24-06-2021, 09:48 AM
কখন কিভাবে উর্মির মায়ের সাথেও আমার একটা গোপন সম্পর্ক হয়ে গিয়েছিলো, নিজেও জানিনা। উর্মির বাবা সংসার ছেড়ে চলে যাবার পর, উর্মির মা যেনো আমার উপরই খুব নির্ভরশীল হয়ে পরেছিলো। একজন মহিলা, ট্রলার এর ব্যবসা কতই আর বুঝে। ম্যানেজার একজন রেখেছে ঠিকই। অথচ ঠিক মতো হিসাব দিতে পারে না। কোনদিন আসে, কোনদিন আসে না। তাই আমাকে প্রায়ই অনুরোধ করে, ঘাটে গিয়ে একটু খোঁজ খবর নিয়ে আসতে।
আমারও মন ভুলা। আমিও সময় পেলেই যাই। যেদিন যাই, সেদিন ঠিকই ক্যাশ বক্সটা উল্টে দেখি। টাকায় ভর্তি। ম্যানেজার সেদিন ফাঁকি দিতে পারে না। আমার সামনেই টাকা গুনতে থাকে। উর্মির মা বললো, ঘাটে গিয়েছিলে আজকে?
আমি বললাম, স্যরি চাচী। আসলে ভুলেই গিয়েছিলাম। ঠিক আছে, ওদিকে যাবার পথে ম্যানেজার এর একটা খোঁজ নিয়ে আসবো।
উর্মির মা হাসলো তার চমৎকার সাদা দাঁত গুলো বেড় করে। বললো, আর যেতে হবে না। একটু আগে এসেছিলো। বললো, খুব একটা কাস্টোমার আসেনি। বসো।
এত সুন্দর দাঁত উর্মির মায়ের! গেঁজো দাঁত এর কোন লক্ষণই নেই। মাঝে মাঝে মনে হয়, টুথ পেষ্টের বিজ্ঞাপণ মডেল হতে পারলে, খুবই হিট হতো।
উর্মির মা বালুচড়েই বসলো। আমিও তার সামনা সামনি বসলাম। উর্মির মায়ের সান্নিধ্য ছেড়ে বেরসিক শিশির এর খোঁজে যেতে ইচ্ছে করলো না। আমি বললাম, চাচী, আপনি দিন দিন শুধু আরো সুন্দরী হচ্ছেন।
উর্মির মা তার মিষ্টি দাঁত গুলো বেড় করে আবারো হাসলো। আমার চোখে চোখে প্রণয়ের দৃষ্টি ফেলে বললো, সবই তো তোমার কারনে। মেয়েদের দেহ ক্ষুধার্ত থাকলে পাগল হয়ে যায়। তখন তারা কি করে, নিজেও বুঝতে পারে না।
উর্মির মায়ের মিষ্টি ঠোট মিষ্টি দাঁত আমাকে পাগল করে তুলছিলো। মনে হলো জেলে পাড়ায় দেখা সেই মেয়েটির গেঁজো দাঁত এর চাইতে উর্মির মায়ের সমতল চিরল চিরল সাদা দাঁতগুলো অনেক অনেক অপূর্ব!
উর্মির মায়ের উপর আমার অনেক অধিকার আছে। তা সবার গোপনে। খুব উঁচু গলায় বলতে না পারলেও, রিমি আমারই ঔরষজাত সন্তান। আমি উর্মির মায়ের কাছাকাছিই এগিয়ে গেলাম। তাকে জড়িয়ে ধরে তার মিষ্টি ঠোটেই চুমু দিলাম। দঁাত বেড় করে হাসছিলো বলে, জিভটা দাঁতেই ঠেকালাম।
উর্মির মাও আমার ঠোটে একটা চুমু দিয়ে বললো, জানো, খুব লক্ষ্মী একটা মেয়ে হয়েছে। একটুও কাঁদে না।
আমি বললাম, আর ওদিকে, আমাদের বাড়ীর কাজের মেয়ে খুকী! কি এক ইতর বাচ্চা নিয়ে এসেছে, সারা রাত শুধু ট্যা ট্যা করে কাঁদে।
উর্মির মা বললো, শিশুদের ইতর বলতে নেই। শুনেছি, ওর হাসব্যাণ্ড নাকি ওকে তাড়িয়ে দিয়েছে?
