19-07-2021, 05:24 PM
এরপর জয়া শোবার ঘরের দিকে চলে যায় । আর দীপঙ্কর ধীরেসুস্থে খাওয়া শেষ করে নিজের ঘরে গিয়ে গামছায় হাত মুছে ব্যালকনিতে এল সিগারেট খেতে।
-খাওয়া হল ?
দীপঙ্কর চমকে পিছন ফিরে দেখে ছোড়দার ঘরের দরজা তো ভেজানো। তাহলে কথাটা কে বলল?
-এদিকে।
দীপঙ্কর পাশের বাড়ীর ছাদে চোখ রাখলো।দেখলো কার্নিশ ধরে রুমা দাঁড়িয়ে । দীপঙ্কর হাসল।
-আপনি এই রোদের মধ্যে ছাদে ?
-ইচ্ছে হল।
দীপঙ্কর দেখলো ১৮/১৯ বছরের একটি মেয়ে দোতলার বারান্দায় পায়চারি করতে করতে পড়ছে ।
-আপনার বোন কি কোনো পরীক্ষা দেবে ?
-আমার বোন নয় ভাগ্নী । বড়দির মেয়ে । ওর নাম রম্যানি ।
-ওঃ ! এর কথাই তখন আপনি বলছিলেন। তা কি নিয়ে পড়ে ।
-আপনার সাবজেক্ট ।
-আমার সাবজেক্ট, মানে ইতিহাস নিয়ে ।
হঠাৎ দীপঙ্কর পিছন থেকে চাপা গলায় শুনতে পেল
-চালিয়ে যাও।
কে বলল বুঝতে পেরে দীপঙ্করের মুখ শক্ত হয়ে গেল।
কোনো রকমে রুমাকে এখন যাই বলেই ব্যালকনি থেকে ঘরে এল। এই ঘরটা তার ভাগে পড়েছে। পাশে তার আর একটা ঘর আছে । সেটা সবাই ব্যবহার করে।
-ডিস্টার্ব করলাম? জয়া হাসল- ক্ষমা চাইছি দেবরজী।
-তিতলি ঘুমিয়ে পড়েছে ?
-এই মাত্র ঘুমাল। তারপর তোমার গলা শুনতে পেলাম । মনে হল তুমি কারুর সঙ্গে গল্প করছো । দেখার জন্য উঠে এলাম ।
-তুমি ঘুমাবে না ?
-তখন বললাম না ডাক্তার আমাকে দুপুরে ঘুমাতে নিষেধ করেছে ।
-তাহলে চল তোমার ঘরে যাই । দীপঙ্কর পা বাড়াল । পিছু পিছু এল জয়া। ভাইজি’টা দোলনায় শোয়ানো।দীপঙ্কর খাটে পা তুলে বসল।
-বল কি গল্প করবে?
-তুমি বল আমি শুনি ।
-তোমার কি হয়েছে ঠিক করে বলতো? দাদার সঙ্গে ঝগড়া করেছো ? দীপঙ্কর জয়াকে ভালো করে লক্ষ্য করে বলে।
-ঝগড়া কেন হতে যাবে । এখন যে লোক রাতে আমার অনুমতি নিয়ে আমাকে স্পর্শ করে সে আমার সঙ্গে ঝগড়া করবে ।
-তাহলে এই চার বছরেই দাদাকে পুরোপুরি কব্জা করে ফেলেছো বল ?
জয়া একটু হেসে বলে দিন দিন মোটা হয়ে যাচ্ছি তাই দুপুরে ঘুম বন্ধ।
-সকালে বিকেলে এক্সারসাইজ কর।
-আগে দেখি এতে কাজ হয় নাকি । মোট কথা তুমি এখন গল্প করে আমাকে জাগিয়ে রাখবে ।তোমায় পুষিয়ে দেব।
-কি দেবে?
-যা চাবে।
-যা চাইব তাই দেবে ?
-চেয়েই দেখো না।
-জানা রইল।
-কি চাও বল?
-ভয় করছে।
-নির্ভয়ে চাও।
-চার বছর আগেকার সেই দিনের মতো তোমায় একবার আদর করব।
-বাঁদর। জয়া ওর পিঠে গুম করে একটা কিল বসিয়ে দিল। মাথার চুল খামছে ধরে নিজের দিকে টানল। হুমড়ি খেয়ে দীপঙ্কর পড়ল জয়ার কোলের ওপর । জয়াও চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লো। দীপঙ্কর মুখ তুলে দেখল জয়া চোখ বুজে আছে ।জয়ার বুকের কাপড় সরে গেছে ।
দীপঙ্কর দেখে নিচের দিক থেকে ব্লাউজের দুটো হুক খোলা আছে ।নিচে কোনো ব্রা পড়েনি। তিতলিকে দুধ দিয়ে আর হুকও বন্ধ করেনি । ওই খোলা অংশ দিয়ে স্তন দুটোর অর্ধেকটা বেরিয়ে আছে ।
-খাওয়া হল ?
