18-06-2021, 12:30 PM
আমার লেডিডাক্তার ডলুমাসির গল্প (পর্ব ১৫)
ডলুদি, একজন মেয়ে হযে আমি তোমার অবস্থাটা ভালই অনুভব করতে পারছি. এতদিন পর তুমি একজন পুরুষের শক্ত হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গটা হাত দিয়ে টেপাটেপি করছো, তোমার যৌন উত্তেজনাটা ধরে রাখা খুবই শক্ত. আমি এটাও ভাবছি যে তুমি একজন ডাক্তার, তোমার মানসিক গঠন কত পরিনত, তাও তোমার যোনি দিয়ে রস বেরিয়ে যাচ্ছে, তাহলে আমাদের মত সাধারণ মেয়েদেরতো কোনো ছেলের পুরুষাঙ্গটা ধরলে শাড়িটাড়ি সব ভিজে যেত.
তা তুমি কি করে অবস্থাটা সামলালে ডলুদি ?
গীতা, কিছুক্ষণের জন্য হলেও আমি সত্যিই এক অদ্ভূত যৌন আনন্দে ভেসে যাচ্ছিলাম. এক হাত দিয়ে উলঙ্গ ছেলেটার শক্ত, লম্বা হয়ে যাওয়া ল্যাংটোটা ধরে রয়েছি আর আরেক হাতের আঙ্গুলগুলো দিয়ে ওর দুটো বলশুধ্যু ফুলে যাওয়া থলিটা টিপছি. আমার বুকটা মনে হচ্ছিল যেন আরো ফুলে যাচ্ছে, ব্লাউজ আর ব্রা ছিঁড়ে বাইরে বেরিয়ে পড়বে. আর যোনির মুখটাতে আপনা থেকেই কনট্রাকসন হচ্ছিল আর একটু একটু রস গড়াচ্ছিল.
আমার সম্বিত ফিরল যখন আমার দুটো থাইএর মাঝখানে ভেজা ভাবটা অনুভব করলাম. তখন মনে হলো, ছিঃ ছিঃ! বাই চান্স যদি বেশি রস বেরিয়ে শাড়ির বাইরেটা ভিজে যায় তাহলে কি লজ্জার ব্যাপার হবে. তখন ছেলেটাই বা কি ভাববে. ও ওর সমস্ত পুরুষত্ব বিসর্জন দিয়ে শুধুমাত্র নিজের চিকিত্সার জন্য আমার মত একজন মেয়েডাক্তারের সামনে উলঙ্গ হয়েছে, আর আমারই কিনা ওর ল্যাংটো পরীক্ষা করার সময় যৌনউত্তেজনায় অর্গাজম হয়ে যাচ্ছে. ও আর কখনো আমাকে দিয়ে ওর নিজের চিকিত্সা করাবে?
এই ভেবে, নিজের সমস্ত যৌন আনন্দকে কন্ট্রোল করে ওর ডাক্তারি পরীক্ষায় মন দিলাম. এইবার সত্যি সত্যিই ওর রোগটা ধরার জন্যই ওর স্ক্রোটামটা ভালো করে টিপতে শুরু করলাম. ওকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলাম, "ভাই, এখানে টিপলে লাগছে....এই এখানটাতে ব্যথা লাগছে টিপলে....এখানটাতে?"
একজন লেডিডাক্তারের কাছে ল্যাংটো পরীক্ষা করানোর পরম লজ্জায় আর নিজের অন্ডদুটোয় একজন নারীর হাতের নরম স্পর্শের তীব্র যৌন উত্তেজনায় ছেলেটার এমনিতেই চোখ দুটো আর মুখের কথা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল. ও বেচারা আমার ডাক্তারি প্রশ্নের কোনো উত্তরই দিতে পারলনা. শুধু মুখ দিয়ে এক ধরনের আরামবোধের গোঙানির আওয়াজ বেরোতে লাগলো. এই প্রথম কোনো মহিলা অর ল্যাংটোটা হাত দিয়ে টিপে দিচ্ছে. এই আরামদায়ক যৌন উত্তেজনা থেকে বেরিয়ে আসা ওর পক্ষে প্রায় অসম্ভব ছিল.
