18-06-2021, 12:36 PM
আমার লেডিডাক্তার ডলুমাসির গল্প (পর্ব ২০)
এবার আমি ওর ল্যাংটো টেপাটেপি করা বন্ধ করে এক হাতে প্রক্টস্কোপটা ধরে গ্লাভস পরা আরেক হাতের আঙ্গুল গুলো লিগ্নোকেন জেলের শিশিতে ডোবালাম. তারপর ছেলেটাকে বললাম, "ভাই এবার আমার এই হাতের আঙ্গুলগুলো তোমার রেকটামে একটু ঢোকাচ্ছি কেমন, তোমার পায়খানা করার জায়গাটার ভেতরটা ভালো করে জেলটা মাখিয়ে দেব, দেখবে যন্ত্রটা ঢোকাবার সময়ে ব্যথা অনেক কম লাগবে."
ছেলেটা কাঁচুমাচু সুরে বলল, "ঠিক আছে ডাক্তারদিদি."
বুঝলাম, ছেলেটা ওর রেকটামে যন্ত্র ঢোকাবার কথাটা ভেবে আবার খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছে. বুঝলাম, আবার ওকে সম্মোহিত করার প্রয়োজন হয়ে পড়েছে. আমি আস্তে আস্তে আমার হাতের জেল লাগানো চটচটে আঙ্গুলগুলো ওর রেকটামে ঢুকিয়ে দিলাম. তারপর খুব আরাম করে সেগুলো দিয়ে ওর রেকটামের ভেতর চারপাশটা মাসাজ করতে লাগলাম. মুহুর্তের মধ্যে, ছেলেটা নিজের রেকটামে একজন মহিলার হাতের নরম আঙ্গুলের মাসাজে, তীব্র আরামদায়ক অনুভূতিতে গোঙাতে লাগলো.
আমি হেসে জিজ্ঞাসা করলাম,"কি ভাই, আরাম লাগছে? আর ভয় করছেনা তো?" ছেলেটার আর উত্তর দেওয়ার অবস্থা ছিল না. এতক্ষণ ধরে একজন মহিলা ওর ল্যাংটোটা টেপাটেপি করেছে, এখন সেই মহিলাই ওর রেকটামে নিজের নরম আঙ্গুলগুলো ঢুকিয়ে মাসাজ করে দিচ্ছে, এই অদ্ভূত আরামদায়ক অভিজ্ঞতা ও কস্মিনকালেও কল্পনা করতে পারেনি. স্বাভাবিকভাবেই, একজন মেয়ের হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে যে আরামবোধ সেটা অচিরেই যৌনউত্তেজনায় রুপান্তরিত হলো. ওর পেনিসটা আবার শক্ত, লম্বা হয়ে নেচে নেচে উঠতে লাগলো.
আমি অনুভব করলাম যে আমারও দুটো থাইয়ের মাঝখানটা ভিজতে শুরু করেছে, আর আমার স্তনদুটোর নিপলগুলো শক্ত হতে শুরু করেছে. আমি বুঝতে পারলাম যে আর দেরী করাটা ঠিক হবে না. ছেলে পেসেন্টের তীব্র যৌন উত্তেজনা দেখে আমিও আমার যৌন আনন্দের তুঙ্গে পৌঁছে যাচ্ছি. আর সেটা হবে নাই বা কেন? হাজার হোক, আমি একটা মেয়েতো! এতক্ষণ ধরে একটা এত বড় ছেলের টেস্টিসদুটো টেপাটেপি করছিলাম, এখন ওর রেকটামে আমার হাতের আঙ্গুলগুলো ঘোরাচ্ছি, আমি একজন ডাক্তার বলেই নিজেকে সামলে রেখেছিলাম. কিন্তু আমারই দেওয়া মাসাজে ছেলেটার পুরুষাঙ্গটা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে উঠছে এটা দেখে আমারও সংযমের বাধ প্রায় ভেঙ্গে পড়ছে.