দীপঙ্কর চমকে পিছন ফিরে দেখে ছোড়দার ঘরের দরজা তো ভেজানো। তাহলে কথাটা কে বলল?
-এদিকে।
দীপঙ্কর পাশের বাড়ীর ছাদে চোখ রাখলো।দেখলো কার্নিশ ধরে রুমা দাঁড়িয়ে । দীপঙ্কর হাসল।
-আপনি এই রোদের মধ্যে ছাদে ?
-ইচ্ছে হল।
দীপঙ্কর দেখলো ১৮/১৯ বছরের একটি মেয়ে দোতলার বারান্দায় পায়চারি করতে করতে পড়ছে ।
-আপনার বোন কি কোনো পরীক্ষা দেবে ?
-আমার বোন নয় ভাগ্নী । বড়দির মেয়ে । ওর নাম রম্যানি ।
-ওঃ ! এর কথাই তখন আপনি বলছিলেন। তা কি নিয়ে পড়ে ।
-আপনার সাবজেক্ট ।
-আমার সাবজেক্ট, মানে ইতিহাস নিয়ে ।
হঠাৎ দীপঙ্কর পিছন থেকে চাপা গলায় শুনতে পেল
-চালিয়ে যাও।
কে বলল বুঝতে পেরে দীপঙ্করের মুখ শক্ত হয়ে গেল।
কোনো রকমে রুমাকে এখন যাই বলেই ব্যালকনি থেকে ঘরে এল। এই ঘরটা তার ভাগে পড়েছে। পাশে তার আর একটা ঘর আছে । সেটা সবাই ব্যবহার করে।
-ডিস্টার্ব করলাম? জয়া হাসল- ক্ষমা চাইছি দেবরজী।
-তিতলি ঘুমিয়ে পড়েছে ?
-এই মাত্র ঘুমাল। তারপর তোমার গলা শুনতে পেলাম । মনে হল তুমি কারুর সঙ্গে গল্প করছো । দেখার জন্য উঠে এলাম ।
-তুমি ঘুমাবে না ?
-তখন বললাম না ডাক্তার আমাকে দুপুরে ঘুমাতে নিষেধ করেছে ।
-তাহলে চল তোমার ঘরে যাই । দীপঙ্কর পা বাড়াল । পিছু পিছু এল জয়া। ভাইজি’টা দোলনায় শোয়ানো।দীপঙ্কর খাটে পা তুলে বসল।
-বল কি গল্প করবে?
-তুমি বল আমি শুনি ।
-তোমার কি হয়েছে ঠিক করে বলতো? দাদার সঙ্গে ঝগড়া করেছো ? দীপঙ্কর জয়াকে ভালো করে লক্ষ্য করে বলে।
-ঝগড়া কেন হতে যাবে । এখন যে লোক রাতে আমার অনুমতি নিয়ে আমাকে স্পর্শ করে সে আমার সঙ্গে ঝগড়া করবে ।
-তাহলে এই চার বছরেই দাদাকে পুরোপুরি কব্জা করে ফেলেছো বল ?
জয়া একটু হেসে বলে দিন দিন মোটা হয়ে যাচ্ছি তাই দুপুরে ঘুম বন্ধ।
-সকালে বিকেলে এক্সারসাইজ কর।
-আগে দেখি এতে কাজ হয় নাকি । মোট কথা তুমি এখন গল্প করে আমাকে জাগিয়ে রাখবে ।তোমায় পুষিয়ে দেব।
-কি দেবে?
-যা চাবে।
-যা চাইব তাই দেবে ?
-চেয়েই দেখো না।
-জানা রইল।
-কি চাও বল?
-ভয় করছে।
-নির্ভয়ে চাও।
-চার বছর আগেকার সেই দিনের মতো তোমায় একবার আদর করব।
-বাঁদর। জয়া ওর পিঠে গুম করে একটা কিল বসিয়ে দিল। মাথার চুল খামছে ধরে নিজের দিকে টানল। হুমড়ি খেয়ে দীপঙ্কর পড়ল জয়ার কোলের ওপর । জয়াও চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লো। দীপঙ্কর মুখ তুলে দেখল জয়া চোখ বুজে আছে ।জয়ার বুকের কাপড় সরে গেছে ।
দীপঙ্কর দেখে নিচের দিক থেকে ব্লাউজের দুটো হুক খোলা আছে ।নিচে কোনো ব্রা পড়েনি। তিতলিকে দুধ দিয়ে আর হুকও বন্ধ করেনি । ওই খোলা অংশ দিয়ে স্তন দুটোর অর্ধেকটা বেরিয়ে আছে ।