18-06-2021, 04:57 PM
আমি আবারো উদাস হতে থাকি। আবারো পা বাড়াতে থাকি জেলে পাড়ার দিকে। সেই জেলে পাড়ার মেয়েটির চেহারাও কম সুন্দর নয়। ভারতীয় নায়িকা শ্রীদেবীর চাইতেও অনেক অনেক সুন্দরী। জেলে পরিবারে জন্ম নেয়ার কারনে, কেউ এমন সুন্দরী একটি মেয়ের কথা কোনদিন জানবেও না। আমি তাকে জানবো। ছোট খালাকে নিজের করে পাইনি, সম্পর্কের দেয়াল এর কারনে। ছোট খালার গেঁজো দাঁতগুলোর সাথে ওই মেয়েটির গেঁজো দাঁতের কোন মিল আছে নাকি?
নাহ, নেই। তারপরও, মেয়েটির মিষ্টি হাসির দাঁত আমাকে পাগল করেছে। এই জীবনে মেয়েটিকি আমি চাইই।
আমি এগুতে থাকি জেলে পাড়ার দিকে। হঠাৎই ছোট খালার দৈব কন্ঠই শুনতে পাই। খোকা, ও পথে যেও না। অনেক কাটা আছে। সে কাটার আঘাত তুমি সইতে পারবে না।
কাটার আঘাত কেমন জানিনা। ভালোবাসার কাটার আঘাত পেয়ে মরলেও শান্তি পাবো। জেলে পাড়ার ওই মেয়েটিকে আমি মনে প্রাণে ভালোবেসে ফেলেছি। তাকে আমার চাই। ছোট খালা, তুমি আমাকে বাঁধা দিওনা, প্লীজ!
আমি আবারও শুনতে পাই, খোকা, বললাম তো ওদিকে যেওনা।
আমার মন মানতে চায়না। ছোট খালা বাঁধা দিলেই হলো নাকি? ছোট খালা তো ওসমানকে নিয়ে দিব্যিই আছে। তার নবজাত শিশুকে নিয়েও সুন্দর সংসার জীবন যাপন করছে। আমি কি পেয়েছি? বিড় বিড় করেই বললাম, ছোট খালা, তুমি আমার খালা হতে গেলে কেনো?
আমি আবারো শুনলাম, খোকা, কি আছে ওদিকে? প্রতিদিন ও পথে কই যাও।
আমি বললাম, ওদিকে আমার নুতন প্রাণ! আমি ওকে চাই। তোমার কেউ আমাকে বাঁধা দিতে পারবে না। কেউ না।
আমি আবারো শুনতে পাই, ঠিক আছে খোকা, বাঁধা আমি তোমাকে দেবো না। তারপরও বলি, ওই নুতন মেয়েটা তোমার মাথাটাই খারাপ দিয়েছে।
নুতন মেয়েটা মানে, সাথী? সাথী আমার মাথা খারাপ দিয়েছে? আমি পেছন ফিরে তাঁকালাম। দেখলাম, অধরা। গাছটার সাথে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আমার দিকেই তাঁকিয়ে আছে।
তাহলে কি অধরাই এতক্ষণ ডাকছিলো? আমি অধরার কাছাকাছি এগিয়ে গিয়ে বললাম, নুতন মেয়েটা আমার মাথা খারাপ করবে কেনো?
অধরা বললো, দেখলাম তো তোমাকে নিয়ে ওদিকটায় গেলো। নুতন আসতে না আসতেই তোমাকে পটাতে চাইছে? ওরকম মেয়েরা কিন্তু কখনোই ভালো হতে পারে না।
নাহ, নেই। তারপরও, মেয়েটির মিষ্টি হাসির দাঁত আমাকে পাগল করেছে। এই জীবনে মেয়েটিকি আমি চাইই।
আমি এগুতে থাকি জেলে পাড়ার দিকে। হঠাৎই ছোট খালার দৈব কন্ঠই শুনতে পাই। খোকা, ও পথে যেও না। অনেক কাটা আছে। সে কাটার আঘাত তুমি সইতে পারবে না।
কাটার আঘাত কেমন জানিনা। ভালোবাসার কাটার আঘাত পেয়ে মরলেও শান্তি পাবো। জেলে পাড়ার ওই মেয়েটিকে আমি মনে প্রাণে ভালোবেসে ফেলেছি। তাকে আমার চাই। ছোট খালা, তুমি আমাকে বাঁধা দিওনা, প্লীজ!
আমি আবারও শুনতে পাই, খোকা, বললাম তো ওদিকে যেওনা।
আমার মন মানতে চায়না। ছোট খালা বাঁধা দিলেই হলো নাকি? ছোট খালা তো ওসমানকে নিয়ে দিব্যিই আছে। তার নবজাত শিশুকে নিয়েও সুন্দর সংসার জীবন যাপন করছে। আমি কি পেয়েছি? বিড় বিড় করেই বললাম, ছোট খালা, তুমি আমার খালা হতে গেলে কেনো?
আমি আবারো শুনলাম, খোকা, কি আছে ওদিকে? প্রতিদিন ও পথে কই যাও।
আমি বললাম, ওদিকে আমার নুতন প্রাণ! আমি ওকে চাই। তোমার কেউ আমাকে বাঁধা দিতে পারবে না। কেউ না।
আমি আবারো শুনতে পাই, ঠিক আছে খোকা, বাঁধা আমি তোমাকে দেবো না। তারপরও বলি, ওই নুতন মেয়েটা তোমার মাথাটাই খারাপ দিয়েছে।
নুতন মেয়েটা মানে, সাথী? সাথী আমার মাথা খারাপ দিয়েছে? আমি পেছন ফিরে তাঁকালাম। দেখলাম, অধরা। গাছটার সাথে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আমার দিকেই তাঁকিয়ে আছে।
তাহলে কি অধরাই এতক্ষণ ডাকছিলো? আমি অধরার কাছাকাছি এগিয়ে গিয়ে বললাম, নুতন মেয়েটা আমার মাথা খারাপ করবে কেনো?
অধরা বললো, দেখলাম তো তোমাকে নিয়ে ওদিকটায় গেলো। নুতন আসতে না আসতেই তোমাকে পটাতে চাইছে? ওরকম মেয়েরা কিন্তু কখনোই ভালো হতে পারে না।