18-06-2021, 12:56 PM
সত্যিই ওসমানকে খুব নিরীহ লাগে। ভাইয়া ভাবী এক প্রকার জোড় করেই ওসমানকে ঘর জামাই করে বাড়ীতে এনেছে। ওসমান অনেক বদলে গেছে। পড়ালেখায় মন দিয়েছে। ক্লাশে ফার্ষ্ট হয়েছে।
তোমার মনে আছে কিনা জানিনা। রিয়া কিন্তু ওসমানকেই ভালোবাসতো। এখন রিয়া আর ওসমান এর সাথে দা কুমড়া সম্পর্ক। বুঝোই তো। এত দিন রিয়া ক্লাশের ফার্স্ট গার্ল ছিলো। ওসমান যখন ফার্ষ্ট হলো, তখন রিয়ার হিংসার আর সীমা নেই। রিয়া আমার উপরই রাগ করে। বলে, আমিই নাকি ওসমানকে রিয়ার প্রতিদ্বন্ধী বানিয়েছি।
ছোট খালার এই চিঠিটা গোপনেই পড়ি। আমি চিঠিটা আবারো বইয়ের ভাঁজে লুকিয়ে রাখলাম। জেলে পাড়ার দিকে পা বাড়াতে চাইলাম, কিন্তু পা এগুতে চাইলো না। ছোট খালা মা হতে চলেছে আর কদিন পরই। ছোট খালার পেটে তো আমারই সন্তান! তার মানে অনাগত কন্যা নদীর বাবা তো আমিই। ওসমান তো সত্যিই একটা নিরীহ ছেলে। সারা জীবন জানবে নদী তারই কন্যা। ছি ছি, একি ঘটতে যাচ্ছে?
আমি পাগলের মতোই পথ চলতে থাকি। কোনদিকে কিভাবে চলছি, নিজেও বুঝতে পারি না। আবারো চোখের সামনে ভেসে উঠে ছোট খালার চেহারাটাই। আমার কানে প্রতিধ্বনিত হতে থাকে, খোকা, আমার একটি মেয়ে হয়েছে। নাম রেখেছি নদী। খুবই ফুটফুটে। মনে হয় আমার চেহারাই পেয়েছে। খুবই শান্ত, একটুও কাঁদে না। কাঁদতে চাইলেই ওসমান কোলে কোলে রাখে। ফিডার বানিয়ে মুখে তুলে দেয়। আমি বুকের দুধ দিতে চাই। ওসমান নিষেধ করে। বলে, বুকের দুধ খাওয়ালে আমার বুকের সেইপ নাকি নষ্ট হয়ে যাবে। আচ্ছা, তুমিই বলো, বাচ্চারা যদি মায়ের বুকের দুধ না খায়, তাহলে শক্তি পাবে কেমন করে? আমার আর বুকের সেইপ ঠিক রেখে কি লাভ?
আমার মনটা চঞ্চল হয়ে উঠতে থাকে। ইচ্ছে করে ঠিক এখুনিই মামার বাড়ীতে ছুটে যাই। ছোট খালাকে এক নজর দেখে আসি। কি অদ্ভূত মিষ্টি আভিজাত্যে ভরা ছোট খালার চেহারা! কি অদ্ভূত সুন্দর ছোট খালার ঠোট। এই জীবনে আমি ছোট খালার মতো এমন মিষ্টি চেহারার মেয়ে খুব কমই দেখেছি। নদী কি ঠিক ছোট খালার মতোই সুন্দরী হবে?
তোমার মনে আছে কিনা জানিনা। রিয়া কিন্তু ওসমানকেই ভালোবাসতো। এখন রিয়া আর ওসমান এর সাথে দা কুমড়া সম্পর্ক। বুঝোই তো। এত দিন রিয়া ক্লাশের ফার্স্ট গার্ল ছিলো। ওসমান যখন ফার্ষ্ট হলো, তখন রিয়ার হিংসার আর সীমা নেই। রিয়া আমার উপরই রাগ করে। বলে, আমিই নাকি ওসমানকে রিয়ার প্রতিদ্বন্ধী বানিয়েছি।
ছোট খালার এই চিঠিটা গোপনেই পড়ি। আমি চিঠিটা আবারো বইয়ের ভাঁজে লুকিয়ে রাখলাম। জেলে পাড়ার দিকে পা বাড়াতে চাইলাম, কিন্তু পা এগুতে চাইলো না। ছোট খালা মা হতে চলেছে আর কদিন পরই। ছোট খালার পেটে তো আমারই সন্তান! তার মানে অনাগত কন্যা নদীর বাবা তো আমিই। ওসমান তো সত্যিই একটা নিরীহ ছেলে। সারা জীবন জানবে নদী তারই কন্যা। ছি ছি, একি ঘটতে যাচ্ছে?
আমি পাগলের মতোই পথ চলতে থাকি। কোনদিকে কিভাবে চলছি, নিজেও বুঝতে পারি না। আবারো চোখের সামনে ভেসে উঠে ছোট খালার চেহারাটাই। আমার কানে প্রতিধ্বনিত হতে থাকে, খোকা, আমার একটি মেয়ে হয়েছে। নাম রেখেছি নদী। খুবই ফুটফুটে। মনে হয় আমার চেহারাই পেয়েছে। খুবই শান্ত, একটুও কাঁদে না। কাঁদতে চাইলেই ওসমান কোলে কোলে রাখে। ফিডার বানিয়ে মুখে তুলে দেয়। আমি বুকের দুধ দিতে চাই। ওসমান নিষেধ করে। বলে, বুকের দুধ খাওয়ালে আমার বুকের সেইপ নাকি নষ্ট হয়ে যাবে। আচ্ছা, তুমিই বলো, বাচ্চারা যদি মায়ের বুকের দুধ না খায়, তাহলে শক্তি পাবে কেমন করে? আমার আর বুকের সেইপ ঠিক রেখে কি লাভ?
আমার মনটা চঞ্চল হয়ে উঠতে থাকে। ইচ্ছে করে ঠিক এখুনিই মামার বাড়ীতে ছুটে যাই। ছোট খালাকে এক নজর দেখে আসি। কি অদ্ভূত মিষ্টি আভিজাত্যে ভরা ছোট খালার চেহারা! কি অদ্ভূত সুন্দর ছোট খালার ঠোট। এই জীবনে আমি ছোট খালার মতো এমন মিষ্টি চেহারার মেয়ে খুব কমই দেখেছি। নদী কি ঠিক ছোট খালার মতোই সুন্দরী হবে?