12-04-2019, 11:42 AM
tution পড়াতে গিয়ে
taranathtantrik
নমস্কার বন্ধুরা একটা নতুন গল্প সুরু করতে চলেছি টিচার-ছাত্র সম্পর্ক নিয়ে| আপনারা পাসে থাকলে খুশি হবো|
====================================================
১
আমার নাম শিল্পী| ফিজিক্স নিয়ে মাস্টার্স করে আপাতত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষনা করছি| পড়াশুনো তে ভালো যেমন আমি তেমন চেহারা টাও বেশ.টানটান মুখ,ফর্সা, ৩২ সাইজ এর মাই.মেদহীন পেট,উচ্চতা ৫ ফিট ৭ ইঞ্চি| রাস্তাঘাটে প্রচুর ঝারি খাই, আমার boyfriend ও সবসময় চোখে চোখে রাখে| যাই হোক মূল গল্পে আসি| তখনও scholarship চালু হইনি আমার, bf ও সবে চাকরি পেয়েছে তাও পুনাতে, কিছু টাকার দরকার,কত আর বাড়ির লোকের কাছে হাত পাতবো|একটা tuition consultancyতে যোগাযোগ করলাম তারা বেবস্থা করে দিল দুটো বাচ্চা মেয়ে সপ্তাহে দুদিন মাসে তিনহাজার|মন্দ নয় তাদের সন্ধ্যাবেলা নিজের বাড়িতে পড়াতাম|এভাবে দিব্বি চলছিল|তারপর consultancy থেকে একটা offer এলো যে ক্লাস ১১ এর ছাত্র কে বাড়ি গিয়ে physics পড়াতে হবে সপ্তাহে দূদিন,মাসে চার হাজার টাকা|আমি খুশি মনে রাজি হয়ে গেলাম'এমনিতেই তখনও কাজের চাপ সেরকম সুরু হয়নি ৬ টার মধ্যে বেরিয়ে যায়|tution টা বাড়ির কাছেই ৬:৩০ এ ঢুকে ৮:৩০ এ বেরিয়ে যাব|কিন্তু এই রাজি হওয়া টা যে এভাবে আমার জীবন বদলে দেবে ভাবতে পারিনি|
২
প্রথম দিন বাড়ির ঠিকানা খুঁজে পেতে প্রায় ৭ টা বেজে গেল, বেল বাজিয়ে ভেতরে ঢুকলাম. বিশাল বড় বাড়ি| ছাত্রের মা ছিলেন আলাপ করিয়ে দিলেন ছাত্রের সাথে |ছাত্রটির নাম রাকেশ, তখন সেভাবে লক্ষ্য করিনি আর ৫ টা ১৬-১৭ বছরের ছেলের মতই মন হলো তবে কিছুটা সাস্থ্যবান| ছাত্রের মা নমিতা দেবী বললেন, দেখুন শিল্পী আমার ছেলে কিছুটা অমনোযোগী ব্যাচ এ পরে তেমন সুবিধে করতে পারছে না| তাই individual কেয়ার দরকার সেই জন্যই আপনাকে রাখা| আপনি একমাস পরান প্রথমে যদি আপনার অর পড়ানোর ধরন ভালো লাগে বা আপনার ওকে পড়াতে ভালো লাগে তবে অথবা যদি আপনার মনে হই ওকে পড়াতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে অর দায়ত্ব নিতে হবে HS অব্দি আপনাকে অর দায়িত্ব নিতে হবে| ভদ্রমহিলার স্পষ্ট কথা বলার ধরন আমার পছন্দ হলো বেশ, বললাম বেশ দিদি আমি চেষ্টা করব |
ভদ্রমহিলার নাম নমিতা, ছেলে কে বললেন রিকি ওনাকে তোমার পড়ার ঘরে নিয়ে যাও|
