31-07-2021, 10:40 AM
পিউয়ের কথা
ঘুম আসছে না এখনও। হুইস্কি খেলাম কিছুটা, একটু ঝিম লাগছিল, কিন্তু লাইট নিভিয়ে দেওয়ার পরে সে সব উধাও।
তপুদার কথাই ভাবছিলাম। হাল্কা আলোয় দেখতে পাচ্ছি ও শুয়ে আছে মেঝেতে। ইশশশ, যদি বিছানায় উঠে আসত!! আমাকে আদর করত!!
সে কী আর হবে!! তপুদাকে এতবছর ধরে চিনি। ওর এসব নেই। যা করার আমাকেই করতে হবে, কিন্তু করবটা কী!!
ভাবতে ভাবতেই একটা দুষ্টুমি বুদ্ধি এল।
মেঝেতে শুয়ে আছে তো, আমি যদি বাথরুমে যেতে গিয়ে ওর গায়ের ওপর পড়ি!! উফফফফফ!! কী করবে তপুদা আমাকে? জড়িয়ে ধরবে? আদর করবে?
যা ভাবা তাই কাজ।
চোখে একটা ঘুমের ভাব নিয়ে বিছানা থেকে নেমে দিলাম একটা ডাইভ তপুদার ওপরে।
সে তো ধরমর করে উঠে লাইট জ্বালিয়ে দিল!!! ধুর কোথায় আদর করবে জড়িয়ে ধরে জিগ্যেস করবে কোথায় লেগেছে পিউ তোর – কোমরে, পিঠে না পায়ে? জিগ্যেস করতে করতে হাত বুলিয়ে দেবে আমার পিঠে, কোমরে, পায়ে!!!!
কোথায় কী!!! সে বলে উঠে দাঁড়া।
আমি একটু নাটক করার চেষ্টা করলাম কোমর ভেঙ্গে গেছে বলে। ও তো পাত্তাই দিল না।
তবে তারপরে এগিয়ে এসে যখন দাঁড়াল আমার মুখের ঠিক সামনে ওর ওই ওটা। হাত বাড়িয়ে দিল। আমার হাতদুটো তো তখন ঘেমে গেছে।
আমি নাটকটা আরও একটু করার চেষ্টা করলাম। একটু ঝুঁকে পড়লাম, যাতে তপুদা ওপর থেকে আমার নাইটির ফাঁক দিয়ে বুকের খাঁজটা দেখতে পায়। ওর দিকে তাকাচ্ছি না। যদি ধরা পড়ে যাই!!!!
তারপর যখন বগলের তলা দিয়ে হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরল.. উফফফফফফফ প্যান্টির ভেতরটা সপসপ করছে ভিজে গিয়ে। উফফ মাগোওওওও!
আমার তপুদা আমাকে জড়িয়ে ধরে বিছানায় নিয়ে গেল। এখন তো একটু জিগ্যেস কর। হাতে একটা স্প্রে ধরিয়ে দিয়ে গেল।
মাথায় আরও দুষ্টুমি বুদ্ধি এল।
একটু স্প্রে বার করে দিলাম এমনি এমনি।
তারপর তপুদাকে ডাকলাম ঘরে। বললাম, ‘তুমি স্প্রে করে দাও।‘
সে তো লজ্জায় মরে যায়!!! বাবাআআআ!!!
আমি একটা আঠেরো বছরের মেয়ে হয়ে লজ্জার মাথা খেয়ে বলছি নাইটির নীচে হাত দিয়ে স্প্রে করে দাও, আর উনি একটা পুরুষমানুষ লজ্জায় মরছেন।
ঘুম আসছে না এখনও। হুইস্কি খেলাম কিছুটা, একটু ঝিম লাগছিল, কিন্তু লাইট নিভিয়ে দেওয়ার পরে সে সব উধাও।
তপুদার কথাই ভাবছিলাম। হাল্কা আলোয় দেখতে পাচ্ছি ও শুয়ে আছে মেঝেতে। ইশশশ, যদি বিছানায় উঠে আসত!! আমাকে আদর করত!!
সে কী আর হবে!! তপুদাকে এতবছর ধরে চিনি। ওর এসব নেই। যা করার আমাকেই করতে হবে, কিন্তু করবটা কী!!
ভাবতে ভাবতেই একটা দুষ্টুমি বুদ্ধি এল।
মেঝেতে শুয়ে আছে তো, আমি যদি বাথরুমে যেতে গিয়ে ওর গায়ের ওপর পড়ি!! উফফফফফ!! কী করবে তপুদা আমাকে? জড়িয়ে ধরবে? আদর করবে?
যা ভাবা তাই কাজ।
চোখে একটা ঘুমের ভাব নিয়ে বিছানা থেকে নেমে দিলাম একটা ডাইভ তপুদার ওপরে।
সে তো ধরমর করে উঠে লাইট জ্বালিয়ে দিল!!! ধুর কোথায় আদর করবে জড়িয়ে ধরে জিগ্যেস করবে কোথায় লেগেছে পিউ তোর – কোমরে, পিঠে না পায়ে? জিগ্যেস করতে করতে হাত বুলিয়ে দেবে আমার পিঠে, কোমরে, পায়ে!!!!
কোথায় কী!!! সে বলে উঠে দাঁড়া।
আমি একটু নাটক করার চেষ্টা করলাম কোমর ভেঙ্গে গেছে বলে। ও তো পাত্তাই দিল না।
তবে তারপরে এগিয়ে এসে যখন দাঁড়াল আমার মুখের ঠিক সামনে ওর ওই ওটা। হাত বাড়িয়ে দিল। আমার হাতদুটো তো তখন ঘেমে গেছে।
আমি নাটকটা আরও একটু করার চেষ্টা করলাম। একটু ঝুঁকে পড়লাম, যাতে তপুদা ওপর থেকে আমার নাইটির ফাঁক দিয়ে বুকের খাঁজটা দেখতে পায়। ওর দিকে তাকাচ্ছি না। যদি ধরা পড়ে যাই!!!!
তারপর যখন বগলের তলা দিয়ে হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরল.. উফফফফফফফ প্যান্টির ভেতরটা সপসপ করছে ভিজে গিয়ে। উফফ মাগোওওওও!
আমার তপুদা আমাকে জড়িয়ে ধরে বিছানায় নিয়ে গেল। এখন তো একটু জিগ্যেস কর। হাতে একটা স্প্রে ধরিয়ে দিয়ে গেল।
মাথায় আরও দুষ্টুমি বুদ্ধি এল।
একটু স্প্রে বার করে দিলাম এমনি এমনি।
তারপর তপুদাকে ডাকলাম ঘরে। বললাম, ‘তুমি স্প্রে করে দাও।‘
সে তো লজ্জায় মরে যায়!!! বাবাআআআ!!!
আমি একটা আঠেরো বছরের মেয়ে হয়ে লজ্জার মাথা খেয়ে বলছি নাইটির নীচে হাত দিয়ে স্প্রে করে দাও, আর উনি একটা পুরুষমানুষ লজ্জায় মরছেন।