আমি বুঝতে পারলাম যে আমাকেই ওর ফোলা অন্ডদুটো টিপে টিপে বুঝে নিতে হবে যে ওর ঠিক কি রোগ হয়েছে. তাই আমি আরো গভীরভাবে আমার আঙ্গুলগুলো দিয়ে ছেলেটার স্ক্রটামটা টিপতে লাগলাম. ছেলেটা শুধু তীব্র আরামবোধে গোঙাতে লাগলো. আর ওর পুরুষাঙ্গটা আরও শক্ত আর লম্বা হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো.
কিছুক্ষণ টেপাটেপি করার পরেই আমি বুঝতে পারলাম যে ছেলেটার স্ক্রটামে কোনো শক্ত মাংশপিন্ড নেই বা ইন্টেসটাইনের কোনো অংশও নেমে আসেনি. তার মানে ওর হার্নিয়া নেই. আমিও নিশ্চিন্ত হলাম যে, যাক ভালই হলো, বেচারাকে কোনো বড় অপারেশনের ধাক্কা সামলাতে হবেনা. কিন্তু তার সাথেই সাথেই আমার মনে এলো যে তার মানে ছেলেটার নিশ্চিতভাবেই হাইড্রসিল হয়েছে. আরও নিশ্চিত হবার জন্য আমি ঘরের আলো নিবিয়ে ঘরটা একদম অন্ধকার করে দিলাম.
হটাথ অন্ধকার হয়ে যাওয়াতে ছেলেটার সম্বিত ফিরে এলো. ও আমতা আমতা করে আমাকে জাগ্গাসা করলো, ডাক্তারদিদি, কারেন্ট চলে গেল কি?
আমি হেসে বললাম, না ভাই, আমিই আলোগুলো নিবিয়ে দিয়েছি. এবার আমি তোমার বলদুটোর নিচে একটু টর্চের আলো ফেলব, কেমন. আলোটা ফেলে আমি বুঝতে পারব তোমার বলদুটোতে ঠিক কি অসুখ করেছে, কেমন.
ছেলেটা দুর্বল স্বরে বলল ঠিক আছে ডাক্তারদিদি.
আমি তখন টর্চের আলোটা জ্বেলে ওর একেকটা বলের তলায় চেপে ধরলাম. ঠিক যা সন্দেহ করেছিলাম, তাই হলো. টর্চের আলোটা সুন্দর ভাবে ওর বলদুটোর চারপাশটা ভেদ করে ওপরটা আলোকিত করে উঠলো, এতে পরিষ্কার বোঝা গেল যে ওর টেসটিস দুটোর চারপাশে জল জমে রয়েছে. একদম নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে আমার সামনে শুয়ে থাকা উলঙ্গ ছেলে পেসেন্টটির হাইড্রসিল হয়েছে. যদিও ছেলেটা বড় ধরনের সার্জারী থেকে বেঁচে গেল কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এটাও বুঝলাম যে আমার ঘাড়ে আরো বড় দায়িত্ব এসে পড়ল.
কেন ডলুদি ? তুমি তো ছেলেটার রোগটা ধরতে পেরে গেছ. এরপর তো ওকে কোনো হাসপাতালে পাঠালেই ওরা অপারেশন করে দেবে.
হ্যা, গীতা তুমি ঠিকই বলেছ. কিন্তু ছেলেটা গরিব, লেবারের কাজ করে খেটে খায়. হার্নিয়ার চেয়ে হাইড্রসিল অপারেশনটা ছোট হলেও, ওতেও বেশ খরচা হবে, আর ওকে হাসপাতালেও ভর্তি থাকতে হবে বেশ কয়েকদিন. এর চিকিত্সার একটা অন্য উপায়ও কিন্তু আছে.
