29-06-2021, 12:24 PM
পর্ব -- তিন
নিষিদ্ধ প্রণয়ের চরম সুখ
সুমী এসে বললো, ‘মামা তাড়াতাড়ি এসো| শুরু হয়ে যাচ্ছে|’ বলেই চলে গেল|
সুমী আমার বড় বোনের মেয়ে | আপু ডাক্তার, ঢাকায়ই থাকে| ঈদ উপলক্ষে কয়েকদিনের জন্য বেড়াতে এসেছে|
নীচের তলায় বাবা মা থাকেন| তাই আড্ডাটা নিচেই জমেছে মনে হয়| নীচে গিয়ে দেখি অনেক লোক| বড় চাচা আর চাচী এসেছেন দুই নাতি নিয়ে| ছোট মামা আর মামিকেও দেখলাম| কয়েকজন অপরিচিত মহিলাও আছেন, বোধহয় পাশের বাড়ির|
আমাকে দেখে সবাই ঘুরে তাকালো| বড় চাচা জিগ্যেস করলো, ‘ফ্লাইট কবে অপু?’ বললাম, ‘এগারো তারিখ| ‘আরো কয়েক দিন থেকে গেলে পারতে|’ একটু মুচকি হাসলাম, কোনো উত্তর দিলাম না|
আজকে টিভিতে আপুর একটা সাক্ষাৎকার দেখাবে| এই উপলক্ষেই এত লোক| দেখলাম বসার জায়গা নেই| বাচ্চারা টিভির সামনে বসে পড়েছে| মুরুব্বিরা সব সোফা চেয়ার মোড়া দখল করে নিয়েছে| সবার পেছনে একটা চেয়ারই খালি ছিল| তাড়াতাড়ি বসে পড়লাম| পেছনে বসে ভালই হয়েছে| এত লোকের মাঝখানে বসার কোনো ইচ্ছাই ছিল না|
‘নানু আমি কোথায় বসবো?’ ঘরে ঢুকেই আব্দারের সুরে জিগ্যেস করলো সুমী| আমার মা মুখ ভেংচে বললো, ‘আমার ঘাড়ে বসো|’ এটা শুনে সবাই হেসে উঠলো|
‘বসলে ছোট মামার ঘাড়ে গিয়ে বসো| সারা বছর মামাকে তো পাওনা|’ বলেই হাসতে হাসতে মুখে একটা পান ভরলো বড় চাচী| সবাই হাসতে লাগলো| সুমী সবার মাঝখানে গিয়ে কয়েকবার বসার চেষ্টা করলো| সবাই ‘যা ভাগ’, ‘নানার গায়ে পা লাগবে’ ইত্যাদি ইত্যাদি বলে সুমীকে তাড়াতে লাগলো| সবাই বেশ মজা পাচ্ছে| এমন সময় সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানটা শুরু হয়ে গেছে| আপুকে দেখানোর সাথে সাথেই সবাই হই হই করে উঠলো| আপু লাল হয়ে উঠলো| আমিও নেড়েচেড়ে বসলাম|
এমন সময় সুমী এসে ঝপ করে আমার কোলে বসে পড়লো| আমি প্রস্তুত ছিলাম না| কোঁত করে একটা শব্দ বেরুলো আমার মুখ থেকে| সুমী বললো, ‘সরি মামা, আর কোথাও জায়গা নেই|’ কেউ ঘুরেও তাকালো না| সবাই মগ্ন হয়ে আপুর কথা শুনছে| আপু বেশ সাবলীল ভাবে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাচ্ছে|
সুমী বেশ জেঁকে বসেছে কোলে| কিছুক্ষণের মধ্যে টের পেলাম আমার কিছু একটা হচ্ছে| সুমীর বয়স পনেরো ষোলো| ও লেভেল দিবে আগামী বছর| শরীরে ভাঁজ দেখা দিচ্ছে| বেশ সুন্দরী তবে আপুর মত না|
সে বসেই আছে আমার কোলে| আমি কী করবো বুঝতে পারছিলাম না| সুমীর পাছার ভাঁজটা ঠিক আমার সোনার উপরে| সোনাটা শক্ত হচ্ছে| সুমী কী টের পেল? আমার লজ্জা করতে লাগলো| ওকে উঠিয়ে দিতে গিয়েও পারলাম না| সবার চোখ টিভির দিকে| সুমী একটু নড়েচড়ে বসলো| সোনায় বেশ চাপ পড়লো| সুখে আমার চোখ দুটো আধবোজা হয়ে গেল| আমার কান দিয়ে ভাপ বেরুতে লাগলো| সুমীর এদিকে কোনো খেয়ালই নেই| সে একমনে তার মাকে টিভিতে দেখছে| আপুর কী একটা উত্তরে সবাই হাততালি দিয়ে উঠলো| আমি বুঝতে পারলাম না| সুমীও দেখি হাততালি দিয়ে উঠলো| আমার হাত দুটো ঘেমে উঠেছে| মনে হলো বাবা অনেক দূর থেকে বলে উঠলো, ‘ভালো বলেছিস নিলু|’ সবাই আবার হই হই করে উঠলো|
