17-06-2021, 03:07 PM
শরমিন এর দুধ গুলো খুব বেড়ে উঠেছে। ন্যাংটু করিয়ে দেখার দরকার পরে না। পোশাকের আঁড়ালেও বুঝা যায়। টাইট টাইট জামা পরে। জামার গলে স্তনের ভাঁজও চোখে পরে। গেঁজো দাঁতের হাসি দিয়ে যখন ঝুকে দাঁড়ায়, তখন লিঙ্গও চড় চড় করে উঠে। আমি শরমিন এর কথা এড়িয়ে গিয়ে ধমকেই বলি, এই মেয়ে, তোমার দাঁত গেঁজো কেনো?
শরমিন খিল খিল করেই হাসে গেঁজো দাঁত বেড় করে। বলতে থাকে, শৈশবে ভিটামিন ডি এর অভাব পেয়েছিলাম। তাই দাঁত গেঁজো হয়ে গেছে। খুব বিশ্রী লাগে নাকি? ফেলে দেবো?
আমার মেজাজটা আরো খারাপ হয়। বলি, দাঁত ফেলতে বলেছি নাকি? আমার সামনে ওরকম করে হাসবে না।
শরমিন বুদ্ধিমতী মেয়ে। মিষ্টি হেসেই বলতে থাকে, উর্মির দাঁত সুন্দর, জানি। কিন্তু, একটা ফেল্টু মেয়ে। কবার ফেল করলো বলুন তো? সেই সিক্সেই তো দেখছি। আমার তো মনে হয় আদু ভাইকেও হার মানাবে।
আমার মেজাজটা আরো খারাপ হয়। উর্মিকেও বুঝিনা। বার বার ফেল করে কেনো? ঠিক মতো পড়ালেখা করলে তো আমার সিনিয়রই থাকতো। ক্লাস টেনেই পড়ার কথা ছিলো। আমি রাগ করেই বলতে থাকি, উর্মি ছাড়া কি আর কোন কথা তুমি বলতে পারো না?
শরমিন খিল খিল করেই হাসে। বলতে থাকে, উর্মি এই কলেজে ভর্তি হবার পর, আমিই তার প্রথম বান্ধবী ছিলাম তো, তাই।
উর্মি আমার জীবনের প্রথম ভালোবাসা। সত্যিই উর্মির দাঁতগুলো খুবই সুন্দর। খুবই মসৃণ, দুগ্ধ সাদা, মাঝখান থেকে খুবই সাম্যতা বজায় রেখে দু পাশে গালের চাপায় হারিয়ে গেছে। উর্মির দাঁতগুলো আমারও খুব পছন্দ। তারপরও, মেয়েদের গেঁজো দাঁতের প্রতি আমার একটা বাড়তি আকর্ষন আছে।
মেয়েদের গেঁজো দাঁতের মাঝে যদি সত্যই কোন সৌন্দর্য্য থেকে থাকে, তাহলে বলবো, আমার ছোট খালার দাঁত গুলোর সাথে অন্য কারো তুলনাই হতে পারে না।
বোধ হয়, ছোট খালার অপরূপ সুন্দর মুখের আদল আর, ঠোটের গড়ন এর জন্যে তার গেঁজো দাঁত গুলো আরো বেশী সুন্দর লাগে।
শরমিন এর সাথে আর কথা বাড়াতে চাইলাম না। আমি বাড়ীর পথেই হাঁটতে থাকলাম। আমার মনে পরতে থাকলো ছোট খালার কথাই। এখন কোথায় কেমন আছে কে জানে? ছোট খালাও শেষ পর্য্যন্ত ঘর পালিয়েছিলো, ওসমান নাম এর একটা ক্লাশ মেইট ছেলের হাত ধরে।
ছোট খালা বয়সে আমারই সমান, মাত্র এক মাসের বড়। ওসমানকে নিয়ে, পালিয়ে প্রথমে আমাদের বাড়ীতেই এসেছিলো। টায়ার্ড হয়ে এসে, শাওয়ারটা শেষ করে একটা বাথ টাওয়েল গায়ে প্যাচিয়েই বাথরুম থেকে বেড়িয়ে এসেছিলো। তারপর, নিজেই ফ্রীজটা খুলে একটা জ্যুসের ক্যান বেড় করে, ক্যাপটা খুলে ঢক ঢক করে পান করছিলো। আমি সোফায় বসে ছোট খালার জ্যুস পান করার দৃশ্য খুব মুগ্ধ হয়েই দেখছিলাম।
আমার চোখের দৃষ্টি ছোট খালার চোখ এড়াতে পারেনি। ছোট খালা আমার দিকে তাঁকিয়ে মুচকি হেসেই বলেছিলো, কি খোকা? খুব খেতে ইচ্ছে করছে, তাই তো?
আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, না মানে, তুমি এখন বিবাহিতা। কখন ওসমান এসে পরে?
ছোট খালা তার মিষ্টি ঠোটগুলো গোল করে বলেছিলো, ও, ওসমান দেখে ফেললে, কি ভাববে, তাই খেতে চাইছো না। ঠিক আছে, তাহলে আমি পুরুটাই খেয়ে ফেলছি।
আমি সন্তর্পণে এদিক সেদিকই তাঁকিয়েছিলাম। তারপর বললাম, আচ্ছা, ওসমান গেছে কই?
ছোট খালা বললো, তা কি করে বলবো? আমি কি পাহাড়া দিয়ে রেখেছিলাম?