আমি আর দেরী না করে আমার আঙ্গুলগুলো বের করে নিলাম, আর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই আরেক হাত দিয়ে প্রক্টস্কোপটা ছেলেটার রেকটামে ঢুকিয়ে দিলাম. হটাথ করে নিজের রেকটামে যন্ত্রের ধাতুর ঠান্ডা স্পর্শে ছেলেটার শরীরটা কেঁপে উঠলো. আমি ওকে আস্বস্ত করার জন্য বললাম, "ভাই এবার একটু প্রক্টস্কোপটা ঢুকিয়ে দিচ্ছি কেমন, কোনো ভয় নেই. বলে আস্তে আস্তে স্প্রিং-এর স্ক্রুটা আলগা করতে শুরু করলাম. ওটা করতেই দু দিকের দুটো প্লেট আলাদা হয়ে ছেলেটার রেক্টামটাকে দু দিক দিয়ে ফাঁক করতে শুরু করলো."
এধরনের অভিজ্ঞতা ওর এই প্রথম! যতটা না যন্ত্রনায়, তার চেয়েও বেশি ভয়ে ও কাঁদো কাঁদো হয়ে বলল, "ডাক্তারদিদি, আমার পাছার গর্তটা ছিঁড়ে যাচ্ছে, আমাকে বাঁচান."
আমি ওকে আবার আস্বস্ত করার সুরে বললাম, "কোনো ভয় নেই ভাই, কিচ্ছু হবে না তোমার, কে বলেছে তোমার পাছার গর্তটা ছিঁড়ে যাচ্ছে, আমি নিজের হাতে তোমার রেকটামে যন্ত্রটা ঢোকাচ্ছিতো, আমি ডাক্তার না! কোনো ভয় নেই তোমার. দেখি, এবার ভেতরটা একটু দেখবে ডাক্তারদিদি." বলে, স্ক্রুটা আরও একটু আলগা করে দিলাম. এবার দুটো প্লেট আরো দুদিকে ফাঁক হয়ে ওর রেকটামের ভেতরের নরম আস্তরনটাকে চেপে ধরল. আমি জানতাম যে এই অবস্থাটা রোগীর পক্ষে বেশ যন্ত্রণাদায়ক. কিন্তু, ভালো করে ভেতরটা দেখতে গেলে ওর রেক্টামটা আমাকে এতটা ফাঁক করতেই হবে.
যেমন এক্সপেক্ট করেছিলাম, ছেলেটা তীব্র যন্ত্রনায় উঃ আঃ, বাবা গো, মা গো করে গোঙাতে লাগলো. আমি আবার ওকে আস্বস্ত করে বললাম, "এই তো ভাই, এক্ষুনি হয়ে যাবে. একটুখানি সহ্য করো, আমি একটু দেখে নি ভেতরটা, কি হয়েছে তোমার পায়খানা করার জায়গাটাতে." বলে আমি হাতে একটা টর্চ নিয়ে ওর ফাঁক হয়ে থাকা রেকটামের ভেতর ফোকাস করলাম. ছেলেটার কোলনের যতটা ভেতরে দেখা যায়, আমি দেখার চেষ্টা করলাম টর্চের আলতা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে.
তখনো ছেলেটা প্রক্টস্কোপের চাপে নিজের রেকটামের যন্ত্রনায় উঃ আঃ করতেই লাগলো. আমি তখনো ওর রেকটামের ভেতরটা দেখে যাচ্ছি.
আহারে, ডলুদি. ছেলটা সত্যিই যন্ত্রনায় খুব কষ্ট পাচ্ছিল তাইনা. আমার শুনেই এত খারাপ লাগছে.
গীতা, এখানেই তো একজন ডাক্তারবাবুর সঙ্গে একজন মেয়ে ডাক্তারের তফাত. তোমার শুনেই এত খারাপ লাগছে আর আমি নিজের হাতে ছেলেটাকে ওই যন্ত্রনাটা দিচ্ছি. আমিও তো একজন মেয়ে, হলেই বা ডাক্তার. তাই তোমার মতো আমারও রোগীর যন্ত্রণা দেখে মনটা অধীর হয়ে উঠলো. আমি ঝুঁকে পড়ে, এক হাতে টর্চটা ধরে ছেলেটার রেক্টামটা দেখছিলাম, নিজের অজান্তেই কখন আমার আরেকটা হাত চলে গেল ছেলেটার পুরুষাঙ্গের দিকে.....হ্যা, আমি ওর মনটা ওর রেকটামের যন্ত্রণা থেকে সরিয়ে নিয়ে আসার জন্য ওর টেস্টিসদুটো আবার টিপতে শুরু করলাম. কিছুক্ষণের মধ্যেই ওর যন্ত্রণার গোঙানোটা বদলে গেল আরামের গোঙানিতে. একদিকে আমি ওর রেক্টামটা পরীক্ষা করছি আর আরেক দিকে ওর রেকটামের যন্ত্রনাটা কমানোর জন্য ওর বলদুটো টিপছি.
