18-06-2021, 11:31 AM
ছোট খালার কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে জেলে পাড়ার দিকে চলে এসেছিলাম, নিজেও বুঝতে পারিনি। হঠাৎই দেখলাম একটি মেয়ে বার বার পেছন ফিরে ফিরে আমাকে দেখছে।
জেলে সম্প্রদায়, গায়ে পোশাক আশাক নাকি এমনিতেই খুব সংক্ষিপ্ত থাকে। কানে শুনেছি, অথচ কখনো জেলে পাড়ার দিকে আসা হয়নি। মেয়েটির পরনেও ঠিক তেমনি সাধারন স্যাণ্ডো গেঞ্জির মতোই ঢোলা একটা নিমা। সেটা বড় কথা নয়। এক নজর যা দেখলাম, তাতে করে মনে হলো, চেহারাটা ঠিক ভারতীয় নায়িকা শ্রীদেবীর মতো। চেহারার গড়ন, ঠোটের গড়নও। রোদে পুড়ে গায়ের চামড়া তামাটে বরণ ধারন করেছে।
আমি মেয়েটির দিকে আবারো তাঁকালাম খুব আগ্রহী হয়ে। মেয়েটিও আবার পেছন ফিরে তাঁকালো। দাঁত বেড় করেই হাসলো। আশ্চর্য্য, মেয়েটির দাঁতও গেঁজো। খুবই স্পষ্ট চোখে পরে। আমি মুগ্ধ হয়েই দেখছিলাম মেয়েটিকে। মেয়েটি আরো একবার আমার দিকে তাঁকিয়ে, চঞ্চল পায়ে নেচে নেচে নিজের পথেই এগুতে থাকলো।
ভারতীয় নায়িকা শ্রদেবী, দাঁতে গেঁজ টেঁজ ছিলো নাকি? খুব বেশী ভারতীয় ছবি দেখিনি। এক বন্ধুর পাল্লায় পরে মাষ্টারজী নামের একটা ছবি ভি, সি, আর, এ দেখেছিলাম। শ্রীদেবীর ঠোটগুলো আমাকে খুব পাগল করেছিলো। কিন্তু দাঁতের দিকে খুব একটা নজর পরেনি। নাকি শ্রীদেবী খুব একটা দাঁত বেড় করে হাসে না।
মেয়েটি হঠাৎই যেনো আমার মনে বড় একটা দোলা দিয়েই চলে গিয়েছিলো। তেমনি এক দোলা, আমার মনে হতে থাকলো, মেয়েদের দাঁত গেঁজো হলেই বুঝি সবচেয়ে বেশী সুন্দর লাগে।
আমি মেয়েটির চলার পথে বেশ কিছুক্ষণ তাঁকিয়ে রইলাম। অথচ, মেয়েটি আমার মনে এক প্রকার দাগ কেটে দিয়ে কিছুটা দূরে বস্তিটার ভেতরই ঢুকে গেলো। আমি চঞ্চল, কৌতুহলী একটা মন নিয়েই বাড়ীর পথে পা বাড়ালাম।
জেলে সম্প্রদায়, গায়ে পোশাক আশাক নাকি এমনিতেই খুব সংক্ষিপ্ত থাকে। কানে শুনেছি, অথচ কখনো জেলে পাড়ার দিকে আসা হয়নি। মেয়েটির পরনেও ঠিক তেমনি সাধারন স্যাণ্ডো গেঞ্জির মতোই ঢোলা একটা নিমা। সেটা বড় কথা নয়। এক নজর যা দেখলাম, তাতে করে মনে হলো, চেহারাটা ঠিক ভারতীয় নায়িকা শ্রীদেবীর মতো। চেহারার গড়ন, ঠোটের গড়নও। রোদে পুড়ে গায়ের চামড়া তামাটে বরণ ধারন করেছে।
আমি মেয়েটির দিকে আবারো তাঁকালাম খুব আগ্রহী হয়ে। মেয়েটিও আবার পেছন ফিরে তাঁকালো। দাঁত বেড় করেই হাসলো। আশ্চর্য্য, মেয়েটির দাঁতও গেঁজো। খুবই স্পষ্ট চোখে পরে। আমি মুগ্ধ হয়েই দেখছিলাম মেয়েটিকে। মেয়েটি আরো একবার আমার দিকে তাঁকিয়ে, চঞ্চল পায়ে নেচে নেচে নিজের পথেই এগুতে থাকলো।
ভারতীয় নায়িকা শ্রদেবী, দাঁতে গেঁজ টেঁজ ছিলো নাকি? খুব বেশী ভারতীয় ছবি দেখিনি। এক বন্ধুর পাল্লায় পরে মাষ্টারজী নামের একটা ছবি ভি, সি, আর, এ দেখেছিলাম। শ্রীদেবীর ঠোটগুলো আমাকে খুব পাগল করেছিলো। কিন্তু দাঁতের দিকে খুব একটা নজর পরেনি। নাকি শ্রীদেবী খুব একটা দাঁত বেড় করে হাসে না।
মেয়েটি হঠাৎই যেনো আমার মনে বড় একটা দোলা দিয়েই চলে গিয়েছিলো। তেমনি এক দোলা, আমার মনে হতে থাকলো, মেয়েদের দাঁত গেঁজো হলেই বুঝি সবচেয়ে বেশী সুন্দর লাগে।
আমি মেয়েটির চলার পথে বেশ কিছুক্ষণ তাঁকিয়ে রইলাম। অথচ, মেয়েটি আমার মনে এক প্রকার দাগ কেটে দিয়ে কিছুটা দূরে বস্তিটার ভেতরই ঢুকে গেলো। আমি চঞ্চল, কৌতুহলী একটা মন নিয়েই বাড়ীর পথে পা বাড়ালাম।