আমি ছোট খালার কাছাকাছিই এগিয়ে গিয়েছিলাম। নীচু গলাতেই বলেছিলাম, ছোট খালা, তোমার ওই মুখ থেকে অনেকদিন জ্যুস খাইনা। একটু খাইয়ে দাও না।
শরমিন খিল খিল করেই হাসে গেঁজো দাঁত বেড় করে। বলতে থাকে, শৈশবে ভিটামিন ডি এর অভাব পেয়েছিলাম। তাই দাঁত গেঁজো হয়ে গেছে। খুব বিশ্রী লাগে নাকি? ফেলে দেবো?
আমার মেজাজটা আরো খারাপ হয়। বলি, দাঁত ফেলতে বলেছি নাকি? আমার সামনে ওরকম করে হাসবে না।
শরমিন বুদ্ধিমতী মেয়ে। মিষ্টি হেসেই বলতে থাকে, উর্মির দাঁত সুন্দর, জানি। কিন্তু, একটা ফেল্টু মেয়ে। কবার ফেল করলো বলুন তো? সেই সিক্সেই তো দেখছি। আমার তো মনে হয় আদু ভাইকেও হার মানাবে।
আমার মেজাজটা আরো খারাপ হয়। উর্মিকেও বুঝিনা। বার বার ফেল করে কেনো? ঠিক মতো পড়ালেখা করলে তো আমার সিনিয়রই থাকতো। ক্লাস টেনেই পড়ার কথা ছিলো। আমি রাগ করেই বলতে থাকি, উর্মি ছাড়া কি আর কোন কথা তুমি বলতে পারো না?
শরমিন খিল খিল করেই হাসে। বলতে থাকে, উর্মি এই কলেজে ভর্তি হবার পর, আমিই তার প্রথম বান্ধবী ছিলাম তো, তাই।
উর্মি আমার জীবনের প্রথম ভালোবাসা। সত্যিই উর্মির দাঁতগুলো খুবই সুন্দর। খুবই মসৃণ, দুগ্ধ সাদা, মাঝখান থেকে খুবই সাম্যতা বজায় রেখে দু পাশে গালের চাপায় হারিয়ে গেছে। উর্মির দাঁতগুলো আমারও খুব পছন্দ। তারপরও, মেয়েদের গেঁজো দাঁতের প্রতি আমার একটা বাড়তি আকর্ষন আছে।
মেয়েদের গেঁজো দাঁতের মাঝে যদি সত্যই কোন সৌন্দর্য্য থেকে থাকে, তাহলে বলবো, আমার ছোট খালার দাঁত গুলোর সাথে অন্য কারো তুলনাই হতে পারে না।
বোধ হয়, ছোট খালার অপরূপ সুন্দর মুখের আদল আর, ঠোটের গড়ন এর জন্যে তার গেঁজো দাঁত গুলো আরো বেশী সুন্দর লাগে।
শরমিন এর সাথে আর কথা বাড়াতে চাইলাম না। আমি বাড়ীর পথেই হাঁটতে থাকলাম। আমার মনে পরতে থাকলো ছোট খালার কথাই। এখন কোথায় কেমন আছে কে জানে? ছোট খালাও শেষ পর্য্যন্ত ঘর পালিয়েছিলো, ওসমান নাম এর একটা ক্লাশ মেইট ছেলের হাত ধরে।
ছোট খালা বয়সে আমারই সমান, মাত্র এক মাসের বড়। ওসমানকে নিয়ে, পালিয়ে প্রথমে আমাদের বাড়ীতেই এসেছিলো। টায়ার্ড হয়ে এসে, শাওয়ারটা শেষ করে একটা বাথ টাওয়েল গায়ে প্যাচিয়েই বাথরুম থেকে বেড়িয়ে এসেছিলো। তারপর, নিজেই ফ্রীজটা খুলে একটা জ্যুসের ক্যান বেড় করে, ক্যাপটা খুলে ঢক ঢক করে পান করছিলো। আমি সোফায় বসে ছোট খালার জ্যুস পান করার দৃশ্য খুব মুগ্ধ হয়েই দেখছিলাম।
আমার চোখের দৃষ্টি ছোট খালার চোখ এড়াতে পারেনি। ছোট খালা আমার দিকে তাঁকিয়ে মুচকি হেসেই বলেছিলো, কি খোকা? খুব খেতে ইচ্ছে করছে, তাই তো?
আমি অপ্রস্তুত হয়েই বললাম, না মানে, তুমি এখন বিবাহিতা। কখন ওসমান এসে পরে?
ছোট খালা তার মিষ্টি ঠোটগুলো গোল করে বলেছিলো, ও, ওসমান দেখে ফেললে, কি ভাববে, তাই খেতে চাইছো না। ঠিক আছে, তাহলে আমি পুরুটাই খেয়ে ফেলছি।
আমি সন্তর্পণে এদিক সেদিকই তাঁকিয়েছিলাম। তারপর বললাম, আচ্ছা, ওসমান গেছে কই?
ছোট খালা বললো, তা কি করে বলবো? আমি কি পাহাড়া দিয়ে রেখেছিলাম?
আমি ছোট খালার কাছাকাছিই এগিয়ে গিয়েছিলাম। নীচু গলাতেই বলেছিলাম, ছোট খালা, তোমার ওই মুখ থেকে অনেকদিন জ্যুস খাইনা। একটু খাইয়ে দাও না।