18-06-2021, 11:31 AM
বাড়ীর পথেই ফিরছিলাম। বড় রাস্তার মোড়ে পা দিতেই, হঠাৎই দেখলাম, অধরা সাইকেল চালাতে চালাতে এদিকেই আসছে। ঠিক আমার সামনেই সাইকেলটা থামিয়ে হেসে বললো, ওদিক থেকে কোথা থেকে আসলে?
অধরার দাঁত দেখার জন্যে তার ছোট্ট একটা হাসিই যথেষ্ট! ডিম্বাকার চেহারা, সত্যিই ঠিক ডিমের মতোই লাগে। সরু ঠোট, হাসলে উপরের পাটির প্রায় সবগুলো দাঁতই বেড়িয়ে পরে। ঈষৎ ঘিয়ে রং, তারপরও চক চক করা সমতল মসৃণ দাঁত অধরার।
আমাদের ক্লাশের মধ্যমণি অধরা। ফার্ষ্ট গার্ল, ক্লাশ ক্যাপ্টেন। ক্লাশে এক ধরনের সবার তদরকী করে বললেই চলে। শুধু তাই নয়, ক্লাশের বাইরেও। খুবই মাই ডিয়ার আচরন। অথচ, আমার অধরার হাসিটা খুব একটা ভালো লাগলো না। তার চেয়ে সেই জেলে পাড়ার মেয়েটির হাসি অনেক সুন্দর! হাসলে, গালে টোল পরে। দু পাশের গেঁজো দাঁত গুলো পাগল করে। আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, না, মানে? কলেজ ফেরার পথে একটু হাঁটতে গিয়েছিলাম আর কি ওদিকে।
অধরা বললো, ওদিকে তো জেলে পাড়া! দেখার মতো কিচু আছে নাকি?
আমি মনে মনেই বললাম, আছে আছে! এক গুপ্ত ধনই রয়েছে। যা কারোরই জানা নেই। আমিই প্রথম আবিস্কার করেছি।
তবে, মুখে বললাম, না, এমনিই গেলাম আর কি?
অধরা সাইকেলটা ঘুরিয়ে বললো, ঠিক আছে আসি। বাড়ীর কাজ গুলো ঠিক মতো করো কিন্তু।
অধরা চলে যেতেই আমার মনে কেমন যেনো একটা খটকাই লাগলো। এত চমৎকার একটা মেয়ে, ধরতে গেলে ক্লাশের সব ছেলেরাই অধরার জন্যে পাগল! অথচ, আমার ভালো লাগলো না? পাত্তাও দিলাম না?
অধরার দাঁত দেখার জন্যে তার ছোট্ট একটা হাসিই যথেষ্ট! ডিম্বাকার চেহারা, সত্যিই ঠিক ডিমের মতোই লাগে। সরু ঠোট, হাসলে উপরের পাটির প্রায় সবগুলো দাঁতই বেড়িয়ে পরে। ঈষৎ ঘিয়ে রং, তারপরও চক চক করা সমতল মসৃণ দাঁত অধরার।
আমাদের ক্লাশের মধ্যমণি অধরা। ফার্ষ্ট গার্ল, ক্লাশ ক্যাপ্টেন। ক্লাশে এক ধরনের সবার তদরকী করে বললেই চলে। শুধু তাই নয়, ক্লাশের বাইরেও। খুবই মাই ডিয়ার আচরন। অথচ, আমার অধরার হাসিটা খুব একটা ভালো লাগলো না। তার চেয়ে সেই জেলে পাড়ার মেয়েটির হাসি অনেক সুন্দর! হাসলে, গালে টোল পরে। দু পাশের গেঁজো দাঁত গুলো পাগল করে। আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, না, মানে? কলেজ ফেরার পথে একটু হাঁটতে গিয়েছিলাম আর কি ওদিকে।
অধরা বললো, ওদিকে তো জেলে পাড়া! দেখার মতো কিচু আছে নাকি?
আমি মনে মনেই বললাম, আছে আছে! এক গুপ্ত ধনই রয়েছে। যা কারোরই জানা নেই। আমিই প্রথম আবিস্কার করেছি।
তবে, মুখে বললাম, না, এমনিই গেলাম আর কি?
অধরা সাইকেলটা ঘুরিয়ে বললো, ঠিক আছে আসি। বাড়ীর কাজ গুলো ঠিক মতো করো কিন্তু।
অধরা চলে যেতেই আমার মনে কেমন যেনো একটা খটকাই লাগলো। এত চমৎকার একটা মেয়ে, ধরতে গেলে ক্লাশের সব ছেলেরাই অধরার জন্যে পাগল! অথচ, আমার ভালো লাগলো না? পাত্তাও দিলাম না?