এতক্ষণ প্রক্টস্কোপের যন্ত্রনায় আর ভয়ে, ছেলেটার ল্যাংটোটা নেতিয়ে পড়েছিল. এবার আস্তে আস্তে আমি ফিল করতে পারলাম যে আমি ওর বল দুটো টিপে দেওয়াতে ওর পেনিসটা আবার শক্ত হতে শুরু করলো. আমি ওর বল দুটো টেপার সময়ে আমার আঙ্গুল গুলোয় ওর শক্ত ল্যাংটোটা ছুয়ে যেতে লাগলো. সেটাই আমার কাল হলো. এবার আমার ডাক্তার ব্যক্তিত্ব আর কাজে এলো না, আমার যৌন উত্তেজনার বাঁধ ভেঙ্গে গেল. আমি ছেলেটার বলদুটো ছেড়ে ওর শক্ত ল্যাংটোটা চেপে ধরলাম আর সেটাকে ওপর থেকে নিচ অবধি টিপতে লাগলাম. এবার ছেলেটার শরীরটাও ছিটকে ছিটকে উঠতে লাগলো. আমি ওকে বলতে লাগলাম, "এই তো ভাই, এখুনি হয়ে যাবে, একটু দেখে নিই তোমার পায়খানার জায়গাটা".
আমি প্রক্টস্কোপটার ভেতর দিয়ে ছেলেটার কোলনে যা দেখার দেখে নিলাম. আর তার সাথেই সাথেই ওর পেনিসটার নরম চামড়াটা ওপর নীচ করতে লাগলাম.
এবার আমি ওর ল্যাংটো টেপাটেপি করা বন্ধ করে এক হাতে প্রক্টস্কোপটা ধরে গ্লাভস পরা আরেক হাতের আঙ্গুল গুলো লিগ্নোকেন জেলের শিশিতে ডোবালাম. তারপর ছেলেটাকে বললাম, "ভাই এবার আমার এই হাতের আঙ্গুলগুলো তোমার রেকটামে একটু ঢোকাচ্ছি কেমন, তোমার পায়খানা করার জায়গাটার ভেতরটা ভালো করে জেলটা মাখিয়ে দেব, দেখবে যন্ত্রটা ঢোকাবার সময়ে ব্যথা অনেক কম লাগবে."
ছেলেটা কাঁচুমাচু সুরে বলল, "ঠিক আছে ডাক্তারদিদি."
বুঝলাম, ছেলেটা ওর রেকটামে যন্ত্র ঢোকাবার কথাটা ভেবে আবার খুব নার্ভাস হয়ে পড়েছে. বুঝলাম, আবার ওকে সম্মোহিত করার প্রয়োজন হয়ে পড়েছে. আমি আস্তে আস্তে আমার হাতের জেল লাগানো চটচটে আঙ্গুলগুলো ওর রেকটামে ঢুকিয়ে দিলাম. তারপর খুব আরাম করে সেগুলো দিয়ে ওর রেকটামের ভেতর চারপাশটা মাসাজ করতে লাগলাম. মুহুর্তের মধ্যে, ছেলেটা নিজের রেকটামে একজন মহিলার হাতের নরম আঙ্গুলের মাসাজে, তীব্র আরামদায়ক অনুভূতিতে গোঙাতে লাগলো.