ডলুদি, একজন মেয়ে হযে আমি তোমার অবস্থাটা ভালই অনুভব করতে পারছি. এতদিন পর তুমি একজন পুরুষের শক্ত হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গটা হাত দিয়ে টেপাটেপি করছো, তোমার যৌন উত্তেজনাটা ধরে রাখা খুবই শক্ত. আমি এটাও ভাবছি যে তুমি একজন ডাক্তার, তোমার মানসিক গঠন কত পরিনত, তাও তোমার যোনি দিয়ে রস বেরিয়ে যাচ্ছে, তাহলে আমাদের মত সাধারণ মেয়েদেরতো কোনো ছেলের পুরুষাঙ্গটা ধরলে শাড়িটাড়ি সব ভিজে যেত.
তা তুমি কি করে অবস্থাটা সামলালে ডলুদি ?
গীতা, কিছুক্ষণের জন্য হলেও আমি সত্যিই এক অদ্ভূত যৌন আনন্দে ভেসে যাচ্ছিলাম. এক হাত দিয়ে উলঙ্গ ছেলেটার শক্ত, লম্বা হয়ে যাওয়া ল্যাংটোটা ধরে রয়েছি আর আরেক হাতের আঙ্গুলগুলো দিয়ে ওর দুটো বলশুধ্যু ফুলে যাওয়া থলিটা টিপছি. আমার বুকটা মনে হচ্ছিল যেন আরো ফুলে যাচ্ছে, ব্লাউজ আর ব্রা ছিঁড়ে বাইরে বেরিয়ে পড়বে. আর যোনির মুখটাতে আপনা থেকেই কনট্রাকসন হচ্ছিল আর একটু একটু রস গড়াচ্ছিল.
আমার সম্বিত ফিরল যখন আমার দুটো থাইএর মাঝখানে ভেজা ভাবটা অনুভব করলাম. তখন মনে হলো, ছিঃ ছিঃ! বাই চান্স যদি বেশি রস বেরিয়ে শাড়ির বাইরেটা ভিজে যায় তাহলে কি লজ্জার ব্যাপার হবে. তখন ছেলেটাই বা কি ভাববে. ও ওর সমস্ত পুরুষত্ব বিসর্জন দিয়ে শুধুমাত্র নিজের চিকিত্সার জন্য আমার মত একজন মেয়েডাক্তারের সামনে উলঙ্গ হয়েছে, আর আমারই কিনা ওর ল্যাংটো পরীক্ষা করার সময় যৌনউত্তেজনায় অর্গাজম হয়ে যাচ্ছে. ও আর কখনো আমাকে দিয়ে ওর নিজের চিকিত্সা করাবে?
এই ভেবে, নিজের সমস্ত যৌন আনন্দকে কন্ট্রোল করে ওর ডাক্তারি পরীক্ষায় মন দিলাম. এইবার সত্যি সত্যিই ওর রোগটা ধরার জন্যই ওর স্ক্রোটামটা ভালো করে টিপতে শুরু করলাম. ওকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলাম, "ভাই, এখানে টিপলে লাগছে....এই এখানটাতে ব্যথা লাগছে টিপলে....এখানটাতে?"
একজন লেডিডাক্তারের কাছে ল্যাংটো পরীক্ষা করানোর পরম লজ্জায় আর নিজের অন্ডদুটোয় একজন নারীর হাতের নরম স্পর্শের তীব্র যৌন উত্তেজনায় ছেলেটার এমনিতেই চোখ দুটো আর মুখের কথা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল. ও বেচারা আমার ডাক্তারি প্রশ্নের কোনো উত্তরই দিতে পারলনা. শুধু মুখ দিয়ে এক ধরনের আরামবোধের গোঙানির আওয়াজ বেরোতে লাগলো. এই প্রথম কোনো মহিলা অর ল্যাংটোটা হাত দিয়ে টিপে দিচ্ছে. এই আরামদায়ক যৌন উত্তেজনা থেকে বেরিয়ে আসা ওর পক্ষে প্রায় অসম্ভব ছিল.
