Thread Rating:
  • 13 Vote(s) - 3.31 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest দ্বিধার নৌকা ১(সংশোধিত ও পরিবর্ধিত)
#3
পুরোনো দিনের কথা ছেলের কষ্ট সারারাত ছটফট করে দেরিতে ঘুমালেও অভ্যাস অনুযায়ী ভোরে ওঠে লোপামুদ্রা। ছেলের জন্য রান্না করে রান্নাঘরে পাত পেড়ে দিতেই খেতে আসে শ্যামল।ছেলেকে ভাত দিয়ে পিছন ফিরে চুলোর নিঁচ থেকে ছাই বের করার জন্য একটু ঝুকে বসে লোপামুদ্রা। খেতে খেতেই পিছন থেকে মায়ের নিতম্ব চোখে পড়ে শ্যামলের।একটা অপরাধবোধ দেখবোনা দেখবোনা করেও চোখ ফেরাতে পারে না শ্যামল।এখনো পুর্ন যুবতী শরীর। নগ্ন কোমোরের খাঁজ শাড়ী শায়ার কশি।পাতলা সুতির শাড়ী আঁটো হয়ে লেপ্টে আছে লোপামুদ্রার ডাগোর নিতম্বে গায়ে।কি ভরাট অথচ সুডৌল। কুমোরের গড়া নিটোল হাঁড়ির মত গোলাকার দাবনা ঠিক যেন কুমড়োর একটা ফালি কেটে বের করে নেয়া হয়েছে দুই নরম গোলোকের মাঝখান থেকে। দিনের বেলা জানলা দিয়ে আসা রোদ ঠিক পিছন দিকে এসে পড়ায় নিতম্বের দাবনা উরুর গড়ন পাতলা জ্যালজ্যলে শাড়ী উঠে দাঁড়াতেই চেরার আটকে যায়।ঘুরে ছেলের বিহব্বল অবস্থা দেখে ঠোঁট টিপে হাসে লোপামুদ্রা।'কাল রাতে কি কিছু করেনি' ভেবে মায়াভরা চোখে ছেলেকে দেখতে দেখতে বাম স্তনের উপর থেকে আঁচলটা সরিয়ে দেয় লোপামুদ্রা।মায়ের মোহনীয় হাসি হালকা গোলাপি ব্লাউজ ঢাকা গোলাকার বাতাবী লেবুটা দেখে শ্যামল।ব্রেশিয়ার নেই তবুও কি নিটোল স্তন,এত বড় তবুও ঢলে যায়নি এতটুকুও।ছেলের অবাক ভালোলাগা দৃষ্টিতে তলপেটের নিচে লোমোশ কড়িটায় একটা ভেজা অনুভূতি হতেই,মৃদু স্বরে
কারখানায় দেরী হচ্ছে,খেয়ে তাড়াতাড়ি আঁচিয়ে ওঠ,বলতেই নিজেকে সামলে নেয় শ্যামল।
বিকেলের দিকে জ্বর আসে লোপামুদ্রার,কাথা গায়ে শুয়ে থাকে সে।আদর খেলতে বিন্তি পাড়া বেড়াতে বেরিয়ে যায়।শ্যামল কারখানা থেকে ফেরে,মাকে শুয়ে থাকতে দেখে
"মা কি ব্যাপার শুয়ে আছ কেন?"জিজ্ঞাসা করতেই
"ও কিছুনা,তুই দুপুরে খেয়েছিস? "বলে উঠে পড়ে।শ্যামলের কারখানায় দুপুরে ক্যান্টিনে খাবার দেয় জানে লোপামুদ্রা তবু প্রতিদিন একথা ছেলেকে জিজ্ঞাসা করা রুটিন তার।
"আমি খেয়েছি,দেখি বলে মায়ের গালে কপালে হাত রেখে চমকে যায় শ্যামল
"এ তো দেখছি অনেক জ্বর,থার্মোমিটার কোথায়?" বলে উঠে পড়ে শ্যামল
"আহ এত ব্যাস্ত হতে হবে না সামান্য জ্বর ও কিছুনা"
"তুমি থামতো,জ্বরে গা পুড়ে যাচ্ছে,মাথায় জল দিতে হবে,"থাকের উপর থেকে থার্মোমিটার এনে মায়ের পাশে বসে বলে শ্যামল।
"এসময় বিন্তি টা কোথায় গেল?"থার্মোমিটার ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে বলে শ্যামল।
"আর বলিস না পড়াশোনায় মন নেই বিকেল হলেই এবাড়ী ওবাড়ী।"
"মা...একটু ইতঃস্তত করে শ্যামল,"এটা বগলে দিতে হবে"
"দে, বলে হাত বাড়ায় লোপামুদ্রা
"আহ তুমি পারবে না,নিজেরটা নিজে পারা যায় না"
"উহঃ আর পারিনা" ছেলেটাকে নিয়ে কৃত্তিম রোষে কথা গুলো বলে দে দিয়ে দে বলতে