আমি হেসে জিজ্ঞাসা করলাম,"কি ভাই, আরাম লাগছে? আর ভয় করছেনা তো?" ছেলেটার আর উত্তর দেওয়ার অবস্থা ছিল না. এতক্ষণ ধরে একজন মহিলা ওর ল্যাংটোটা টেপাটেপি করেছে, এখন সেই মহিলাই ওর রেকটামে নিজের নরম আঙ্গুলগুলো ঢুকিয়ে মাসাজ করে দিচ্ছে, এই অদ্ভূত আরামদায়ক অভিজ্ঞতা ও কস্মিনকালেও কল্পনা করতে পারেনি. স্বাভাবিকভাবেই, একজন মেয়ের হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে যে আরামবোধ সেটা অচিরেই যৌনউত্তেজনায় রুপান্তরিত হলো. ওর পেনিসটা আবার শক্ত, লম্বা হয়ে নেচে নেচে উঠতে লাগলো.
আমি অনুভব করলাম যে আমারও দুটো থাইয়ের মাঝখানটা ভিজতে শুরু করেছে, আর আমার স্তনদুটোর নিপলগুলো শক্ত হতে শুরু করেছে. আমি বুঝতে পারলাম যে আর দেরী করাটা ঠিক হবে না. ছেলে পেসেন্টের তীব্র যৌন উত্তেজনা দেখে আমিও আমার যৌন আনন্দের তুঙ্গে পৌঁছে যাচ্ছি. আর সেটা হবে নাই বা কেন? হাজার হোক, আমি একটা মেয়েতো! এতক্ষণ ধরে একটা এত বড় ছেলের টেস্টিসদুটো টেপাটেপি করছিলাম, এখন ওর রেকটামে আমার হাতের আঙ্গুলগুলো ঘোরাচ্ছি, আমি একজন ডাক্তার বলেই নিজেকে সামলে রেখেছিলাম. কিন্তু আমারই দেওয়া মাসাজে ছেলেটার পুরুষাঙ্গটা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে উঠছে এটা দেখে আমারও সংযমের বাধ প্রায় ভেঙ্গে পড়ছে.
আমি আর দেরী না করে আমার আঙ্গুলগুলো বের করে নিলাম, আর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই আরেক হাত দিয়ে প্রক্টস্কোপটা ছেলেটার রেকটামে ঢুকিয়ে দিলাম. হটাথ করে নিজের রেকটামে যন্ত্রের ধাতুর ঠান্ডা স্পর্শে ছেলেটার শরীরটা কেঁপে উঠলো. আমি ওকে আস্বস্ত করার জন্য বললাম, "ভাই এবার একটু প্রক্টস্কোপটা ঢুকিয়ে দিচ্ছি কেমন, কোনো ভয় নেই. বলে আস্তে আস্তে স্প্রিং-এর স্ক্রুটা আলগা করতে শুরু করলাম. ওটা করতেই দু দিকের দুটো প্লেট আলাদা হয়ে ছেলেটার রেক্টামটাকে দু দিক দিয়ে ফাঁক করতে শুরু করলো."
এধরনের অভিজ্ঞতা ওর এই প্রথম! যতটা না যন্ত্রনায়, তার চেয়েও বেশি ভয়ে ও কাঁদো কাঁদো হয়ে বলল, "ডাক্তারদিদি, আমার পাছার গর্তটা ছিঁড়ে যাচ্ছে, আমাকে বাঁচান."
আমি ওকে আবার আস্বস্ত করার সুরে বললাম, "কোনো ভয় নেই ভাই, কিচ্ছু হবে না তোমার, কে বলেছে তোমার পাছার গর্তটা ছিঁড়ে যাচ্ছে, আমি নিজের হাতে তোমার রেকটামে যন্ত্রটা ঢোকাচ্ছিতো, আমি ডাক্তার না! কোনো ভয় নেই তোমার. দেখি, এবার ভেতরটা একটু দেখবে ডাক্তারদিদি." বলে, স্ক্রুটা আরও একটু আলগা করে দিলাম. এবার দুটো প্লেট আরো দুদিকে ফাঁক হয়ে ওর রেকটামের ভেতরের নরম আস্তরনটাকে চেপে ধরল. আমি জানতাম যে এই অবস্থাটা রোগীর পক্ষে বেশ যন্ত্রণাদায়ক. কিন্তু, ভালো করে ভেতরটা দেখতে গেলে ওর রেক্টামটা আমাকে এতটা ফাঁক করতেই হবে.