উর্মির মায়ের কথা শুনে আমার মেজাজটাই খারাপ হলো। একটা মাঝি আবার হাসব্যাণ্ড? বললাম, হাসব্যাণ্ড বলছেন কেনো? একটা দরিদ্র মাঝি। বলেন স্বামী।
আমারও মন ভুলা। আমিও সময় পেলেই যাই। যেদিন যাই, সেদিন ঠিকই ক্যাশ বক্সটা উল্টে দেখি। টাকায় ভর্তি। ম্যানেজার সেদিন ফাঁকি দিতে পারে না। আমার সামনেই টাকা গুনতে থাকে। উর্মির মা বললো, ঘাটে গিয়েছিলে আজকে?
আমি বললাম, স্যরি চাচী। আসলে ভুলেই গিয়েছিলাম। ঠিক আছে, ওদিকে যাবার পথে ম্যানেজার এর একটা খোঁজ নিয়ে আসবো।
উর্মির মা হাসলো তার চমৎকার সাদা দাঁত গুলো বেড় করে। বললো, আর যেতে হবে না। একটু আগে এসেছিলো। বললো, খুব একটা কাস্টোমার আসেনি। বসো।
এত সুন্দর দাঁত উর্মির মায়ের! গেঁজো দাঁত এর কোন লক্ষণই নেই। মাঝে মাঝে মনে হয়, টুথ পেষ্টের বিজ্ঞাপণ মডেল হতে পারলে, খুবই হিট হতো।
উর্মির মা বালুচড়েই বসলো। আমিও তার সামনা সামনি বসলাম। উর্মির মায়ের সান্নিধ্য ছেড়ে বেরসিক শিশির এর খোঁজে যেতে ইচ্ছে করলো না। আমি বললাম, চাচী, আপনি দিন দিন শুধু আরো সুন্দরী হচ্ছেন।
উর্মির মা তার মিষ্টি দাঁত গুলো বেড় করে আবারো হাসলো। আমার চোখে চোখে প্রণয়ের দৃষ্টি ফেলে বললো, সবই তো তোমার কারনে। মেয়েদের দেহ ক্ষুধার্ত থাকলে পাগল হয়ে যায়। তখন তারা কি করে, নিজেও বুঝতে পারে না।
উর্মির মায়ের মিষ্টি ঠোট মিষ্টি দাঁত আমাকে পাগল করে তুলছিলো। মনে হলো জেলে পাড়ায় দেখা সেই মেয়েটির গেঁজো দাঁত এর চাইতে উর্মির মায়ের সমতল চিরল চিরল সাদা দাঁতগুলো অনেক অনেক অপূর্ব!
উর্মির মায়ের উপর আমার অনেক অধিকার আছে। তা সবার গোপনে। খুব উঁচু গলায় বলতে না পারলেও, রিমি আমারই ঔরষজাত সন্তান। আমি উর্মির মায়ের কাছাকাছিই এগিয়ে গেলাম। তাকে জড়িয়ে ধরে তার মিষ্টি ঠোটেই চুমু দিলাম। দঁাত বেড় করে হাসছিলো বলে, জিভটা দাঁতেই ঠেকালাম।
উর্মির মাও আমার ঠোটে একটা চুমু দিয়ে বললো, জানো, খুব লক্ষ্মী একটা মেয়ে হয়েছে। একটুও কাঁদে না।
আমি বললাম, আর ওদিকে, আমাদের বাড়ীর কাজের মেয়ে খুকী! কি এক ইতর বাচ্চা নিয়ে এসেছে, সারা রাত শুধু ট্যা ট্যা করে কাঁদে।
উর্মির মা বললো, শিশুদের ইতর বলতে নেই। শুনেছি, ওর হাসব্যাণ্ড নাকি ওকে তাড়িয়ে দিয়েছে?
উর্মির মায়ের কথা শুনে আমার মেজাজটাই খারাপ হলো। একটা মাঝি আবার হাসব্যাণ্ড? বললাম, হাসব্যাণ্ড বলছেন কেনো? একটা দরিদ্র মাঝি। বলেন স্বামী।