রাকেশ ওরফে রিকি বলল আসুন ম্যাম| বলে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে সুরু করলো| দোতলায় রিকির পরার ঘর সাথে লাগোয়া শোয়ার ঘর| দুটি বেশ বড় বড়| আর ৫ টা teenager এর চেয়ে ঘর টা পুরো আলাদা একদিকে কম্পিউটার এর টেবিল মাঝে একটা পড়ার টেবিল পাসে খানতিনেক চেয়ার আর দেবল এর পাসে একটা সিঙ্গেল বেড খাট| টেবিল এর দুই দিকে আমরা দুজন বসে পরলাম| আজ বেশিক্ষণ পর্ব না একে তো প্রথম দিন তারউপর দেরী হয়ে গেছে| আমি পরের সপ্তাহ থেকে ৩০ মিনিট বেসি করে পরিয়ে একমাসে সময় টা মেকাপ করে দেব| বিত্তবান মানুষ রা এসব বেপারে একটু খুতখুতে হন জানি তাই এসব কথা তোলার সুযোগ ই দিলাম না | কলেজ কতদূর পড়ানো হয়েছে, আর কিকি বিষয়ে শিক্ষক আছেন এসব টুকটাক জেনে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করলাম ছেলে টা কে, রিকি প্রায় সব কিছুই ঠিক ঠাক উত্তর দিল এবং চোখে চোখ রেখে| বুঝলাম ছেলেটা বেশ কনফিডেন্ট| বললাম সব ঠিক আছে কিছু অঙ্ক দাগিয়ে যাচ্ছি, পরের দিন এসে দেখব এগুলো করে রাখবে না পারলে আমি দেখিয়ে দেব আর নতুন চ্যাপ্টার শুরু করব| এই বলে আমি বই নিয়ে অঙ্ক দাগাতে লাগলাম, কি একটা মনে হওয়া তে দেখি, রিকি এক দৃষ্টে আমার দুধের দিকে তাকিয়ে আছে| আমি সাধারনত অর্না পরি কিন্তু সেদিন পরা হয়নি আর টপ এর ফাঁক দিয়ে অল্প ক্লিভেজ দেখা যাচ্ছিল| প্রথমে রাগ হলো, ভাবলাম একটু কথা শুনিয়ে দি,তারপর ভাবলাম এই বয়েসে একটু এরকম হয়, বেশি বারবারই করলে তখন দেখা যাবে|এই বলে অঙ্ক দাগানো হয়ে গেলে আমি উঠে পড়লাম| রিকি এতক্ষণ আমার দুধের দিকেই চোখ রেখেছিল চোখাচুখি হতে চোখের দিকেই তাকিয়ে থাকলো|অর সাহস দেখে কিছুটা অবাক হলাম| কিন্তু আর কথা না বাড়িয়ে বৃহস্পতিবার আসবো বলে আমি বাড়ির পথে হাঁটা দিলাম
taranathtantrik
নমস্কার বন্ধুরা একটা নতুন গল্প সুরু করতে চলেছি টিচার-ছাত্র সম্পর্ক নিয়ে| আপনারা পাসে থাকলে খুশি হবো|
====================================================
১
আমার নাম শিল্পী| ফিজিক্স নিয়ে মাস্টার্স করে আপাতত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষনা করছি| পড়াশুনো তে ভালো যেমন আমি তেমন চেহারা টাও বেশ.টানটান মুখ,ফর্সা, ৩২ সাইজ এর মাই.মেদহীন পেট,উচ্চতা ৫ ফিট ৭ ইঞ্চি| রাস্তাঘাটে প্রচুর ঝারি খাই, আমার boyfriend ও সবসময় চোখে চোখে রাখে| যাই হোক মূল গল্পে আসি| তখনও scholarship চালু হইনি আমার, bf ও সবে চাকরি পেয়েছে তাও পুনাতে, কিছু টাকার দরকার,কত আর বাড়ির লোকের কাছে হাত পাতবো|একটা tuition consultancyতে যোগাযোগ করলাম তারা বেবস্থা করে দিল দুটো বাচ্চা মেয়ে সপ্তাহে দুদিন মাসে তিনহাজার|মন্দ নয় তাদের সন্ধ্যাবেলা নিজের বাড়িতে পড়াতাম|এভাবে দিব্বি চলছিল|তারপর consultancy থেকে একটা offer এলো যে ক্লাস ১১ এর ছাত্র কে বাড়ি গিয়ে physics পড়াতে হবে সপ্তাহে দূদিন,মাসে চার হাজার টাকা|আমি খুশি মনে রাজি হয়ে গেলাম'এমনিতেই তখনও কাজের চাপ সেরকম সুরু হয়নি ৬ টার মধ্যে বেরিয়ে যায়|tution টা বাড়ির কাছেই ৬:৩০ এ ঢুকে ৮:৩০ এ বেরিয়ে যাব|কিন্তু এই রাজি হওয়া টা যে এভাবে আমার জীবন বদলে দেবে ভাবতে পারিনি|