"ওভাবে কাপড়ের উপর দিয়ে দিলে হবে না ব্লাউজ খুলে খোলা বগলে দিতে হবে "বলে শ্যামল
ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে বুকের উপর থেকে আচল ফেলে ব্লাউজের হুক খোলে লোপামুদ্রা,মুখ ঘুরিয়ে নেয় শ্যামল,আঁচল তুলে খোলা স্তন ঢেকে গা থেকে খয়েরী ব্লাউজটা ছাড়িয়ে নেয়ার সময় হাতের ধাক্কায় আবার আঁচল পড়ে যেতে এবার বিরক্ত হয়ে বুক না ঢেকেই ব্লাউজমুক্ত হয় লোপামুদ্রা,চকিৎ একবার ফিরেচায় শ্যামল শঙ্ক্ষের মত সাদা গোলাকার পাকা বেলের মত নীটোল স্তনের টানটান অবস্থা মুহূর্তের জন্য থমকে দেয় শ্যামলের দৃষ্টি।জ্বরতপ্ত দেহে যুবক বলিষ্ঠ ছেলের মুগ্ধ বিহব্বল দৃষ্টি অতিরিক্ত উত্তাপ এনে দেয় লোপামুদ্রার পূর্ণ যুবতী শরীরে।মা ছেলের সম্পর্কের সীমা দুজনের প্রবল অবদমনের কারনে শিথিল হয়ে আজ এক বিপজ্জনক বাঁকে পৌছে গেছে তাদের।বহুগামিনী লোপামুদ্রা শ্যামল বড় হয়ে ওঠার পর থেকেই সাবধানী। দশ দশটি বছর পুরুষ সংস্বর্গ থেকে বঞ্চিতা সে।শ্যামল যৌবনে পা দিয়েই সংসারের জোয়ালে আবদ্ধ।বাপের ঋন শোধ করে এই বসত বাড়ীটা মুক্ত করতে তার আরো দশটি বছর।বিয়ে করলে আর একটা মুখ সেই মুখ চালানোর ক্ষমতা তার নেই।দেখতেও তেমন সুদর্শন নয় যে চেহারা দেখে কোনো বড়লোকের মেয়ে মজে যাবে।অথচ শরীরের কামক্ষুধার কামড় খুবই তীব্র তার।ফলে নারী দর্শন রাস্তা ঘাটে যতটুকু দেখা যায় ততটুকু আর মা লোপামুদ্রা আর বোন বিন্তি।তবে বিন্তির সদ্য যৌবনা দেহের তুলনায় সদ্য যুবকের কাছে পরিপুর্ন যুবতী লোপামুদ্রার নারীশরীর অনেক বেশি আকর্ষণীয়।
কারখানা আর বাড়ী রাতে প্রাইভেটে পরীক্ষার জন্যা পড়াশোনা যৌবনের তাড়নায় হস্তমৈথুনের জন্য পথে ঘাটে দেখা কল্পনার নারীশরীর আর কত।দুবছর আগে একদিন দুপুরে ভেজা বসনে মা লোপামুদ্রাকে দেখে উত্তেজিত হয়ে উঠেছিলো তরুন শরীর।স্নান শেষে ভেজা শাড়ীতে লোপামুদ্রা বারান্দায় দাঁড়িয়ে গামছা জড়াচ্ছিলো ভেজা চুলে।ব্লাউজ ছিলোনা গায়ে,ফর্সা মৃনাল খোলা উত্তোলিত বাহু জলে ভেজা স্তনের পরিপূর্ণতা তো বটেই তলপেটে নিতম্বে ভেজা শাড়ী শায়া লেপ্টে তার কোমোরের বাঁক ভরাট উরুর গড়ন তলপেটের খাঁজ এত স্পষ্ট করে তুলেছিলো সেদিন যে নিজের উপর সব নিয়ন্ত্রন হারিয়েছিলো শ্যামল।সেদিন পরপর দুবার প্রবল হস্তমৈথুনের জোয়ারে ভেসে গেছিলো সে।সেদিন দুপুরের পর থেকে একটা প্রবল অপরাধবোধে মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারেনি শ্যামল।কিন্তু রাত গভীর হতেই দির্ঘাঙ্গী লোপামুদ্রার জলেভেজা অপুর্ব দেহ বিভঙ্গ কল্পনায় নগ্নরুপে আবার ভাসিয়ে নিয়ে গেছিলো তার যুবক সত্তাকে।ছেলের দৃষ্টি ভঙ্গির এই বিবর্তন ঠিকই ধরা পড়েছিল লোপামুদ্রার চোখে। ছেলে চুরী করে তাকে দেখে..চুরী করে তার দেহ দেখে.. একাধারে বিষ্ময় উষ্মা কৌতুহল সেই সাথে নিষিদ্ধ এক শিহরন। অন্যকোনো মা হলে কি হত বলা যায় না তবে বহুভোগ্যা বহুচারীনি হবার কারনে লোপামুদ্রার ভেতরে সুপ্ত স্বৈরিণী নারীটি জেগে উঠেছিল সবার আগে। যে কারো মা নয় পুরুষের লালসা এক মুর্তিময়ী কামিনী। বড়ই মা ঘেঁসা ছেলে শ্যামল। শান্ত সুশীল,মায়ের কথা তার কাছে বেদবাক্য।