যেমন এক্সপেক্ট করেছিলাম, ছেলেটা তীব্র যন্ত্রনায় উঃ আঃ, বাবা গো, মা গো করে গোঙাতে লাগলো. আমি আবার ওকে আস্বস্ত করে বললাম, "এই তো ভাই, এক্ষুনি হয়ে যাবে. একটুখানি সহ্য করো, আমি একটু দেখে নি ভেতরটা, কি হয়েছে তোমার পায়খানা করার জায়গাটাতে." বলে আমি হাতে একটা টর্চ নিয়ে ওর ফাঁক হয়ে থাকা রেকটামের ভেতর ফোকাস করলাম. ছেলেটার কোলনের যতটা ভেতরে দেখা যায়, আমি দেখার চেষ্টা করলাম টর্চের আলতা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে.
তখনো ছেলেটা প্রক্টস্কোপের চাপে নিজের রেকটামের যন্ত্রনায় উঃ আঃ করতেই লাগলো. আমি তখনো ওর রেকটামের ভেতরটা দেখে যাচ্ছি.
আহারে, ডলুদি. ছেলটা সত্যিই যন্ত্রনায় খুব কষ্ট পাচ্ছিল তাইনা. আমার শুনেই এত খারাপ লাগছে.
গীতা, এখানেই তো একজন ডাক্তারবাবুর সঙ্গে একজন মেয়ে ডাক্তারের তফাত. তোমার শুনেই এত খারাপ লাগছে আর আমি নিজের হাতে ছেলেটাকে ওই যন্ত্রনাটা দিচ্ছি. আমিও তো একজন মেয়ে, হলেই বা ডাক্তার. তাই তোমার মতো আমারও রোগীর যন্ত্রণা দেখে মনটা অধীর হয়ে উঠলো. আমি ঝুঁকে পড়ে, এক হাতে টর্চটা ধরে ছেলেটার রেক্টামটা দেখছিলাম, নিজের অজান্তেই কখন আমার আরেকটা হাত চলে গেল ছেলেটার পুরুষাঙ্গের দিকে.....হ্যা, আমি ওর মনটা ওর রেকটামের যন্ত্রণা থেকে সরিয়ে নিয়ে আসার জন্য ওর টেস্টিসদুটো আবার টিপতে শুরু করলাম. কিছুক্ষণের মধ্যেই ওর যন্ত্রণার গোঙানোটা বদলে গেল আরামের গোঙানিতে. একদিকে আমি ওর রেক্টামটা পরীক্ষা করছি আর আরেক দিকে ওর রেকটামের যন্ত্রনাটা কমানোর জন্য ওর বলদুটো টিপছি.
এতক্ষণ প্রক্টস্কোপের যন্ত্রনায় আর ভয়ে, ছেলেটার ল্যাংটোটা নেতিয়ে পড়েছিল. এবার আস্তে আস্তে আমি ফিল করতে পারলাম যে আমি ওর বল দুটো টিপে দেওয়াতে ওর পেনিসটা আবার শক্ত হতে শুরু করলো. আমি ওর বল দুটো টেপার সময়ে আমার আঙ্গুল গুলোয় ওর শক্ত ল্যাংটোটা ছুয়ে যেতে লাগলো. সেটাই আমার কাল হলো. এবার আমার ডাক্তার ব্যক্তিত্ব আর কাজে এলো না, আমার যৌন উত্তেজনার বাঁধ ভেঙ্গে গেল. আমি ছেলেটার বলদুটো ছেড়ে ওর শক্ত ল্যাংটোটা চেপে ধরলাম আর সেটাকে ওপর থেকে নিচ অবধি টিপতে লাগলাম. এবার ছেলেটার শরীরটাও ছিটকে ছিটকে উঠতে লাগলো. আমি ওকে বলতে লাগলাম, "এই তো ভাই, এখুনি হয়ে যাবে, একটু দেখে নিই তোমার পায়খানার জায়গাটা".
আমি প্রক্টস্কোপটার ভেতর দিয়ে ছেলেটার কোলনে যা দেখার দেখে নিলাম. আর তার সাথেই সাথেই ওর পেনিসটার নরম চামড়াটা ওপর নীচ করতে লাগলাম.