18-06-2021, 12:10 PM
শর্মি আহলাদ করেই বললো, ও, আমার চাইতে বুঝি বন্ধুটাই বড় হলো? ঠিক আছে, কখন আসবেন?
আমি আবারো একবার শর্মির নিমার গলে তাঁকালাম। কি অপরূপ সুঠাম শর্মির স্তন দুটি! আমি বললাম, সুযোগ পেলেই তো যাই। যখন সময় পাবো, চলে আসবো।
আমি শর্মির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে এগুচ্ছিলাম ঠিকই। কিন্তু বার বার চোখের সামনে শর্মির পুষ্ট সুঠাম স্তন দুটিই চোখের সামনে ভেসে আসছিলো। খুব বেশী বড় নয়, অথচ অপূর্ব!
আমি কি সব মরিচীকার পেছনে ছুটছি? উর্মি, শর্মি, তাদের মা ফরিদা, এদের নিয়ে কত মধুর স্মৃতি! অথচ, কোথাকার কোন অজানা এক জেলে পাড়ার মেয়ে, অশিক্ষিত, যাদের কোন সামাজিক মর্যাদাই নেই। হঠাৎ করে তেমনি একটা মেয়ে আমার হৃদয় মন সব কেঁড়ে নিলো?
আমি পথ চলছিলাম ঠিকই, কিন্তু কোন পথে চলছিলাম, নিজেও বুঝতে পারছিলাম না। আমার প্রথম ভালোবাসা উর্মি। তারই ছোট বোন শর্মি। অপরূপ সুন্দরী হয়ে দিন দিন নজর কেঁড়ে নিচ্ছে আমার। কি আছে গেঁজো দাঁতে? শরমিন তো বলেছেই, শিশুকালে যাদের ভিটামিন ডি এর অভাব থাকে, তাদের দাঁতই নাকি গেঁজো হয়। তাহলে আমার মা, মেঝো বোন মৌসুমী, ছোট বোন ইলা, ছোট খালা শাপলা, কিংবা মুনা, এরা সবারই কি শিশুকালে ভিটামিন ডি পায়নি? আর আমি, আমার বড় বোন পাপড়ি, উর্মি, শর্মি, তাদের মা, অথবা আমার মামাতো বোন রিয়া, কিংবা সেই পাহাড়ী রাজ কন্যা মিলি, তার মা আনেলী, তারা কি পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পেয়েছিলাম?
আমার কিন্তু তা মনে হয় না। এসব জেনেটিক ব্যাপার। মা বাবার কারো দাঁত গেঁজো হলে, সন্তানদেরও কেউ না কেউ গেঁজো দাঁত পেয়ে থাকে। পৃথিবীর সবাই গেঁজো দাঁত অপছন্দ করলেও, গেঁজো দাঁত আমার খুব পছন্দের। আমি যাকে জীবন সংগিনী করে নেবো, তার দাঁত অবশ্যই গেঁজো হতে হবে। মায়ের মতো নয়, হয়, আমার মেঝো বোন মৌসুমী, অথবা আমার ছোট খালা শাপলা। যদি আমার ছোট বোন ইলার দাঁতের মতো হয়, তাহলে তো কথাই নেই। সারা জীবন চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে রাখবো। তেমনি একটি মেয়ে জীবনে পেলে, সত্যিই আর কিছু চাইনা।
ডুবে ডুবেই তো আর শালুক মেলেনা। সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো, অথচ সেই মেয়েটির আর দেখা মিললো না। আমি ব্যার্থ মন নিয়েই লোকালয়ে ফিরে আসছিলাম। হঠাৎই মনে হলো, হেনার কথা। কোথায় যেনো ভারতীয় নায়িকা শ্রীদেবী কিংবা জেলে পাড়ায় দেখা সেই মেয়েটির সাথে চেহারার বেশ মিল আছে। গায়ের রং খুবই ফর্সা, গোলগাল চেহারা, নীচ ঠোটটা ঈষৎ ফুলা ফুলা, রসালো।
হেনা আমাদের ক্লাশেই পড়ে। বাবা ডাক্তার, খুবই ভদ্র একটি মেয়ে, চেহারাটও খুব নিষ্পাপ। আমি হেনাদের বাড়ীর দিকেই পা বাড়ালাম।
আমি আবারো একবার শর্মির নিমার গলে তাঁকালাম। কি অপরূপ সুঠাম শর্মির স্তন দুটি! আমি বললাম, সুযোগ পেলেই তো যাই। যখন সময় পাবো, চলে আসবো।
আমি শর্মির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে এগুচ্ছিলাম ঠিকই। কিন্তু বার বার চোখের সামনে শর্মির পুষ্ট সুঠাম স্তন দুটিই চোখের সামনে ভেসে আসছিলো। খুব বেশী বড় নয়, অথচ অপূর্ব!