২
প্রথম দিন বাড়ির ঠিকানা খুঁজে পেতে প্রায় ৭ টা বেজে গেল, বেল বাজিয়ে ভেতরে ঢুকলাম. বিশাল বড় বাড়ি| ছাত্রের মা ছিলেন আলাপ করিয়ে দিলেন ছাত্রের সাথে |ছাত্রটির নাম রাকেশ, তখন সেভাবে লক্ষ্য করিনি আর ৫ টা ১৬-১৭ বছরের ছেলের মতই মন হলো তবে কিছুটা সাস্থ্যবান| ছাত্রের মা নমিতা দেবী বললেন, দেখুন শিল্পী আমার ছেলে কিছুটা অমনোযোগী ব্যাচ এ পরে তেমন সুবিধে করতে পারছে না| তাই individual কেয়ার দরকার সেই জন্যই আপনাকে রাখা| আপনি একমাস পরান প্রথমে যদি আপনার অর পড়ানোর ধরন ভালো লাগে বা আপনার ওকে পড়াতে ভালো লাগে তবে অথবা যদি আপনার মনে হই ওকে পড়াতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে অর দায়ত্ব নিতে হবে HS অব্দি আপনাকে অর দায়িত্ব নিতে হবে| ভদ্রমহিলার স্পষ্ট কথা বলার ধরন আমার পছন্দ হলো বেশ, বললাম বেশ দিদি আমি চেষ্টা করব |
ভদ্রমহিলার নাম নমিতা, ছেলে কে বললেন রিকি ওনাকে তোমার পড়ার ঘরে নিয়ে যাও|
রাকেশ ওরফে রিকি বলল আসুন ম্যাম| বলে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে সুরু করলো| দোতলায় রিকির পরার ঘর সাথে লাগোয়া শোয়ার ঘর| দুটি বেশ বড় বড়| আর ৫ টা teenager এর চেয়ে ঘর টা পুরো আলাদা একদিকে কম্পিউটার এর টেবিল মাঝে একটা পড়ার টেবিল পাসে খানতিনেক চেয়ার আর দেবল এর পাসে একটা সিঙ্গেল বেড খাট| টেবিল এর দুই দিকে আমরা দুজন বসে পরলাম| আজ বেশিক্ষণ পর্ব না একে তো প্রথম দিন তারউপর দেরী হয়ে গেছে| আমি পরের সপ্তাহ থেকে ৩০ মিনিট বেসি করে পরিয়ে একমাসে সময় টা মেকাপ করে দেব| বিত্তবান মানুষ রা এসব বেপারে একটু খুতখুতে হন জানি তাই এসব কথা তোলার সুযোগ ই দিলাম না | কলেজ কতদূর পড়ানো হয়েছে, আর কিকি বিষয়ে শিক্ষক আছেন এসব টুকটাক জেনে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করলাম ছেলে টা কে, রিকি প্রায় সব কিছুই ঠিক ঠাক উত্তর দিল এবং চোখে চোখ রেখে| বুঝলাম ছেলেটা বেশ কনফিডেন্ট| বললাম সব ঠিক আছে কিছু অঙ্ক দাগিয়ে যাচ্ছি, পরের দিন এসে দেখব এগুলো করে রাখবে না পারলে আমি দেখিয়ে দেব আর নতুন চ্যাপ্টার শুরু করব| এই বলে আমি বই নিয়ে অঙ্ক দাগাতে লাগলাম, কি একটা মনে হওয়া তে দেখি, রিকি এক দৃষ্টে আমার দুধের দিকে তাকিয়ে আছে| আমি সাধারনত অর্না পরি কিন্তু সেদিন পরা হয়নি আর টপ এর ফাঁক দিয়ে অল্প ক্লিভেজ দেখা যাচ্ছিল| প্রথমে রাগ হলো, ভাবলাম একটু কথা শুনিয়ে দি,তারপর ভাবলাম এই বয়েসে একটু এরকম হয়, বেশি বারবারই করলে তখন দেখা যাবে|এই বলে অঙ্ক দাগানো হয়ে গেলে আমি উঠে পড়লাম| রিকি এতক্ষণ আমার দুধের দিকেই চোখ রেখেছিল চোখাচুখি হতে চোখের দিকেই তাকিয়ে থাকলো|অর সাহস দেখে কিছুটা অবাক হলাম| কিন্তু আর কথা না বাড়িয়ে বৃহস্পতিবার আসবো বলে আমি বাড়ির পথে হাঁটা দিলাম