22-06-2021, 06:52 PM
মামার কাছে ধর্ষিতা,স্বামীর কাছে অতৃপ্ত।শ্যামল একটু বড় হতেই অনন্তের নেশা আর জুয়ায় সংসারে অভাব সুন্দরী গৃহবধূর পদস্খলন হতে দেরী হয়না।পাড়ার সবচেয়ে বড় দোকানের মালিক ছিলো মাখনলাল।বাকিতে তার কাছ থেকে রসদ নিতে যেত লোপামুদ্রা।বাঙালী ভরা যুবতীকে দেখে চোখদুটো চকচক করতো মাড়োয়ারির।প্রথম প্রথম একান্ত মেয়েলী জিনিষ আলতা পমেড,সুগন্ধি সাবান,বাকির খাতায় বকেয়া বাড়তে বাড়তে অনেক।একদিন নির্জনে তার হাত ধরে
"একবার দিলে রানী করে রাখবো,"বলেছিলো মাখনলাল।ছেনালি করে লোকটাকে বেশ কমাস খেলিয়ে ধরা দিয়েছিলো লোপামুদ্রা।
দোকানের পিছনে নিয়ে শাড়ী তুলে তাকে চাটত মাখনলাল।মাড়োয়ারি র লালায় ভিজে যেত তার উরু তলপেট তার উরুর গড়ন আর যোনীদেশের সৌন্দর্যে কোনো কোনো দিন ধুতিতেই বির্য পড়ে যেত লোকটার।তবে যেদিন ঔষধ খেয়ে বুকে চাপতো সেদিন মোটা লিঙ্গটা যোনীতে ঢুকিয়ে একটি কি দুটি চাপ ব্যস গলগল করে বেরিয়ে যেত মাখনলালের।বিনিময়ে চাল ডাল আনাজপাতি নিয়ে বাড়ী ফিরতো লোপামুদ্রা।
তখন শ্যামল ছোট।মা আর ছেলে দুজনের খুব ভাব।একদিন শ্যামলকে নিয়ে মাখনলালের দোকানে গেছিলো লোপামুদ্রা।
তুমি এই লজেন্সগুলো খাও আমি মাকে সামান দেই বলে লোপামুদ্রাকে নিয়ে দোকানের পিছনের গুদাম ঘরে ঢুকেছিলো মাখনলাল।বেশ কিছুক্ষণ কৌতুহলী কিশোর যেয়ে দাঁড়িয়েছিলো বন্ধ দরজার সামনে।হঠাৎ মাখনলালের গোঙানির শব্দ দরজার ফুটোয় কিশোর শ্যামলের চোখ,ভর দুপুর বেলা উজ্জ্বল আলোয় ভাড়ার ঘরে সব কিছু পরিষ্কার,উলঙ্গ মাখনলালের বিশাল লোমশ শরীর, সবে কাজ সেরে উঠেছে লোকটা,মোটা লিঙ্গের ডগা দিয়ে ফোটায় ফোটায় বির্য পড়ছে তখনো,চালের বস্তার উপর চিৎ হয়ে শুয়ে আছে তার সুন্দরী মা।ব্লাউজ খোলা গুম্বুজের মত দুটো স্তন খোলা।পরনের শাড়ী শায়া পেটের উপর তোলা,ফর্শা পাদুটো হাঁটু ভাঁজ করে দুদিকে মেলে দেয়া,উরুর ভাঁজে ফর্শা তলপেটের নিচে কালো চুলে ভরা জায়গাটা দেখা গেছিলো একঝলক পরক্ষণেই শাড়ী নামিয়ে লজ্জা ঢেকে ফেলেছিলো লোপামুদ্রা।ছোটবেলায় দেখা দৃশ্যটা কখনো ভোলেনি শ্যামল।মাকে বয়ষ্ক মাখনলালের শয্যাসঙ্গিনী হতে দেখে মাকে কখনো ঘৃণা করতে পারেনি শ্যামল,যত রাগ আর আক্রোশ যেয়ে পড়েছিলো বয়ষ্ক লম্পট মাড়োয়ারির উপর।
"একবার দিলে রানী করে রাখবো,"বলেছিলো মাখনলাল।ছেনালি করে লোকটাকে বেশ কমাস খেলিয়ে ধরা দিয়েছিলো লোপামুদ্রা।
দোকানের পিছনে নিয়ে শাড়ী তুলে তাকে চাটত মাখনলাল।মাড়োয়ারি র লালায় ভিজে যেত তার উরু তলপেট তার উরুর গড়ন আর যোনীদেশের সৌন্দর্যে কোনো কোনো দিন ধুতিতেই বির্য পড়ে যেত লোকটার।তবে যেদিন ঔষধ খেয়ে বুকে চাপতো সেদিন মোটা লিঙ্গটা যোনীতে ঢুকিয়ে একটি কি দুটি চাপ ব্যস গলগল করে বেরিয়ে যেত মাখনলালের।বিনিময়ে চাল ডাল আনাজপাতি নিয়ে বাড়ী ফিরতো লোপামুদ্রা।
তখন শ্যামল ছোট।মা আর ছেলে দুজনের খুব ভাব।একদিন শ্যামলকে নিয়ে মাখনলালের দোকানে গেছিলো লোপামুদ্রা।
তুমি এই লজেন্সগুলো খাও আমি মাকে সামান দেই বলে লোপামুদ্রাকে নিয়ে দোকানের পিছনের গুদাম ঘরে ঢুকেছিলো মাখনলাল।বেশ কিছুক্ষণ কৌতুহলী কিশোর যেয়ে দাঁড়িয়েছিলো বন্ধ দরজার সামনে।হঠাৎ মাখনলালের গোঙানির শব্দ দরজার ফুটোয় কিশোর শ্যামলের চোখ,ভর দুপুর বেলা উজ্জ্বল আলোয় ভাড়ার ঘরে সব কিছু পরিষ্কার,উলঙ্গ মাখনলালের বিশাল লোমশ শরীর, সবে কাজ সেরে উঠেছে লোকটা,মোটা লিঙ্গের ডগা দিয়ে ফোটায় ফোটায় বির্য পড়ছে তখনো,চালের বস্তার উপর চিৎ হয়ে শুয়ে আছে তার সুন্দরী মা।ব্লাউজ খোলা গুম্বুজের মত দুটো স্তন খোলা।পরনের শাড়ী শায়া পেটের উপর তোলা,ফর্শা পাদুটো হাঁটু ভাঁজ করে দুদিকে মেলে দেয়া,উরুর ভাঁজে ফর্শা তলপেটের নিচে কালো চুলে ভরা জায়গাটা দেখা গেছিলো একঝলক পরক্ষণেই শাড়ী নামিয়ে লজ্জা ঢেকে ফেলেছিলো লোপামুদ্রা।ছোটবেলায় দেখা দৃশ্যটা কখনো ভোলেনি শ্যামল।মাকে বয়ষ্ক মাখনলালের শয্যাসঙ্গিনী হতে দেখে মাকে কখনো ঘৃণা করতে পারেনি শ্যামল,যত রাগ আর আক্রোশ যেয়ে পড়েছিলো বয়ষ্ক লম্পট মাড়োয়ারির উপর।