আমি কি সব মরিচীকার পেছনে ছুটছি? উর্মি, শর্মি, তাদের মা ফরিদা, এদের নিয়ে কত মধুর স্মৃতি! অথচ, কোথাকার কোন অজানা এক জেলে পাড়ার মেয়ে, অশিক্ষিত, যাদের কোন সামাজিক মর্যাদাই নেই। হঠাৎ করে তেমনি একটা মেয়ে আমার হৃদয় মন সব কেঁড়ে নিলো?
আমি পথ চলছিলাম ঠিকই, কিন্তু কোন পথে চলছিলাম, নিজেও বুঝতে পারছিলাম না। আমার প্রথম ভালোবাসা উর্মি। তারই ছোট বোন শর্মি। অপরূপ সুন্দরী হয়ে দিন দিন নজর কেঁড়ে নিচ্ছে আমার। কি আছে গেঁজো দাঁতে? শরমিন তো বলেছেই, শিশুকালে যাদের ভিটামিন ডি এর অভাব থাকে, তাদের দাঁতই নাকি গেঁজো হয়। তাহলে আমার মা, মেঝো বোন মৌসুমী, ছোট বোন ইলা, ছোট খালা শাপলা, কিংবা মুনা, এরা সবারই কি শিশুকালে ভিটামিন ডি পায়নি? আর আমি, আমার বড় বোন পাপড়ি, উর্মি, শর্মি, তাদের মা, অথবা আমার মামাতো বোন রিয়া, কিংবা সেই পাহাড়ী রাজ কন্যা মিলি, তার মা আনেলী, তারা কি পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পেয়েছিলাম?
আমার কিন্তু তা মনে হয় না। এসব জেনেটিক ব্যাপার। মা বাবার কারো দাঁত গেঁজো হলে, সন্তানদেরও কেউ না কেউ গেঁজো দাঁত পেয়ে থাকে। পৃথিবীর সবাই গেঁজো দাঁত অপছন্দ করলেও, গেঁজো দাঁত আমার খুব পছন্দের। আমি যাকে জীবন সংগিনী করে নেবো, তার দাঁত অবশ্যই গেঁজো হতে হবে। মায়ের মতো নয়, হয়, আমার মেঝো বোন মৌসুমী, অথবা আমার ছোট খালা শাপলা। যদি আমার ছোট বোন ইলার দাঁতের মতো হয়, তাহলে তো কথাই নেই। সারা জীবন চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে রাখবো। তেমনি একটি মেয়ে জীবনে পেলে, সত্যিই আর কিছু চাইনা।
ডুবে ডুবেই তো আর শালুক মেলেনা। সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো, অথচ সেই মেয়েটির আর দেখা মিললো না। আমি ব্যার্থ মন নিয়েই লোকালয়ে ফিরে আসছিলাম। হঠাৎই মনে হলো, হেনার কথা। কোথায় যেনো ভারতীয় নায়িকা শ্রীদেবী কিংবা জেলে পাড়ায় দেখা সেই মেয়েটির সাথে চেহারার বেশ মিল আছে। গায়ের রং খুবই ফর্সা, গোলগাল চেহারা, নীচ ঠোটটা ঈষৎ ফুলা ফুলা, রসালো।
হেনা আমাদের ক্লাশেই পড়ে। বাবা ডাক্তার, খুবই ভদ্র একটি মেয়ে, চেহারাটও খুব নিষ্পাপ। আমি হেনাদের বাড়ীর দিকেই পা বাড়ালাম।