30-07-2021, 04:43 PM
- শিবা যে ছেলেটার সাথে তোর প্রথম লড়াই, ও কিন্তু মনিপুর থেকে এসেছে। ওখানে প্রায় তিন লাখ জিতে এসেছে।
- এই চুপ কর!!!!! মুস্তাফার ধমকে হাসান চুপ করে গেল। মুস্তাফা বলেই চলল – লড়াই এর আগে এই সব বলবি না ওকে।
- ঠাণ্ডা মাথায় লড়বি।
রিং এ যখন ঢুকল আর পিছনের দরজা টা বন্ধ হয়ে গেল শিবার। সামনে দাঁড়িয়ে জেমস। মনিপুরের ছেলে। নামি লড়ুয়ে। শুরুর আগে হ্যান্ড শেকের সময়ে যেইমাত্র লড়াই এর ঘণ্টা বেজেছে, সেই মুহূর্তেই জেমস বাম হাতের একটা ফুল সুইং পাঞ্চ করল। একসাথে চার পাঁচ জনের সাথে লড়াই টা কাজে দিল শিবার প্রথম দিনেই। ওর সৎবিত আগেই ওকে জানিয়ে দিয়েছিল। ও অনেক সময় পেল ওর ঘুষি টা কে এড়িয়ে যাবার। ও চাইলে ওই ঘুষি টা আটকে ওর খোলা মুখে পাঞ্চ বসাতে পারত। কিন্তু করল না। ঘুষি টা এড়িয়ে গেল। জেমস আশাই করেনি একজন আনকোরা নতুন লড়ুয়ে ওর এই মোক্ষম চাল টা ধরে ফেলবে। কিন্তু অবাক হল সাথে একটা ভয় ও ঢুকল ওর মনে। ও বুঝে গেল সামনের প্রতিপক্ষ অনেক অনেক দ্রতগতির। পাঞ্চ টা চালানর সময়ে মুস্তাফা চোখ বুজে ফেলেছিল। ভেবেছিল ইসস ছেলেটা কে বলে দিলে হত যে এই রকম ও কেউ কেউ করে থাকে। সময় দেয় না প্রতিপক্ষ কে লড়াই করার। তার আগেই নক আউট করার জন্য মুখিয়ে থাকে। মুস্তাফা নিশ্চিত ছিল জেমস প্রথম ঘুষি তেই শিবা কে নক আউট করে দিয়েছে। কিন্তু চোখ খুলেই দেখল জেমস ঝুকে পড়েছে ঘুষি টা মিস হয়ে যাওয়ায় আর শিবা ওর মুখে পাঞ্চ টা মারতে গিয়েও মারল না। মুস্তাফার ঠোঁটে এক চিলতে হাসি প্রকাশিত হল। মুখে চিলতে হাসি টা অনেকক্ষণ ধরে রইল। ওদিকে শিবা মাঝে মাঝেই জেমস কে বাজিয়ে নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কখন ও ডান পায়ের প্রচণ্ড দ্রুত গতির কিক টা হালকা করে পাঁজরে বসিয়ে দিচ্ছে জেমস এর। জেমস ঝুঁকে পড়লেও ও নকআউট করতে গিয়েও করছে না। প্রথম রাউনড সেশ হবার পরে হাসান মুখ থেকে গার্ড টা খুলে নিল শিবার। - কি রে পাঞ্চ গুলো মারতে গিয়েও মারছিস না কেন? – থাক না। শিবার ছোট্ট উত্তর।
কম করে দশবার সুযোগ পেল শিবা জেমস এর মতন পাকা খেলোয়াড় কে নাকাল করবার। কিন্তু করল না। টানা সাত রাউন্ড চলার পরে জেমস হাল ছেড়ে দিল। জিতে গেল শিবা। জেমস মুস্তাফা আর হাসান মিলে সেই রাতে প্রায় তিরিশ হাজার টাকা কামাল।
- এই চুপ কর!!!!! মুস্তাফার ধমকে হাসান চুপ করে গেল। মুস্তাফা বলেই চলল – লড়াই এর আগে এই সব বলবি না ওকে।
- ঠাণ্ডা মাথায় লড়বি।
রিং এ যখন ঢুকল আর পিছনের দরজা টা বন্ধ হয়ে গেল শিবার। সামনে দাঁড়িয়ে জেমস। মনিপুরের ছেলে। নামি লড়ুয়ে। শুরুর আগে হ্যান্ড শেকের সময়ে যেইমাত্র লড়াই এর ঘণ্টা বেজেছে, সেই মুহূর্তেই জেমস বাম হাতের একটা ফুল সুইং পাঞ্চ করল। একসাথে চার পাঁচ জনের সাথে লড়াই টা কাজে দিল শিবার প্রথম দিনেই। ওর সৎবিত আগেই ওকে জানিয়ে দিয়েছিল। ও অনেক সময় পেল ওর ঘুষি টা কে এড়িয়ে যাবার। ও চাইলে ওই ঘুষি টা আটকে ওর খোলা মুখে পাঞ্চ বসাতে পারত। কিন্তু করল না। ঘুষি টা এড়িয়ে গেল। জেমস আশাই করেনি একজন আনকোরা নতুন লড়ুয়ে ওর এই মোক্ষম চাল টা ধরে ফেলবে। কিন্তু অবাক হল সাথে একটা ভয় ও ঢুকল ওর মনে। ও বুঝে গেল সামনের প্রতিপক্ষ অনেক অনেক দ্রতগতির। পাঞ্চ টা চালানর সময়ে মুস্তাফা চোখ বুজে ফেলেছিল। ভেবেছিল ইসস ছেলেটা কে বলে দিলে হত যে এই রকম ও কেউ কেউ করে থাকে। সময় দেয় না প্রতিপক্ষ কে লড়াই করার। তার আগেই নক আউট করার জন্য মুখিয়ে থাকে। মুস্তাফা নিশ্চিত ছিল জেমস প্রথম ঘুষি তেই শিবা কে নক আউট করে দিয়েছে। কিন্তু চোখ খুলেই দেখল জেমস ঝুকে পড়েছে ঘুষি টা মিস হয়ে যাওয়ায় আর শিবা ওর মুখে পাঞ্চ টা মারতে গিয়েও মারল না। মুস্তাফার ঠোঁটে এক চিলতে হাসি প্রকাশিত হল। মুখে চিলতে হাসি টা অনেকক্ষণ ধরে রইল। ওদিকে শিবা মাঝে মাঝেই জেমস কে বাজিয়ে নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কখন ও ডান পায়ের প্রচণ্ড দ্রুত গতির কিক টা হালকা করে পাঁজরে বসিয়ে দিচ্ছে জেমস এর। জেমস ঝুঁকে পড়লেও ও নকআউট করতে গিয়েও করছে না। প্রথম রাউনড সেশ হবার পরে হাসান মুখ থেকে গার্ড টা খুলে নিল শিবার। - কি রে পাঞ্চ গুলো মারতে গিয়েও মারছিস না কেন? – থাক না। শিবার ছোট্ট উত্তর।
কম করে দশবার সুযোগ পেল শিবা জেমস এর মতন পাকা খেলোয়াড় কে নাকাল করবার। কিন্তু করল না। টানা সাত রাউন্ড চলার পরে জেমস হাল ছেড়ে দিল। জিতে গেল শিবা। জেমস মুস্তাফা আর হাসান মিলে সেই রাতে প্রায় তিরিশ হাজার টাকা কামাল।