নিষিদ্ধ প্রণয়ের চরম সুখ
সুমী এসে বললো, ‘মামা তাড়াতাড়ি এসো| শুরু হয়ে যাচ্ছে|’ বলেই চলে গেল|
সুমী আমার বড় বোনের মেয়ে | আপু ডাক্তার, ঢাকায়ই থাকে| ঈদ উপলক্ষে কয়েকদিনের জন্য বেড়াতে এসেছে|
নীচের তলায় বাবা মা থাকেন| তাই আড্ডাটা নিচেই জমেছে মনে হয়| নীচে গিয়ে দেখি অনেক লোক| বড় চাচা আর চাচী এসেছেন দুই নাতি নিয়ে| ছোট মামা আর মামিকেও দেখলাম| কয়েকজন অপরিচিত মহিলাও আছেন, বোধহয় পাশের বাড়ির|
আমাকে দেখে সবাই ঘুরে তাকালো| বড় চাচা জিগ্যেস করলো, ‘ফ্লাইট কবে অপু?’ বললাম, ‘এগারো তারিখ| ‘আরো কয়েক দিন থেকে গেলে পারতে|’ একটু মুচকি হাসলাম, কোনো উত্তর দিলাম না|
আজকে টিভিতে আপুর একটা সাক্ষাৎকার দেখাবে| এই উপলক্ষেই এত লোক| দেখলাম বসার জায়গা নেই| বাচ্চারা টিভির সামনে বসে পড়েছে| মুরুব্বিরা সব সোফা চেয়ার মোড়া দখল করে নিয়েছে| সবার পেছনে একটা চেয়ারই খালি ছিল| তাড়াতাড়ি বসে পড়লাম| পেছনে বসে ভালই হয়েছে| এত লোকের মাঝখানে বসার কোনো ইচ্ছাই ছিল না|
‘নানু আমি কোথায় বসবো?’ ঘরে ঢুকেই আব্দারের সুরে জিগ্যেস করলো সুমী| আমার মা মুখ ভেংচে বললো, ‘আমার ঘাড়ে বসো|’ এটা শুনে সবাই হেসে উঠলো|
‘বসলে ছোট মামার ঘাড়ে গিয়ে বসো| সারা বছর মামাকে তো পাওনা|’ বলেই হাসতে হাসতে মুখে একটা পান ভরলো বড় চাচী| সবাই হাসতে লাগলো| সুমী সবার মাঝখানে গিয়ে কয়েকবার বসার চেষ্টা করলো| সবাই ‘যা ভাগ’, ‘নানার গায়ে পা লাগবে’ ইত্যাদি ইত্যাদি বলে সুমীকে তাড়াতে লাগলো| সবাই বেশ মজা পাচ্ছে| এমন সময় সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানটা শুরু হয়ে গেছে| আপুকে দেখানোর সাথে সাথেই সবাই হই হই করে উঠলো| আপু লাল হয়ে উঠলো| আমিও নেড়েচেড়ে বসলাম|
এমন সময় সুমী এসে ঝপ করে আমার কোলে বসে পড়লো| আমি প্রস্তুত ছিলাম না| কোঁত করে একটা শব্দ বেরুলো আমার মুখ থেকে| সুমী বললো, ‘সরি মামা, আর কোথাও জায়গা নেই|’ কেউ ঘুরেও তাকালো না| সবাই মগ্ন হয়ে আপুর কথা শুনছে| আপু বেশ সাবলীল ভাবে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাচ্ছে|
সুমী বেশ জেঁকে বসেছে কোলে| কিছুক্ষণের মধ্যে টের পেলাম আমার কিছু একটা হচ্ছে| সুমীর বয়স পনেরো ষোলো| ও লেভেল দিবে আগামী বছর| শরীরে ভাঁজ দেখা দিচ্ছে| বেশ সুন্দরী তবে আপুর মত না|
সে বসেই আছে আমার কোলে| আমি কী করবো বুঝতে পারছিলাম না| সুমীর পাছার ভাঁজটা ঠিক আমার সোনার উপরে| সোনাটা শক্ত হচ্ছে| সুমী কী টের পেল? আমার লজ্জা করতে লাগলো| ওকে উঠিয়ে দিতে গিয়েও পারলাম না| সবার চোখ টিভির দিকে| সুমী একটু নড়েচড়ে বসলো| সোনায় বেশ চাপ পড়লো| সুখে আমার চোখ দুটো আধবোজা হয়ে গেল| আমার কান দিয়ে ভাপ বেরুতে লাগলো| সুমীর এদিকে কোনো খেয়ালই নেই| সে একমনে তার মাকে টিভিতে দেখছে| আপুর কী একটা উত্তরে সবাই হাততালি দিয়ে উঠলো| আমি বুঝতে পারলাম না| সুমীও দেখি হাততালি দিয়ে উঠলো| আমার হাত দুটো ঘেমে উঠেছে| মনে হলো বাবা অনেক দূর থেকে বলে উঠলো, ‘ভালো বলেছিস নিলু|’ সবাই আবার হই হই করে উঠলো|