আমি বুঝতে পারলাম যে আমাকেই ওর ফোলা অন্ডদুটো টিপে টিপে বুঝে নিতে হবে যে ওর ঠিক কি রোগ হয়েছে. তাই আমি আরো গভীরভাবে আমার আঙ্গুলগুলো দিয়ে ছেলেটার স্ক্রটামটা টিপতে লাগলাম. ছেলেটা শুধু তীব্র আরামবোধে গোঙাতে লাগলো. আর ওর পুরুষাঙ্গটা আরও শক্ত আর লম্বা হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো.
কিছুক্ষণ টেপাটেপি করার পরেই আমি বুঝতে পারলাম যে ছেলেটার স্ক্রটামে কোনো শক্ত মাংশপিন্ড নেই বা ইন্টেসটাইনের কোনো অংশও নেমে আসেনি. তার মানে ওর হার্নিয়া নেই. আমিও নিশ্চিন্ত হলাম যে, যাক ভালই হলো, বেচারাকে কোনো বড় অপারেশনের ধাক্কা সামলাতে হবেনা. কিন্তু তার সাথেই সাথেই আমার মনে এলো যে তার মানে ছেলেটার নিশ্চিতভাবেই হাইড্রসিল হয়েছে. আরও নিশ্চিত হবার জন্য আমি ঘরের আলো নিবিয়ে ঘরটা একদম অন্ধকার করে দিলাম.
হটাথ অন্ধকার হয়ে যাওয়াতে ছেলেটার সম্বিত ফিরে এলো. ও আমতা আমতা করে আমাকে জাগ্গাসা করলো, ডাক্তারদিদি, কারেন্ট চলে গেল কি?
আমি হেসে বললাম, না ভাই, আমিই আলোগুলো নিবিয়ে দিয়েছি. এবার আমি তোমার বলদুটোর নিচে একটু টর্চের আলো ফেলব, কেমন. আলোটা ফেলে আমি বুঝতে পারব তোমার বলদুটোতে ঠিক কি অসুখ করেছে, কেমন.
ছেলেটা দুর্বল স্বরে বলল ঠিক আছে ডাক্তারদিদি.
আমি তখন টর্চের আলোটা জ্বেলে ওর একেকটা বলের তলায় চেপে ধরলাম. ঠিক যা সন্দেহ করেছিলাম, তাই হলো. টর্চের আলোটা সুন্দর ভাবে ওর বলদুটোর চারপাশটা ভেদ করে ওপরটা আলোকিত করে উঠলো, এতে পরিষ্কার বোঝা গেল যে ওর টেসটিস দুটোর চারপাশে জল জমে রয়েছে. একদম নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে আমার সামনে শুয়ে থাকা উলঙ্গ ছেলে পেসেন্টটির হাইড্রসিল হয়েছে. যদিও ছেলেটা বড় ধরনের সার্জারী থেকে বেঁচে গেল কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এটাও বুঝলাম যে আমার ঘাড়ে আরো বড় দায়িত্ব এসে পড়ল.
কেন ডলুদি ? তুমি তো ছেলেটার রোগটা ধরতে পেরে গেছ. এরপর তো ওকে কোনো হাসপাতালে পাঠালেই ওরা অপারেশন করে দেবে.
হ্যা, গীতা তুমি ঠিকই বলেছ. কিন্তু ছেলেটা গরিব, লেবারের কাজ করে খেটে খায়. হার্নিয়ার চেয়ে হাইড্রসিল অপারেশনটা ছোট হলেও, ওতেও বেশ খরচা হবে, আর ওকে হাসপাতালেও ভর্তি থাকতে হবে বেশ কয়েকদিন. এর চিকিত্সার একটা অন্য উপায়ও কিন্তু আছে.