জানে এ অন্যায় সমাজের চোখে পাপ তবু ছেলের তীব্র কষ্ট সবচেয়ে বড় মনে হয়েছিলো লোপামুদ্রার কাছে।নিজের দ্বিধা দ্বন্দ্ব ঝেড়ে ফেলে একটু একটু করে শিথিল করেছিলো নিজেকে।'আহা দেখাইতো শুধু দেখুকনা'এই মনভাবে শ্যামলের জন্য ডাঁশা হয়ে ওঠা বিন্তির ও দেহ প্রদর্শনের ব্যাবস্থা করেছিলো প্রথম প্রথম।পরনে শুধুমাত্র টেপ জামা শুধুমাত্র প্যান্টি ঢাকা ডাগোর পাছা ,হাতকাটা টেপ নিটোল হয়ে ওঠা বাহু কচি চুলে ভরা বগল দেখা যায়,এমনিতেই বয়েষের তুলনায় বড় স্তন বিন্তির প্রায় পূর্ণ যুবতীরর মত..মোটাসোটা নির্লোম উরু।না,ওতে মন নেই ছেলের।শ্যামল শুধু মাতৃরূপ দর্শনেই ব্যাস্ত।
মায়ের বগলে থার্মোমিটার দেয় শ্যামল।
আহহ'কাতর একটা শিৎকার দেয় লোপামুদ্রা।প্রচণ্ড এক যৌনউত্তেজক দৃশ্য,এ যেন মা ছেলে নয়,এক তৃষ্ণার্ত কামার্ত যুবক ভরা যুবতী এক নারীর খোলা বগলে থার্মোমিটার গুঁজছে।ছেলের তলপেটের নিচে প্যান্টের কোলের কাছটা উঁচু হয়ে থাকতে দেখে লোপামুদ্রা।ছেলের শিম্নটা যে অস্বাভাবিক বড় আর মোটা জানে সে।একদিন ভর দুপুরে,কারখানা বন্ধ,ছেলেকে কি যেন বলতে তার ঘরে গেছিলো লোপামুদ্রা।ভেড়ানো দরজা খুলে চমকে গেছিলো সে..সম্পুর্ন উলঙ্গ শ্যামল..তার পেটানো পেশীবহুল সারা শরীর ঘামে ভেজা।দেয়ালের দিকে মুখ করে এক হাতে দৃড় লিঙ্গটা মুঠো করে ধরে তিব্র বেগে হস্তমৈথুন করছে ছেলেটা।লজ্জা শিহরণ তীব্র আবেগ সেই সাথে মুগ্ধতায় সদ্য যৌবন পাওয়া কিশোরী র মত থমকে গেছিলো লোপামুদ্রা। আদর স্কুলে বিন্তে যথারীতি পাড়া ঘুরতে।নির্জন বাড়ীতে শুধু সে আর শ্যামল।তার পেটের ছেলে অথছ কি বিশাল লিঙ্গের আকার..মামা ফটিক,স্বামী অনন্ত,আড়তদার মাখনলাল,স্বমীর বন্ধু গোবিন্দ,মোহোন দারোগা,ইচ্ছায় অনিচ্ছায় প্রায় দশটি পুরুষে লিঙ্গ যোনীতে নিয়েছে সে, কিন্তু কোনোটাই যেন শ্যামলের মত নয়,ছেলের জিনিষটাযেমন বড় তেমন দৃড়,হাতের চাপে লালচে মুন্ডিটা বেরিয়ে এসে বারবার ঢুকে যাচ্ছিলো খাপের ভিতরে।শাড়ী শায়ার নিচে ভিজে উঠেছিলো লোপামুদ্রা,তার উরুর খাঁজের কালো শ্যাওলায় ভরা নরম স্ফিত ত্রিভুজ টা কর্কশ লাঙলের নিচে কর্ষিত হবার জন্য আগুনের মত তপ্ত হয়ে উঠেছিলো মুহূর্তেই।পালিয়ে আসতে পারেনি লোপামুদ্রা,শ্যামলের দরজার সামনে পাদুটো কে যেন পেরেক দিয়ে গেঁথে দিয়েছিলো তার।শেষ মুহূর্তে পশুর মত গুঙিয়ে উঠেছিলো শ্যামল, "মা,মাহঃমাগোওওও.." বলে বির্যধারা ছিটিয়ে দিয়েছিলো ঘরের মেঝেতে।বুকের ভেতরে চমক সারা শরীরে শিহরণের কাঁটা,ভগাঙ্কুর ফুলে উঠে জ্বলছে,ছেলেটা যে তাকেই কল্পনা করে স্বমেহনের আনন্দে মেতেছে ভাবতেই গাটা কেঁপে কেঁপে উঠেছিলো তার।
[+] 9 users Like Ahsrair's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: দ্বিধার নৌকা ১(সংশোধিত ও পরিবর্ধিত) - by Ahsrair - 22-06-2021, 06:51 PM



Users browsing this thread: 3 Guest(s)