক কে। জ্যাক শারীরিক ভাবে অনেক বিশাল আর শক্তিধর। সেটা শিবা বিলক্ষন জানে। কিন্তু এতো বড় শরীর কে নিয়ে এতো খিপ্রতায় নরাছরা করতে শক্তিক্ষয়ের পরিমান শিবার থেকে অনেক বেশি জ্যাক এর। শিবা জানে যে জ্যাক সেই জন্যেই অতো ভয়ংকর বন্যতায় আক্রমন করছে। তাড়াতাড়ি সেশ করে দেবে লড়াই টা এই আশায়। আর আক্রমন করছেও সেই ভাবেই। রেফারী ততক্ষনে ছাড়িয়ে নিয়েছে দুজন কে। কিন্তু পুরোপুরি ছেড়ে দেবার আগেই শিবার পাঁজরে আছড়ে পড়ল জ্যাকের একটা শক্তিশালি পাঞ্চ। অন্য কেউ হলে শুয়ে পড়ত ওখানেই। কিন্তু শিবার আছে অসম্ভব মার খাবার ক্ষমতা। দারিদ্র, অপমান সয়ে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার অদ্ভুত আকিঞ্চন। ভারতীয় বলেই হয়ত এটা সম্ভব। শিবার অভূতপূর্ব মার খাবার ক্ষমতার জন্য সয়ে নিল জ্যাকের ওই ভয়ংকর পাঞ্চ। জ্যাক হয়ত ভেবেছিল ওই পাঞ্চ টা তেই শুয়ে পড়বে এই ভারতীয় ছেলেটা। কিন্তু শিবা একটু নড়ে উঠেই আবার আগের মতন নড়তে চড়তে লাগলো রিং এ। একটা চিনচিনে ব্যাথা পাঁজর বরাবর শুরু হল শিবার। সত্যি পাঞ্চ টা জোরে ছিল। মাথা টা নিচু করে নেচে চলেছিল শিবা। প্রথম রাউনড এর ঘণ্টা পড়তে হয়ত আর কিছু সেকেন্ড বাকি। শিবার নাগালে জ্যাক। অসম্ভব বিদ্যুৎ গতির ফুল সুইং পাঞ্চ টা বসিয়ে দিল জ্যাক এর চোয়ালে। জ্যাক যেন থতমত খেয়ে নড়ে উঠল একবার। আবার মুখ থেকে সরে গেছে আড়াল। শিবা ফাইনাল পাঞ্চ টা ডান হাতে নিতে যাবে সেই সময়ে বেজে উঠল ঘণ্টা।
শিবা যখন ঢুকল রিং এ তখন দুটো পঁচিশ। একটা লাল গেঞ্জি পড়ে ছিল ও। ঠিক আড়াই টা তে এলো জ্যাক। কাল মাথা নেড়া করা জ্যাক নেমেই রেফারী র সাথে হ্যান্ড শেক করে তাছিল্য ভরে শিবা কে দেখল। শিবার চোয়াল টা আপনা থেকেই শক্ত হয়ে গেল। শিবা ছয় ফুট লম্বা হলে জ্যাক কিছু না হলেও ৭ ফুট লম্বা। রেফারী অনুমতি দিতেই জ্যাক ভয়ঙ্কর আগ্রাসন এ লেগে পড়ল শিবাকে নক আউট এ। ঘুষির পর ঘুষি গুলো আছড়ে পড়তে থাকল শিবার দুই পাঁজরে। শিবা কনুই দিয়ে গার্ড দিয়ে জড়িয়ে ধরল জ্যাক কে। জ্যাক শারীরিক ভাবে অনেক বিশাল আর শক্তিধর। সেটা শিবা বিলক্ষন জানে। কিন্তু এতো বড় শরীর কে নিয়ে এতো খিপ্রতায় নরাছরা করতে শক্তিক্ষয়ের পরিমান শিবার থেকে অনেক বেশি জ্যাক এর। শিবা জানে যে জ্যাক সেই জন্যেই অতো ভয়ংকর বন্যতায় আক্রমন করছে। তাড়াতাড়ি সেশ করে দেবে লড়াই টা এই আশায়। আর আক্রমন করছেও সেই ভাবেই। রেফারী ততক্ষনে ছাড়িয়ে নিয়েছে দুজন কে। কিন্তু পুরোপুরি ছেড়ে দেবার আগেই শিবার পাঁজরে আছড়ে পড়ল জ্যাকের একটা শক্তিশালি পাঞ্চ। অন্য কেউ হলে শুয়ে পড়ত ওখানেই। কিন্তু শিবার আছে অসম্ভব মার খাবার ক্ষমতা। দারিদ্র, অপমান সয়ে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার অদ্ভুত আকিঞ্চন। ভারতীয় বলেই হয়ত এটা সম্ভব। শিবার অভূতপূর্ব মার খাবার ক্ষমতার জন্য সয়ে নিল জ্যাকের ওই ভয়ংকর পাঞ্চ। জ্যাক হয়ত ভেবেছিল ওই পাঞ্চ টা তেই শুয়ে পড়বে এই ভারতীয় ছেলেটা। কিন্তু শিবা একটু নড়ে উঠেই আবার আগের মতন নড়তে চড়তে লাগলো রিং এ। একটা চিনচিনে ব্যাথা পাঁজর বরাবর শুরু হল শিবার। সত্যি পাঞ্চ টা জোরে ছিল। মাথা টা নিচু করে নেচে চলেছিল শিবা। প্রথম রাউনড এর ঘণ্টা পড়তে হয়ত আর কিছু সেকেন্ড বাকি। শিবার নাগালে জ্যাক। অসম্ভব বিদ্যুৎ গতির ফুল সুইং পাঞ্চ টা বসিয়ে দিল জ্যাক এর চোয়ালে। জ্যাক যেন থতমত খেয়ে নড়ে উঠল একবার। আবার মুখ থেকে সরে গেছে আড়াল। শিবা ফাইনাল পাঞ্চ টা ডান হাতে নিতে যাবে সেই সময়ে বেজে উঠল ঘণ্টা।